અયૂબ 27
আর ইয়োব তাঁর বক্তৃতা চালিয়ে গেলেন:
2 ૨ “ઈશ્વરના સોગન ખાઈને કહું છું કે, તેમણે મારો હક ડુબાવ્યો છે, સર્વશક્તિમાન ઈશ્વરે મારા આત્માને સતાવ્યો છે,
“যিনি আমাকে ন্যায়বিচার পাওয়া থেকে বঞ্চিত করেছেন, সেই জীবন্ত ঈশ্বরের দিব্যি, যিনি আমার প্রাণ তিক্ত করে দিয়েছেন, সেই সর্বশক্তিমানের দিব্যি,
যতদিন আমার শরীরে প্রাণ আছে, আমার নাকে ঈশ্বরের প্রাণবায়ু আছে,
ততদিন আমার ঠোঁট খারাপ কোনও কথা বলবে না, ও আমার জিভ মিথ্যা কথা উচ্চারণ করবে না।
5 ૫ હું તમને ન્યાયી ઠરાવું એમ ઈશ્વર ન થવા દો; હું મૃત્યુ પામું, ત્યાં સુધી મારી નિર્દોષતા જાહેર કર્યા કરીશ.
আমি কখনোই স্বীকার করব না যে তোমরা নির্ভুল; আমৃত্যু আমি আমার সততা অস্বীকার করব না।
6 ૬ હું મારી નિર્દોષતાને વળગી રહીશ; હું તેને કદી છોડીશ નહિ મારા આયુષ્યના કોઈ પણ પ્રસંગ વિષે મારું મન મને ડંખતું નથી.
আমি আমার সরলতা বজায় রাখব ও কখনোই তা ত্যাগ করব না; যতদিন আমি বেঁচে থাকব, আমার বিবেক আমাকে অনুযোগ করবে না।
“আমার শত্রু দুষ্টের মতো হোক, আমার বিপক্ষ অধার্মিকের মতো হোক।
যেহেতু অনীশ্বররা যখন বিচ্ছিন্ন হয়, যখন ঈশ্বর তাদের প্রাণ কেড়ে নেন, তখন তাদের কাছে কী প্রত্যাশা থাকে?
ঈশ্বর কি তখন তাদের আর্তনাদ শোনেন যখন তাদের উপরে চরম দুর্দশা নেমে আসে?
তারা কি সর্বশক্তিমানে আনন্দ খুঁজে পাবে? তারা কি সবসময় ঈশ্বরকে ডাকবে?
“ঈশ্বরের পরাক্রমের বিষয়ে আমি তোমাদের শিক্ষা দেব; সর্বশক্তিমানের কোনো কিছুই আমি লুকিয়ে রাখব না।
তোমরা নিজেরাই তো তা দেখেছ। তবে কেন এই অনর্থক কথা বলছ?
“ঈশ্বর দুষ্টদের এই পরিণতিই বরাদ্দ করে দিয়েছেন, নিষ্ঠুর মানুষ সর্বশক্তিমানের কাছ থেকে এই উত্তরাধিকারই লাভ করে:
14 ૧૪ જો તેમનાં સંતાનોની વૃદ્ધિ થાય, તો તે તલવારથી હત્યા થવા માટે છે. અને તેના વંશજો ભૂખમરાને કારણે મૃત્યુ પામશે.
তাদের সন্তানদের সংখ্যা যতই বেশি হোক না কেন, তাদের পরিণতি তরোয়ালই; তাদের সন্তানসন্ততি কখনোই পর্যাপ্ত খাদ্য পাবে না।
যারা বেঁচে থাকবে মহামারি তাদের কবর দেবে, ও তাদের বিধবারাও তাদের জন্য কাঁদবে না।
যদিও সে ধুলোর মতো করে গাদা গাদা রুপো ও কাদার পাঁজার মতো করে পোশাক-পরিচ্ছদ জমাবে,
17 ૧૭ તો તે ભલે બનાવે, પરંતુ ન્યાયીઓ તે વસ્ત્રો પહેરશે, અને નિર્દોષ લોકો તે ચાંદી માંહોમાંહે વહેંચી લેશે.
তবুও সে যা জমাবে ধার্মিকেরা তা গায়ে দেবে, ও নির্দোষ মানুষেরা তার রুপো ভাগাভাগি করে নেবে।
যে বাড়ি সে তৈরি করে তা পতঙ্গের গুটির মতো, চৌকিদারের তৈরি করা কুঁড়েঘরের মতো।
19 ૧૯ તે આરામથી પોતાની પથારીમાં સૂઈ જાય છે, પણ તેને આરામ મળશે નહિ; પણ જ્યારે તે પોતાની આંખ ખોલે છે ત્યારે સઘળું તેની સમક્ષથી જતું રહે છે.
সে ধনবান অবস্থায় শুতে যায়, কিন্তু আর কখনও সে এরকম করতে পারবে না; সে যখন চোখ খোলে, তখন সব শেষ।
আতঙ্ক বন্যার মতো তার নাগাল ধরে ফেলে; রাতের বেলায় প্রচণ্ড ঝড় তাকে উড়িয়ে নিয়ে যায়।
21 ૨૧ પૂર્વનો વાયુ તેને ઉડાવીને લઈ જાય છે, એટલે તે લોપ થાય છે; તે તેને તેની જગાએથી બહાર ખેંચી જાય છે.
পূর্বীয় বাতাস তাকে তুলে নিয়ে যায়, ও সে সর্বস্বান্ত হয়; সেই বাতাস তাকে স্বস্থান থেকে উড়িয়ে দেয়।
22 ૨૨ કેમ કે તે વાયુ તેનાં તરફ બાણ ફેંકશે અને દયા રાખશે નહિ; તે તેમના હાથમાંથી નાસી જવા માટે વ્યર્થ પ્રયત્ન કરે છે.
সে যত সেই বাতাসের প্রকোপ থেকে পালায় তা নির্দয়ভাবে তাকে সজোরে ছুঁড়ে ফেলে দেয়।
সেই বাতাস উপহাসভরে হাততালি দেয় ও শিস দিয়ে তাকে তাড়িয়ে দেয়।”
