ઊત્પત્તિ 11
এমতাবস্থায় সমগ্র জগতে এক ভাষা ও এক সাধারণ বাচনভঙ্গি ছিল।
মানুষজন যেমন যেমন পূর্বদিকে সরে গেল, তারা শিনারে এক সমভূমি খুঁজে পেল এবং সেখানেই বসতি স্থাপন করল।
3 ૩ તેઓએ એકબીજાને કહ્યું કે, “ચાલો, આપણે ઈંટો બનાવીએ અને તેને સારી રીતે પકવીએ.” પથ્થરની જગ્યાએ તેઓની પાસે ઈંટો અને ચૂનાની જગ્યાએ ડામર હતો.
তারা পরস্পরকে বলল, “এসো, আমরা ইট তৈরি করি ও সেগুলি পুরোদস্তুর আগুনে পুড়িয়ে শক্ত করে নিই।” তারা পাথরের পরিবর্তে ইট, ও চুনসুরকির পরিবর্তে আলকাতরা ব্যবহার করল।
4 ૪ તેઓએ કહ્યું, “આપણે એક શહેર બનાવીએ જેનો બુરજ આકાશો સુધી પહોંચે. એનાથી આપણે આપણું નામ પ્રતિષ્ઠિત કરીએ અને આપણે પૃથ્વી પર વિખેરાઈ જઈએ નહિ.”
পরে তারা বলল, “এসো, আমরা নিজেদের জন্য গগনস্পর্শী এক মিনার সমেত এক নগর নির্মাণ করি, যেন আমাদের নামডাক হয় ও সমগ্র পৃথিবীতে আমাদের ছড়িয়ে পড়তে না হয়।”
কিন্তু সদাপ্রভু সেই নগর ও মিনারটি দেখার জন্য নেমে এলেন, যেগুলি সেই মানুষেরা তখন নির্মাণ করছিল।
6 ૬ ઈશ્વરે કહ્યું, “જુઓ, આ લોકો એક છે અને તેઓ સર્વની ભાષા એક છે, તેઓએ આવું કરવા માંડ્યું છે! તો હવે જે કંઈ તેઓ કરવા ધારે તેમાં તેઓને કશો અવરોધ નડશે નહિ.
সদাপ্রভু বললেন, “এক ভাষাবাদী মানুষ হয়ে যদি তারা এরকম করতে শুরু করে দিয়েছে, তবে তারা যাই করার পরিকল্পনা করুক না কেন, তা তাদের অসাধ্য হবে না।
7 ૭ આવો, આપણે ત્યાં નીચે ઉતરીએ અને તેઓની ભાષાને ગૂંચવી નાખીએ, કે જેથી તેઓ એકબીજાની બોલી સમજી શકે નહિ.”
এসো, আমরা নিচে নেমে যাই ও তাদের ভাষা গুলিয়ে দিই, যেন তারা পরস্পরের কথা বুঝতে না পারে।”
8 ૮ તેથી ઈશ્વરે તેઓને ત્યાંથી આખી પૃથ્વીની સપાટી પર વિખેરી નાખ્યા અને તેઓ નગરનો બુરજ બાંધી શક્યા નહિ.
অতএব সদাপ্রভু সেখান থেকে তাদের পৃথিবীর সর্বত্র ইতস্তত ছড়িয়ে দিলেন, আর তারা নগর নির্মাণের কাজ বন্ধ করে দিল।
9 ૯ તેથી તે નગરને બાબિલ એટલે ગૂંચવણ કહેવામાં આવે છે. કેમ કે ઈશ્વરે પૃથ્વી પરની ભાષામાં ગૂંચવણ કરી અને ઈશ્વરે તેઓને ત્યાંથી પૃથ્વી પર ચોતરફ વિખેરી નાખ્યા.
সেজন্যই সেই স্থানটির নাম দেওয়া হল ব্যাবিলন—যেহেতু সেখানেই সদাপ্রভু সমগ্র জগতের ভাষা গুলিয়ে দিলেন। সেখান থেকে সদাপ্রভু তাদের পৃথিবীর সর্বত্র ইতস্তত ছড়িয়ে দিলেন।
10 ૧૦ શેમની વંશાવળી આ પ્રમાણે છે. શેમ સો વર્ષનો હતો અને જળપ્રલયના બે વર્ષ પછી તેના પુત્ર આર્પાકશાદનો જન્મ થયો.
এই হল শেমের বংশবৃত্তান্ত। বন্যার দুই বছর পর, শেমের বয়স যখন একশো বছর, তখন তিনি অর্ফক্ষদের বাবা হলেন।
আর অর্ফক্ষদের বাবা হওয়ার পর শেম 500 বছর বেঁচেছিলেন এবং তাঁর আরও ছেলেমেয়ে হল।
অর্ফক্ষদ পঁয়ত্রিশ বছর বয়সে শেলহের বাবা হলেন।
13 ૧૩ શેલાના જન્મ થયા પછી આર્પાકશાદ ચારસો ત્રણ વર્ષ જીવ્યો અને તે બીજા ઘણાં દીકરા અને દીકરીઓનો પણ પિતા થયો.
আর শেলহের বাবা হওয়ার পর অর্ফক্ষদ 403 বছর বেঁচেছিলেন এবং তাঁর আরও ছেলেমেয়ে হল।
শেলহ ত্রিশ বছর বয়সে এবরের বাবা হলেন।
15 ૧૫ એબેરનો જન્મ થયા પછી શેલા ચારસો ત્રણ વર્ષ જીવ્યો અને તે બીજા ઘણાં દીકરા તથા દીકરીઓનો પણ પિતા થયો.
আর এবরের বাবা হওয়ার পর শেলহ 403 বছর বেঁচেছিলেন এবং তাঁর আরও ছেলেমেয়ে হল।
এবর চৌত্রিশ বছর বয়সে পেলগের বাবা হলেন।
আর পেলগের বাবা হওয়ার পর এবর 430 বছর বেঁচেছিলেন এবং তাঁর আরও ছেলেমেয়ে হল।
পেলগ ত্রিশ বছর বয়সে রিয়ূর বাবা হলেন।
আর রিয়ূর বাবা হওয়ার পর পেলগ 209 বছর বেঁচেছিলেন এবং তাঁর আরও ছেলেমেয়ে হল।
রিয়ূ বত্রিশ বছর বয়সে সরূগের বাবা হলেন।
আর সরূগের বাবা হওয়ার পর রিয়ূ 207 বছর বেঁচেছিলেন এবং তাঁর আরও ছেলেমেয়ে হল।
সরূগ ত্রিশ বছর বয়সে নাহোরের বাবা হলেন।
আর নাহোরের বাবা হওয়ার পর সরূগ 200 বছর বেঁচেছিলেন এবং তাঁর আরও ছেলেমেয়ে হল।
নাহোর উনত্রিশ বছর বয়সে তেরহের বাবা হলেন।
আর তেরহের বাবা হওয়ার পর নাহোর 119 বছর বেঁচেছিলেন এবং তাঁর আরও ছেলেমেয়ে হল।
তেরহ সত্তর বছর বয়সে অব্রাম, নাহোর, ও হারণের বাবা হলেন।
এই হল তেরহের বংশবৃত্তান্ত। তেরহ অব্রাম, নাহোর, ও হারণের বাবা হলেন। আর হারণ লোটের বাবা হলেন।
হারণ তাঁর জন্মস্থান, কলদীয় দেশের ঊরেই তাঁর বাবা তেরহের জীবদ্দশায় মারা যান।
29 ૨૯ ઇબ્રામે તથા નાહોરે લગ્ન કર્યાં. ઇબ્રામની પત્નીનું નામ સારાય અને નાહોરની પત્નીનું નામ મિલ્કાહ હતું. તે હારાનની દીકરી હતી, મિલ્કા તથા યિસ્કા હારાનના સંતાનો હતા.
অব্রাম ও নাহোর, দুজনেই বিয়ে করলেন। অব্রামের স্ত্রীর নাম সারী, এবং নাহোরের স্ত্রীর নাম মিল্কা; মিল্কা সেই হারণের মেয়ে, যিনি মিল্কা ও যিষ্কা, দুজনেরই বাবা।
সারী নিঃসন্তান ছিলেন যেহেতু তাঁর গর্ভধারণের ক্ষমতা ছিল না।
31 ૩૧ તેરાહ તેના દીકરા ઇબ્રામને તથા દીકરા હારાનના પુત્ર લોતને અને સારાય તેની પુત્રવધૂ લઈને ઉર જે ખાલદીઓનો પ્રદેશ છે તે છોડીને, કનાન દેશમાં જવા નીકળ્યા. પણ તેઓ હારાનમાં આવીને રહ્યાં.
তেরহ তাঁর ছেলে অব্রাম, তাঁর নাতি তথা হারণের ছেলে লোট এবং তাঁর পুত্রবধূ তথা তাঁর ছেলে অব্রামের স্ত্রী সারীকে সঙ্গে নিয়ে একসাথে কলদীয় দেশের ঊর ত্যাগ করে কনানে যাওয়ার জন্য যাত্রা শুরু করলেন। কিন্তু হারণ নামাঙ্কিত স্থানে পৌঁছে তারা সেখানে বসতি স্থাপন করলেন।
তেরহ 205 বছর বেঁচেছিলেন, এবং হারণেই তিনি মারা যান।
