< Πραξεις 17 >
1 Διοδεύσαντες δὲ τὴν Ἀμφίπολιν καὶ τὴν Ἀπολλωνίαν ἦλθον εἰς Θεσσαλονίκην, ὅπου ἦν συναγωγὴ τῶν Ἰουδαίων.
তাঁরা পরে অ্যাম্ফিপলি ও অ্যাপল্লোনিয়ার মধ্য দিয়ে যাত্রা করে থিষলনিকায় পৌঁছালেন। সেখানে একটি ইহুদি সমাজভবন ছিল।
2 κατὰ δὲ τὸ εἰωθὸς τῷ Παύλῳ εἰσῆλθεν πρὸς αὐτοὺς καὶ ἐπὶ σάββατα τρία διελέξατο αὐτοῖς ἀπὸ τῶν γραφῶν,
পৌল তাঁর প্রথা অনুসারে সমাজভবনে গেলেন এবং তিনটি বিশ্রামদিনে যুক্তিসহ তাদের কাছে শাস্ত্রব্যাখ্যা করলেন।
3 διανοίγων καὶ παρατιθέμενος ὅτι τὸν Χριστὸν ἔδει παθεῖν καὶ ἀναστῆναι ἐκ νεκρῶν, καὶ ὅτι οὗτός ἐστιν Χριστός, Ἰησοῦς, ὃν ἐγὼ καταγγέλλω ὑμῖν.
তিনি তাদের কাছে প্রমাণ করে দেখালেন যে, খ্রীষ্টের কষ্টভোগ করা ও মৃতলোক থেকে উত্থাপিত হওয়ার প্রয়োজন ছিল। তিনি বললেন, “এই যে যীশুর কথা আমি তোমাদের কাছে প্রচার করছি, তিনিই সেই মশীহ।”
4 καί τινες ἐξ αὐτῶν ἐπείσθησαν καὶ προσεκληρώθησαν τῷ Παύλῳ καὶ τῷ Σιλᾷ, τῶν τε σεβομένων Ἑλλήνων πλῆθος πολὺ γυναικῶν τε τῶν πρώτων οὐκ ὀλίγαι.
এতে কয়েকজন ইহুদি বিশ্বাস করে পৌল ও সীলের সঙ্গে যোগ দিল। সেই সঙ্গে বহুসংখ্যক ঈশ্বরভয়শীল গ্রিক ও বেশ কিছু বিশিষ্ট মহিলাও তাঁদের সঙ্গে যোগ দিলেন।
5 ζηλώσαντες δὲ οἱ Ἰουδαῖοι καὶ προσλαβόμενοι τῶν ἀγοραίων τινὰς ἄνδρας πονηροὺς καὶ ὀχλοποιήσαντες ἐθορύβουν τὴν πόλιν, καὶ ἐπιστάντες τῇ οἰκίᾳ Ἰάσονος ἐζήτουν αὐτοὺς προαγαγεῖν εἰς τὸν δῆμον.
কিন্তু ইহুদিরা ঈর্ষান্বিত হয়ে উঠল। তাই তাঁরা বাজার-চত্বর থেকে কিছু খারাপ চরিত্রের লোককে একত্র করে একটি দল গঠন করল এবং তারা নগরে দাঙ্গাহাঙ্গামা শুরু করে দিল। তারা পৌল ও সীলের সন্ধানে যাসোনের বাড়ির দিকে ছুটে গেল, যেন তাদের সেই জনসাধারণের সামনে নিয়ে আসা যায়।
6 μὴ εὑρόντες δὲ αὐτοὺς ἔσυρον Ἰάσονα καί τινας ἀδελφοὺς ἐπὶ τοὺς πολιτάρχας, βοῶντες ὅτι οἱ τὴν οἰκουμένην ἀναστατώσαντες οὗτοι καὶ ἐνθάδε πάρεισιν,
কিন্তু তারা যখন তাঁদের খুঁজে পেল না, তারা যাসোন ও অন্য কয়েকজন বিশ্বাসীকে নগরের প্রশাসকদের কাছে টেনে নিয়ে গেল। তারা চিৎকার করে বলল, “এই লোকেরা সমস্ত জগৎ ওলট-পালট করে দিয়ে এখন এখানে এসে উপস্থিত হয়েছে,
7 οὓς ὑποδέδεκται Ἰάσων· καὶ οὗτοι πάντες ἀπέναντι τῶν δογμάτων Καίσαρος πράσσουσιν, βασιλέα ἕτερον λέγοντες εἶναι Ἰησοῦν.
আর যাসোন তার বাড়িতে এদের আতিথ্য করেছে। এরা সবাই কৈসরের শাসন অস্বীকার করে, বলে যে যীশু নামে আর একজন রাজা আছেন।”
8 ἐτάραξαν δὲ τὸν ὄχλον καὶ τοὺς πολιτάρχας ἀκούοντας ταῦτα,
তারা যখন একথা শুনল, সেই জনসাধারণ ও নগর-প্রশাসকেরা উত্তেজিত হয়ে উঠল।
9 καὶ λαβόντες τὸ ἱκανὸν παρὰ τοῦ Ἰάσονος καὶ τῶν λοιπῶν ἀπέλυσαν αὐτούς.
তখন যাসোন ও অন্যান্যদের কাছে জামিন আদায় করে, তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হল।
10 Οἱ δὲ ἀδελφοὶ εὐθέως διὰ νυκτὸς ἐξέπεμψαν τόν τε Παῦλον καὶ τὸν Σιλᾶν εἰς Βέροιαν, οἵτινες παραγενόμενοι εἰς τὴν συναγωγὴν τῶν Ἰουδαίων ἀπῄεσαν.
রাত্রি নেমে আসার সঙ্গে সঙ্গে বিশ্বাসী ভাইয়েরা পৌল ও সীলকে বিরয়াতে পাঠিয়ে দিলেন। সেখানে পৌঁছে তাঁরা ইহুদিদের সমাজভবনে গেলেন।
11 οὗτοι δὲ ἦσαν εὐγενέστεροι τῶν ἐν Θεσσαλονίκῃ, οἵτινες ἐδέξαντο τὸν λόγον μετὰ πάσης προθυμίας, καθ’ ἡμέραν ἀνακρίνοντες τὰς γραφὰς εἰ ἔχοι ταῦτα οὕτως.
বিরয়াবাসীরা থিষলনিকার ইহুদিদের চেয়ে উদার চরিত্রের মানুষ ছিল, কারণ তারা ভীষণ আগ্রহের সঙ্গে সুসমাচার গ্রহণ করেছিল। পৌল যা বলছিলেন, তা প্রকৃতই সত্য কি না, তা জানবার জন্য তারা প্রতিদিন শাস্ত্র পরীক্ষা করে দেখত।
12 πολλοὶ μὲν οὖν ἐξ αὐτῶν ἐπίστευσαν, καὶ τῶν Ἑλληνίδων γυναικῶν τῶν εὐσχημόνων καὶ ἀνδρῶν οὐκ ὀλίγοι.
অতএব, অনেক ইহুদি বিশ্বাস করল, বেশ কিছু বিশিষ্ট গ্রিক মহিলা ও অনেক গ্রিক পুরুষও বিশ্বাস করলেন।
13 ὡς δὲ ἔγνωσαν οἱ ἀπὸ τῆς Θεσσαλονίκης Ἰουδαῖοι ὅτι καὶ ἐν τῇ Βεροίᾳ κατηγγέλη ὑπὸ τοῦ Παύλου ὁ λόγος τοῦ θεοῦ, ἦλθον κἀκεῖ σαλεύοντες καὶ ταράσσοντες τοὺς ὄχλους.
থিষলনিকার ইহুদিরা যখন জানতে পারল যে, পৌল বিরয়াতে ঈশ্বরের বাক্য প্রচার করছেন, তারা সেখানেও গেল। তারা গিয়ে সবাইকে বিক্ষুব্ধ ও উত্তেজিত করে তুলল।
14 εὐθέως δὲ τότε τὸν Παῦλον ἐξαπέστειλαν οἱ ἀδελφοὶ πορεύεσθαι ἕως ἐπὶ τὴν θάλασσαν· ὑπέμεινάν τε ὅ τε Σιλᾶς καὶ ὁ Τιμόθεος ἐκεῖ.
বিশ্বাসী ভাইয়েরা তৎক্ষণাৎ পৌলকে সমুদ্র উপকূলের দিকে পাঠিয়ে দিলেন, কিন্তু সীল ও তিমথি বিরয়াতে থেকে গেলেন।
15 οἱ δὲ καθιστάνοντες τὸν Παῦλον ἤγαγον ἕως Ἀθηνῶν, καὶ λαβόντες ἐντολὴν πρὸς τὸν Σιλᾶν καὶ τὸν Τιμόθεον ἵνα ὡς τάχιστα ἔλθωσιν πρὸς αὐτὸν ἐξῄεσαν.
পৌলের সঙ্গী যারা ছিল, তারা তাঁকে এথেন্সে নিয়ে এল এবং সীল ও তিমথিকে যত শীঘ্র সম্ভব পৌলের সঙ্গে মিলিত হওয়ার নির্দেশ নিয়ে ফিরে গেল।
16 Ἐν δὲ ταῖς Ἀθήναις ἐκδεχομένου αὐτοὺς τοῦ Παύλου, παρωξύνετο τὸ πνεῦμα αὐτοῦ ἐν αὐτῷ θεωροῦντος κατείδωλον οὖσαν τὴν πόλιν.
পৌল যখন এথেন্সে তাদের জন্য অপেক্ষা করছিলেন, তখন নগরটি প্রতিমায় পরিপূর্ণ দেখে অত্যন্ত মর্মাহত হলেন।
17 διελέγετο μὲν οὖν ἐν τῇ συναγωγῇ τοῖς Ἰουδαίοις καὶ τοῖς σεβομένοις καὶ ἐν τῇ ἀγορᾷ κατὰ πᾶσαν ἡμέραν πρὸς τοὺς παρατυγχάνοντας.
তাই তিনি সমাজভবনে ইহুদিদের ও ঈশ্বরভয়শীল গ্রিকদের সঙ্গে এবং বাজারে যাদের সঙ্গে তাঁর দিনের পর দিন সাক্ষাৎ হত, তাদের কাছে এ নিয়ে আলোচনা করতেন।
18 τινὲς δὲ καὶ τῶν Ἐπικουρίων καὶ Στοϊκῶν φιλοσόφων συνέβαλλον αὐτῷ, καί τινες ἔλεγον· τί ἂν θέλοι ὁ σπερμολόγος οὗτος λέγειν; οἱ δέ, ξένων δαιμονίων δοκεῖ καταγγελεὺς εἶναι, ὅτι τὸν Ἰησοῦν καὶ τὴν ἀνάστασιν εὐηγγελίζετο.
একদল এপিকুরীয় ও স্তোয়িকীয় দার্শনিক তাঁর সঙ্গে তর্কবিতর্কে করতে লাগল। তাদের মধ্যে কয়েকজন জিজ্ঞাসা করল, “এই বাচাল লোকটি কী বলতে চাইছে?” অন্যেরা মন্তব্য করল, “একে বিদেশি দেবতাদের প্রচারক বলে মনে হচ্ছে।” তাদের একথা বলার কারণ হল, পৌল যীশুর সুসমাচার ও পুনরুত্থানের কথা প্রচার করছিলেন।
19 ἐπιλαβόμενοί τε αὐτοῦ ἐπὶ τὸν Ἄριον πάγον ἤγαγον, λέγοντες· δυνάμεθα γνῶναι τίς ἡ καινὴ αὕτη ἡ ὑπὸ σοῦ λαλουμένη διδαχή;
তখন তারা তাঁকে ধরে আরেয়পাগের সভায় নিয়ে গেল। সেখানে তারা তাঁকে বলল, “আমরা কি জানতে পারি, আপনি যে নতুন শিক্ষা প্রচার করছেন, সেটি কী?
20 ξενίζοντα γάρ τινα εἰσφέρεις εἰς τὰς ἀκοὰς ἡμῶν· βουλόμεθα οὖν γνῶναι τίνα θέλει ταῦτα εἶναι.
আপনি কতগুলি অদ্ভুত ধারণার কথা আমাদের কানে দিচ্ছেন, আমরা সেগুলির অর্থ জানতে চাই।”
21 Ἀθηναῖοι δὲ πάντες καὶ οἱ ἐπιδημοῦντες ξένοι εἰς οὐδὲν ἕτερον ηὐκαίρουν ἢ λέγειν τι ἢ ἀκούειν τι καινότερον.
(এথেন্সের অধিবাসীরা ও সেখানকার প্রবাসী বিদেশিরা কেবলমাত্র নতুন সব চিন্তাধারা সম্পর্কে আলোচনা করা বা সেসব শোনা ছাড়া আর কোনো কিছুতে কালক্ষেপ করত না)।
22 Σταθεὶς δὲ Παῦλος ἐν μέσῳ τοῦ Ἀρίου πάγου ἔφη· Ἄνδρες Ἀθηναῖοι, κατὰ πάντα ὡς δεισιδαιμονεστέρους ὑμᾶς θεωρῶ·
পৌল তখন আরেয়পাগের সভায় উঠে দাঁড়িয়ে বললেন, “এথেন্সের জনগণ! আমি দেখতে পাচ্ছি, তোমরা সর্বতোভাবে অত্যন্ত ধর্মপরায়ণ।
23 διερχόμενος γὰρ καὶ ἀναθεωρῶν τὰ σεβάσματα ὑμῶν εὗρον καὶ βωμὸν ἐν ᾧ ἐπεγέγραπτο, ἀγνώστῳ θεῷ. ὃ οὖν ἀγνοοῦντες εὐσεβεῖτε, τοῦτο ἐγὼ καταγγέλλω ὑμῖν.
কারণ আমি যখন চারপাশে ঘুরে বেড়াচ্ছিলাম, তোমাদের আরাধনা করার বস্তু সতর্কভাবে দেখছিলাম। তখন আমি এমন একটি বেদি দেখতে পেলাম, যার উপরে লেখা আছে: এক অজ্ঞাত দেবতার উদ্দেশে। এখন, তোমরা যাকে অজ্ঞাতরূপে আরাধনা করো, তাঁরই কথা আমি তোমাদের কাছে বলতে চাই।
24 ὁ θεὸς ὁ ποιήσας τὸν κόσμον καὶ πάντα τὰ ἐν αὐτῷ, οὗτος οὐρανοῦ καὶ γῆς ὑπάρχων κύριος οὐκ ἐν χειροποιήτοις ναοῖς κατοικεῖ
“ঈশ্বর, যিনি এই জগৎ ও তার অন্তর্গত সমস্ত বস্তু রচনা করেছেন, তিনিই স্বর্গ ও মর্ত্যের প্রভু। তিনি হাত দিয়ে তৈরি দেবালয়ে বাস করেন না।
25 οὐδὲ ὑπὸ χειρῶν ἀνθρωπίνων θεραπεύεται προσδεόμενός τινος, αὐτὸς διδοὺς πᾶσιν ζωὴν καὶ πνοὴν καὶ τὰ πάντα·
তাঁর কোনো কিছুর প্রয়োজন আছে বলে মানুষের হাতে তাঁর সেবা গ্রহণের প্রয়োজন হয় না। কারণ তিনি স্বয়ং সমস্ত মানুষকে জীবন ও শ্বাস এবং সবকিছুই দান করেন।
26 ἐποίησέν τε ἐξ ἑνὸς πᾶν ἔθνος ἀνθρώπων κατοικεῖν ἐπὶ παντὸς προσώπου τῆς γῆς, ὁρίσας προστεταγμένους καιροὺς καὶ τὰς ὁροθεσίας τῆς κατοικίας αὐτῶν,
তিনি একজন ব্যক্তি থেকে সব জাতিকে সৃষ্টি করেছেন, যেন তারা সমস্ত পৃথিবীতে বসবাস করে। তিনি আগেই তাদের নির্দিষ্ট কাল ও বসবাসের জন্য স্থান স্থির করে রেখেছিলেন।
27 ζητεῖν τὸν θεὸν εἰ ἄραγε ψηλαφήσειαν αὐτὸν καὶ εὕροιεν, καίγε οὐ μακρὰν ἀπὸ ἑνὸς ἑκάστου ἡμῶν ὑπάρχοντα.
ঈশ্বর এ কাজ করেছেন, যেন মানুষ তাঁর অন্বেষণ করে এবং সম্ভব হলে অনুসন্ধান করে তাঁর সন্ধান পায়, যদিও তিনি আমাদের কারও কাছ থেকে দূরে নেই।
28 ἐν αὐτῷ γὰρ ζῶμεν καὶ κινούμεθα καὶ ἐσμέν, ὡς καί τινες τῶν καθ’ ὑμᾶς ποιητῶν εἰρήκασιν, τοῦ γὰρ καὶ γένος ἐσμέν.
কারণ তাঁর মধ্যেই আছে আমাদের প্রাণ, আমাদের জীবনাচরণ ও আমাদের অস্তিত্ব। যেমন তোমাদেরই কয়েকজন কবি বলেছেন, ‘আমরা তাঁর বংশ।’
29 γένος οὖν ὑπάρχοντες τοῦ θεοῦ οὐκ ὀφείλομεν νομίζειν χρυσῷ ἢ ἀργύρῳ ἢ λίθῳ, χαράγματι τέχνης καὶ ἐνθυμήσεως ἀνθρώπου, τὸ θεῖον εἶναι ὅμοιον.
“অতএব, আমরা যখন ঈশ্বরের বংশ, তখন আমাদের এরকম চিন্তা করা উচিত নয় যে ঈশ্বর মানুষের কলাকুশলতা ও কল্পনাপ্রসূত সোনা, রুপো বা পাথরের তৈরি করা কোনো প্রতিমূর্তি।
30 τοὺς μὲν οὖν χρόνους τῆς ἀγνοίας ὑπεριδὼν ὁ θεὸς τὰ νῦν ἀπαγγέλλει τοῖς ἀνθρώποις πάντας πανταχοῦ μετανοεῖν,
অতীতকালে ঈশ্বর এই প্রকার অজ্ঞতাকে উপেক্ষা করেছেন, কিন্তু এখন তিনি সর্বস্থানের সব মানুষকে মন পরিবর্তনের আদেশ দিচ্ছেন।
31 καθότι ἔστησεν ἡμέραν ἐν ᾗ μέλλει κρίνειν τὴν οἰκουμένην ἐν δικαιοσύνῃ ἐν ἀνδρὶ ᾧ ὥρισεν, πίστιν παρασχὼν πᾶσιν ἀναστήσας αὐτὸν ἐκ νεκρῶν.
কারণ তিনি একটি দিন নির্ধারিত করেছেন, যখন তিনি তাঁর নিযুক্ত এক ব্যক্তির দ্বারা ন্যায়ে জগতের বিচার করবেন। মৃত্যু থেকে তাঁকে উত্থাপিত করে সব মানুষের কাছে তিনি তার প্রমাণ দিয়েছেন।”
32 ἀκούσαντες δὲ ἀνάστασιν νεκρῶν οἱ μὲν ἐχλεύαζον, οἱ δὲ εἶπαν, ἀκουσόμεθά σου περὶ τούτου καὶ πάλιν.
যখন তারা মৃতদের পুনরুত্থানের কথা শুনল, তাদের মধ্যে কয়েকজন উপহাসসূচক মন্তব্য করল। কিন্তু অন্যেরা বলল, “আমরা আপনার কাছ থেকে এ বিষয়ে আবার শুনতে চাই।”
33 οὕτως ὁ Παῦλος ἐξῆλθεν ἐκ μέσου αὐτῶν.
একথা শুনে পৌল সভা ত্যাগ করে চলে গেলেন।
34 τινὲς δὲ ἄνδρες κολληθέντες αὐτῷ ἐπίστευσαν, ἐν οἷς καὶ Διονύσιος ὁ Ἀρεοπαγείτης καὶ γυνὴ ὀνόματι Δάμαρις καὶ ἕτεροι σὺν αὐτοῖς.
অল্প কয়েকজন ব্যক্তি পৌলের অনুসারী হলেন ও বিশ্বাস করলেন। তাদের মধ্যে ছিলেন আরেয়পাগের সদস্য দিয়নুষিয়, দামারি নামে এক মহিলা এবং আরও অনেক ব্যক্তি।