< Κατα Ιωαννην 13 >

1 Πρὸ δὲ τῆς ἑορτῆς τοῦ πάσχα εἰδὼς ὁ Ἰησοῦς ὅτι ἦλθεν αὐτοῦ ἡ ὥρα ἵνα μεταβῇ ἐκ τοῦ κόσμου τούτου πρὸς τὸν Πατέρα, ἀγαπήσας τοὺς ἰδίους τοὺς ἐν τῷ κόσμῳ, εἰς τέλος ἠγάπησεν αὐτούς.
নিস্তারপর্বের আগের ঘটনা। যীশু বুঝতে পেরেছিলেন যে এই পৃথিবী থেকে তাঁর বিদায় নিয়ে পিতার কাছে যাওয়ার সময় উপস্থিত হয়েছে। জগতে তাঁর আপনজন যাঁদের তিনি প্রেম করতেন, এখন তিনি তাঁদের শেষ পর্যন্ত প্রেম করলেন।
2 καὶ δείπνου γινομένου, τοῦ διαβόλου ἤδη βεβληκότος εἰς τὴν καρδίαν ἵνα παραδοῖ αὐτὸν Ἰούδας Σίμωνος Ἰσκαριώτης,
সান্ধ্যভোজ পরিবেশন করা হচ্ছিল। দিয়াবল ইতিমধ্যেই যীশুর সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করার জন্য শিমোনের পুত্র যিহূদা ইষ্কারিয়োৎকে প্ররোচিত করেছিল।
3 εἰδὼς ὅτι πάντα ἔδωκεν αὐτῷ ὁ Πατὴρ εἰς τὰς χεῖρας, καὶ ὅτι ἀπὸ Θεοῦ ἐξῆλθεν καὶ πρὸς τὸν Θεὸν ὑπάγει,
যীশু জানতেন যে, পিতা সবকিছু তাঁর ক্ষমতার অধীন করেছেন এবং ঈশ্বরের কাছ থেকেই তিনি এসেছেন ও তিনি ঈশ্বরের কাছেই ফিরে যাচ্ছেন।
4 ἐγείρεται ἐκ τοῦ δείπνου καὶ τίθησιν τὰ ἱμάτια, καὶ λαβὼν λέντιον διέζωσεν ἑαυτόν·
তাই তিনি ভোজ থেকে উঠে তাঁর উপরের পোশাক খুলে কোমরে একটি তোয়ালে জড়ালেন।
5 εἶτα βάλλει ὕδωρ εἰς τὸν νιπτῆρα, καὶ ἤρξατο νίπτειν τοὺς πόδας τῶν μαθητῶν καὶ ἐκμάσσειν τῷ λεντίῳ ᾧ ἦν διεζωσμένος.
এরপর তিনি একটি গামলায় জল নিয়ে তাঁর শিষ্যদের পা ধুয়ে, ও তাঁর কোমরে জড়ানো তোয়ালে দিয়ে মুছিয়ে দিতে লাগলেন।
6 ἔρχεται οὖν πρὸς Σίμωνα Πέτρον· λέγει αὐτῷ Κύριε, σύ μου νίπτεις τοὺς πόδας;
তিনি শিমোন পিতরের কাছে এলে পিতর তাঁকে বললেন, “প্রভু, আপনি কি আমার পা ধুয়ে দেবেন?”
7 ἀπεκρίθη Ἰησοῦς καὶ εἶπεν αὐτῷ Ὃ ἐγὼ ποιῶ σὺ οὐκ οἶδας ἄρτι, γνώσῃ δὲ μετὰ ταῦτα.
যীশু উত্তর দিলেন, “আমি কী করছি তা তুমি এখন বুঝতে পারছ না, কিন্তু পরে বুঝবে।”
8 λέγει αὐτῷ Πέτρος Οὐ μὴ νίψῃς μου τοὺς πόδας εἰς τὸν αἰῶνα. ἀπεκρίθη Ἰησοῦς αὐτῷ Ἐὰν μὴ νίψω σε, οὐκ ἔχεις μέρος μετ’ ἐμοῦ. (aiōn g165)
পিতর বললেন, “না, আপনি কখনোই আমার পা ধুয়ে দেবেন না।” প্রত্যুত্তরে যীশু বললেন, “আমি তোমার পা ধুয়ে না দিলে, আমার সাথে তোমার কোনো অংশই থাকবে না।” (aiōn g165)
9 λέγει αὐτῷ Σίμων Πέτρος Κύριε, μὴ τοὺς πόδας μου μόνον ἀλλὰ καὶ τὰς χεῖρας καὶ τὴν κεφαλήν.
শিমোন পিতর বললেন, “তাহলে প্রভু, শুধু আমার পা নয়, আমার হাত ও মাথাও ধুয়ে দিন।”
10 λέγει αὐτῷ Ἰησοῦς Ὁ λελουμένος οὐκ ἔχει χρείαν εἰ μὴ τοὺς πόδας νίψασθαι, ἀλλ’ ἔστιν καθαρὸς ὅλος· καὶ ὑμεῖς καθαροί ἐστε, ἀλλ’ οὐχὶ πάντες.
যীশু উত্তর দিলেন, “যে স্নান করেছে, তার শুধু পা ধোয়ার প্রয়োজন, কারণ তার সমস্ত শরীরই শুচিশুদ্ধ। তুমিও শুচিশুদ্ধ, তবে তোমাদের প্রত্যেকে নও।”
11 ᾔδει γὰρ τὸν παραδιδόντα αὐτόν· διὰ τοῦτο εἶπεν ὅτι Οὐχὶ πάντες καθαροί ἐστε.
কারণ কে তাঁর সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করবে, তা তিনি জানতেন। সেই কারণেই তিনি বললেন যে, সবাই শুচিশুদ্ধ নয়।
12 Ὅτε οὖν ἔνιψεν τοὺς πόδας αὐτῶν καὶ ἔλαβεν τὰ ἱμάτια αὐτοῦ καὶ ἀνέπεσεν πάλιν, εἶπεν αὐτοῖς Γινώσκετε τί πεποίηκα ὑμῖν;
তাঁদের পা ধুয়ে দেওয়া শেষ হলে যীশু তাঁর পোশাক পরে নিজের আসনে ফিরে গেলেন। তিনি তাঁদের জিজ্ঞাসা করলেন, “আমি তোমাদের প্রতি কী করলাম, তা কি তোমরা বুঝতে পেরেছ?
13 ὑμεῖς φωνεῖτέ με Ὁ Διδάσκαλος καὶ ὁ Κύριος, καὶ καλῶς λέγετε· εἰμὶ γάρ.
তোমরা আমাকে ‘গুরুমহাশয়’ ও ‘প্রভু’ বলে থাকো এবং তা যথার্থই, কারণ আমি সেই।
14 εἰ οὖν ἐγὼ ἔνιψα ὑμῶν τοὺς πόδας ὁ Κύριος καὶ ὁ Διδάσκαλος, καὶ ὑμεῖς ὀφείλετε ἀλλήλων νίπτειν τοὺς πόδας·
এখন তোমাদের প্রভু ও গুরুমহাশয় হয়েও আমি তোমাদের পা ধুয়ে দিলাম, সুতরাং, তোমাদেরও একে অপরের পা ধুয়ে দেওয়া উচিত।
15 ὑπόδειγμα γὰρ ἔδωκα ὑμῖν ἵνα καθὼς ἐγὼ ἐποίησα ὑμῖν καὶ ὑμεῖς ποιῆτε.
আমি তোমাদের কাছে এক আদর্শ স্থাপন করেছি, যেন আমি তোমাদের প্রতি যা করলাম, তোমরাও তাই করো।
16 ἀμὴν ἀμὴν λέγω ὑμῖν, οὐκ ἔστιν δοῦλος μείζων τοῦ κυρίου αὐτοῦ, οὐδὲ ἀπόστολος μείζων τοῦ πέμψαντος αὐτόν.
আমি তোমাদের সত্যি বলছি, কোনো দাস তার প্রভুর চেয়ে মহান নয়, কিংবা প্রেরিত ব্যক্তি তার প্রেরণকারীর চেয়ে মহান নয়।
17 εἰ ταῦτα οἴδατε, μακάριοί ἐστε ἐὰν ποιῆτε αὐτά.
তোমরা যেহেতু এখন এসব জেনেছ, তা পালন করলে তোমরা ধন্য হবে।
18 οὐ περὶ πάντων ὑμῶν λέγω· ἐγὼ οἶδα τίνας ἐξελεξάμην· ἀλλ’ ἵνα ἡ γραφὴ πληρωθῇ Ὁ τρώγων μου τὸν ἄρτον ἐπῆρεν ἐπ’ ἐμὲ τὴν πτέρναν αὐτοῦ.
“আমি তোমাদের সকলের কথা বলছি না, কিন্তু যাদের আমি মনোনীত করেছি, তাদের আমি জানি। কিন্তু, ‘যে আমার রুটি ভাগ করে খেয়েছে, সে আমারই বিপক্ষে গেছে’ শাস্ত্রের এই বচন পূর্ণ হতে হবে।
19 ἀπ’ ἄρτι λέγω ὑμῖν πρὸ τοῦ γενέσθαι, ἵνα πιστεύητε ὅταν γένηται ὅτι ἐγώ εἰμι.
“এরকম ঘটার আগেই আমি তোমাদের জানাচ্ছি, যখন তা ঘটবে, তোমরা যেন বিশ্বাস করতে পারো যে, আমিই তিনি।
20 ἀμὴν ἀμὴν λέγω ὑμῖν, ὁ λαμβάνων ἄν τινα πέμψω ἐμὲ λαμβάνει, ὁ δὲ ἐμὲ λαμβάνων λαμβάνει τὸν πέμψαντά με.
আমি তোমাদের সত্যি বলছি, আমার প্রেরিত কোনো মানুষকে যে গ্রহণ করে, সে আমাকেই গ্রহণ করে এবং যে আমাকে গ্রহণ করে, সে তাঁকেই গ্রহণ করে যিনি আমাকে পাঠিয়েছেন।”
21 Ταῦτα εἰπὼν Ἰησοῦς ἐταράχθη τῷ πνεύματι καὶ ἐμαρτύρησεν καὶ εἶπεν Ἀμὴν ἀμὴν λέγω ὑμῖν ὅτι εἷς ἐξ ὑμῶν παραδώσει με.
একথা বলার পর যীশু আত্মায় উদ্বিগ্ন হয়ে সাক্ষ্য দিলেন, “আমি তোমাদের সত্যিই বলছি, তোমাদের মধ্যে একজন আমার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করবে।”
22 ἔβλεπον εἰς ἀλλήλους οἱ μαθηταὶ ἀπορούμενοι περὶ τίνος λέγει.
শিষ্যরা বিস্ময়ের দৃষ্টিতে একে অপরের দিকে তাকালেন, তাঁরা বুঝতে পারলেন না যে যীশু তাঁদের মধ্যে কার সম্পর্কে এই ইঙ্গিত করলেন।
23 ἦν ἀνακείμενος εἷς ἐκ τῶν μαθητῶν αὐτοῦ ἐν τῷ κόλπῳ τοῦ Ἰησοῦ, ὃν ἠγάπα ὁ Ἰησοῦς·
তাঁদের মধ্যে এক শিষ্য, যীশু যাঁকে প্রেম করতেন, তিনি যীশুর বুকে হেলান দিয়ে বসেছিলেন।
24 νεύει οὖν τούτῳ Σίμων Πέτρος καὶ λέγει αὐτῷ Εἰπὲ τίς ἐστιν περὶ οὗ λέγει.
শিমোন পিতর সেই শিষ্যকে ইশারায় বললেন, “ওঁকে জিজ্ঞাসা করো, কার সম্পর্কে তিনি একথা বলছেন।”
25 ἀναπεσὼν ἐκεῖνος οὕτως ἐπὶ τὸ στῆθος τοῦ Ἰησοῦ λέγει αὐτῷ Κύριε, τίς ἐστιν;
যীশুর বুকের দিকে পিছন ফিরে তিনি জিজ্ঞাসা করলেন, “প্রভু, সে কে?”
26 ἀποκρίνεται οὖν ὁ Ἰησοῦς Ἐκεῖνός ἐστιν ᾧ ἐγὼ βάψω τὸ ψωμίον καὶ δώσω αὐτῷ. βάψας οὖν τὸ ψωμίον λαμβάνει καὶ δίδωσιν Ἰούδᾳ Σίμωνος Ἰσκαριώτου.
যীশু উত্তর দিলেন, “পাত্রে ডুবিয়ে রুটির টুকরোটি আমি যার হাতে তুলে দেব, সেই তা করবে।” এরপর, রুটির টুকরোটি ডুবিয়ে তিনি শিমোনের পুত্র যিহূদা ইষ্কারিয়োৎকে দিলেন।
27 καὶ μετὰ τὸ ψωμίον τότε εἰσῆλθεν εἰς ἐκεῖνον ὁ Σατανᾶς. λέγει οὖν αὐτῷ Ἰησοῦς Ὃ ποιεῖς ποίησον τάχιον.
যিহূদা রুটি গ্রহণ করার সঙ্গে সঙ্গে শয়তান তার মধ্যে প্রবেশ করল। যীশু তাকে বললেন, “তুমি যা করতে উদ্যত, তা তাড়াতাড়ি করে ফেলো।”
28 τοῦτο δὲ οὐδεὶς ἔγνω τῶν ἀνακειμένων πρὸς τί εἶπεν αὐτῷ·
কিন্তু যাঁরা খাবার খাচ্ছিলেন তাঁদের কেউই বুঝতে পারলেন না যে, যীশু একথা তাকে কেন বললেন।
29 τινὲς γὰρ ἐδόκουν, ἐπεὶ τὸ γλωσσόκομον εἶχεν Ἰούδας, ὅτι λέγει αὐτῷ Ἰησοῦς Ἀγόρασον ὧν χρείαν ἔχομεν εἰς τὴν ἑορτήν, ἢ τοῖς πτωχοῖς ἵνα τι δῷ.
যিহূদার হাতে টাকাপয়সার দায়িত্ব ছিল বলে কেউ কেউ মনে করলেন যে, যীশু তাকে পর্বের জন্য প্রয়োজনীয় জিনিস কেনার কথা, অথবা দরিদ্রদের কিছু দান করার বিষয়ে বলছেন।
30 λαβὼν οὖν τὸ ψωμίον ἐκεῖνος ἐξῆλθεν εὐθύς· ἦν δὲ νύξ.
রুটির টুকরোটি গ্রহণ করার সঙ্গে সঙ্গে যিহূদা বাইরে বেরিয়ে গেল। বাইরে তখন ঘোর অন্ধকার।
31 Ὅτε οὖν ἐξῆλθεν, λέγει Ἰησοῦς Νῦν ἐδοξάσθη ὁ Υἱὸς τοῦ ἀνθρώπου, καὶ ὁ Θεὸς ἐδοξάσθη ἐν αὐτῷ·
যিহূদা বেরিয়ে গেলে যীশু বললেন, “এখন মনুষ্যপুত্র মহিমান্বিত হলেন এবং ঈশ্বর তাঁর মধ্যে মহিমান্বিত হলেন।
32 εἰ ὁ Θεὸς ἐδοξάσθη ἐν αὐτῷ, καὶ ὁ Θεὸς δοξάσει αὐτὸν ἐν αὑτῷ, καὶ εὐθὺς δοξάσει αὐτόν.
ঈশ্বর যখন তাঁর মধ্যে মহিমান্বিত হলেন, তিনিও পুত্রকে নিজের মধ্যেই মহিমান্বিত করবেন এবং তাঁকে শীঘ্রই মহিমান্বিত করবেন।
33 τεκνία, ἔτι μικρὸν μεθ’ ὑμῶν εἰμι· ζητήσετέ με, καὶ καθὼς εἶπον τοῖς Ἰουδαίοις ὅτι Ὅπου ἐγὼ ὑπάγω ὑμεῖς οὐ δύνασθε ἐλθεῖν, καὶ ὑμῖν λέγω ἄρτι.
“বৎসেরা, আমি আর কিছুকাল তোমাদের সঙ্গে থাকব। তোমরা আমার সন্ধান করবে, আর ইহুদিদের যেমন বলেছি, এখন তোমাদেরও বলছি, আমি যেখানে যাচ্ছি, তোমরা সেখানে আসতে পারো না।
34 ἐντολὴν καινὴν δίδωμι ὑμῖν, ἵνα ἀγαπᾶτε ἀλλήλους, καθὼς ἠγάπησα ὑμᾶς ἵνα καὶ ὑμεῖς ἀγαπᾶτε ἀλλήλους.
“আমি তোমাদের এক নতুন আজ্ঞা দিচ্ছি, তোমরা পরস্পরকে প্রেম করো। আমি যেমন তোমাদের প্রেম করেছি, তোমাদেরও তেমন পরস্পরকে প্রেম করতে হবে।
35 ἐν τούτῳ γνώσονται πάντες ὅτι ἐμοὶ μαθηταί ἐστε, ἐὰν ἀγάπην ἔχητε ἐν ἀλλήλοις.
তোমাদের এই পারস্পরিক প্রেমের দ্বারাই সব মানুষ জানতে পারবে যে, তোমরা আমার শিষ্য।”
36 Λέγει αὐτῷ Σίμων Πέτρος Κύριε, ποῦ ὑπάγεις; ἀπεκρίθη Ἰησοῦς Ὅπου ὑπάγω οὐ δύνασαί μοι νῦν ἀκολουθῆσαι, ἀκολουθήσεις δὲ ὕστερον.
শিমোন পিতর তাঁকে জিজ্ঞাসা করলেন, “প্রভু, আপনি কোথায় যাচ্ছেন?” যীশু উত্তর দিলেন, “আমি যেখানে যাচ্ছি, তুমি এখন সেখানে আমার সঙ্গে আসতে পারো না, কিন্তু পরে আমার সঙ্গে আসতে পারো।”
37 λέγει αὐτῷ Πέτρος Κύριε, διὰ τί οὐ δύναμαί σοι ἀκολουθῆσαι ἄρτι; τὴν ψυχήν μου ὑπὲρ σοῦ θήσω.
পিতর বললেন, “প্রভু, কেন এখন আপনার সঙ্গে যেতে পারি না? আপনার জন্য আমি আমার প্রাণও দেব।”
38 ἀποκρίνεται Ἰησοῦς Τὴν ψυχήν σου ὑπὲρ ἐμοῦ θήσεις; ἀμὴν ἀμὴν λέγω σοι, οὐ μὴ ἀλέκτωρ φωνήσῃ ἕως οὗ ἀρνήσῃ με τρίς.
তখন যীশু উত্তর দিলেন, “তুমি কি সত্যিই আমার জন্য প্রাণ দেবে? আমি তোমাকে সত্যিই বলছি, মোরগ ডাকার আগেই তুমি আমাকে তিনবার অস্বীকার করবে।”

< Κατα Ιωαννην 13 >