< Παροιμίαι 1 >
1 Παροιμίαι Σολομώντος, υιού του Δαβίδ, βασιλέως του Ισραήλ,
দাউদের ছেলে, ইস্রায়েলের রাজা শলোমনের হিতোপদেশ:
2 διά να γνωρίση τις σοφίαν και παιδείαν, διά να νοήση λόγους φρονήσεως,
প্রজ্ঞা ও শিক্ষা অর্জনের জন্য; অন্তর্দৃষ্টিমূলক কথা বোঝার জন্য;
3 διά να λάβη διδασκαλίαν συνέσεως, δικαιοσύνης και κρίσεως και ευθύτητος,
বিচক্ষণ ব্যবহারের সম্বন্ধে শিক্ষালাভের জন্য, যা কিছু যথার্থ, ন্যায্য ও সুন্দর, তা করার জন্য;
4 διά να δώση νόησιν εις τους απλούς, και εις τον νέον μάθησιν και διάγνωσιν.
অনভিজ্ঞ মানুষদের দূরদর্শিতা, অল্পবয়স্কদের জ্ঞান ও বিচক্ষণতা দানের জন্য—
5 Ο σοφός ακούων θέλει γείνει σοφώτερος, και ο νοήμων θέλει αποκτήσει επιστήμην κυβερνήσεως·
জ্ঞানবানেরা শুনুক ও তাদের জ্ঞান বৃদ্ধি হোক, এবং বিচক্ষণেরা পথনির্দেশনা লাভ করুক—
6 ώστε να εννοή παροιμίαν και σκοτεινόν λόγον, ρήσεις σοφών και αινίγματα αυτών.
যেন তারা নীতিবচন ও দৃষ্টান্ত, জ্ঞানবানদের বাণী ও হেঁয়ালি বুঝতে পারে।
7 Αρχή σοφίας φόβος Κυρίου· οι άφρονες καταφρονούσι την σοφίαν και την διδασκαλίαν.
সদাপ্রভুর ভয় প্রজ্ঞার আরম্ভ, কিন্তু মূর্খেরা প্রজ্ঞা ও শিক্ষা তুচ্ছ করে।
8 Άκουε, υιέ μου, την διδασκαλίαν του πατρός σου, και μη απορρίψης τον νόμον της μητρός σου.
হে আমার বাছা, তোমার বাবার উপদেশ শোনো, আর তোমার মায়ের শিক্ষা ত্যাগ কোরো না।
9 Διότι ταύτα θέλουσιν είσθαι στέφανος χαρίτων εις την κορυφήν σου και περιδέραιον περί τον τράχηλόν σου.
এগুলি এক ফুলমালা হয়ে তোমার মাথার শোভা বাড়াবে ও এক হার হয়ে তোমার গলাকে সাজিয়ে তুলবে।
10 Υιέ μου, εάν θελήσωσιν οι αμαρτωλοί να σε δελεάσωσι, μη θελήσης·
হে আমার বাছা, পাপীরা যদি তোমাকে প্রলুব্ধ করে, তুমি তাদের কথায় সম্মত হোয়ো না।
11 εάν είπωσιν, Ελθέ μεθ' ημών, ας ενεδρεύσωμεν δι' αίμα, ας επιβουλευθώμεν αναιτίως τον αθώον,
তারা যদি বলে, “আমাদের সঙ্গে এসো; নির্দোষের রক্তপাত করার জন্য আমরা ওৎ পেতে থাকি, কয়েকটি নিরীহ মানুষকে মারার জন্য ঘাপটি মেরে থাকি;
12 Ας καταπίωμεν αυτούς ζώντας, ως ο άδης, και ολοκλήρους ως τους καταβαίνοντας εις τον λάκκον· (Sheol )
কবরের মতো আমরা ওদের জীবন্ত গ্রাস করি, ও মৃত্যুর খাদে পড়া মানুষের মতো তাদের পুরোপুরি গ্রাস করি; (Sheol )
13 θέλομεν ευρεί παν πολύτιμον αγαθόν, θέλομεν γεμίσει τους οίκους ημών από λαφύρων·
আমরা সব ধরনের মূল্যবান সামগ্রী পাব ও লুন্ঠিত দ্রব্যে আমাদের বাড়িগুলি ভরিয়ে তুলব;
14 θες τον κλήρόν σου μεταξύ ημών, εν βαλάντιον ας ήναι εις πάντας ημάς·
আমাদের সঙ্গে গুটিকাপাতের দান চালো; আমরা সবাই লুটের অর্থ ভাগাভাগি করে নেব”—
15 υιέ μου, μη περιπατήσης εν οδώ μετ' αυτών· άπεχε τον πόδα σου από των τρίβων αυτών·
হে আমার বাছা, তাদের সঙ্গে যেয়ো না, তাদের পথে পা বাড়িয়ো না;
16 διότι οι πόδες αυτών τρέχουσιν εις το κακόν, και σπεύδουσιν εις το να χύσωσιν αίμα.
কারণ তাদের পা মন্দের দিকে ধেয়ে যায়, তারা রক্তপাত করার জন্য দ্রুতগতিতে দৌড়ায়।
17 Διότι ματαίως εξαπλόνεται δίκτυον έμπροσθεν των οφθαλμών παντός πτερωτού.
যেখানে প্রত্যেকটি পাখি দেখতে পায় সেখানে জাল পাতার কোনো অর্থই হয় না!
18 Διότι ούτοι ενεδρεύουσι κατά του ιδίου αυτών αίματος, επιβουλεύονται τας εαυτών ψυχάς·
এইসব লোক নিজেদের রক্তপাত করার জন্যই ওৎ পেতে থাকে; তারা শুধু নিজেদের মারার জন্যই ঘাপটি মেরে থাকে!
19 Τοιαύται είναι αι οδοί παντός πλεονέκτου· η πλεονεξία αφαιρεί την ζωήν των κυριευομένων υπ' αυτής.
বাঁকা পথে যারা ধন উপার্জন করতে চায় তাদের সবার এই গতিই হয়; যারা সেই ধন পায় তাদের প্রাণ সেই ধন ছিনিয়ে নেয়।
20 Η σοφία φωνάζει έξω, εκπέμπει την φωνήν αυτής εν ταις πλατείαις·
পথে পথে প্রজ্ঞা চিৎকার করে বেড়ায়, প্রকাশ্য চকে সে তার সুর চড়ায়;
21 Κράζει επί κεφαλής των αγορών, εν ταις εισόδοις των πυλών· απαγγέλλει τους λόγους αυτής διά της πόλεως, λέγουσα,
প্রাচীরের মাথায় উঠে সে ডাক ছাড়ে, নগরের প্রবেশদ্বারে দাঁড়িয়ে সে বক্তৃতা দেয়:
22 Έως πότε, μωροί, θέλετε αγαπά την μωρίαν, και οι χλευασταί θέλουσιν ηδύνεσθαι εις τους χλευασμούς αυτών, και οι άφρονες θέλουσι μισεί την γνώσιν;
“তোমরা যারা অনভিজ্ঞ মানুষ, আর কত দিন তোমরা তোমাদের সরলতা ভালোবাসবে? আর কত দিন ঠাট্টা-বিদ্রুপকারীরা ঠাট্টা করে আনন্দ পাবে ও মূর্খেরা জ্ঞানকে ঘৃণা করবে?
23 Επιστρέψατε προς τους ελέγχους μου· ιδού, εγώ θέλω εκχέει το πνεύμά μου εφ' υμάς, θέλω σας κάμει να νοήσητε τους λόγους μου.
আমার ভর্ৎসনা দ্বারা অনুতপ্ত হও! তখন আমি তোমাদের কাছে আমার ভাবনাচিন্তা ঢেলে দেব, আমি তোমাদের কাছে আমার শিক্ষামালা জ্ঞাত করব।
24 Επειδή εγώ έκραζον, και σεις δεν υπηκούετε· εξέτεινον την χείρα μου, και ουδείς προσείχεν·
কিন্তু যখন আমি ডাকলাম তোমরা সে ডাক প্রত্যাখ্যান করেছ, ও আমি হাত বাড়িয়ে দেওয়া সত্ত্বেও কেউ মনোযোগ দাওনি,
25 Αλλά κατεφρονείτε πάσας τας συμβουλάς μου και τους ελέγχους μου δεν εδέχεσθε·
যেহেতু তোমরা আমার সব পরামর্শ উপেক্ষা করেছ ও আমার ভর্ৎসনা শুনতে চাওনি,
26 διά τούτο και εγώ θέλω επιγελάσει εις τον όλεθρόν σας· θέλω καταχαρή, όταν επέλθη ο φόβος σας.
তাই বিপর্যয় যখন তোমাদের আঘাত করবে তখন আমি হাসব; চরম দুর্দশা যখন তোমাদের নাগাল ধরে ফেলবে তখন আমি বিদ্রুপ করব—
27 Όταν ο φόβος σας επέλθη ως ερήμωσις και η καταστροφή σας εφορμήση ως ανεμοστρόβιλος, όταν η θλίψις και η στενοχωρία έλθωσιν εφ' υμάς·
চরম দুর্দশা যখন ঝড়ের মতো তোমাদের নাগাল ধরে ফেলবে, বিপর্যয় যখন ঘূর্ণিঝড়ের মতো তোমাদের উপরে ধেয়ে আসবে, মর্মান্তিক যন্ত্রণা ও দুঃখকষ্ট যখন তোমাদের আচ্ছন্ন করবে।
28 τότε θέλουσι με επικαλεσθή, αλλά δεν θέλω αποκριθή· επιμόνως θέλουσι με εκζητήσει, αλλά δεν θέλουσι με ευρεί.
“তখন তারা আমাকে ডাকবে কিন্তু আমি উত্তর দেব না; তারা আমার খোঁজ করবে কিন্তু আমায় খুঁজে পাবে না,
29 Διότι εμίσησαν την γνώσιν και τον φόβον του Κυρίου δεν εξέλεξαν·
যেহেতু তারা জ্ঞানকে ঘৃণা করেছে ও সদাপ্রভুকে ভয় করতে চায়নি।
30 δεν ηθέλησαν τας συμβουλάς μου· κατεφρόνησαν πάντας τους ελέγχους μου·
যেহেতু তারা আমার পরামর্শ নিতে চায়নি ও আমার ভর্ৎসনা পদদলিত করেছে,
31 διά τούτο θέλουσι φάγει από των καρπών της οδού αυτών και θέλουσι χορτασθή από των κακοβουλιών αυτών.
তাই তারা নিজেদের আচরণের ফলভোগ করবে ও তাদের ষড়যন্ত্রের ফলে পরিপূর্ণ হয়ে যাবে।
32 Διότι η αποστασία των μωρών θέλει θανατώσει αυτούς, και η αμεριμνησία των αφρόνων θέλει αφανίσει αυτούς.
কারণ অনভিজ্ঞ লোকদের খামখেয়ালীপনাই তাদের হত্যা করবে, ও মূর্খদের আত্মপ্রসাদই তাদের ধ্বংস করবে;
33 Όστις όμως ακούει εμού, θέλει κατοικήσει εν ασφαλεία· και θέλει ησυχάζει, μη φοβούμενος κακόν.
কিন্তু যে আমার কথা শোনে সে নিরাপদে বেঁচে থাকবে ও অনিষ্টের ভয় না করে স্বচ্ছন্দে থাকবে।”