Ἠσαΐας 55
1 Ω πάντες οι διψώντες, έλθετε εις τα ύδατα· και οι μη έχοντες αργύριον, έλθετε, αγοράσατε και φάγετε· ναι έλθετε, αγοράσατε οίνον και γάλα άνευ αργυρίου και άνευ αντιτίμου.
“পিপাসিত যারা, তোমরা সকলে এসো, তোমরা জলের কাছে এসো; যাদের কাছে অর্থ নেই, তারাও এসো, ক্রয় করে পান করো! এসো, বিনা অর্থে ও বিনামূল্যে দ্রাক্ষারস ও দুধ ক্রয় করো।
2 Διά τι εξοδεύετε αργύρια ουχί εις άρτον; και τον κόπον σας ουχί εις χορτασμόν; ακούσατέ μου μετά προσοχής και θέλετε φάγει αγαθά και η ψυχή σας θέλει ευφρανθή εις το πάχος.
যা খাবার নয়, তার জন্য কেন তোমরা পয়সা ব্যয় করো? যা তোমাদের তৃপ্তি দেয় না, তার জন্য কেন পরিশ্রম করো? শোনো, তোমরা আমার কথা শোনো, যা উৎকৃষ্ট, তাই ভোজন করো, এতে তোমাদের প্রাণ পুষ্টিকর খাদ্যে আনন্দিত হবে।
3 Κλίνατε το ωτίον σας και έλθετε προς εμέ· ακούσατε και η ψυχή σας θέλει ζήσει· και θέλω κάμει προς εσάς αιώνιον διαθήκην, τα ελέη του Δαβίδ τα πιστά.
আমার কথায় কান দাও ও আমার কাছে এসো; আমার কথা শোনো যেন তোমরা প্রাণে বাঁচতে পারো। আমি তোমাদের সঙ্গে এক চিরস্থায়ী চুক্তি সম্পাদন করব, দাউদের কাছে প্রতিজ্ঞাত আমার বিশ্বস্ততা পূর্ণ ভালোবাসার জন্যই তা করব।
4 Ιδού, έδωκα αυτόν μαρτύριον εις τους λαούς, άρχοντα και προστάττοντα εις τους λαούς.
দেখো, আমি তাকে জাতিসমূহের কাছে সাক্ষীস্বরূপ করেছি, তাকে সব জাতির উপরে নায়ক ও সৈন্যাধ্যক্ষ করেছি।
5 Ιδού, θέλεις καλέσει έθνος, το οποίον δεν εγνώριζες· και έθνη, τα οποία δεν σε εγνώριζον, θέλουσι τρέξει προς σε, διά Κύριον τον Θεόν σου και διά τον Άγιον του Ισραήλ· διότι σε εδόξασε.
তুমি নিশ্চয়ই সেইসব দেশকে ডেকে আনবে, যাদের তুমি জানো না, যে দেশগুলি তোমাকে জানে না, তারা দ্রুত তোমার কাছে আসবে, এ হবে তোমার ঈশ্বর সদাপ্রভুর জন্য, তিনিই ইস্রায়েলের সেই পবিত্রতম জন, কারণ তিনিই তোমাকে মহিমান্বিত করেছেন।”
6 Ζητείτε τον Κύριον, ενόσω δύναται να ευρεθή· επικαλείσθε αυτόν, ενόσω είναι πλησίον.
সদাপ্রভুর অন্বেষণ করো, যতক্ষণ তাঁকে পাওয়া যায়, তিনি কাছে থাকতে থাকতেই তাঁকে আহ্বান করো।
7 Ας εγκαταλίπη ο ασεβής την οδόν αυτού και ο άδικος τας βουλάς αυτού· και ας επιστρέψη προς τον Κύριον, και θέλει ελεήσει αυτόν· και προς τον Θεόν ημών, διότι αυτός θέλει συγχωρήσει αφθόνως.
দুষ্টলোক তার পথ, মন্দ ব্যক্তি তার চিন্তাধারা পরিত্যাগ করুক। সে সদাপ্রভুর কাছে ফিরে আসুক, তাহলে তিনি তার প্রতি করুণা প্রদর্শন করবেন, সে আমাদের ঈশ্বরের কাছে ফিরে আসুক, তাহলে তিনি অবাধে ক্ষমা করবেন।
8 Διότι αι βουλαί μου δεν είναι βουλαί υμών ουδέ οδοί υμών αι οδοί μου, λέγει Κύριος.
“কারণ আমার চিন্তাধারা তোমাদের চিন্তাধারার মতো নয়, আবার আমার পথসকল তোমাদের পথসকলের মতো নয়,” একথা বলেন সদাপ্রভু।
9 Αλλ' όσον είναι υψηλοί οι ουρανοί από της γης, ούτως αι οδοί μου είναι υψηλότεραι των οδών υμών και αι βουλαί μου των βουλών υμών.
“আকাশমণ্ডল যেমন পৃথিবী থেকে উঁচুতে, তেমনই আমার পথসকল তোমাদের পথসকলের চেয়ে এবং আমার চিন্তাধারা তোমাদের চিন্তাধারার চেয়ে উঁচুতে।
10 Διότι καθώς καταβαίνει η βροχή και η χιών εκ του ουρανού και δεν επιστρέφει εκεί, αλλά ποτίζει την γην και κάμνει αυτήν να εκφύη και να βλαστάνη, διά να δώση σπόρον εις τον σπείροντα και άρτον εις τον εσθίοντα,
যেমন বৃষ্টি ও তুষার আকাশ থেকে নেমে আসে, আর সেখানে ফিরে যায় না, বরং তা মাটিকে জলসিক্ত করে তাতে ফুল ও ফল উৎপন্ন করে, যেন তা বপনকারীকে বীজ ও মানুষকে খাদ্য দান করতে পারে,
11 ούτω θέλει είσθαι ο λόγος μου ο εξερχόμενος εκ του στόματός μου· δεν θέλει επιστρέψει εις εμέ κενός, αλλά θέλει εκτελέσει το θέλημά μου και θέλει ευοδωθή εις ό, τι αυτόν αποστέλλω.
তেমনই আমার বাক্য, যা আমার মুখ থেকে নির্গত হয়: তা নিষ্ফল হয়ে আমার কাছে ফিরে আসবে না, কিন্তু আমি যেমন চাই, তেমনই তা সম্পন্ন করবে এবং যে উদ্দেশ্যে তা প্রেরণ করি, তা সাধন করবে।
12 Διότι θέλετε εξέλθει εν χαρά και οδηγηθή εν ειρήνη· τα όρη και οι λόφοι θέλουσιν αντηχήσει έμπροσθέν σας υπό αγαλλιάσεως και πάντα τα δένδρα του αγρού θέλουσιν επικροτήσει τας χείρας.
তোমরা আনন্দের সঙ্গে বাইরে যাবে এবং শান্তির সঙ্গে তোমাদের নিয়ে যাওয়া হবে; পাহাড় ও পর্বতেরা তোমাদের সামনে আনন্দ সংগীতে ফেটে পড়বে, আর মাঠের সমস্ত গাছপালা তাদের করতালি দেবে।
13 Αντί της ακάνθης θέλει αναβή κυπάρισσος, αντί της κνίδης θέλει αναβή μυρσίνη· και τούτο θέλει είσθαι εις τον Κύριον διά όνομα, διά σημείον αιώνιον, το οποίον δεν θέλει εκλείψει.
কাঁটাগাছের বদলে দেবদারু এবং শিয়ালকাঁটার বদলে গুলমেদি উৎপন্ন হবে। এ হবে সদাপ্রভুর সুনামের জন্য, তা হবে এক চিরস্থায়ী নিদর্শনস্বরূপ, যা কখনও ধ্বংস হবে না।”
