< Γένεσις 30 >
1 Και ότε είδεν η Ραχήλ ότι δεν ετεκνοποίησεν εις τον Ιακώβ, εφθόνησεν η Ραχήλ την αδελφήν αυτής· και είπε προς τον Ιακώβ, Δος μοι τέκνα· ειδέ μη, εγώ αποθνήσκω.
রাহেল যখন দেখলেন যে তিনি যাকোবের জন্য কোনও সন্তানধারণ করতে পারছেন না, তখন তিনি তাঁর দিদির প্রতি ঈর্ষাকাতর হলেন। তাই তিনি যাকোবকে বললেন, “আমাকে সন্তান দাও, তা না হলে আমি মারা যাব!”
2 Και εξήφθη ο θυμός του Ιακώβ κατά της Ραχήλ και είπε, Μήπως είμαι εγώ αντί του Θεού όστις σε εστέρησεν από καρπού κοιλίας;
যাকোব তাঁর প্রতি ক্রুদ্ধ হয়ে বললেন, “আমি কি সেই ঈশ্বরের স্থান নিতে পারি, যিনি তোমাকে সন্তানধারণ করা থেকে বিরত রেখেছেন?”
3 Η δε είπεν, Ιδού, η θεράπαινά μου Βαλλά· είσελθε προς αυτήν, και θέλει γεννήσει επί των γονάτων μου, διά να αποκτήσω και εγώ τέκνα εξ αυτής.
তখন রাহেল বললেন, “আমার দাসী বিলহা তো আছে। এর সাথে শুয়ে পড়ো, যেন সে আমার জন্য সন্তানধারণ করতে পারে এবং আমিও তার মাধ্যমে এক পরিবার গড়ে তুলতে পারি।”
4 Και έδωκεν εις αυτόν την Βαλλάν την θεράπαιναν αυτής διά γυναίκα· και εισήλθεν ο Ιακώβ προς αυτήν.
অতএব তিনি তাঁর দাসী বিলহাকে স্ত্রীরূপে যাকোবকে দিলেন। যাকোব তার সাথে শুলেন,
5 Και συνέλαβεν η Βαλλά, και εγέννησεν υιόν εις τον Ιακώβ·
এবং সে গর্ভবতী হল ও তাঁর জন্য এক পুত্রসন্তানের জন্ম দিল।
6 και είπεν η Ραχήλ, Ο Θεός με έκρινε και ήκουσε και την φωνήν μου και μοι έδωκεν υιόν· διά τούτο εκάλεσε το όνομα αυτού Δαν.
তখন রাহেল বললেন, “ঈশ্বর আমার পক্ষসমর্থন করেছেন; তিনি আমার অনুরোধ শুনেছেন ও আমাকে এক ছেলে দিয়েছেন।” এই জন্য তিনি তাঁর নাম রাখলেন দান।
7 Και συνέλαβε πάλιν η Βαλλά, η θεράπαινα της Ραχήλ, και εγέννησε δεύτερον υιόν εις τον Ιακώβ·
রাহেলের দাসী বিলহা আবার গর্ভধারণ করল ও যাকোবের জন্য দ্বিতীয় এক ছেলের জন্ম দিল।
8 και είπεν η Ραχήλ, Δυνατήν πάλην επάλαισα μετά της αδελφής μου, και υπερίσχυσα· και εκάλεσε το όνομα αυτού Νεφθαλί.
তখন রাহেল বললেন, “আমার দিদির সঙ্গে আমার এক মহাসংগ্রাম হয়েছে, এবং আমিই জয়লাভ করেছি।” অতএব তিনি তার নাম রাখলেন নপ্তালি।
9 Και ότε είδεν η Λεία ότι έπαυσε να γεννά, έλαβε την Ζελφάν την θεράπαιναν αυτής, και έδωκεν αυτήν εις τον Ιακώβ διά γυναίκα.
লেয়া যখন দেখলেন যে তিনি সন্তানধারণ করতে অপারক, তখন তিনি তাঁর দাসী সিল্পাকে এক স্ত্রীরূপে যাকোবকে দিলেন।
10 Και η Ζελφά, η θεράπαινα της Λείας, εγέννησεν υιόν εις τον Ιακώβ·
লেয়ার দাসী সিল্পা যাকোবের জন্য এক ছেলের জন্ম দিল।
11 και είπεν η Λεία, Ευτυχία έρχεται· και εκάλεσε το όνομα αυτού Γαδ.
তখন লেয়া বললেন, “আমার কী মহাসৌভাগ্য!” অতএব তিনি তার নাম রাখলেন গাদ।
12 Και εγέννησεν η Ζελφά, η θεράπαινα της Λείας, δεύτερον υιόν εις τον Ιακώβ·
লেয়ার দাসী সিল্পা যাকোবের জন্য দ্বিতীয় এক ছেলের জন্ম দিল।
13 και είπεν η Λεία, Μακαρία εγώ, διότι θέλουσι με μακαρίζει αι γυναίκες· και εκάλεσε το όνομα αυτού Ασήρ.
তখন লেয়া বললেন, “আমি কতই না সুখী! মহিলারা আমাকে সুখী বলে ডাকবে।” অতএব তিনি তার নাম রাখলেন আশের।
14 Και υπήγεν ο Ρουβήν εν ταις ημέραις του θερισμού του σίτου και εύρηκε μανδραγόρας εν τω αγρώ, και έφερεν αυτούς προς την Λείαν την μητέρα αυτού. Είπε δε η Ραχήλ προς την Λείαν, Δος μοι, παρακαλώ, από τους μανδραγόρας του υιού σου.
গম গোলাজাত করার সময়, রূবেণ ক্ষেতে গেল ও কিছু দূদা লতাগুল্ম খুঁজে পেল, যা সে তার মা লেয়ার কাছে এনেছিল। রাহেল লেয়াকে বললেন, “তোমার ছেলের আনা দূদাগুলি থেকে আমাকে দয়া করে কিছুটা দাও।”
15 Η δε είπε προς αυτήν, Μικρόν πράγμα είναι, ότι έλαβες τον άνδρα μου; και θέλεις να λάβης και τους μανδραγόρας του υιού μου; και η Ραχήλ είπε, Λοιπόν ας κοιμηθή μετά σου ταύτην την νύκτα, διά τους μανδραγόρας του υιού σου.
কিন্তু লেয়া তাঁকে বললেন, “এই কি যথেষ্ট নয় যে তুমি আমার স্বামীকে ছিনিয়ে নিয়েছ? তুমি আমার ছেলের দূদাগুলিও নেবে নাকি?” “ঠিক আছে,” রাহেল বললেন, “তোমার ছেলের দূদাগুলির পরিবর্তে যাকোব আজ রাতে তোমার সাথে শুতে পারেন।”
16 Και ήλθεν ο Ιακώβ το εσπέρας εκ του αγρού, και εξελθούσα η Λεία εις συνάντησιν αυτού, είπε, Προς εμέ θέλεις εισέλθει, διότι σε εμίσθωσα τωόντι με τους μανδραγόρας του υιού μου. Και εκοιμήθη μετ' αυτής εκείνην την νύκτα.
অতএব সেদিন সন্ধ্যাবেলায় যাকোব যখন ক্ষেত থেকে ফিরে এলেন, লেয়া তখন তাঁর সঙ্গে দেখা করার জন্য বাইরে গেলেন। “তোমাকে আমার সাথে শুতে হবে,” তিনি বললেন। “আমি আমার ছেলের দূদাগুলি দিয়ে তোমাকে ভাড়া করেছি।” অতএব সেরাতে তিনি লেয়ার সাথে শুলেন।
17 Και εισήκουσεν ο Θεός της Λείας· και συνέλαβε και εγέννησεν εις τον Ιακώβ πέμπτον υιόν.
ঈশ্বর লেয়ার প্রার্থনা শুনলেন ও তিনি অন্তঃসত্ত্বা হলেন এবং যাকোবের জন্য পঞ্চম এক ছেলের জন্ম দিলেন।
18 Και είπεν η Λεία, Εδωκέ μοι ο Θεός τον μισθόν μου, διότι έδωκα την θεράπαινάν μου εις τον άνδρα μου· και εκάλεσε το όνομα αυτού Ισσάχαρ.
পরে লেয়া বললেন, “আমার স্বামীকে আমার দাসী দিয়েছি বলে ঈশ্বর আমাকে পুরস্কৃত করেছেন।” অতএব তিনি তার নাম রাখলেন ইষাখর।
19 Και συνέλαβεν ακόμη η Λεία, και εγέννησεν έκτον υιόν εις τον Ιακώβ·
লেয়া আবার গর্ভধারণ করলেন এবং যাকোবের জন্য ষষ্ঠ এক ছেলের জন্ম দিলেন।
20 και είπεν η Λεία, Με επροίκισεν ο Θεός με καλήν προίκα· τώρα θέλει κατοικήσει μετ' εμού ο ανήρ μου, διότι εγέννησα εις αυτόν εξ υιούς· και εκάλεσε το όνομα αυτού Ζαβουλών.
পরে লেয়া বললেন, “ঈশ্বর আমাকে এক মূল্যবান উপহার দিয়েছেন। এবার আমার স্বামী আমাকে সম্মান দেবেন, কারণ আমি তাঁর জন্য ছয় ছেলের জন্ম দিয়েছি।” অতএব তিনি তাঁর নাম রাখলেন সবূলূন।
21 Και μετά ταύτα εγέννησε θυγατέρα, και εκάλεσε το όνομα αυτής Δείναν.
আরও কিছুকাল পরে তিনি এক মেয়ের জন্ম দিলেন এবং তার নাম রাখলেন দীণা।
22 Ενεθυμήθη δε ο Θεός την Ραχήλ και εισήκουσεν αυτής ο Θεός, και ήνοιξε την μήτραν αυτής·
পরে ঈশ্বর রাহেলকে স্মরণ করলেন; তিনি তাঁর প্রার্থনা শুনলেন ও তাঁকে গর্ভধারণের ক্ষমতা দিলেন।
23 και συνέλαβε, και εγέννησεν υιόν· και είπεν, Ο Κύριος αφήρεσε το όνειδός μου.
তিনি অন্তঃসত্ত্বা হলেন এবং এক ছেলের জন্ম দিলেন ও বললেন, “ঈশ্বর আমার লাঞ্ছনা দূর করেছেন।”
24 Και εκάλεσε το όνομα αυτού Ιωσήφ, λέγουσα, Ο Θεός να προσθέση εις εμέ και άλλον υιόν.
তিনি তার নাম রাখলেন যোষেফ, এবং বললেন, “সদাপ্রভু আমার জীবনে আরও এক ছেলে যোগ করুন।”
25 Και αφού η Ραχήλ εγέννησε τον Ιωσήφ, είπεν ο Ιακώβ προς τον Λάβαν, Εξαπόστειλόν με, διά να απέλθω εις τον τόπον μου, και εις την πατρίδα μου·
রাহেল যোষেফের জন্ম দেওয়ার পর যাকোব লাবনকে বললেন, “আমাকে এবার যেতে দিন, যেন আমি নিজের স্বদেশে ফিরে যেতে পারি।
26 δος μοι τας γυναίκάς μου και τα παιδία μου, διά τας οποίας σε εδούλευσα διά να απέλθω· διότι συ γνωρίζεις την δούλευσίν μου, την οποίαν σε εδούλευσα.
আমার সেই স্ত্রীদের ও সন্তানদেরও দিন, যাদের জন্য আমি আপনার দাসত্ব করেছি, এবং আমি দেশে ফিরে যাব। আপনি তো জানেন, আপনার জন্য আমি কত পরিশ্রম করেছি।”
27 Είπε δε προς αυτόν ο Λάβαν, Παρακαλώ σε, να εύρω χάριν έμπροσθέν σου· εγνώρισα εκ πείρας, ότι ο Κύριος με ευλόγησεν εξ αιτίας σου.
কিন্তু লাবন তাঁকে বললেন, “আমি যদি তোমার দৃষ্টিতে দাক্ষিণ্য পেয়ে থাকি, তবে দয়া করে এখানে থেকে যাও। আমি অলৌকিক উপায়ে জানতে পেরেছি যে তোমার কারণেই সদাপ্রভু আমাকে আশীর্বাদ করেছেন।”
28 Και είπε, Διόρισόν μοι τον μισθόν σου, και θέλω σοι δώσει αυτόν.
তিনি আরও বললেন, “তুমি কত পারিশ্রমিক চাও তা বলো, ও আমি তোমাকে তা দিয়ে দেব।”
29 Ο δε είπε προς αυτόν, Συ γνωρίζεις τίνι τρόπω σε εδούλευσα, και πόσα έγειναν τα κτήνη σου μετ' εμού·
যাকোব তাঁকে বললেন, “আপনি জানেন আপনার জন্য আমি কীভাবে পরিশ্রম করেছি ও আমার যত্নআত্তিতে আপনার গবাদি পশুপাল কীভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।
30 διότι όσα είχες προ εμού ήσαν ολίγα, και τώρα ηύξησαν εις πλήθος· και ο Κύριος σε ευλόγησε με την έλευσίν μου· και τώρα πότε θέλω προβλέψει και εγώ διά τον οίκόν μου;
আমি আসার আগে আপনার অল্পসল্প যা কিছু ছিল তা প্রচুর পরিমাণে বৃদ্ধি পেয়েছে, এবং আমি যেখানে থেকেছি সদাপ্রভু সেখানেই আপনাকে আশীর্বাদ করেছেন। কিন্তু এখন, আমার নিজের পরিবারের জন্য আমি কখন কী করব?”
31 Ο δε είπε, Τι να σοι δώσω; Και ο Ιακώβ είπε, δεν θέλεις μοι δώσει ουδέν· εάν κάμης εις εμέ το πράγμα τούτο, πάλιν θέλω ποιμαίνει το ποίμνιόν σου και φυλάττει αυτό·
“আমি তোমাকে কী দেব?” তিনি জিজ্ঞাসা করলেন। “আমাকে কিছু দিতে হবে না,” যাকোব উত্তর দিলেন। “কিন্তু আপনি যদি আমার জন্য এই একটি কাজ করেন, তবে আমি আপনার পশুপালের তত্ত্বাবধান করে যাব ও তাদের উপর নজরদারিও চালিয়ে যাব:
32 να περάσω σήμερον διά μέσον όλου του ποιμνίου σου, διαχωρίζων εκείθεν παν πρόβατον έχον ποικίλματα και κηλίδας, και παν το μελανωπόν μεταξύ των αρνίων, και το έχον κηλίδας και ποικίλματα μεταξύ των αιγών· και ταύτα να ήναι ο μισθός μου·
আজ আমাকে আপনার পশুপালের মধ্যে দিয়ে যেতে দিন এবং সেগুলির মধ্যে থেকে প্রত্যেকটি দাগযুক্ত বা তিলকিত মেষ, প্রত্যেকটি শ্যামবর্ণ মেষশাবক ও প্রত্যেকটি তিলকিত বা দাগযুক্ত ছাগল আলাদা করতে দিন। সেগুলিই হবে আমার পারিশ্রমিক।
33 και εις το εξής η δικαιοσύνη μου θέλει μαρτυρήσει περί εμού, όταν έλθη έμπροσθέν σου διά τον μισθόν μου· παν ό, τι δεν είναι με ποικίλματα και κηλίδας μεταξύ των αιγών, και μελανωπόν μεταξύ των αρνίων, θέλει λογισθή κλεμμένον υπ' εμού.
আর ভবিষ্যতে যখনই আপনি আমাকে দেওয়া পারিশ্রমিকের হিসেব কষবেন, তখন আমার সততাই আমার হয়ে সাক্ষ্য দেবে। আমার অধিকারে থাকা যে কোনো ছাগল যদি দাগযুক্ত বা তিলকিত না হয়, অথবা যে কোনো মেষশাবক যদি শ্যামবর্ণ না হয়, তবে তা চুরি করা হয়েছে বলে গণ্য হবে।”
34 Και είπεν ο Λάβαν, Ιδού, έστω κατά τον λόγον σου.
“আমি রাজি,” লাবন বললেন। “তোমার কথামতোই তা হোক।”
35 Και την ημέραν εκείνην διεχώρισε τους τράγους τους παρδαλούς και κηλιδωτούς και πάσας τας αίγας όσαι είχον ποικίλματα και κηλίδας, πάντα όσα ήσαν διάλευκα, και πάντα τα μελανωπά μεταξύ των αρνίων, και έδωκεν αυτά εις τας χείρας των υιών αυτού·
সেদিনই তিনি সেইসব মদ্দা ছাগল আলাদা করলেন, যেগুলি ডোরাকাটা বা তিলকিত, ও সেইসব মাদি ছাগলও আলাদা করলেন, যেগুলি দাগযুক্ত ও তিলকিত (যেগুলির গায়ে সাদা দাগ ছিল) এবং সব শ্যামবর্ণ মেষশাবকও আলাদা করলেন, ও সেগুলি তাঁর ছেলেদের তত্ত্বাবধানে রাখলেন।
36 και έθεσε τριών ημερών οδόν μεταξύ εαυτού και του Ιακώβ· ο δε Ιακώβ εποίμαινε το υπόλοιπον του ποιμνίου του Λάβαν.
পরে তিনি তাঁর নিজের ও যাকোবের মধ্যে তিনদিনের যাত্রার ব্যবধান রাখলেন, অন্যদিকে যাকোব লাবনের বাদবাকি পশুপালের তত্ত্বাবধান করে গেলেন।
37 Και έλαβεν εις εαυτόν ο Ιακώβ ράβδους χλωράς εκ λεύκης και καρύας και πλατάνου και εξελέπισεν αυτάς κατά λεπίσματα λευκά, ώστε εφαίνετο το λευκόν το εις τας ράβδους·
যাকোব অবশ্য, চিনার, কাঠবাদাম ও প্লেইন গাছের সদ্য কাটা ডালপালা নিয়ে সেগুলির ছাল ছাড়িয়ে ও ডালপালার ভিতরদিকের সাদা কাঠ বের করে সেগুলির উপর সাদা লম্বা লম্বা দাগ বানিয়ে দিলেন।
38 και έθεσε τας ράβδους, τας οποίας εξελέπισεν, εις τα αυλάκια του ύδατος, εις τας ποτίστρας, όπου τα ποίμνια ήρχοντο να πίνωσι, διά να συλλαμβάνωσι τα ποίμνια ενώ ήρχοντο να πίνωσι.
পরে তিনি সেইসব ছালছাড়ানো ডালপালা পশুদের জলপানের সব জাবপাত্রে রেখে দিলেন, যেন সেগুলি তখন সরাসরি সেইসব পশুর সামনে থাকে, যারা তখন জলপান করার জন্য সেখানে এসেছিল। পশুপাল যৌন আবেগে গরম হয়ে জলপান করতে এসে,
39 Και συνελάμβανον τα ποίμνια βλέποντα τας ράβδους, και εγέννων πρόβατα παρδαλά, ποικίλα και κηλιδωτά.
সেইসব ডালপালার সামনে যৌনমিলন করল। আর তারা সেইসব শাবকের জন্ম দিল, যারা ডোরাকাটা বা দাগযুক্ত বা তিলকিত।
40 Διεχώρισε δε ο Ιακώβ τα αρνία, και έστρεψε τα πρόσωπα των προβάτων του ποιμνίου του Λάβαν προς τα παρδαλά και προς πάντα τα μελανωπά· τα δε εαυτού ποίμνια έθεσε χωριστά, και δεν έθεσεν αυτά μετά των προβάτων του Λάβαν.
যাকোব পশুপালের সেইসব শাবক আলাদা করে দিলেন, কিন্তু বাদবাকি পশুদের সেইসব ডোরাকাটা ও শ্যামবর্ণ পশুদের দিকে মুখ করিয়ে রাখলেন, যেগুলি লাবনের অধিকারভুক্ত ছিল। এইভাবে তিনি নিজের জন্য আলাদা পশুপাল তৈরি করলেন এবং সেগুলিকে লাবনের পশুপালের সঙ্গে রাখেননি।
41 Και καθ' ον καιρόν τα πρώϊμα πρόβατα ήρχοντο εις σύλληψιν, ο Ιακώβ έθετε τας ράβδους εις τα αυλάκια έμπροσθεν των οφθαλμών του ποιμνίου, διά να συλλαμβάνωσι βλέποντα προς τας ράβδους·
যখনই সবল মাদিগুলি যৌন আবেগে উত্তেজিত হত, যাকোব সেইসব ডালপালা পশুপালের জলপানের জাবপাত্রের মধ্যে পশুপালের সামনে রেখে দিতেন, যেন তারা সেইসব ডালপালার সামনে যৌনমিলন করতে পারে,
42 ότε δε τα πρόβατα ήσαν όψιμα, δεν έθετεν αυτάς· και ούτω τα όψιμα ήσαν του Λάβαν, τα δε πρώϊμα του Ιακώβ.
কিন্তু পশুগুলি যদি দুর্বল হত, তবে তিনি সেগুলিকে সেখানে রাখতেন না। অতএব দুর্বল পশুগুলি লাবনের ও সবল পশুগুলি যাকোবের অধিকারভুক্ত হল।
43 Και ηύξησεν ο άνθρωπος σφόδρα σφόδρα, και απέκτησε ποίμνια πολλά και δούλας και δούλους και καμήλους και όνους.
এইভাবে সেই মানুষটি খুব সমৃদ্ধিশালী হয়ে উঠলেন এবং অনেক পশুপাল, ও দাস-দাসী, এবং উট ও গাধার মালিক হয়ে গেলেন।