< Δευτερονόμιον 21 >

1 Εάν τις ευρεθή πεφονευμένος εν τη γη, την οποίαν Κύριος ο Θεός σου δίδει εις σε διά να κληρονομήσης αυτήν, πεσμένος εις την πεδιάδα, και ήναι άγνωστον τις εφόνευσεν αυτόν,
তোমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভু যে দেশ অধিকার করার জন্য তোমাদের দিতে যাচ্ছেন সেখানকার কোনো মাঠে হয়তো কাউকে খুন হয়ে পড়ে থাকতে দেখা যেতে পারে, কিন্তু কে হত্যা করেছে তা জানা যায়নি,
2 τότε θέλουσιν εξέλθει οι πρεσβύτεροί σου και οι κριταί σου, και θέλουσι μετρήσει προς τας πόλεις τας πέριξ του πεφονευμένου·
তাহলে তোমাদের প্রবীণ নেতারা ও বিচারকেরা বাইরে গিয়ে সেই মৃতদেহ থেকে সবচেয়ে কাছের নগর কত দূর তা মেপে দেখবে।
3 και της πόλεως, ήτις είναι η πλησιεστέρα εις τον πεφονευμένον, οι πρεσβύτεροι της πόλεως εκείνης θέλουσι λάβει δάμαλιν, ήτις δεν υπεβλήθη εις εργασίαν ουδέ έσυρεν υπό τον ζυγόν·
তারপর যে নগর মৃতদেহের কাছে সেখানকার প্রবীণ নেতারা একটি বকনা-বাছুর নেবে যেটি কখনও কোনও কাজ করেনি ও যার কাঁধে কখনও জোয়াল দেওয়া হয়নি
4 και θέλουσι καταβιβάσει οι πρεσβύτεροι της πόλεως εκείνης την δάμαλιν εις τραχείαν φάραγγα, ήτις ούτε γεωργείται ούτε σπείρεται και εκεί εν τη φάραγγι θέλουσι κόψει τον τράχηλον της δαμάλεως.
এবং তারা সেটিকে এমন এক উপত্যকায় নিয়ে যাবে যেখানে একটি জলস্রোত আছে আর চাষ বা বীজবপন করা হয়নি। সেই উপত্যকায় তারা বকনা-বাছুরটির ঘাড় ভেঙে দেবে।
5 Και θέλουσι πλησιάσει οι ιερείς οι υιοί του Λευΐ· επειδή αυτούς εξέλεξε Κύριος ο Θεός σου να λειτουργώσιν εις αυτόν, και να ευλογώσιν εν τω ονόματι του Κυρίου· και κατά τον λόγον αυτών θέλει κρίνεσθαι πάσα διαφορά και πάσα πληγή·
লেবীয় যাজকেরা সামনে এগিয়ে যাবে, কারণ তোমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভু তাদের মনোনীত করেছেন পরিচর্যা কাজের জন্য, সদাপ্রভুর নামে আশীর্বাদ উচ্চারণ করার জন্য এবং বিবাদের ও শারীরিক আক্রমণের বিচার করার জন্য।
6 και πάντες οι πρεσβύτεροι της πόλεως εκείνης, της πλησιεστέρας εις τον πεφονευμένον, θέλουσι νίψει τας χείρας αυτών επί της δαμάλεως της εσφαγμένης εν τη φάραγγι·
তারপর মৃতদেহের সব থেকে কাছের নগরের প্রবীণ নেতারা উপত্যকায় যে বকনা-বাছুরটির ঘাড় ভাঙা হয়েছিল তার উপরে তাদের হাত ধুয়ে ফেলবে,
7 και αποκριθέντες θέλουσιν ειπεί, Αι χείρες ημών δεν έχυσαν το αίμα τούτο, ουδέ είδον οι οφθαλμοί ημών·
আর তারা ঘোষণা করবে “এই রক্তপাত আমরা নিজেরা করিনি, এবং হতেও দেখিনি।
8 γενού ίλεως, Κύριε, εις τον λαόν σου τον Ισραήλ, τον οποίον ελύτρωσας, και μη βάλης επί τον λαόν σου Ισραήλ αίμα αθώον· και θέλει συγχωρηθή εις αυτούς το αίμα.
হে সদাপ্রভু, যে ইস্রায়েলীদের তুমি মুক্ত করেছ তাদের ক্ষমা করো, এবং এই নির্দোষ লোকটির রক্তপাতের জন্য তুমি তোমার লোকদের দায়ী কোরো না।” এতে সেই রক্তপাতের দোষ ক্ষমা করা হবে,
9 Ούτω θέλεις εξαλείψει εκ μέσου σου το αθώον αίμα, όταν κάμης το αρεστόν εις τους οφθαλμούς του Κυρίου.
এবং তোমরা নিজেদের মধ্য থেকে নির্দোষ লোকের রক্তপাতের দোষ মুছে ফেলতে পারবে, কারণ তোমরা সদাপ্রভুর চোখে যা ভালো তাই করেছ।
10 Όταν εξέλθης να πολεμήσης τους εχθρούς σου, και Κύριος ο Θεός σου παραδώση αυτούς εις τας χείρας σου, και λάβης εξ αυτών αιχμαλώτους,
তোমরা যখন শত্রুদের সঙ্গে যুদ্ধ করতে যাবে এবং তোমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভু তোমাদের হাতে তাদের তুলে দেবেন আর তোমরা তাদের বন্দি করবে,
11 και ίδης μεταξύ των αιχμαλώτων γυναίκα ευειδή και επιθυμήσης αυτήν, διά να λάβης αυτήν εις σεαυτόν γυναίκα,
তখন যদি তাদের মধ্যে কোনও সুন্দরী স্ত্রীলোককে দেখে তোমাদের কারও তাকে ভালো লাগে তবে সে তাকে স্ত্রী হিসেবে গ্রহণ করতে পারবে।
12 τότε θέλεις φέρει αυτήν εις την οικίαν σου, και θέλει ξυρίσει την κεφαλήν αυτής και περιονυχίσει τους όνυχας αυτής·
স্ত্রীলোকটিকে তোমার বাড়িতে নিয়ে যাবে আর তার মাথার চুল কামিয়ে দেবে ও তার নখ কেটে ফেলবে
13 και θέλει εκδυθή τα ενδύματα της αιχμαλωσίας αυτής επάνωθεν αυτής και θέλει καθήσει εν τη οικία σου και κλαύσει τον πατέρα αυτής και την μητέρα αυτής ολόκληρον μήνα· και μετά ταύτα θέλεις εισέλθει προς αυτήν, και θέλεις είσθαι ανήρ αυτής και εκείνη θέλει είσθαι γυνή σου.
এবং বন্দি হবার সময় সে যে কাপড় পরেছিল সেগুলি খুলে ফেলবে। সে যখন তোমার বাড়িতে থেকে এক মাস তার বাবা-মায়ের জন্য শোক করবে, তারপর তুমি তার কাছে যেতে পারবে ও তার স্বামী হবে এবং সে তোমার স্ত্রী হবে।
14 Και εάν συμβή να μη ευχαριστήσαι εις αυτήν, τότε θέλεις εξαποστείλει αυτήν ελευθέραν· και δεν θέλεις πωλήσει αυτήν δι' αργύριον, δεν θέλεις εμπορευθή αυτήν, διότι εταπείνωσας αυτήν.
যদি তুমি তার উপর সন্তুষ্ট না হও, তাকে যেখানে তার ইচ্ছা সেখানে তাকে যেতে দেবে। তুমি তাকে বিক্রি করবে না বা তাকে দাসী করবে না, কারণ তুমি তাকে অসম্মান করেছ।
15 Εάν τις έχη δύο γυναίκας, την μίαν αγαπωμένην και την άλλην μισουμένην, και γεννήσωσιν εις αυτόν τέκνα η αγαπωμένη και η μισουμένη, και ο πρωτότοκος υιός ήναι της μισουμένης,
যদি কোনও পুরুষের দুই স্ত্রী থাকে, এবং সে একজনকে ভালোবাসে অন্যজনকে নয়, এবং তাদের দুজনেরই ছেলে হয় কিন্তু যার প্রথমে ছেলে হয় তাকে সে ভালোবাসে না,
16 τότε, καθ' ην ημέραν μοιράζει εις τους υιούς αυτού την περιουσίαν αυτού, δεν δύναται να κάμη πρωτότοκον τον υιόν της αγαπωμένης, παριδών τον υιόν της μισουμένης, τον αληθώς πρωτότοκον·
সে যখন ছেলেদের জন্য তার সম্পত্তির উইল করবে, যে স্ত্রীকে সে ভালোবাসে না তার ছেলেকে বাদ দিয়ে অন্য স্ত্রীর ছেলেটিকে প্রথম ছেলের প্রাপ্য অধিকার দিতে পারবে না।
17 αλλά θέλει αναγνωρίσει τον υιόν της μισουμένης διά πρωτότοκον, δίδων εις αυτόν διπλούν μερίδιον εκ πάντων των υπαρχόντων αυτού· διότι είναι η αρχή της δυνάμεως αυτού· εις τούτον ανήκουσι τα πρωτοτόκια.
যে স্ত্রীকে সে ভালোবাসে না তার ছেলেকে প্রথম ছেলে বলে স্বীকার করে তাকে তার নিজের সর্বস্ব থেকে অন্যদের চেয়ে দ্বিগুণ দিতে হবে। সেই ছেলেই তার বাবার শক্তির প্রথম ফল। প্রথমজাতকের অধিকার তারই পাওনা।
18 Εάν τις έχη υιόν πεισματώδη και απειθή, όστις δεν υπακούει εις την φωνήν του πατρός αυτού ή εις την φωνήν της μητρός αυτού, και, αφού παιδεύσωσιν αυτόν, δεν υπακούη εις αυτούς,
যদি কারও ছেলে একগুঁয়ে এবং বিদ্রোহী হয় যে তার বাবা-মায়ের অবাধ্য এবং তাদের কথা শোনে না যখন তারা তাকে শাসন করে,
19 τότε ο πατήρ αυτού και η μήτηρ αυτού θέλουσι πιάσει αυτόν, και θέλουσιν εκφέρει αυτόν προς τους πρεσβυτέρους της πόλεως αυτού και εις την πύλην του τόπου αυτού·
তার বাবা-মা তাকে তাদের নগরের দ্বারে প্রবীণ নেতাদের কাছে ধরে নিয়ে যাবে।
20 και θέλουσιν ειπεί προς τους πρεσβυτέρους της πόλεως αυτού, Ούτος ο υιός ημών είναι πεισματώδης και απειθής· δεν υπακούει εις την φωνήν ημών· είναι λαίμαργος και μέθυσος·
তারা নগরের বয়স্ক নেতাদের বলবে, “আমাদের এই ছেলে একগুঁয়ে এবং বিদ্রোহী। সে আমাদের অবাধ্য। সে আমাদের অর্থ উড়িয়ে দেয় এবং সে মাতাল।”
21 και πάντες οι άνθρωποι της πόλεως αυτού θέλουσι λιθοβολήσει αυτόν με λίθους, και θέλει αποθάνει. Και θέλεις εξαφανίσει το κακόν εκ μέσου σου· και πας ο Ισραήλ θέλει ακούσει και φοβηθή.
তখন সেই নগরের সমস্ত পুরুষ তাকে পাথর ছুঁড়ে মেরে ফেলবে। তোমাদের মধ্য থেকে সেই দুষ্টতা শেষ করতে হবে। সমস্ত ইস্রায়েল সেই বিষয় শুনবে এবং ভয় পাবে।
22 Και εάν τις έπραξεν αμάρτημα άξιον θανάτου και καταδικασθή εις θάνατον, και κρεμάσης αυτόν εις ξύλον,
যদি কোনও লোক মৃত্যুর শাস্তি পাবার মতো কোনও দোষ করে এবং তাকে মেরে ফেলে গাছে টাঙিয়ে রাখা হয়,
23 δεν θέλει μένει το σώμα αυτού όλην την νύκτα επί του ξύλου, αλλά θέλεις εξάπαντος θάψει αυτόν την αυτήν ημέραν, διότι είναι κατηραμένος υπό του Θεού ο κρεμάμενος· διά να μη μολύνης την γην σου, την οποίαν Κύριος ο Θεός σου δίδει εις σε κληρονομίαν.
তবে সকাল পর্যন্ত তার দেহ গাছে টাঙিয়ে রাখবে না। সেদিনই তাকে কবর দিতে হবে, কারণ যাকে গাছে টাঙানো হয় সে ঈশ্বরের অভিশপ্ত। তোমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভু তোমাদের যে দেশ দিচ্ছেন তা তোমরা অশুচি করবে না।

< Δευτερονόμιον 21 >