< Βασιλειῶν Αʹ 11 >
1 Ανέβη δε Νάας ο Αμμωνίτης και εστρατοπέδευσεν εναντίον της Ιαβείς-γαλαάδ· και είπον πάντες οι άνδρες της Ιαβείς εις τον Νάας, Κάμε συνθήκην προς ημάς, και θέλομεν σε δουλεύει.
অম্মোনীয় নাহশ যাবেশ-গিলিয়দ আক্রমণ করে নগরটি অবরুদ্ধ করলেন। যাবেশের সব মানুষজন তাঁকে বলল, “আমাদের সঙ্গে আপনি এক শান্তিচুক্তি করুন, আর আমরাও আপনার বশীভূত হয়ে থাকব।”
2 Και είπε προς αυτούς Νάας ο Αμμωνίτης, Με τούτο θέλω κάμει συνθήκην προς εσάς, να εξορύξω πάντας τους δεξιούς οφθαλμούς σας, και να βάλω τούτο όνειδος επί πάντα τον Ισραήλ.
কিন্তু অম্মোনীয় নাহশ উত্তর দিলেন, “আমি একমাত্র এই শর্তেই তোমাদের সঙ্গে শান্তিচুক্তি করব: আমি তোমাদের প্রত্যেকের ডান চোখ উপড়ে নেব ও এরকম করার দ্বারা সমগ্র ইস্রায়েল জাতিকে কলঙ্কিত করব।”
3 Και είπον προς αυτόν οι πρεσβύτεροι της Ιαβείς, Δος εις ημάς επτά ημερών αναβολήν, διά να αποστείλωμεν μηνυτάς εις πάντα τα όρια του Ισραήλ· και τότε, εάν δεν ήναι τις να μας σώση, θέλομεν εξέλθει προς σε.
যাবেশের প্রাচীনেরা তাঁকে বললেন, “আমাদের সাত দিন সময় দিন যেন আমরা ইস্রায়েলের বিভিন্ন প্রান্তে দূত পাঠাতে পারি; যদি কেউ আমাদের রক্ষা করতে এগিয়ে না আসে, তবে আমরা আপনার হাতে নিজেদের সমর্পণ করে দেব।”
4 Ήλθον λοιπόν οι μηνυταί εις Γαβαά του Σαούλ και είπον τους λόγους εις τα ώτα του λαού· και ύψωσαν πας ο λαός την φωνήν αυτών και έκλαυσαν.
দূতেরা যখন শৌলের নগর গিবিয়াতে এসে লোকদের কাছে এইসব শর্তের খবর দিল, তারা সবাই চিৎকার করে কান্নাকাটি করল।
5 Και ιδού, ο Σαούλ ήρχετο κατόπιν της αγέλης εκ του αγρού· και είπεν ο Σαούλ, Τι έχει ο λαός και κλαίει; Και διηγήθησαν προς αυτόν τους λόγους των ανδρών της Ιαβείς.
ঠিক সেই সময় শৌল বলদদের পিছু পিছু ক্ষেত থেকে বাড়ি ফিরছিলেন। তিনি তাদের জিজ্ঞাসা করলেন, “কী হয়েছে? এরা কাঁদছে কেন?” তখন যাবেশের লোকেরা যা যা বলল, তা তারা আরেকবার শৌলকে বলে শোনাল।
6 Και επήλθεν επί τον Σαούλ πνεύμα Θεού, ότε ήκουσε τους λόγους εκείνους· και εξήφθη η οργή αυτού σφόδρα.
শৌল তাদের কথা শোনার পর, ঈশ্বরের আত্মা সপরাক্রমে তাঁর উপর নেমে এলেন, ও তিনি রাগে অগ্নিশর্মা হয়ে উঠলেন।
7 Και έλαβε ζεύγος βοών, και κατακόψας αυτούς εις τμήματα, απέστειλεν αυτά κατά πάντα τα όρια του Ισραήλ διά χειρός μηνυτών, λέγων, Όστις δεν εξέλθη κατόπιν του Σαούλ και κατόπιν του Σαμουήλ, ούτω θέλει γείνει εις τους βόας αυτού. Και επέπεσε φόβος Κυρίου επί τον λαόν, και εξήλθον ως εις άνθρωπος.
তিনি এক জোড়া বলদ নিয়ে, সেগুলি টুকরো টুকরো করে কেটে দূতদের মাধ্যমে সেই টুকরোগুলি ইস্রায়েলের বিভিন্ন প্রান্তে পাঠিয়ে দিয়ে ঘোষণা করলেন, “যদি কেউ শৌল ও শমূয়েলের অনুসরণ না করে তবে তার বলদদের প্রতিও এরকমই করা হবে।” তখন সদাপ্রভুর আতঙ্ক লোকজনের মনে বাসা বাঁধল, ও তারা একজোট হয়ে বাইরে বের হয়ে এল।
8 Και ότε απηρίθμησεν αυτούς εν Βεζέκ, οι υιοί Ισραήλ ήσαν τριακόσιαι χιλιάδες και οι άνδρες Ιούδα τριάκοντα χιλιάδες.
শৌল যখন বেষকে তাদের সমবেত করলেন, তখন ইস্রায়েলের জনসংখ্যা হল 3,00,000 জন ও যিহূদার হল 30,000 জন।
9 Και είπον προς τους ελθόντας μηνυτάς, Ούτω θέλετε ειπεί προς τους άνδρας της Ιαβείς-γαλαάδ· Αύριον, καθώς ο ήλιος θερμάνη, θέλει είσθαι εις εσάς σωτηρία. Και ήλθον οι μηνυταί και ανήγγειλαν προς τους άνδρας της Ιαβείς· και υπερεχάρησαν.
সেখানে আসা দূতদের তারা বলল, “যাবেশ-গিলিয়দের লোকদের গিয়ে তোমরা বোলো, ‘আগামীকাল সূর্য যখন মধ্য-গগনে থাকবে, তখনই তোমাদের রক্ষা করা হবে।’” দূতেরা গিয়ে যখন যাবেশের লোকদের কাছে এ খবর দিল, তারা খুব খুশি হল।
10 Και είπον οι άνδρες της Ιαβείς, Αύριον θέλομεν εξέλθει προς εσάς, και θέλετε κάμει εις ημάς παν ό, τι σας φαίνεται καλόν.
তারা অম্মোনীয়দের বলল, “আগামীকাল আমরা তোমাদের হাতে নিজেদের সমর্পণ করে দেব, আর তোমরা আমাদের প্রতি যা ইচ্ছা হয়, তাই কোরো।”
11 Και την επαύριον διήρεσεν ο Σαούλ τον λαόν εις τρία τάγματα· και εισήλθον εις το μέσον του στρατοπέδου, εν τη πρωϊνή φυλακή, και επάταξαν τους Αμμωνίτας εωσού θερμάνη η ημέρα· και οι εναπολειφθέντες διεσκορπίσθησαν, ώστε ουδέ δύο εξ αυτών δεν έμειναν ηνωμένοι.
পরদিন শৌল তাঁর লোকজনকে তিন দলে বিভক্ত করলেন; রাতের শেষ প্রহরে তারা অম্মোনীয়দের সৈন্যশিবিরে ঝাঁপিয়ে পড়ল ও রোদ প্রখর হওয়া পর্যন্ত তাদের উপর হত্যার তাণ্ডব চালিয়ে গেল। যারা বেঁচে গেল, তারা ছত্রভঙ্গ হয়ে পড়ল, তাতে এমন দশা হল যে তাদের মধ্যে দুজনও একসঙ্গে থাকতে পারেনি।
12 Και είπεν ο λαός προς τον Σαμουήλ, Τις είναι εκείνος όστις είπεν, Ο Σαούλ θέλει βασιλεύσει εφ' ημάς; παραδώσατε τους άνδρας, διά να θανατώσωμεν αυτούς.
লোকজন তখন শমূয়েলকে বলল, “তারা কারা, যারা বলেছিল, ‘শৌল কি আমাদের উপর রাজত্ব করবে?’ সেইসব লোককে আমাদের হাতে তুলে দিন যেন আমরা তাদের মেরে ফেলতে পারি।”
13 Και είπεν ο Σαούλ, Δεν θέλει θανατωθή ουδείς την ημέραν ταύτην· διότι σήμερον έκαμεν ο Κύριος σωτηρίαν εν τω Ισραήλ.
কিন্তু শৌল বললেন, “আজ আর কাউকে মারা হবে না, কারণ আজকের এই দিনেই সদাপ্রভু ইস্রায়েলকে রক্ষা করেছেন।”
14 Τότε είπεν ο Σαμουήλ προς τον λαόν, Έλθετε, και ας υπάγωμεν εις Γάλγαλα και ας εγκαινίσωμεν εκεί την βασιλείαν.
তখন শমূয়েল লোকদের বললেন, “এসো, আমরা সবাই গিল্গলে যাই ও সেখানে নতুন করে রাজপদটি প্রতিষ্ঠিত করি।”
15 Και υπήγε πας ο λαός εις Γάλγαλα· και εκεί έκαμον τον Σαούλ βασιλέα ενώπιον του Κυρίου εν Γαλγάλοις· και εκεί εθυσίασαν θυσίας ειρηνικάς ενώπιον του Κυρίου· και εκεί ευφράνθησαν ο Σαούλ και πάντες οι άνδρες Ισραήλ σφόδρα.
অতএব সব লোকজন গিল্গলে গিয়ে সদাপ্রভুর উপস্থিতিতে শৌলকে রাজা করল। সেখানে তারা সদাপ্রভুর সামনে মঙ্গলার্থক-নৈবেদ্য উৎসর্গ করল, এবং শৌল ও ইস্রায়েলের সব লোকজন এক বড়ো অনুষ্ঠান করলেন।