Βασιλειῶν Γʹ 8
1 Τότε συνήθροισεν ο βασιλεύς Σολομών προς εαυτόν εν Ιερουσαλήμ τους πρεσβυτέρους του Ισραήλ και πάντας τους αρχηγούς των φυλών, τους οικογενάρχας των υιών Ισραήλ, διά να αναβιβάσωσι την κιβωτόν της διαθήκης του Κυρίου εκ της πόλεως Δαβίδ, ήτις είναι η Σιών.
১তখন রাজা শলোমন দায়ূদ শহর, অর্থাৎ সিয়োন থেকে সদাপ্রভুর নিয়ম সিন্দুকটি নিয়ে আসবার জন্য ইস্রায়েলের প্রাচীনেরা, গোষ্ঠী সর্দারদের ও ইস্রায়েলীয় বংশের প্রধান লোকদের যিরূশালেমে তাঁর কাছে উপস্থিত করলেন।
2 Και συνηθροίσθησαν πάντες οι άνδρες Ισραήλ προς τον βασιλέα Σολομώντα εν τη εορτή κατά τον μήνα Εθανείμ, όστις είναι ο έβδομος μην.
২তাতে এথানীম মাসে, অর্থাৎ সপ্তম মাসে পর্বের দিনের ইস্রায়েলের ঐ সমস্ত লোক রাজা শলোমনের কাছে জড়ো হলেন।
3 Και ήλθον πάντες οι πρεσβύτεροι του Ισραήλ και εσήκωσαν οι ιερείς την κιβωτόν.
৩ইস্রায়েলের সমস্ত প্রাচীনেরা উপস্থিত হলে পর যাজকরা সিন্দুকটি তুলে নিলেন।
4 Και ανεβίβασαν την κιβωτόν του Κυρίου και την σκηνήν του μαρτυρίου και πάντα τα σκεύη τα άγια τα εν τη σκηνή· οι ιερείς και οι Λευΐται ανεβίβασαν αυτά.
৪তাঁরা এবং লেবীয়েরা সদাপ্রভুর সিন্দুক, মিলন তাঁবু এবং সমস্ত পবিত্র পাত্র বয়ে নিয়ে আসলেন।
5 Και ο βασιλεύς Σολομών και πάσα η συναγωγή του Ισραήλ, οι συναχθέντες προς αυτόν, ήσαν μετ' αυτού έμπροσθεν της κιβωτού, θυσιάζοντες πρόβατα και βόας, όσα δεν ήτο δυνατόν να λογαριασθώσι και να αριθμηθώσι διά το πλήθος.
৫রাজা শলোমন ও তাঁর কাছে জড়ো হওয়া সমস্ত ইস্রায়েলীয়েরা সিন্দুকটির সামনে এত ভেড়া ও গরু উৎসর্গ করলেন যে, সেগুলোর সংখ্যা গোনা গেল না।
6 Και εισήγαγον οι ιερείς την κιβωτόν της διαθήκης του Κυρίου εις τον τόπον αυτής, εις το χρηστήριον του οίκου, εις τα άγια των αγίων, υποκάτω των πτερύγων των χερουβείμ.
৬তারপর যাজকেরা সদাপ্রভুর নিয়ম সিন্দুকটি নির্দিষ্ট জায়গায়, উপাসনা ঘরের ভিতরের কামরায়, অর্থাৎ মহাপবিত্র স্থানে করূবদের ডানার নীচে নিয়ে রাখলেন।
7 Διότι τα χερουβείμ είχον εξηπλωμένας τας πτέρυγας επί τον τόπον της κιβωτού, και τα χερουβείμ εκάλυπτον την κιβωτόν και τους μοχλούς αυτής άνωθεν.
৭তাতে করূবদের মেলে দেওয়া ডানায় সিন্দুক ও তা বহন করবার ডাণ্ডাগুলো ঢাকা পড়ল।
8 Και εξείχον οι μοχλοί, και εφαίνοντο τα άκρα των μοχλών εκ του αγίου τόπου έμπροσθεν του χρηστηρίου, έξωθεν όμως δεν εφαίνοντο· και είναι εκεί έως της σήμερον.
৮এই ডাণ্ডাগুলো এত লম্বা ছিল যে, সেগুলোর মাথা ভিতরের কামরার সামনের প্রধান কামরা, অর্থাৎ পবিত্র স্থান থেকে দেখা যেত, কিন্তু পবিত্র স্থানের বাইরে থেকে দেখা যেত না। সেগুলো আজও সেখানে রয়েছে।
9 Δεν ήσαν εν τη κιβωτώ ειμή αι δύο λίθιναι πλάκες, τας οποίας ο Μωϋσής έθεσεν εκεί εν Χωρήβ, όπου ο Κύριος έκαμε διαθήκην προς τους υιούς Ισραήλ, ότε εξήλθον εκ γης Αιγύπτου.
৯ইস্রায়েলীয়েরা মিশর দেশ থেকে বের হয়ে আসবার পর সদাপ্রভু হোরেব পাহাড়ে তাদের জন্য যখন ব্যবস্থা স্থাপন করেছিলেন তখন মোশি সিন্দুকের মধ্যে যে পাথরের ফলক দুটি রেখেছিলেন সেই দুটি ছাড়া আর কিছুই তার মধ্যে ছিল না।
10 Και ως εξήλθον οι ιερείς εκ του αγιαστηρίου, η νεφέλη ενέπλησε τον οίκον του Κυρίου·
১০পবিত্র স্থান থেকে যাজকেরা বের হয়ে আসবার পরেই সদাপ্রভুর ঘরের ভিতরটা মেঘে ভরে গেল।
11 και δεν ηδύναντο οι ιερείς να σταθώσι διά να λειτουργήσωσιν, εξ αιτίας της νεφέλης· διότι η δόξα του Κυρίου ενέπλησε τον οίκον του Κυρίου.
১১সেই মেঘের জন্য যাজকেরা সেবা কাজ করতে পারলেন না, কারণ সদাপ্রভুর মহিমায় তাঁর ঘরটা পরিপূর্ণ হয়ে গিয়েছিল।
12 Τότε ελάλησεν ο Σολομών, Ο Κύριος είπεν ότι θέλει κατοικεί εν γνόφω·
১২তখন শলোমন বললেন, “সদাপ্রভু, তুমি বলেছিলে তুমি ঘন অন্ধকারে বাস করবে।
13 ωκοδόμησα εις σε οίκον κατοικήσεως, τόπον διά να κατοικής αιωνίως.
১৩কিন্তু আমি এখন তোমার জন্য একটা উঁচু বাসস্থান তৈরী করেছি; এটা হবে তোমার চিরকালের বাসস্থান।”
14 Και στρέψας ο βασιλεύς το πρόσωπον αυτού, ευλόγησε πάσαν την συναγωγήν του Ισραήλ· πάσα δε η συναγωγή του Ισραήλ ίστατο.
১৪এই বলে রাজা জড়ো হওয়া সমস্ত ইস্রায়েলীয়দের দিকে ঘুরে তাদের আশীর্বাদ করলেন। তখন লোকেরা দাঁড়িয়ে ছিল।
15 Και είπεν, Ευλογητός Κύριος ο Θεός του Ισραήλ, όστις εξετέλεσε διά της χειρός αυτού εκείνο το οποίον ελάλησε διά του στόματος αυτού προς Δαβίδ τον πατέρα μου, λέγων,
১৫তারপর তিনি বললেন, “ইস্রায়েলের ঈশ্বর সদাপ্রভুর গৌরব হোক। তিনি আমার বাবা দায়ূদের কাছে নিজের মুখে যা প্রতিজ্ঞা করেছিলেন তা নিজেই পূর্ণ করলেন। তিনি বলেছিলেন,
16 Αφ' ης ημέρας εξήγαγον τον λαόν μου τον Ισραήλ εξ Αιγύπτου, δεν εξέλεξα από πασών των φυλών του Ισραήλ ουδεμίαν πόλιν διά να οικοδομηθή οίκος, ώστε να ήναι το όνομά μου εκεί· αλλ' εξέλεξα τον Δαβίδ, διά να ήναι επί τον λαόν μου Ισραήλ.
১৬‘আমার লোক ইস্রায়েলীয়দের মিশর থেকে বের করে আনবার পর আমি ইস্রায়েলীয়দের কোনো গোষ্ঠীর শহর বেছে নিই নি যেখানে নিজেকে প্রকাশ করবার জন্য বাসস্থান হিসাবে একটা ঘর তৈরী করা যায়। কিন্তু আমার লোক ইস্রায়েলীয়দের শাসন করবার জন্য আমি দায়ূদকে বেছে নিয়েছি।’
17 Και ήλθεν εις την καρδίαν Δαβίδ του πατρός μου να οικοδομήση οίκον εις το όνομα Κυρίου του Θεού του Ισραήλ.
১৭ইস্রায়েলের ঈশ্বর সদাপ্রভুর নাম একটা ঘর তৈরী করবার ইচ্ছা আমার বাবা দায়ূদের অন্তরে ছিল।
18 Αλλ' ο Κύριος είπε προς Δαβίδ τον πατέρα μου, Επειδή ήλθεν εις την καρδίαν σου να οικοδομήσης οίκον εις το όνομά μου, καλώς μεν έκαμες ότι συνέλαβες τούτο εν τη καρδία σου·
১৮কিন্তু সদাপ্রভু আমার বাবা দায়ূদকে বলেছিলেন, ‘আমার নামের একটা ঘর তৈরী করবার ইচ্ছা যে তোমার অন্তরে আছে তা ভাল।
19 πλην συ δεν θέλεις οικοδομήσει τον οίκον· αλλ' ο υιός σου, όστις θέλει εξέλθει εκ της οσφύος σου, ούτος θέλει οικοδομήσει τον οίκον εις το όνομά μου.
১৯তবে ঘরটি তুমি তৈরী করবে না, করবে তোমার ছেলে, যে তোমার নিজের সন্তান। সেই আমার জন্য সেই ঘর তৈরী করবে।’
20 Ο Κύριος λοιπόν εξεπλήρωσε τον λόγον αυτού, τον οποίον ελάλησε· και εγώ ανέστην αντί Δαβίδ του πατρός μου, και εκάθησα επί του θρόνου του Ισραήλ, καθώς ελάλησεν ο Κύριος, και ωκοδόμησα τον οίκον εις το όνομα Κυρίου του Θεού του Ισραήλ.
২০সদাপ্রভু তাঁর প্রতিজ্ঞা রক্ষা করেছেন। আমার বাবা যে পদে ছিলেন আমি সেই পদ পেয়েছি। সদাপ্রভুর প্রতিজ্ঞা অনুসারে আমি ইস্রায়েলের সিংহাসনে বসেছি এবং ইস্রায়েলের ঈশ্বর সদাপ্রভুর নামের জন্য আমি এই ঘরটি তৈরী করেছি।
21 Και διώρισα εκεί τόπον διά την κιβωτόν, εν ή κείται η διαθήκη του Κυρίου, την οποίαν έκαμε προς τους πατέρας ημών, ότε εξήγαγεν αυτούς εκ γης Αιγύπτου.
২১আমি সেখানে সেই নিয়ম সিন্দুকটি রাখবার জায়গা ঠিক করেছি যার মধ্যে রয়েছে সদাপ্রভুর দেওয়া ব্যবস্থা, যা তিনি মিশর থেকে আমাদের পূর্বপুরুষদের বের করে আনবার পর তাঁদের জন্য স্থাপন করেছিলেন।”
22 Και σταθείς ο Σολομών έμπροσθεν του θυσιαστηρίου του Κυρίου, ενώπιον πάσης της συναγωγής του Ισραήλ, εξέτεινε τας χείρας αυτού προς τον ουρανόν,
২২তারপর শলোমন সেখানে জড়ো হওয়া ইস্রায়েলীয়দের সামনে সদাপ্রভুর বেদির কাছে দাঁড়িয়ে স্বর্গের দিকে হাত তুললেন।
23 και είπε, Κύριε Θεέ του Ισραήλ, δεν είναι Θεός όμοιός σου εκ τω ουρανώ άνω και επί της γης κάτω, όστις φυλάττεις την διαθήκην και το έλεος προς τους δούλους σου τους περιπατούντας ενώπιόν σου εν όλη τη καρδία αυτών·
২৩তিনি বললেন, “হে সদাপ্রভু ইস্রায়েলের ঈশ্বর, উপরে স্বর্গে কিম্বা নীচে পৃথিবীতে তোমার মত ঈশ্বর আর কেউ নেই। তোমার যে দাসেরা মনে প্রাণে তোমার পথে চলে তুমি তাদের পক্ষে তোমার অটল ভালবাসার ব্যবস্থা রক্ষা করে থাক।
24 όστις εφύλαξας προς τον δούλον σου Δαβίδ τον πατέρα μου όσα ελάλησας προς αυτόν· και ελάλησας διά του στόματός σου και εξετέλεσας διά της χειρός σου, καθώς την ημέραν ταύτην.
২৪তোমার দাস আমার বাবা দায়ূদের কাছে তুমি যে প্রতিজ্ঞা করেছিলে তা তুমি রক্ষা করেছ। তুমি মুখে যা বলেছ কাজেও তা করেছ, আর আজকে আমরা তা দেখতে পাচ্ছি।
25 Και τώρα, Κύριε Θεέ του Ισραήλ, φύλαξον προς τον δούλον σου Δαβίδ τον πατέρα μου εκείνο το οποίον υπεσχέθης προς αυτόν, λέγων, Δεν θέλει εκλείψει εις σε ανήρ απ' έμπροσθέν μου καθήμενος επί του θρόνου του Ισραήλ, μόνον εάν προσέχωσιν οι υιοί σου εις την οδόν αυτών, διά να περιπατώσιν ενώπιόν μου, καθώς συ περιεπάτησας ενώπιόν μου.
২৫এখন হে ইস্রায়েলের ঈশ্বর সদাপ্রভু, তোমার দাস আমার বাবা দায়ূদের কাছে তুমি যে প্রতিজ্ঞা করেছিলে তা রক্ষা কর। তুমি বলেছিলে যদি কেবলমাত্র আমার সামনে তুমি যেমন চলেছ তেমনি তোমার বংশধরেরা আমার সামনে চলবার জন্য নিজের নিজের পথে সচেতন থাকে;
26 Τώρα λοιπόν, Θεέ του Ισραήλ, ας αληθεύση, δέομαι, ο λόγος σου, τον οποίον ελάλησας προς τον δούλον σου Δαβίδ τον πατέρα μου.
২৬তবে এখন, হে ইস্রায়েলের ঈশ্বর, যে প্রতিজ্ঞা তুমি তোমার দাস আমার বাবা দায়ূদের কাছে করেছিলে তা সফল হোক।
27 Αλλά θέλει αληθώς κατοικήσει Θεός επί της γης; ιδού, ο ουρανός και ο ουρανός των ουρανών δεν είναι ικανοί να σε χωρέσωσι· πόσον ολιγώτερον ο οίκος ούτος, τον οποίον ωκοδόμησα.
২৭কিন্তু সত্যিই কি ঈশ্বর পৃথিবীতে বাস করবেন? মহাকাশে, এমন কি, মহাকাশের সমস্ত জায়গা জুড়েও যখন তোমার জায়গা কম হয় তখন আমার তৈরী এই ঘরে কি তোমার জায়গা হবে?
28 Πλην επίβλεψον επί την προσευχήν του δούλου σου και επί την δέησιν αυτού, Κύριε Θεέ μου, ώστε να εισακούσης της κραυγής και της δεήσεως, την οποίαν ο δούλός σου δέεται ενώπιόν σου την σήμερον.
২৮তবুও হে আমার ঈশ্বর সদাপ্রভু, তোমার দাসের প্রার্থনা ও অনুরোধে তুমি কান দাও। তোমার দাস আজ তোমার কাছে কাকুতি মিনতি ও প্রার্থনা করছে তা তুমি শোন।
29 διά να ήναι οι οφθαλμοί σου ανεωγμένοι προς τον οίκον τούτον νύκτα και ημέραν, προς τον τόπον περί του οποίου είπας, Το όνομά μου θέλει είσθαι εκεί· διά να εισακούης της δεήσεως, την οποίαν ο δούλός σου θέλει δέεσθαι εν τω τόπω τούτω.
২৯যে জায়গার বিষয় তুমি বলেছ, ‘এই জায়গায় আমার বাসস্থান হবে,’ সেই জায়গার দিকে, অর্থাৎ এই উপাসনা ঘরের দিকে তোমার চোখ দিন রাত খোলা থাকুক; আর এই জায়গার দিকে ফিরে তোমার দাস যখন প্রার্থনা করবে তখন তুমি তা শুনো।
30 Και επάκουε της δεήσεως του δούλου σου και του λαού σου Ισραήλ, όταν προσεύχωνται εν τω τόπω τούτω· και άκουε συ εκ του τόπου της κατοικήσεώς σου, εκ του ουρανού· και ακούων, γίνου ίλεως.
৩০এই জায়গার দিকে ফিরে তোমার দাস ও তোমার লোক ইস্রায়েলীয়েরা যখন অনুরোধ করবে তখন তাতে তুমি কান দিয়ো। তোমার বাসস্থান স্বর্গ থেকে তা তুমি শুনো এবং তাদের ক্ষমা কোরো।
31 Εάν αμαρτήση τις άνθρωπος εις τον πλησίον αυτού και ζητήση όρκον παρ' αυτού διά να κάμη αυτόν να ορκισθή, και ο όρκος έλθη έμπροσθεν του θυσιαστηρίου σου εν τω οίκω τούτω,
৩১কোনো লোককে প্রতিবেশীর বিরুদ্ধে পাপ করলে তার নিজের উপর অভিশাপ ডেকে আনবার জন্য যদি তাকে শপথ করতে বাধ্য করা হয় এবং সে গিয়ে তোমার এই ঘরের বেদির সামনে সেই শপথ করে,
32 τότε συ επάκουσον εκ του ουρανού και ενέργησον και κρίνον τους δούλους σου, καταδικάζων μεν τον άνομον, ώστε να στρέψης κατά της κεφαλής αυτού την πράξιν αυτού, δικαιόνων δε τον δίκαιον, ώστε να αποδώσης εις αυτόν κατά την δικαιοσύνην αυτού.
৩২তবে তুমি স্বর্গ থেকে সেই কথা শুনো এবং সাড়া দাও। তখন তোমার দাসদের তুমি বিচার করে দোষীর কাজের ফল তার মাথায় চাপিয়ে দিয়ে তাকে দোষী বলে প্রমাণ কোরো আর ধার্ম্মিককে তার কাজ অনুসারে ফল দিয়ে তাকে ধার্মিক বলে প্রমাণ কোরো।
33 Όταν κτυπηθή ο λαός σου Ισραήλ έμπροσθεν του εχθρού, διότι ημάρτησαν εις σε, και επιστρέψωσι προς σε και δοξάσωσι το όνομά σου και προσευχηθώσι και δεηθώσιν ενώπιόν σου εν τω οίκω τούτω,
৩৩তোমার বিরুদ্ধে পাপ করবার দরুন যখন তোমার লোক ইস্রায়েলীয়েরা শত্রুর কাছে হেরে গিয়ে যদি আবার তোমার কাছে ফিরে আসে এবং এই উপাসনা ঘরে তোমার নাম স্বীকার করে তোমার কাছে প্রার্থনা ও অনুরোধ করবে,
34 τότε συ επάκουσον εκ του ουρανού και συγχώρησον την αμαρτίαν του λαού σου Ισραήλ, και επανάγαγε αυτούς εις την γην, την οποίαν έδωκας εις τους πατέρας αυτών.
৩৪তখন স্বর্গ থেকে তুমি তা শুনো এবং নিজের লোক ইস্রায়েলীয়দের পাপ ক্ষমা করে যে দেশ তুমি তাদের পূর্বপুরুষদের দিয়েছ সেখানে আবার তাদের ফিরিয়ে নিয়ে এসো।
35 Όταν ο ουρανός κλεισθή, και δεν γίνηται βροχή, διότι ημάρτησαν εις σε, εάν προσευχηθώσι προς τον τόπον τούτον και δοξάσωσι το όνομά σου και επιστρέψωσιν από των αμαρτιών αυτών, αφού ταπεινώσης αυτούς,
৩৫তোমার বিরুদ্ধে তোমার লোকদের পাপ করবার দরুন যখন আকাশ বন্ধ হয়ে বৃষ্টি পড়বে না, তখন তারা যদি এই জায়গার দিকে ফিরে তোমার গৌরব করে ও তোমার কাছে প্রার্থনা করে এবং তোমার কাছ থেকে কষ্ট পেয়ে পাপ থেকে ফেরে,
36 τότε συ επάκουσον εκ του ουρανού και συγχώρησον την αμαρτίαν των δούλων σου και του λαού σου Ισραήλ, διδάξας αυτούς την οδόν την αγαθήν, εις την οποίαν πρέπει να περιπατώσι, και δος βροχήν επί την γην σου, την οποίαν έδωκας εις τον λαόν σου διά κληρονομίαν.
৩৬তবে তুমি স্বর্গ থেকে তা শুনো এবং তোমার দাসদের, অর্থাৎ তোমার লোক ইস্রায়েলীয়দের পাপ ক্ষমা করে দিয়ো। জীবনে ঠিক ভাবে সৎ পথে চলতে তাদের শিক্ষা দিয়ো এবং সম্পত্তি হিসাবে যে দেশ তুমি তাদের দিয়েছ সেই দেশের উপর বৃষ্টি দিয়ো।
37 Πείνα εάν γείνη εν τη γη, θανατικόν εάν γείνη, ανεμοφθορία, ερυσίβη, ακρίς, βρούχος εάν γείνη, ο εχθρός αυτών εάν πολιορκήση αυτούς εν τω τόπω της κατοικίας αυτών, οποιαδήποτε πληγή, οποιαδήποτε νόσος γείνη,
৩৭যদি দেশে দূর্ভিক্ষ কিম্বা মহামারী দেখা দেয়, যদি ফসল শুকিয়ে যাওয়া রোগ কিম্বা ছাতাপড়া রোগ হয়, যদি ফসলে শুঁয়াপোকা বা পঙ্গপাল লাগে, যদি শত্রু তাদের কোনো শহর ঘেরাও করে, যে কোনো রকম মহামারী কিম্বা রোগ দেখা দিক না কেন,
38 πάσαν προσευχήν, πάσαν δέησιν γινομένην υπό παντός ανθρώπου, υπό παντός του λαού σου Ισραήλ, όταν γνωρίση έκαστος την πληγήν της καρδίας αυτού και εκτείνη τας χείρας αυτού προς τον οίκον τούτον,
৩৮তখন যদি তোমার লোক ইস্রায়েলীয়দের কেউ অনুতপ্ত হয়ে মনের কষ্টে এই উপাসনা ঘরের দিকে হাত বাড়িয়ে কোনো প্রার্থনা বা অনুরোধ করে,
39 τότε συ επάκουσον εκ του ουρανού, του τόπου της κατοικήσεώς σου, και συγχώρησον και ενέργησον και δος εις έκαστον κατά πάσας τας οδούς αυτού, όπως γνωρίζεις την καρδίαν αυτού, διότι συ, μόνος συ, γνωρίζεις τας καρδίας πάντων των υιών ανθρώπων.
৩৯তবে তোমার বাসস্থান স্বর্গ থেকে তুমি তা শুনো। তুমি তাকে ক্ষমা কোরো ও সাড়া দিও; তার সব কাজ অনুসারে বিচার কোরো, কারণ তুমি তো তার হৃদয়ের অবস্থা জান, কেবল তুমিই সমস্ত মানুষের হৃদয় জান।
40 διά να σε φοβώνται πάσας τας ημέρας όσας ζώσιν επί προσώπου της γης, την οποίαν έδωκας εις τους πατέρας ημών.
৪০তুমি এটাই কোরো যাতে আমাদের পূর্বপুরুষদের তুমি যে দেশ দিয়েছ সেখানে সারা জীবন তোমার লোকেরা তোমাকে ভয় করে চলে।
41 Και τον ξένον έτι, όστις δεν είναι εκ του λαού σου Ισραήλ, αλλ' έρχεται από γης μακράς διά το όνομά σου,
৪১এছাড়া তোমার লোক ইস্রায়েলীয় নয় এমন কোনো বিদেশী তোমার মহান নাম এবং তোমার শক্তিশালী হাত
42 διότι θέλουσιν ακούσει το όνομά σου το μέγα και την χείρα σου την κραταιάν και τον βραχίονά σου τον εξηπλωμένον, όταν έλθη και προσευχηθή προς τον οίκον τούτον,
৪২ও বাড়িয়ে দেওয়া হাতের কথা শুনে তোমার উপাসনার জন্য যখন দূর দেশ থেকে এসে এই উপাসনা ঘরের দিকে ফিরে প্রার্থনা করবে,
43 συ επάκουσον εκ του ουρανού, του τόπου της κατοικήσεώς σου, και ενέργησον κατά πάντα περί όσων ο ξένος σε επικαλεσθή· διά να γνωρίσωσι πάντες οι λαοί της γης το όνομά σου, να σε φοβώνται, καθώς ο λαός σου Ισραήλ· και διά να γνωρίσωσιν ότι το όνομά σου εκλήθη επί τον οίκον τούτον, τον οποίον ωκοδόμησα.
৪৩তখন তোমার বাসস্থান স্বর্গ থেকে তুমি তা শুনো। সে যা চায় তার জন্য তা কোরো যেন পৃথিবীর সমস্ত লোক তোমাকে জানতে পারে এবং তোমার নিজের লোক ইস্রায়েলীয়দের মত তারাও তোমাকে ভয় করতে পারে আর জানতে পারে যে, আমার তৈরী এই ঘর তোমারই ঘর।
44 Όταν ο λαός σου εξέλθη εις πόλεμον εναντίον των εχθρών αυτών, όπου αποστείλης αυτούς, και προσευχηθώσιν εις τον Κύριον, προς την πόλιν, την οποίαν εξέλεξας, και τον οίκον, τον οποίον ωκοδόμησα εις το όνομά σου,
৪৪তুমি যখন তোমার লোকদের তাদের শত্রুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে পাঠাবে তখন তারা যেখানেই থাকুক না কেন সেখান থেকে যদি তোমার বেছে নেওয়া এই শহরের দিকে ও তোমার জন্য আমার তৈরী এই ঘরের দিকে ফিরে প্রার্থনা করে,
45 τότε επάκουσον εκ του ουρανού της προσευχής αυτών και της δεήσεως αυτών, και κάμε το δίκαιον αυτών.
৪৫তবে স্বর্গ থেকে তুমি তাদের প্রার্থনা ও অনুরোধ শুনো এবং তাদের বিষয়ে সাহায্য কর।
46 Όταν αμαρτήσωσιν εις σε, διότι ουδείς άνθρωπος είναι αναμάρτητος, και οργισθής εις αυτούς και παραδώσης αυτούς εις τον εχθρόν, ώστε οι αιχμαλωτισταί να φέρωσιν αυτούς αιχμαλώτους εις την γην του εχθρού, μακράν ή πλησίον,
৪৬তারা যখন তোমার বিরুদ্ধে পাপ করবে অবশ্য পাপ করে না এমন লোক নেই আর তুমি তাদের উপর অসন্তুষ্ট হয়ে শত্রুর হাতে তাদের তুলে দেবে ও শত্রুরা তাদের বন্দী করে কাছে বা দূরে তাদের নিজেদের দেশে নিয়ে যাবে,
47 και έλθωσιν εις εαυτούς εν τη γη, όπου εφέρθησαν αιχμάλωτοι, και επιστρέψωσι και δεηθώσι προς σε εν τη γη των αιχμαλωτισάντων αυτούς, λέγοντες, Ημάρτομεν, ηνομήσαμεν, ηδικήσαμεν,
৪৭তখন বন্দী হয়ে থাকা সেই দেশে যদি তারা মন ফেরায় এবং অনুতপ্ত হয়ে তোমাকে অনুরোধ করে বলে, ‘আমরা পাপ করেছি, অন্যায় করেছি এবং মন্দভাবে চলেছি,’ তবে তুমি তাদের প্রার্থনা শুনো।
48 και επιστρέψωσι προς σε εξ όλης της καρδίας αυτών και εξ όλης της ψυχής αυτών, εν τη γη των εχθρών των αιχμαλωτισάντων αυτούς, και προσευχηθώσι προς σε προς την γην αυτών την οποίαν έδωκας εις τους πατέρας αυτών, την πόλιν την οποίαν εξέλεξας, και τον οίκον τον οποίον ωκοδόμησα εις το όνομά σου,
৪৮ঐ দেশে যদি তারা মনে প্রাণে তোমার দিকে ফেরে এবং তাদের পূর্বপুরুষদের যে দেশ তুমি দিয়েছ সেই দেশের দিকে, তোমার বেছে নেওয়া শহরের দিকে, তোমার জন্য আমার তৈরী এই ঘরের দিকে ফিরে তোমার কাছে প্রার্থনা করে,
49 τότε επάκουσον εκ του ουρανού, του τόπου της κατοικήσεώς σου, της προσευχής αυτών και της δεήσεως αυτών και κάμε το δίκαιον αυτών,
৪৯তবে তুমি তোমার বাসস্থান স্বর্গ থেকে তাদের প্রার্থনা ও অনুরোধ শুনো এবং তাদের বিষয়ে সাহায্য কর।
50 και συγχώρησον εις τον λαόν σου, τον αμαρτήσαντα εις σε, και άφες πάσας τας παραβάσεις αυτών, διά των οποίων έγειναν παραβάται εναντίον σου, και κίνησον εις οικτιρμόν αυτών τους αιχμαλωτίσαντας αυτούς ώστε να οικτείρωσιν αυτούς·
৫০আর তোমার যে লোকেরা তোমার বিরুদ্ধে পাপ করেছে সেই লোকদের তুমি ক্ষমা কোরো এবং তোমার বিরুদ্ধে করা তাদের সমস্ত দোষও ক্ষমা করো। তাদের যারা বন্দী করে নিয়ে গেছে সেই লোকদের মন এমন করো যাতে তারা তাদের প্রতি দয়া করে;
51 διότι λαός σου και κληρονομία σου είναι, τον οποίον εξήγαγες εξ Αιγύπτου, εκ μέσου του σιδηρού χωνευτηρίου.
৫১কারণ ইস্রায়েলীয়েরা তো তোমারই লোক, তোমারই সম্পত্তি যাদের তুমি মিশর থেকে উদ্ধার করে এনেছ, লোহা গলানো চুল্লীর ভিতর থেকে বের করে এনেছ।
52 Ας ήναι λοιπόν οι οφθαλμοί σου ανεωγμένοι εις την δέησιν του δούλου σου και εις την δέησιν του λαού σου Ισραήλ, διά να εισακούης αυτούς περί όσων σε επικαλεσθώσι,
৫২তোমার দাসের ও তোমার লোক ইস্রায়েলীয়দের অনুরোধের প্রতি তুমি মনোযোগ দিয়ো, আর যখন তারা তোমাকে ডাকবে তখন তুমি তাদের কথা শুনো।
53 διότι συ εξεχώρισας αυτούς από πάντων των λαών της γης, διά να ήναι κληρονομία σου, καθώς ελάλησας διά χειρός Μωϋσέως του δούλου σου, ότε εξήγαγες τους πατέρας ημών εξ Αιγύπτου, Δέσποτα Κύριε.
৫৩হে প্রভু সদাপ্রভু, আমাদের পূর্বপুরুষদের মিশর থেকে বের করে আনবার দিন তোমার দাস মোশির মধ্য দিয়ে তোমার ঘোষণা অনুসারে তোমার নিজের সম্পত্তি হবার জন্য জগতের সমস্ত জাতির মধ্য থেকে তুমি ইস্রায়েলীয়দের আলাদা করে নিয়েছ।”
54 Και αφού ετελείωσεν ο Σολομών να κάμνη όλην την προσευχήν και την δέησιν ταύτην προς τον Κύριον, εσηκώθη απ' έμπροσθεν του θυσιαστηρίου του Κυρίου, όπου ήτο γονυπετής με τας χείρας αυτού εξηπλωμένας προς τον ουρανόν.
৫৪সদাপ্রভুর কাছে এই সব প্রার্থনা ও মিনতি শেষ করবার পর শলোমন সদাপ্রভুর যজ্ঞবেদীর সামনে থেকে উঠলেন; এতক্ষণ তিনি হাঁটু পেতে স্বর্গের দিকে হাত বাড়িয়ে ছিলেন।
55 Και εστάθη και ευλόγησε πάσαν την σύναξιν του Ισραήλ μετά φωνής μεγάλης, λέγων,
৫৫তিনি উঠে দাঁড়িয়ে জড়ো হওয়া সমস্ত ইস্রায়েলীয়দের জোর গলায় এই বলে আশীর্বাদ করলেন,
56 Ευλογητός Κύριος, όστις έδωκεν ανάπαυσιν εις τον λαόν αυτού Ισραήλ, κατά πάντα όσα υπεσχέθη· δεν έπεσεν ουδέ εις εκ πάντων των λόγων των αγαθών, τους οποίους ελάλησε διά χειρός Μωϋσέως του δούλου αυτού.
৫৬“ধন্য সদাপ্রভু, যিনি তাঁর নিজের প্রতিজ্ঞা অনুসারে তাঁর লোক ইস্রায়েলীয়দের বিশ্রাম দিয়েছেন। তাঁর দাস মোশির মধ্য দিয়ে তিনি যে সব মঙ্গল করবার প্রতিজ্ঞা করেছিলেন তার একটা কথাও পতিত হয়নি।
57 Γένοιτο Κύριος ο Θεός ημών μεθ' ημών, καθώς ήτο μετά των πατέρων ημών να μη αφήση ημάς, μηδέ να εγκαταλείψη ημάς·
৫৭আমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভু যেমন আমাদের পূর্বপুরুষদের সঙ্গে ছিলেন তেমনি তিনি আমাদের সঙ্গেও থাকুন। তিনি যেন কখনও আমাদের ছেড়ে না যান কিম্বা ছেড়ে না দেন।
58 διά να επικλίνη τας καρδίας ημών εις εαυτόν ώστε να περιπατώμεν εις πάσας τας οδούς αυτού και να φυλάττωμεν τας εντολάς αυτού και τα διατάγματα αυτού και τας κρίσεις αυτού, τα οποία προσέταξεν εις τους πατέρας ημών.
৫৮আমরা তাঁর সব পথে চলবার জন্য এবং আমাদের পূর্বপুরুষদের কাছে তিনি যে সব আদেশ, নিয়ম ও নির্দেশ দিয়েছিলেন তা মেনে চলবার জন্য তিনি আমাদের হৃদয় তাঁর প্রতি বিশ্বস্ত রাখুন।
59 Και ούτοι οι λόγοι μου, τους οποίους εδεήθην ενώπιον του Κυρίου, να ήναι ημέραν και νύκτα πλησίον Κυρίου του Θεού ημών, διά να κάμνη το δίκαιον του δούλου αυτού και το δίκαιον του λαού αυτού Ισραήλ, κατά την ανάγκην εκάστης ημέρας·
৫৯আমি যে সব কথা বলে সদাপ্রভুর কাছে প্রার্থনা করেছি তা দিন রাত আমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভুর সামনে থাকুক যাতে তিনি তাঁর নিজের দাসের ও তাঁর লোক ইস্রায়েলীয়দের প্রতিদিনের র প্রয়োজন অনুসারে ব্যবস্থা করেন।
60 διά να γνωρίσωσι πάντες οι λαοί της γης, ότι ο Κύριος, αυτός είναι ο Θεός, ουδείς άλλος.
৬০এতে পৃথিবীর সমস্ত জাতিই জানতে পারবে যে, সদাপ্রভুই ঈশ্বর এবং তিনি ছাড়া ঈশ্বর আর কেউ নেই।
61 Ας ήναι λοιπόν η καρδία σας τελεία προς Κύριον τον Θεόν ημών, διά να περιπατήτε εις τα διατάγματα αυτού και να φυλάττητε τας εντολάς αυτού, καθώς εν τη ημέρα ταύτη.
৬১অতএব আজকে যেমন সদাপ্রভুর নিয়ম ও আদেশ মেনে চলবার জন্য তোমাদের হৃদয় সম্পূর্ণভাবে আমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভুর দিকে আছে তেমনি সব দিন থাকুক।”
62 Και ο βασιλεύς και πας ο Ισραήλ μετ' αυτού, προσέφεραν θυσίαν ενώπιον του Κυρίου.
৬২তারপর রাজা ও তাঁর সঙ্গে সমস্ত ইস্রায়েলীয়েরা সদাপ্রভুর প্রতি বলিদান উৎসর্গ করলেন।
63 Και εθυσίασεν Σολομών τας θυσίας τας ειρηνικάς, τας οποίας προσέφερεν εις τον Κύριον, εικοσιδύο χιλιάδας βοών και εκατόν είκοσι χιλιάδας προβάτων· ούτως εγκαινίασαν τον οίκον του Κυρίου ο βασιλεύς και πάντες οι υιοί Ισραήλ.
৬৩সদাপ্রভুর জন্য শলোমন বাইশ হাজার গরু ও এক লক্ষ কুড়ি হাজার ভেড়া দিয়ে মঙ্গলার্থক বলিদান করলেন। এই ভাবে রাজা ও সমস্ত ইস্রায়েলীয় সদাপ্রভুর ঘর প্রতিষ্ঠা করলেন।
64 Την αυτήν ημέραν καθιέρωσεν ο βασιλεύς το μέσον της αυλής της κατά πρόσωπον του οίκου του Κυρίου· διότι εκεί προσέφερε τα ολοκαυτώματα και την εξ αλφίτων προσφοράν και το στέαρ των ειρηνικών προσφορών· επειδή το θυσιαστήριον το χάλκινον, το κατ' έμπροσθεν του Κυρίου, ήτο μικρόν ώστε να χωρέση τα ολοκαυτώματα και την εξ αλφίτων προσφοράν και το στέαρ των ειρηνικών προσφορών.
৬৪সেই একই দিনের রাজা সদাপ্রভুর ঘরের সামনের উঠানের মাঝখানের অংশ সদাপ্রভুর উদ্দেশ্যে আলাদা করলেন। সেখানে তিনি হোমবলি ও শস্য উৎসর্গের বলিদান দিলেন এবং মঙ্গলার্থক বলির চর্বি উৎসর্গ করলেন, কারণ সদাপ্রভুর সামনে থাকা পিতলের বেদীটা এই সব উৎসর্গের অনুষ্ঠান করবার জন্য ছোট ছিল।
65 Και κατ' εκείνον τον καιρόν έκαμεν Σολομών την εορτήν, και πας ο Ισραήλ μετ' αυτού, σύναξις μεγάλη, από της εισόδου Αιμάθ μέχρι του ποταμού Αιγύπτου, ενώπιον Κυρίου του Θεού ημών, επτά ημέρας και επτά ημέρας, δεκατέσσαρας ημέρας.
৬৫এই ভাবে শলোমন ও তাঁর সঙ্গে সমস্ত ইস্রায়েলীয়েরা সেই দিন আমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভুর সামনে সাত দিন ও আরও সাত দিন, মোট চৌদ্দ দিন ধরে একটা উৎসব করলেন। তারা ছিল এক বিরাট জনসংখ্যা; তারা হমাতের শহরে ঢোকার জায়গা থেকে মিশরের ছোট নদী পর্যন্ত সমস্ত এলাকা থেকে এসে যোগ দিয়েছিল।
66 την ογδόην ημέραν απέλυσε τον λαόν· και ευλόγησαν τον βασιλέα και ανεχώρησαν εις τας σκηνάς αυτών, χαίροντες και ευφραινόμενοι εκ καρδίας, διά πάντα τα αγαθά όσα ο Κύριος έκαμε προς Δαβίδ τον δούλον αυτού και προς Ισραήλ τον λαόν αυτού.
৬৬অষ্টম দিনের তিনি লোকদের বিদায় দিলেন। সদাপ্রভু তাঁর দাস দায়ূদ ও তাঁর লোক ইস্রায়েলীয়দের প্রতি যে সব মঙ্গল করেছেন তার জন্য আনন্দিত ও খুশী হয়ে লোকেরা রাজাকে ধন্যবাদ দিয়ে নিজের নিজের বাড়ি চলে গেল।
