< Ζαχαρίας 6 >
1 καὶ ἐπέστρεψα καὶ ἦρα τοὺς ὀφθαλμούς μου καὶ εἶδον καὶ ἰδοὺ τέσσαρα ἅρματα ἐκπορευόμενα ἐκ μέσου δύο ὀρέων καὶ τὰ ὄρη ἦν ὄρη χαλκᾶ
পরে আমি আবার উপরদিকে তাকালাম, আর দেখলাম চারটে রথ দুটো পাহাড়ের মাঝখান থেকে বের হয়ে আসছিল, পাহাড় দুটো ছিল ব্রোঞ্জের।
2 ἐν τῷ ἅρματι τῷ πρώτῳ ἵπποι πυρροί καὶ ἐν τῷ ἅρματι τῷ δευτέρῳ ἵπποι μέλανες
প্রথম রথে ছিল লাল ঘোড়া, দ্বিতীয়টাতে ছিল কালো,
3 καὶ ἐν τῷ ἅρματι τῷ τρίτῳ ἵπποι λευκοί καὶ ἐν τῷ ἅρματι τῷ τετάρτῳ ἵπποι ποικίλοι ψαροί
তৃতীয়টাতে ছিল সাদা, এবং চতুর্থটাতে ছিল বিভিন্ন রংয়ের ঘোড়া, সব ঘোড়াই ছিল শক্তিশালী।
4 καὶ ἀπεκρίθην καὶ εἶπα πρὸς τὸν ἄγγελον τὸν λαλοῦντα ἐν ἐμοί τί ἐστιν ταῦτα κύριε
যে স্বর্গদূত আমার সঙ্গে কথা বলছিলেন তাঁকে আমি জিজ্ঞাসা করলাম, “হে আমার প্রভু, এগুলি কী?”
5 καὶ ἀπεκρίθη ὁ ἄγγελος ὁ λαλῶν ἐν ἐμοὶ καὶ εἶπεν ταῦτά ἐστιν οἱ τέσσαρες ἄνεμοι τοῦ οὐρανοῦ ἐκπορεύονται παραστῆναι τῷ κυρίῳ πάσης τῆς γῆς
স্বর্গদূত আমাকে উত্তর দিলেন, “এগুলি স্বর্গের চারটি আত্মা সমস্ত জগতের প্রভুর সামনে দাঁড়িয়ে থাকবার পরে এগুলি বের হয়ে আসছে।
6 ἐν ᾧ ἦσαν οἱ ἵπποι οἱ μέλανες ἐξεπορεύοντο ἐπὶ γῆν βορρᾶ καὶ οἱ λευκοὶ ἐξεπορεύοντο κατόπισθεν αὐτῶν καὶ οἱ ποικίλοι ἐξεπορεύοντο ἐπὶ γῆν νότου
কালো ঘোড়ার রথটা উত্তর দেশের দিকে যাচ্ছে, সাদা ঘোড়ার রথটা যাচ্ছে পশ্চিমদিকে এবং বিভিন্ন রংয়ের ছাপের ঘোড়ার রথটা যাচ্ছে দক্ষিণ দিকে।”
7 καὶ οἱ ψαροὶ ἐξεπορεύοντο καὶ ἐπέβλεπον τοῦ πορεύεσθαι τοῦ περιοδεῦσαι τὴν γῆν καὶ εἶπεν πορεύεσθε καὶ περιοδεύσατε τὴν γῆν καὶ περιώδευσαν τὴν γῆν
শক্তিশালী ঘোড়াগুলি যখন বের হল, তারা সারা পৃথিবী ঘুরে বেড়াবার জন্য অস্থির হয়ে উঠেছিল। তখন তিনি বললেন, “পৃথিবীর সমস্ত জায়গা ঘুরে দেখো!” তাতে তারা পৃথিবী সমস্ত জায়গা ঘুরে দেখতে গেল।
8 καὶ ἀνεβόησεν καὶ ἐλάλησεν πρός με λέγων ἰδοὺ οἱ ἐκπορευόμενοι ἐπὶ γῆν βορρᾶ ἀνέπαυσαν τὸν θυμόν μου ἐν γῇ βορρᾶ
তারপর তিনি আমাকে ডেকে বললেন, “দেখো, যারা উত্তর দেশের দিকে যাচ্ছে তারা উত্তর দেশে আমার আত্মাকে সুস্থির করেছে।”
9 καὶ ἐγένετο λόγος κυρίου πρός με λέγων
পরে সদাপ্রভুর এই বাক্য আমার কাছে উপস্থিত হল,
10 λαβὲ τὰ ἐκ τῆς αἰχμαλωσίας παρὰ τῶν ἀρχόντων καὶ παρὰ τῶν χρησίμων αὐτῆς καὶ παρὰ τῶν ἐπεγνωκότων αὐτὴν καὶ εἰσελεύσῃ σὺ ἐν τῇ ἡμέρᾳ ἐκείνῃ εἰς τὸν οἶκον Ιωσιου τοῦ Σοφονιου τοῦ ἥκοντος ἐκ Βαβυλῶνος
“ব্যাবিলনের বন্দিদশা থেকে ফিরে আসা হিল্দয়, টোবিয় ও যাদায়ের কাছ থেকে তুমি সোনা ও রুপো নাও। সেদিনই সফনিয়ের ছেলে যোশিয়ের বাড়ি যাও।
11 καὶ λήψῃ ἀργύριον καὶ χρυσίον καὶ ποιήσεις στεφάνους καὶ ἐπιθήσεις ἐπὶ τὴν κεφαλὴν Ἰησοῦ τοῦ Ιωσεδεκ τοῦ ἱερέως τοῦ μεγάλου
তুমি সোনা ও রুপো নিয়ে একটি মুকুট তৈরি করো, সেটা যিহোষাদকের ছেলে যিহোশূয় মহাযাজকের মাথায় পরিয়ে দাও।
12 καὶ ἐρεῖς πρὸς αὐτόν τάδε λέγει κύριος παντοκράτωρ ἰδοὺ ἀνήρ Ἀνατολὴ ὄνομα αὐτῷ καὶ ὑποκάτωθεν αὐτοῦ ἀνατελεῖ καὶ οἰκοδομήσει τὸν οἶκον κυρίου
তাঁকে বলো সর্বশক্তিমান সদাপ্রভু এই কথা বলেন, ‘এই সেই লোক যার নাম পল্লব, তিনি নিজের জায়গা থেকে বেড়ে উঠবেন এবং সদাপ্রভুর মন্দির গাঁথবেন।
13 καὶ αὐτὸς λήμψεται ἀρετὴν καὶ καθίεται καὶ κατάρξει ἐπὶ τοῦ θρόνου αὐτοῦ καὶ ἔσται ὁ ἱερεὺς ἐκ δεξιῶν αὐτοῦ καὶ βουλὴ εἰρηνικὴ ἔσται ἀνὰ μέσον ἀμφοτέρων
হ্যাঁ, তিনিই সদাপ্রভুর মন্দির গাঁথবেন, এবং তাঁকে রাজার সম্মান দেওয়া হবে আর তিনি নিজের সিংহাসনে বসে শাসন করবেন। তিনি একজন যাজক হিসেবে সিংহাসনে বসবেন ও এই দুই পদের মধ্যে কোনও অমিল থাকবে না।’
14 ὁ δὲ στέφανος ἔσται τοῖς ὑπομένουσιν καὶ τοῖς χρησίμοις αὐτῆς καὶ τοῖς ἐπεγνωκόσιν αὐτὴν καὶ εἰς χάριτα υἱοῦ Σοφονιου καὶ εἰς ψαλμὸν ἐν οἴκῳ κυρίου
এই মুকুট হেলেমের, টোবিয়ের, যিদায়ের ও সফনিয়ের ছেলে হেনকে স্মারক হিসেবে সদাপ্রভুর মন্দিরে দেওয়া হবে।
15 καὶ οἱ μακρὰν ἀπ’ αὐτῶν ἥξουσιν καὶ οἰκοδομήσουσιν ἐν τῷ οἴκῳ κυρίου καὶ γνώσεσθε διότι κύριος παντοκράτωρ ἀπέσταλκέν με πρὸς ὑμᾶς καὶ ἔσται ἐὰν εἰσακούοντες εἰσακούσητε τῆς φωνῆς κυρίου τοῦ θεοῦ ὑμῶν
যারা দূরে আছে তারা এসে সদাপ্রভুর মন্দির নির্মাণ করতে সাহায্য করবে, আর তোমরা জানবে যে সর্বশক্তিমান সদাপ্রভু আমাকে তোমাদের কাছে পাঠিয়েছেন। তোমরা যদি যত্নের সঙ্গে তোমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভুর বাক্য পালন করো তবেই এসব হবে।”