< Ψαλμοί 18 >
1 εἰς τὸ τέλος τῷ παιδὶ κυρίου τῷ Δαυιδ ἃ ἐλάλησεν τῷ κυρίῳ τοὺς λόγους τῆς ᾠδῆς ταύτης ἐν ἡμέρᾳ ᾗ ἐρρύσατο αὐτὸν κύριος ἐκ χειρὸς πάντων τῶν ἐχθρῶν αὐτοῦ καὶ ἐκ χειρὸς Σαουλ καὶ εἶπεν ἀγαπήσω σε κύριε ἡ ἰσχύς μου
১প্রধান বাদ্যকরের জন্য। সদাপ্রভুুর দাস দায়ূদের গীত যে দিন সদাপ্রভুু সমস্ত শত্রুর হাত থেকে এবং শৌলের হাত থেকে দায়ূদকে উদ্ধার করলেন, সেই দিন তিনি সদাপ্রভুুর সদাপ্রভুর উদ্দেশ্যে এই গীতের কথা নিবেদন করলেন। তিনি বললেন। সদাপ্রভুু, আমার শক্তি, আমি তোমাকে ভালবাসি।
2 κύριος στερέωμά μου καὶ καταφυγή μου καὶ ῥύστης μου ὁ θεός μου βοηθός μου καὶ ἐλπιῶ ἐπ’ αὐτόν ὑπερασπιστής μου καὶ κέρας σωτηρίας μου ἀντιλήμπτωρ μου
২সদাপ্রভুু আমার শৈল, আমার দূর্গ, আমার সাহায্যকারী; তিনি আমার ঈশ্বর, আমার দৃঢ় শৈল; আমি তার আশ্রয় নিই। সে আমার ঢাল, আমার পরিত্রানের শিং এবং আমার সুরক্ষিত আশ্রয়।
3 αἰνῶν ἐπικαλέσομαι κύριον καὶ ἐκ τῶν ἐχθρῶν μου σωθήσομαι
৩আমি সদাপ্রভুুকে ডাকি যিনি প্রশংসার যোগ্য এবং আমি আমার শত্রুদের থেকে রক্ষা পাব।
4 περιέσχον με ὠδῖνες θανάτου καὶ χείμαρροι ἀνομίας ἐξετάραξάν με
৪মৃত্যুর দড়ি আমাকে ঘিরে ধরেছিল এবং দ্রুতগতির জলধারা আমাকে আতঙ্কিত করেছিল।
5 ὠδῖνες ᾅδου περιεκύκλωσάν με προέφθασάν με παγίδες θανάτου (Sheol )
৫পাতালের দড়ি আমাকে ঘিরে ধরেছে; মৃত্যুর জাল আমাকে ফাঁদে ফেলেছিল। (Sheol )
6 καὶ ἐν τῷ θλίβεσθαί με ἐπεκαλεσάμην τὸν κύριον καὶ πρὸς τὸν θεόν μου ἐκέκραξα ἤκουσεν ἐκ ναοῦ ἁγίου αὐτοῦ φωνῆς μου καὶ ἡ κραυγή μου ἐνώπιον αὐτοῦ εἰσελεύσεται εἰς τὰ ὦτα αὐτοῦ
৬বিপদের মধ্যে আমি সদাপ্রভুুকে ডাকলাম; আমি সাহায্যের জন্য আমার ঈশ্বরকে ডাকলাম। তিনি তাঁর মন্দির থেকে আমার স্বর শুনলেন; আমার কান্না তাঁর সামনে উপস্হিত হয়েছে; তা তাঁর কানে প্রবেশ করেছে।
7 καὶ ἐσαλεύθη καὶ ἔντρομος ἐγενήθη ἡ γῆ καὶ τὰ θεμέλια τῶν ὀρέων ἐταράχθησαν καὶ ἐσαλεύθησαν ὅτι ὠργίσθη αὐτοῖς ὁ θεός
৭তখন পৃথিবী নড়ে উঠল এবং কেঁপে উঠলো; পর্বতের ভিত্তিও নড়ে গেলে এবং তা ঈশ্বরের ক্রোধের জন্য কেঁপে উঠল।
8 ἀνέβη καπνὸς ἐν ὀργῇ αὐτοῦ καὶ πῦρ ἀπὸ προσώπου αὐτοῦ κατεφλόγισεν ἄνθρακες ἀνήφθησαν ἀπ’ αὐτοῦ
৮তাঁর নাক থেকে ধোঁয়া বের হল এবং জ্বলন্ত আগুন তাঁর মুখ থেকে বের হয়ে এল। কয়লা এর দ্বারা প্রজ্বলিত হয়।
9 καὶ ἔκλινεν οὐρανὸν καὶ κατέβη καὶ γνόφος ὑπὸ τοὺς πόδας αὐτοῦ
৯তিনি আকাশকে নত করেন এবং নিচে নেমে এলেন ও ঘন অন্ধকার তাঁর পায়ের নিচে ছিল।
10 καὶ ἐπέβη ἐπὶ χερουβιν καὶ ἐπετάσθη ἐπετάσθη ἐπὶ πτερύγων ἀνέμων
১০তিনি যিনি করূবের চরে উড়ছেন, তিনি বাতাসের ডানার উপরে উড়ে আসেন।
11 καὶ ἔθετο σκότος ἀποκρυφὴν αὐτοῦ κύκλῳ αὐτοῦ ἡ σκηνὴ αὐτοῦ σκοτεινὸν ὕδωρ ἐν νεφέλαις ἀέρων
১১তিনি তাঁর চারপাশে অন্ধকারের একটি তাঁবু তৈরী করেন, আকাশের বৃষ্টিমেঘ।
12 ἀπὸ τῆς τηλαυγήσεως ἐνώπιον αὐτοῦ αἱ νεφέλαι διῆλθον χάλαζα καὶ ἄνθρακες πυρός
১২তাঁর সামনে বিদ্যুৎ থেকে, শিলাবৃষ্টি এবং জলন্ত কয়লা পড়ে।
13 καὶ ἐβρόντησεν ἐξ οὐρανοῦ κύριος καὶ ὁ ὕψιστος ἔδωκεν φωνὴν αὐτοῦ
১৩সর্বশক্তিমান সদাপ্রভুু আকাশে গর্জন করলেন! মহান ঈশ্বর উচ্চ আওয়াজ করলেন এবং শিলাবৃষ্টি ও বজ্র পাঠালেন।
14 καὶ ἐξαπέστειλεν βέλη καὶ ἐσκόρπισεν αὐτοὺς καὶ ἀστραπὰς ἐπλήθυνεν καὶ συνετάραξεν αὐτούς
১৪তিনি তাঁর তীর ছুঁড়লেন এবং তাঁর শত্রুদের ছিন্নভিন্ন করলেন; অনেক বজ্র তাদের বিক্ষিপ্ত করল।
15 καὶ ὤφθησαν αἱ πηγαὶ τῶν ὑδάτων καὶ ἀνεκαλύφθη τὰ θεμέλια τῆς οἰκουμένης ἀπὸ ἐπιτιμήσεώς σου κύριε ἀπὸ ἐμπνεύσεως πνεύματος ὀργῆς σου
১৫তখন জলরাশির প্রণালী পথ প্রকাশ পেল। ভূমন্ডলের মূল সকল অনাবৃত হল, তোমার তর্জ্জনে, হে সদাপ্রভু, তোমার নাসিকার প্রশ্বাসবায়ুতে।
16 ἐξαπέστειλεν ἐξ ὕψους καὶ ἔλαβέν με προσελάβετό με ἐξ ὑδάτων πολλῶν
১৬তিনি উপর থেকে নিচে এসেছেন এবং আমাকে ধরে রেখেছেন; আমাকে ধরলেন! গভীর জল থেকে আমাকে টেনে তুললেন।
17 ῥύσεταί με ἐξ ἐχθρῶν μου δυνατῶν καὶ ἐκ τῶν μισούντων με ὅτι ἐστερεώθησαν ὑπὲρ ἐμέ
১৭আমার শক্তিশালী শত্রু কাছ থেকে তিনি আমাকে উদ্ধার করলেন, যারা আমাকে ঘৃণা করেছে, কারণ তারা আমার থেকে খুব শক্তিশালী।
18 προέφθασάν με ἐν ἡμέρᾳ κακώσεώς μου καὶ ἐγένετο κύριος ἀντιστήριγμά μου
১৮আমার কষ্টের দিনের তারা আমার বিরুদ্ধে এসেছিল কিন্তু সদাপ্রভুু আমার অবলম্বন হলেন।
19 καὶ ἐξήγαγέν με εἰς πλατυσμόν ῥύσεταί με ὅτι ἠθέλησέν με ῥύσεταί με ἐξ ἐχθρῶν μου δυνατῶν καὶ ἐκ τῶν μισούντων με
১৯তিনি আমাকে একটি খোলা প্রশস্ত স্থানে বের করে নিয়ে এলেন; তিনি আমাকে রক্ষা করলেন, কারণ তিনি আমার প্রতি সন্তুষ্ট ছিলেন।
20 καὶ ἀνταποδώσει μοι κύριος κατὰ τὴν δικαιοσύνην μου καὶ κατὰ τὴν καθαριότητα τῶν χειρῶν μου ἀνταποδώσει μοι
২০আমার ধার্মিকতার কারণে সদাপ্রভুু আমাকে পুরস্কৃত করেছেন; আমার হাত শুচি করার কারণে তিনি আমাকে পুরষ্কার দিয়েছেন।
21 ὅτι ἐφύλαξα τὰς ὁδοὺς κυρίου καὶ οὐκ ἠσέβησα ἀπὸ τοῦ θεοῦ μου
২১কারণ আমি সদাপ্রভুুর পথে চলেছি এবং অধার্মিকতার সঙ্গে আমার ঈশ্বরকে ত্যাগ করিনি।
22 ὅτι πάντα τὰ κρίματα αὐτοῦ ἐνώπιόν μου καὶ τὰ δικαιώματα αὐτοῦ οὐκ ἀπέστησα ἀπ’ ἐμοῦ
২২তাঁর সমস্ত ধার্মিক শাসন আমার সামনে ছিল; তাঁর নিয়ম অনুযায়ী, আমি তাদের থেকে দূরে যায় নি।
23 καὶ ἔσομαι ἄμωμος μετ’ αὐτοῦ καὶ φυλάξομαι ἀπὸ τῆς ἀνομίας μου
২৩আমি তাঁর সামনে নির্দোষ ছিলাম এবং পাপ থেকে নিজেকে রক্ষা করতাম।
24 καὶ ἀνταποδώσει μοι κύριος κατὰ τὴν δικαιοσύνην μου καὶ κατὰ τὴν καθαριότητα τῶν χειρῶν μου ἐνώπιον τῶν ὀφθαλμῶν αὐτοῦ
২৪তাই সদাপ্রভুু আমার ধার্মিকতার জন্য, তাঁর চোখের সামনে আমার হাত পরিষ্কার ছিল বলে, তিনি আমাকে প্রতিফল দিলেন।
25 μετὰ ὁσίου ὁσιωθήσῃ καὶ μετὰ ἀνδρὸς ἀθῴου ἀθῷος ἔσῃ
২৫একজন বিশ্বস্ত ব্যক্তির প্রতি, তুমি নিজে বিশ্বস্ত থাক; একজন ন্যায়পরায়ণ ব্যক্তির সঙ্গে তুমি নিজেকে ন্যায়পরায়ণ দেখাও।
26 καὶ μετὰ ἐκλεκτοῦ ἐκλεκτὸς ἔσῃ καὶ μετὰ στρεβλοῦ διαστρέψεις
২৬সরলদের প্রতি তুমি নিজেকে সহজ দেখাও কিন্তু কুটিলদের প্রতি তুমি চতুরতার সঙ্গে ব্যবহার করবে।
27 ὅτι σὺ λαὸν ταπεινὸν σώσεις καὶ ὀφθαλμοὺς ὑπερηφάνων ταπεινώσεις
২৭কারণ তুমি দুঃখী লোকেদের রক্ষা কর, কিন্তু তুমি চূর্ণ কর অহঙ্কারীদের গর্ব।
28 ὅτι σὺ φωτιεῖς λύχνον μου κύριε ὁ θεός μου φωτιεῖς τὸ σκότος μου
২৮তুমিই আমার প্রদীপের আলো উজ্জ্বল করেছ; সদাপ্রভুু আমার ঈশ্বর আমার অন্ধকারকে আলোকিত করেন।
29 ὅτι ἐν σοὶ ῥυσθήσομαι ἀπὸ πειρατηρίου καὶ ἐν τῷ θεῷ μου ὑπερβήσομαι τεῖχος
২৯কারণ তোমার সাহায্যেই আমি একটি সৈন্যদলের বিরুদ্ধে দৌড়াই; আমার ঈশ্বরের সাহায্যেই আমি দেওয়াল অতিক্রম করি।
30 ὁ θεός μου ἄμωμος ἡ ὁδὸς αὐτοῦ τὰ λόγια κυρίου πεπυρωμένα ὑπερασπιστής ἐστιν πάντων τῶν ἐλπιζόντων ἐπ’ αὐτόν
৩০ঈশ্বর হিসাবে, তাঁর পথ নিখুঁত। সদাপ্রভুু বাক্য শুদ্ধ! যারা তাঁর উপর নির্ভর করে তিনি তাদের ঢাল।
31 ὅτι τίς θεὸς πλὴν τοῦ κυρίου καὶ τίς θεὸς πλὴν τοῦ θεοῦ ἡμῶν
৩১কারণ সদাপ্রভুু ছাড়া আর কোন ঈশ্বর নেই? আমাদের ঈশ্বর ছাড়া আর কোন শিল নেই?
32 ὁ θεὸς ὁ περιζωννύων με δύναμιν καὶ ἔθετο ἄμωμον τὴν ὁδόν μου
৩২ঈশ্বর শক্তি দিয়ে আমাকে পথ নিখুঁত করে তোলো।
33 ὁ καταρτιζόμενος τοὺς πόδας μου ὡς ἐλάφου καὶ ἐπὶ τὰ ὑψηλὰ ἱστῶν με
৩৩তিনি আমার পা হরিণের মত দ্রুত করেন এবং পাহাড়ের উপরে আমাকে স্থাপন করেন!
34 διδάσκων χεῖράς μου εἰς πόλεμον καὶ ἔθου τόξον χαλκοῦν τοὺς βραχίονάς μου
৩৪তিনি যুদ্ধের জন্য আমার হাতকে প্রশিক্ষণ দেন এবং আমার বাহু অনায়াসে ভাঙ্গতে পারে তামার ধনুক।
35 καὶ ἔδωκάς μοι ὑπερασπισμὸν σωτηρίας μου καὶ ἡ δεξιά σου ἀντελάβετό μου καὶ ἡ παιδεία σου ἀνώρθωσέν με εἰς τέλος καὶ ἡ παιδεία σου αὐτή με διδάξει
৩৫তুমি আমাকে তোমার পরিত্রানের ঢাল দিয়েছ। তোমার ডান হাত আমাকে সমর্থন করেছে, তোমার দয়া আমাকে মহান করেছে।
36 ἐπλάτυνας τὰ διαβήματά μου ὑποκάτω μου καὶ οὐκ ἠσθένησαν τὰ ἴχνη μου
৩৬তুমি আমার পায়ের জন্য, নীচে একটি প্রশস্ত জায়গা তৈরী করেছ যাতে আমার পা বিচলিত না হয়।
37 καταδιώξω τοὺς ἐχθρούς μου καὶ καταλήμψομαι αὐτοὺς καὶ οὐκ ἀποστραφήσομαι ἕως ἂν ἐκλίπωσιν
৩৭আমি শত্রুদের অনুসরণ করেছি এবং তাদের ধরেছি; আমি তাদের ধ্বংস না করা পর্যন্ত ফিরব না।
38 ἐκθλίψω αὐτούς καὶ οὐ μὴ δύνωνται στῆναι πεσοῦνται ὑπὸ τοὺς πόδας μου
৩৮আমি তাদের দমন করেছিলাম যাতে তারা উঠতে না পারে, তারা আমার পায়ের নিচে পড়ে আছে।
39 καὶ περιέζωσάς με δύναμιν εἰς πόλεμον συνεπόδισας πάντας τοὺς ἐπανιστανομένους ἐπ’ ἐμὲ ὑποκάτω μου
৩৯কারণ তুমি যুদ্ধের জন্য আমার উপর শক্তি দিয়ে কটিবন্ধন করেছ; তুমি আমার বিরুদ্ধে উঠে দাঁড়াও।
40 καὶ τοὺς ἐχθρούς μου ἔδωκάς μοι νῶτον καὶ τοὺς μισοῦντάς με ἐξωλέθρευσας
৪০তুমি আমার শত্রুদেরকে আমার থেকে ফিরিয়ে দিয়েছ, আমি বিলুপ্ত করব যারা আমাকে ঘৃণা করে।
41 ἐκέκραξαν καὶ οὐκ ἦν ὁ σῴζων πρὸς κύριον καὶ οὐκ εἰσήκουσεν αὐτῶν
৪১তারা সাহায্যের জন্য চিত্কার করল, কিন্তু কেউ তাদের রক্ষা করে নি; তারা সদাপ্রভুুর কাছে চিত্কার করে বলল, কিন্তু তিনি তাদের উত্তর দেননি।
42 καὶ λεπτυνῶ αὐτοὺς ὡς χοῦν κατὰ πρόσωπον ἀνέμου ὡς πηλὸν πλατειῶν λεανῶ αὐτούς
৪২আমি চূর্ণ করি তাদের বাতাসের মুখে উড়ে যাওয়ার তূষের মত; আমি তাদের রাস্তায় কাদার মত ছুঁড়ে ফেলে দিলাম।
43 ῥύσῃ με ἐξ ἀντιλογιῶν λαοῦ καταστήσεις με εἰς κεφαλὴν ἐθνῶν λαός ὃν οὐκ ἔγνων ἐδούλευσέν μοι
৪৩তুমি আমাকে প্রজাদের বিরোধ থেকে উদ্ধার করেছ। তুমি আমাকে জাতিগুলোর মাথার উপরে গঠন করেছ। এমন লোক যাদের আমি চিনতাম না তারা আমার দাস হবে।
44 εἰς ἀκοὴν ὠτίου ὑπήκουσέν μοι υἱοὶ ἀλλότριοι ἐψεύσαντό μοι
৪৪যত তাড়াতাড়ি তারা আমার সম্পর্কে শুনেছে, তারা আমার আদেশ মান্য করবে; বিদেশীরা আমার কাছে নিজেকে সমর্পণ করবে।
45 υἱοὶ ἀλλότριοι ἐπαλαιώθησαν καὶ ἐχώλαναν ἀπὸ τῶν τρίβων αὐτῶν
৪৫বিদেশীরা হতাশ হয়ে পড়েছে, তারা কাঁপতে কাঁপতে দূর্গ থেকে বেরিয়ে আসবে।
46 ζῇ κύριος καὶ εὐλογητὸς ὁ θεός μου καὶ ὑψωθήτω ὁ θεὸς τῆς σωτηρίας μου
৪৬সদাপ্রভুু জীবন্ত, আমার শৈলর প্রশংসা হোক, আমার পরিত্রানের ঈশ্বর মহিমান্বিত হোক।
47 ὁ θεὸς ὁ διδοὺς ἐκδικήσεις ἐμοὶ καὶ ὑποτάξας λαοὺς ὑπ’ ἐμέ
৪৭তিনি সেই ঈশ্বর, যিনি আমার হয়ে প্রতিশোধ গ্রহণ করেছেন, যিনি জাতিদের আমার অধীনে করেন।
48 ὁ ῥύστης μου ἐξ ἐχθρῶν μου ὀργίλων ἀπὸ τῶν ἐπανιστανομένων ἐπ’ ἐμὲ ὑψώσεις με ἀπὸ ἀνδρὸς ἀδίκου ῥύσῃ με
৪৮তিনিই উদ্ধার করেছেন আমায় শত্রুদের কবল থেকে, বিজয়ী করেছেন বিরোধীদের উপরে, অত্যাচারিতদের থেকে উদ্ধার করেছ আমায়।
49 διὰ τοῦτο ἐξομολογήσομαί σοι ἐν ἔθνεσιν κύριε καὶ τῷ ὀνόματί σου ψαλῶ
৪৯তাই সদাপ্রভুু, আমি তোমাকে ধন্যবাদ দেব, আমি তোমার নামের প্রশংসা করব!
50 μεγαλύνων τὰς σωτηρίας τοῦ βασιλέως αὐτοῦ καὶ ποιῶν ἔλεος τῷ χριστῷ αὐτοῦ τῷ Δαυιδ καὶ τῷ σπέρματι αὐτοῦ ἕως αἰῶνος
৫০ঈশ্বর তাঁর রাজাকে মহা বিজয় দেন এবং তিনি তাঁর অভিষিক্তকে চুক্তির বিশ্বস্ততা দেখান, যুগে যুগে দায়ূদের ও তার বংশের প্রতিও দেখান।