< Ἀριθμοί 12 >
1 καὶ ἐλάλησεν Μαριαμ καὶ Ααρων κατὰ Μωυσῆ ἕνεκεν τῆς γυναικὸς τῆς Αἰθιοπίσσης ἣν ἔλαβεν Μωυσῆς ὅτι γυναῖκα Αἰθιόπισσαν ἔλαβεν
মরিয়ম ও হারোণ, মোশির কূশীয়া স্ত্রীর জন্য, তাঁর বিপক্ষে কথা বলা শুরু করলেন, কারণ তিনি এক কূশীয়া নারীকে বিয়ে করেছিলেন।
2 καὶ εἶπαν μὴ Μωυσῇ μόνῳ λελάληκεν κύριος οὐχὶ καὶ ἡμῖν ἐλάλησεν καὶ ἤκουσεν κύριος
তাঁরা প্রশ্ন করলেন, “সদাপ্রভু কি শুধু মোশির মাধ্যমেই কথা বলেছেন? তিনি কি আমাদের মাধ্যমেও কথা বলেননি?” সদাপ্রভু সেই কথা শুনলেন।
3 καὶ ὁ ἄνθρωπος Μωυσῆς πραῢς σφόδρα παρὰ πάντας τοὺς ἀνθρώπους τοὺς ὄντας ἐπὶ τῆς γῆς
(এদিকে মোশি, একজন অত্যন্ত নম্র, ভূপৃষ্ঠ নিবাসী যে কোনো ব্যক্তি অপেক্ষা অধিকতর নম্র ছিলেন।)
4 καὶ εἶπεν κύριος παραχρῆμα πρὸς Μωυσῆν καὶ Μαριαμ καὶ Ααρων ἐξέλθατε ὑμεῖς οἱ τρεῖς εἰς τὴν σκηνὴν τοῦ μαρτυρίου καὶ ἐξῆλθον οἱ τρεῖς εἰς τὴν σκηνὴν τοῦ μαρτυρίου
সদাপ্রভু অনতিবিলম্বে মোশি, হারোণ ও মরিয়মকে বললেন, “তোমরা তিনজনই বেরিয়ে সমাগম তাঁবুর কাছে এসো।” তাঁরা তিনজনই বেরিয়ে এলেন।
5 καὶ κατέβη κύριος ἐν στύλῳ νεφέλης καὶ ἔστη ἐπὶ τῆς θύρας τῆς σκηνῆς τοῦ μαρτυρίου καὶ ἐκλήθησαν Ααρων καὶ Μαριαμ καὶ ἐξήλθοσαν ἀμφότεροι
তখন সদাপ্রভু এক মেঘস্তম্ভে অবতরণ করলেন; তিনি তাঁবুর প্রবেশপথে দাঁড়িয়ে হারোণ ও মরিয়মকে ডাকলেন। তাঁরা উভয়েই যখন সামনে এগিয়ে গেলেন,
6 καὶ εἶπεν πρὸς αὐτούς ἀκούσατε τῶν λόγων μου ἐὰν γένηται προφήτης ὑμῶν κυρίῳ ἐν ὁράματι αὐτῷ γνωσθήσομαι καὶ ἐν ὕπνῳ λαλήσω αὐτῷ
তিনি বললেন, “আমার কথা শোনো, “তোমাদের মধ্যে থেকে যখন কোনো ভাববাদীর কাছে, আমি, সদাপ্রভু, দর্শনের মাধ্যমে নিজেকে প্রকাশ করি, আমি স্বপ্নে তাঁর সঙ্গে আলাপ করি।
7 οὐχ οὕτως ὁ θεράπων μου Μωυσῆς ἐν ὅλῳ τῷ οἴκῳ μου πιστός ἐστιν
কিন্তু আমার দাস মোশি সেরকম নয়, সে আমার সমস্ত গৃহের মধ্যে বিশ্বাসভাজন।
8 στόμα κατὰ στόμα λαλήσω αὐτῷ ἐν εἴδει καὶ οὐ δῑ αἰνιγμάτων καὶ τὴν δόξαν κυρίου εἶδεν καὶ διὰ τί οὐκ ἐφοβήθητε καταλαλῆσαι κατὰ τοῦ θεράποντός μου Μωυσῆ
আমি তাঁর সঙ্গে সরাসরি আলাপ করি, স্পষ্টভাষায় বলি, হেঁয়ালি করে নয়, সে সদাপ্রভুর অবয়ব প্রত্যক্ষ করে। তাহলে তোমরা ভীত হলে না কেন, আমার সেবক মোশির বিপক্ষে কথা বলতে?”
9 καὶ ὀργὴ θυμοῦ κυρίου ἐπ’ αὐτοῖς καὶ ἀπῆλθεν
সদাপ্রভুর রোষ তাঁদের প্রতি বহ্নিমান হল এবং তিনি তাঁদের ত্যাগ করে চলে গেলেন।
10 καὶ ἡ νεφέλη ἀπέστη ἀπὸ τῆς σκηνῆς καὶ ἰδοὺ Μαριαμ λεπρῶσα ὡσεὶ χιών καὶ ἐπέβλεψεν Ααρων ἐπὶ Μαριαμ καὶ ἰδοὺ λεπρῶσα
যখন সেই মেঘ, তাঁবুর উপর থেকে প্রস্থান করল, মরিয়ম হিমের মতো কুষ্ঠরোগাক্রান্ত হয়ে সেখানে দাঁড়িয়েছিলেন। হারোণ তাঁর দিকে ফিরে দৃষ্টিপাত করলেন, দেখলেন তাঁর কুষ্ঠ হয়েছে।
11 καὶ εἶπεν Ααρων πρὸς Μωυσῆν δέομαι κύριε μὴ συνεπιθῇ ἡμῖν ἁμαρτίαν διότι ἠγνοήσαμεν καθότι ἡμάρτομεν
তিনি মোশিকে বললেন, “আমার প্রভু, নির্বোধের মতো করে ফেলা আমাদের পাপ, দয়া করে আমাদের বিপক্ষে ধরে রাখবেন না।
12 μὴ γένηται ὡσεὶ ἴσον θανάτῳ ὡσεὶ ἔκτρωμα ἐκπορευόμενον ἐκ μήτρας μητρὸς καὶ κατεσθίει τὸ ἥμισυ τῶν σαρκῶν αὐτῆς
সে মাতৃগর্ভ থেকে নিঃসৃত, অর্ধ-ক্ষয়িষ্ণু, মৃতজাত শিশুর মতো না হোক।”
13 καὶ ἐβόησεν Μωυσῆς πρὸς κύριον λέγων ὁ θεός δέομαί σου ἴασαι αὐτήν
মোশি তাই সদাপ্রভুর কাছে কেঁদে বললেন, “হে ঈশ্বর, কৃপাবশত তাকে সুস্থ করো!”
14 καὶ εἶπεν κύριος πρὸς Μωυσῆν εἰ ὁ πατὴρ αὐτῆς πτύων ἐνέπτυσεν εἰς τὸ πρόσωπον αὐτῆς οὐκ ἐντραπήσεται ἑπτὰ ἡμέρας ἀφορισθήτω ἑπτὰ ἡμέρας ἔξω τῆς παρεμβολῆς καὶ μετὰ ταῦτα εἰσελεύσεται
সদাপ্রভু মোশিকে উত্তর দিলেন, “যদি তাঁর বাবা, তাঁর মুখে থুতু দিত, তাহলে সাত দিন সে কি লজ্জিত হত না? ছাউনির বাইরে তাঁকে সাত দিন আবদ্ধ রাখো; তারপর ফিরিয়ে আনা যেতে পারে।”
15 καὶ ἀφωρίσθη Μαριαμ ἔξω τῆς παρεμβολῆς ἑπτὰ ἡμέρας καὶ ὁ λαὸς οὐκ ἐξῆρεν ἕως ἐκαθαρίσθη Μαριαμ
অতএব, মরিয়ম সাত দিন, ছাউনির বাইরে আবদ্ধ রইলেন এবং তাঁর ফিরে না আসা অবধি, লোকেরা যাত্রায় অগ্রসর হল না।
16 καὶ μετὰ ταῦτα ἐξῆρεν ὁ λαὸς ἐξ Ασηρωθ καὶ παρενέβαλον ἐν τῇ ἐρήμῳ τοῦ Φαραν
তারপর সেই লোকেরা হৎসেরোৎ ত্যাগ করে পারণ মরুভূমিতে গিয়ে ছাউনি স্থাপন করল।