Λευϊτικόν 25
1 καὶ ἐλάλησεν κύριος πρὸς Μωυσῆν ἐν τῷ ὄρει Σινα λέγων
সদাপ্রভু সীনয় পর্বতে মোশিকে বললেন,
2 λάλησον τοῖς υἱοῖς Ισραηλ καὶ ἐρεῖς πρὸς αὐτούς ἐὰν εἰσέλθητε εἰς τὴν γῆν ἣν ἐγὼ δίδωμι ὑμῖν καὶ ἀναπαύσεται ἡ γῆ ἣν ἐγὼ δίδωμι ὑμῖν σάββατα τῷ κυρίῳ
“ইস্রায়েলীদের সঙ্গে তুমি কথা বলো, তাদের জানাও, ‘আমি যে দেশ তাদের দিতে যাচ্ছি, যখন তারা সেই দেশে প্রবেশ করবে, তখন সদাপ্রভুর উদ্দেশে যেন ভূমি বিশ্রাম ভোগ করে।
3 ἓξ ἔτη σπερεῖς τὸν ἀγρόν σου καὶ ἓξ ἔτη τεμεῖς τὴν ἄμπελόν σου καὶ συνάξεις τὸν καρπὸν αὐτῆς
ছয় বছর ধরে তোমরা ক্ষেতে বীজবপন করবে এবং ছয় বছর ধরে দ্রাক্ষাক্ষেতের অপ্রয়োজনীয় ডালপালা ছাঁটবে ও দ্রাক্ষাফল সংগ্রহ করবে।
4 τῷ δὲ ἔτει τῷ ἑβδόμῳ σάββατα ἀνάπαυσις ἔσται τῇ γῇ σάββατα τῷ κυρίῳ τὸν ἀγρόν σου οὐ σπερεῖς καὶ τὴν ἄμπελόν σου οὐ τεμεῖς
কিন্তু সপ্তম বছরে ভূমি বিশ্রাম, সদাপ্রভুর উদ্দেশে এক বিশ্রাম ভোগ করবে। এই বছরে তোমাদের ক্ষেত্রগুলি বীজবপন করবে না, অথবা দ্রাক্ষাক্ষেতের অনর্থক ডালপালাগুলি ছেঁটে ফেলবে না।
5 καὶ τὰ αὐτόματα ἀναβαίνοντα τοῦ ἀγροῦ σου οὐκ ἐκθερίσεις καὶ τὴν σταφυλὴν τοῦ ἁγιάσματός σου οὐκ ἐκτρυγήσεις ἐνιαυτὸς ἀναπαύσεως ἔσται τῇ γῇ
ক্ষেতগুলি থেকে যে শস্য এমনি এমনি উৎপন্ন হয়েছে তা কাটবে না, অথবা আঝোড়া দ্রাক্ষাফল সংগ্রহ করবে না। ভূমির জন্য বিশ্রামের বছর রাখতে হবে।
6 καὶ ἔσται τὰ σάββατα τῆς γῆς βρώματά σοι καὶ τῷ παιδί σου καὶ τῇ παιδίσκῃ σου καὶ τῷ μισθωτῷ σου καὶ τῷ παροίκῳ τῷ προσκειμένῳ πρὸς σέ
বিশ্রাম বছর চলাকালীন ভূমির খাদ্যশস্য তোমাদের জন্য—তোমার নিজের, তোমার দাস-দাসী, বেতনজীবী কর্মী, তোমার মাঝে অস্থায়ীভাবে বসবাসকারী মানুষের জন্য
7 καὶ τοῖς κτήνεσίν σου καὶ τοῖς θηρίοις τοῖς ἐν τῇ γῇ σου ἔσται πᾶν τὸ γένημα αὐτοῦ εἰς βρῶσιν
এবং তোমার গৃহপালিত সমস্ত পশু ও তোমার দেশের বন্য পশুরাও এই খাদ্যশস্যের অংশীদার। ভূমিতে উৎপন্ন যাবতীয় খাদ্যশস্য ভোজন করতে হবে।
8 καὶ ἐξαριθμήσεις σεαυτῷ ἑπτὰ ἀναπαύσεις ἐτῶν ἑπτὰ ἔτη ἑπτάκις καὶ ἔσονταί σοι ἑπτὰ ἑβδομάδες ἐτῶν ἐννέα καὶ τεσσαράκοντα ἔτη
“‘সাতটি বিশ্রাম বছর—সাতগুণ সাত বছর—গণনা করবে, যেন সাত বিশ্রাম বছরের মোট সংখ্যা উনপঞ্চাশ বছর হয়।
9 καὶ διαγγελεῖτε σάλπιγγος φωνῇ ἐν πάσῃ τῇ γῇ ὑμῶν τῷ μηνὶ τῷ ἑβδόμῳ τῇ δεκάτῃ τοῦ μηνός τῇ ἡμέρᾳ τοῦ ἱλασμοῦ διαγγελεῖτε σάλπιγγι ἐν πάσῃ τῇ γῇ ὑμῶν
এরপর সপ্তম মাসের দশম দিনে সর্বত্র তূরী বাজাতে হবে; প্রায়শ্চিত্ত দিনে তোমার সারা দেশে তূরী বাজবে।
10 καὶ ἁγιάσετε τὸ ἔτος τὸ πεντηκοστὸν ἐνιαυτὸν καὶ διαβοήσετε ἄφεσιν ἐπὶ τῆς γῆς πᾶσιν τοῖς κατοικοῦσιν αὐτήν ἐνιαυτὸς ἀφέσεως σημασία αὕτη ἔσται ὑμῖν καὶ ἀπελεύσεται εἷς ἕκαστος εἰς τὴν κτῆσιν αὐτοῦ καὶ ἕκαστος εἰς τὴν πατρίδα αὐτοῦ ἀπελεύσεσθε
পঞ্চাশতম বছর পবিত্র করবে ও সারা দেশে সব বসবাসকারীদের জন্য মুক্তি ঘোষণা করবে। তোমাদের পক্ষে এটি অর্ধশতবার্ষিক মহোৎসব হবে; তোমরা প্রত্যেকজন নিজের নিজের পারিবারিক অধিকারে ও গোষ্ঠীতে ফিরে যাবে।
11 ἀφέσεως σημασία αὕτη τὸ ἔτος τὸ πεντηκοστὸν ἐνιαυτὸς ἔσται ὑμῖν οὐ σπερεῖτε οὐδὲ ἀμήσετε τὰ αὐτόματα ἀναβαίνοντα αὐτῆς καὶ οὐ τρυγήσετε τὰ ἡγιασμένα αὐτῆς
পঞ্চাশতম বছরটি তোমাদের পক্ষে আনন্দ উৎসবের বছর হবে। এসময় কোনো বীজবপন করবে না, ভূমিতে আপনা-আপনি উৎপন্ন শস্যচয়ন অথবা আঝোড়া দ্রাক্ষাফল সংগ্রহ করবে না।
12 ὅτι ἀφέσεως σημασία ἐστίν ἅγιον ἔσται ὑμῖν ἀπὸ τῶν πεδίων φάγεσθε τὰ γενήματα αὐτῆς
কেননা তখন মহোৎসবের সময়, যা তোমাদের জন্য পবিত্র হবে; কেবল ক্ষেতগুলি থেকে সরাসরি তুলে আনা ভক্ষ্য তোমরা ভোজন করবে।
13 ἐν τῷ ἔτει τῆς ἀφέσεως σημασίᾳ αὐτῆς ἐπανελεύσεται ἕκαστος εἰς τὴν κτῆσιν αὐτοῦ
“‘এই অর্ধশতবার্ষিক অনুষ্ঠানে প্রত্যেকজনকে নিজের নিজের অধিকারে ফিরে আসতে হবে।
14 ἐὰν δὲ ἀποδῷ πρᾶσιν τῷ πλησίον σου ἐὰν καὶ κτήσῃ παρὰ τοῦ πλησίον σου μὴ θλιβέτω ἄνθρωπος τὸν πλησίον
“‘যদি তোমার কোনো দেশবাসীর কাছে তুমি জমি বিক্রি করো অথবা তার কাছ থেকে জমি কেনো, তাহলে পরস্পর সুযোগ নিও না।
15 κατὰ ἀριθμὸν ἐτῶν μετὰ τὴν σημασίαν κτήσῃ παρὰ τοῦ πλησίον κατὰ ἀριθμὸν ἐνιαυτῶν γενημάτων ἀποδώσεταί σοι
অর্ধশতবর্ষের পরে বছর অতিবাহিত হওয়ার ভিত্তিতে তুমি দেশবাসীর নিকট থেকে কিনবে এবং শস্য সংগ্রহের জন্য অবশিষ্ট বছরগুলির ভিত্তিতে সে বিক্রি করবে।
16 καθότι ἂν πλεῖον τῶν ἐτῶν πληθύνῃ τὴν ἔγκτησιν αὐτοῦ καὶ καθότι ἂν ἔλαττον τῶν ἐτῶν ἐλαττονώσῃ τὴν κτῆσιν αὐτοῦ ὅτι ἀριθμὸν γενημάτων αὐτοῦ οὕτως ἀποδώσεταί σοι
বছর-সংখ্যার আধিক্য অনুসারে তুমি মূল্য বৃদ্ধি করবে ও বছর সংখ্যা কম হলে তুমি মূল্য কম করবে, কারণ আসলে সে তোমার কাছে ফলোৎপাদক সংখ্যা অনুসারে বিক্রি করবে।
17 μὴ θλιβέτω ἄνθρωπος τὸν πλησίον καὶ φοβηθήσῃ κύριον τὸν θεόν σου ἐγώ εἰμι κύριος ὁ θεὸς ὑμῶν
তোমরা পরস্পর সুযোগ নিও না, কিন্তু ঈশ্বরকে ভয় কোরো। আমি তোমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভু।
18 καὶ ποιήσετε πάντα τὰ δικαιώματά μου καὶ πάσας τὰς κρίσεις μου καὶ φυλάξασθε καὶ ποιήσετε αὐτὰ καὶ κατοικήσετε ἐπὶ τῆς γῆς πεποιθότες
“‘আমার অনুশাসনের অনুগামী হও এবং আমার সব বিধান মেনে চলতে যত্নশীল থেকো, তাহলে তোমরা দেশে নিরাপদে বসবাস করবে।
19 καὶ δώσει ἡ γῆ τὰ ἐκφόρια αὐτῆς καὶ φάγεσθε εἰς πλησμονὴν καὶ κατοικήσετε πεποιθότες ἐπ’ αὐτῆς
ভূমি ফল উৎপন্ন করবে এবং তৃপ্তি অবধি তোমরা ভোজন করবে ও তোমাদের নিরাপত্তা থাকবে।
20 ἐὰν δὲ λέγητε τί φαγόμεθα ἐν τῷ ἔτει τῷ ἑβδόμῳ τούτῳ ἐὰν μὴ σπείρωμεν μηδὲ συναγάγωμεν τὰ γενήματα ἡμῶν
তোমাদের প্রশ্ন থাকতে পারে, “সপ্তম বছরে আমরা কী ভোজন করব, যদি আমরা বীজবপন ও শস্য সংগ্রহ না করি?”
21 καὶ ἀποστελῶ τὴν εὐλογίαν μου ὑμῖν ἐν τῷ ἔτει τῷ ἕκτῳ καὶ ποιήσει τὰ γενήματα αὐτῆς εἰς τὰ τρία ἔτη
ষষ্ঠ বছরে আমি এমন আশীর্বাদ বর্ষণ করব যে তিন বছরের জন্য জমিতে প্রচুর ফসল উৎপন্ন হবে।
22 καὶ σπερεῖτε τὸ ἔτος τὸ ὄγδοον καὶ φάγεσθε ἀπὸ τῶν γενημάτων παλαιά ἕως τοῦ ἔτους τοῦ ἐνάτου ἕως ἂν ἔλθῃ τὸ γένημα αὐτῆς φάγεσθε παλαιὰ παλαιῶν
অষ্টম বছরে বীজ বপনকালের আগে সংগৃহীত ফসল থেকে তোমরা ভোজন করবে এবং নবম বছরে ফসল সংগৃহীত না হওয়া পর্যন্ত তোমরা পুরোনো খাদ্য ভোজন করবে।
23 καὶ ἡ γῆ οὐ πραθήσεται εἰς βεβαίωσιν ἐμὴ γάρ ἐστιν ἡ γῆ διότι προσήλυτοι καὶ πάροικοι ὑμεῖς ἐστε ἐναντίον μου
“‘চিরদিনের জন্য ভূমি বিক্রি করা যাবে না, কেননা ভূমি আমার এবং তোমরা প্রবাসী ও ভাড়াটিয়া ব্যতীত আর কিছু নও।
24 καὶ κατὰ πᾶσαν γῆν κατασχέσεως ὑμῶν λύτρα δώσετε τῆς γῆς
সারা দেশে তোমরা যে ভূমির অধিকারী হয়েছ, তা মুক্ত করতে তোমরা অবশ্যই সুযোগ দিয়ো।
25 ἐὰν δὲ πένηται ὁ ἀδελφός σου ὁ μετὰ σοῦ καὶ ἀποδῶται ἀπὸ τῆς κατασχέσεως αὐτοῦ καὶ ἔλθῃ ὁ ἀγχιστεύων ἐγγίζων ἔγγιστα αὐτοῦ καὶ λυτρώσεται τὴν πρᾶσιν τοῦ ἀδελφοῦ αὐτοῦ
“‘যদি তোমার স্বদেশবাসীর মধ্যে কেউ দরিদ্র হয় এবং সে তার কিছু জমি বিক্রি করে, তাহলে তার নিকটতম আত্মীয় আসবে ও স্বদেশবাসীর বিক্রীত ভূমি মুক্ত করবে।
26 ἐὰν δὲ μὴ ᾖ τινι ὁ ἀγχιστεύων καὶ εὐπορηθῇ τῇ χειρὶ καὶ εὑρεθῇ αὐτῷ τὸ ἱκανὸν λύτρα αὐτοῦ
অন্যদিকে, যদি এমন কেউ থাকে, যার ভূমির মুক্তিকর্তা কেউ নেই, কিন্তু সে নিজে সমৃদ্ধিশালী হয় এবং ভূমি মুক্ত করতে তার যথেষ্ট সঙ্গতি থাকে,
27 καὶ συλλογιεῖται τὰ ἔτη τῆς πράσεως αὐτοῦ καὶ ἀποδώσει ὃ ὑπερέχει τῷ ἀνθρώπῳ ᾧ ἀπέδοτο ἑαυτὸν αὐτῷ καὶ ἀπελεύσεται εἰς τὴν κατάσχεσιν αὐτοῦ
তাহলে বিক্রি করার সময় থেকে পরবর্তী বছরগুলির জন্য সে মূল্য নির্ধারণ করবে ও বিক্রীত মূল্য ক্রেতাকে ফেরত দেবে; পরে সে নিজের অধিকারে ফিরে যাবে।
28 ἐὰν δὲ μὴ εὐπορηθῇ ἡ χεὶρ αὐτοῦ τὸ ἱκανὸν ὥστε ἀποδοῦναι αὐτῷ καὶ ἔσται ἡ πρᾶσις τῷ κτησαμένῳ αὐτὰ ἕως τοῦ ἕκτου ἔτους τῆς ἀφέσεως καὶ ἐξελεύσεται τῇ ἀφέσει καὶ ἀπελεύσεται εἰς τὴν κατάσχεσιν αὐτοῦ
কিন্তু ক্রেতার পাওনা মেটাতে যদি তার সামর্থ্য না থাকে, তাহলে অর্ধশতবার্ষিক পর্যন্ত বিক্রীত সম্পদ ক্রেতার কাছে থাকবে। অর্ধশতবার্ষিকীর সময় তা ফিরিয়ে দেওয়া হবে এবং সে নিজের অধিকারে ফিরে যাবে।
29 ἐὰν δέ τις ἀποδῶται οἰκίαν οἰκητὴν ἐν πόλει τετειχισμένῃ καὶ ἔσται ἡ λύτρωσις αὐτῆς ἕως πληρωθῇ ἐνιαυτὸς ἡμερῶν ἔσται ἡ λύτρωσις αὐτῆς
“‘যদি কোনো ব্যক্তি প্রাচীরবেষ্টিত নগরে তার বাড়ি বিক্রি করে তাহলে বিক্রি করার সময় থেকে সম্পূর্ণ এক বছর পর্যন্ত তার মুক্ত করার অধিকার থাকবে। ওই সময়ের মধ্যে বিক্রেতা মুক্ত করতে পারবে।
30 ἐὰν δὲ μὴ λυτρωθῇ ἕως ἂν πληρωθῇ αὐτῆς ἐνιαυτὸς ὅλος κυρωθήσεται ἡ οἰκία ἡ οὖσα ἐν πόλει τῇ ἐχούσῃ τεῖχος βεβαίως τῷ κτησαμένῳ αὐτὴν εἰς τὰς γενεὰς αὐτοῦ καὶ οὐκ ἐξελεύσεται ἐν τῇ ἀφέσει
যদি সম্পূর্ণ এক বছরের আগে তা মুক্ত করা না হয়, তাহলে প্রাচীরবেষ্টিত নগরের বাড়িটি চিরদিনের জন্য ক্রেতার ও তার বংশধরদের হয়ে যাবে। অর্ধশতবর্ষে এই সম্পত্তি ফেরত দেওয়া হবে না।
31 αἱ δὲ οἰκίαι αἱ ἐν ἐπαύλεσιν αἷς οὐκ ἔστιν ἐν αὐταῖς τεῖχος κύκλῳ πρὸς τὸν ἀγρὸν τῆς γῆς λογισθήτωσαν λυτρωταὶ διὰ παντὸς ἔσονται καὶ ἐν τῇ ἀφέσει ἐξελεύσονται
কিন্তু প্রাচীরহীন গ্রামগুলিতে নির্মিত বাড়িগুলি দেশের সার্বিক সম্পত্তিরূপে বিবেচিত হবে। এগুলি মুক্ত করা যাবে এবং অর্ধশতবর্ষে ফেরত দেওয়া হবে।
32 καὶ αἱ πόλεις τῶν Λευιτῶν οἰκίαι τῶν πόλεων αὐτῶν κατασχέσεως λυτρωταὶ διὰ παντὸς ἔσονται τοῖς Λευίταις
“‘লেবীয় অধ্যুষিত নগরগুলিতে নির্মিত লেবীয়দের বাড়িগুলি মুক্ত করতে লেবীয়দের সবসময় অধিকার থাকবে, যেগুলি তাদের অধিকৃত।
33 καὶ ὃς ἂν λυτρωσάμενος παρὰ τῶν Λευιτῶν καὶ ἐξελεύσεται ἡ διάπρασις αὐτῶν οἰκιῶν πόλεως κατασχέσεως αὐτῶν ἐν τῇ ἀφέσει ὅτι οἰκίαι τῶν πόλεων τῶν Λευιτῶν κατάσχεσις αὐτῶν ἐν μέσῳ υἱῶν Ισραηλ
সুতরাং লেবীয়দের সম্পত্তি মুক্তিযোগ্য অর্থাৎ যে কোনো নগরে তাদের অধিকৃত বাড়ি বিক্রীত হলে অর্ধশতবর্ষে তা ফেরত দিতে হবে, কারণ লেবীয়দের নগরগুলিতে নির্মিত বাড়িগুলি ইস্রায়েলীদের মাঝে লেবীয়দের সম্পত্তি।
34 καὶ οἱ ἀγροὶ οἱ ἀφωρισμένοι ταῖς πόλεσιν αὐτῶν οὐ πραθήσονται ὅτι κατάσχεσις αἰωνία τοῦτο αὐτῶν ἐστιν
কিন্তু তাদের নগরগুলির চারণভূমি বিক্রি করা যাবে না; এটি তাদের চিরস্থায়ী অধিকার।
35 ἐὰν δὲ πένηται ὁ ἀδελφός σου καὶ ἀδυνατήσῃ ταῖς χερσὶν παρὰ σοί ἀντιλήμψῃ αὐτοῦ ὡς προσηλύτου καὶ παροίκου καὶ ζήσεται ὁ ἀδελφός σου μετὰ σοῦ
“‘যদি তোমাদের দেশবাসীর মধ্যে কেউ দরিদ্র ও তোমাদের মাঝে নিজের ভরণ-পোষণ চালাতে অসমর্থ হয়, তাহলে তাকে সাহায্য করো, যেমন তোমরা বিদেশি এবং অপরিচিতদের প্রতি করে থাকো; যেন তোমাদের মাঝে সে বসবাস করতে পারে।
36 οὐ λήμψῃ παρ’ αὐτοῦ τόκον οὐδὲ ἐπὶ πλήθει καὶ φοβηθήσῃ τὸν θεόν σου ἐγὼ κύριος καὶ ζήσεται ὁ ἀδελφός σου μετὰ σοῦ
তার কাছ থেকে কোনোরকম সুদ অথবা সুবিধা গ্রহণ করবে না, কিন্তু তোমাদের ঈশ্বরকে ভয় করবে, যেন তোমাদের দেশবাসী তোমাদের মাঝে বসবাস করতে পারে।
37 τὸ ἀργύριόν σου οὐ δώσεις αὐτῷ ἐπὶ τόκῳ καὶ ἐπὶ πλεονασμὸν οὐ δώσεις αὐτῷ τὰ βρώματά σου
সুদ গ্রহণের শর্তে তুমি তাকে অর্থ ধার দিতে পারবে না, অথবা লাভের আশায় তার কাছে খাদ্য বিক্রি করবে না।
38 ἐγὼ κύριος ὁ θεὸς ὑμῶν ὁ ἐξαγαγὼν ὑμᾶς ἐκ γῆς Αἰγύπτου δοῦναι ὑμῖν τὴν γῆν Χανααν ὥστε εἶναι ὑμῶν θεός
আমি তোমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভু, যিনি মিশর দেশ থেকে তোমাদের বের করে এনেছেন, যেন কনান দেশ তোমাদের দেন ও তোমাদের ঈশ্বর হন।
39 ἐὰν δὲ ταπεινωθῇ ὁ ἀδελφός σου παρὰ σοὶ καὶ πραθῇ σοι οὐ δουλεύσει σοι δουλείαν οἰκέτου
“‘যদি তোমার দেশবাসীর মধ্যে কেউ দরিদ্র হয় ও তোমার কাছে নিজেকে বিক্রি করে, এক ক্রীতদাসরূপে তাকে কাজ করতে দিয়ো না।
40 ὡς μισθωτὸς ἢ πάροικος ἔσται σοι ἕως τοῦ ἔτους τῆς ἀφέσεως ἐργᾶται παρὰ σοί
এক বেতনজীবী কর্মী অথবা তোমার মাঝে এক অস্থায়ী বাসিন্দারূপে তার প্রতি আচরণ করতে হবে। অর্ধশত বছর পর্যন্ত তোমার জন্য সে কাজটি করবে।
41 καὶ ἐξελεύσεται τῇ ἀφέσει καὶ τὰ τέκνα αὐτοῦ μετ’ αὐτοῦ καὶ ἀπελεύσεται εἰς τὴν γενεὰν αὐτοῦ εἰς τὴν κατάσχεσιν τὴν πατρικὴν ἀποδραμεῖται
পরে সে ও তার সন্তানেরা মুক্ত হবে এবং সে তার গোষ্ঠীতে ও তার পিতৃপুরুষদের অধিকারে ফিরে যাবে।
42 διότι οἰκέται μού εἰσιν οὗτοι οὓς ἐξήγαγον ἐκ γῆς Αἰγύπτου οὐ πραθήσεται ἐν πράσει οἰκέτου
যেহেতু ইস্রায়েলীরা আমার ভৃত্য, আমি মিশর থেকে যাদের বের করেছিলাম; তারা কোনোমতে ক্রীতদাসরূপে বিক্রীত হবে না।
43 οὐ κατατενεῖς αὐτὸν ἐν τῷ μόχθῳ καὶ φοβηθήσῃ κύριον τὸν θεόν σου
নির্দয়ভাবে তাদের শাসন করবে না, কিন্তু তোমাদের ঈশ্বরকে ভয় কোরো।
44 καὶ παῖς καὶ παιδίσκη ὅσοι ἂν γένωνταί σοι ἀπὸ τῶν ἐθνῶν ὅσοι κύκλῳ σού εἰσιν ἀπ’ αὐτῶν κτήσεσθε δοῦλον καὶ δούλην
“‘তোমাদের ক্রীতদাস ও দাসীরা তোমাদের চারপাশের দেশ থেকে আসবে; তাদের মধ্যে থেকে তোমরা দাস ও দাসী কিনতে পারবে।
45 καὶ ἀπὸ τῶν υἱῶν τῶν παροίκων τῶν ὄντων ἐν ὑμῖν ἀπὸ τούτων κτήσεσθε καὶ ἀπὸ τῶν συγγενῶν αὐτῶν ὅσοι ἂν γένωνται ἐν τῇ γῇ ὑμῶν ἔστωσαν ὑμῖν εἰς κατάσχεσιν
তোমাদের মাঝে বসবাসকারী অস্থায়ী বাসিন্দাদের মধ্য থেকে কয়েকজনকে ও তোমাদের দেশে তাদের গোষ্ঠীজাত সদস্যদের তোমরা কিনতে পারো এবং তারা তোমাদের সম্পদ হবে।
46 καὶ καταμεριεῖτε αὐτοὺς τοῖς τέκνοις ὑμῶν μεθ’ ὑμᾶς καὶ ἔσονται ὑμῖν κατόχιμοι εἰς τὸν αἰῶνα τῶν ἀδελφῶν ὑμῶν τῶν υἱῶν Ισραηλ ἕκαστος τὸν ἀδελφὸν αὐτοῦ οὐ κατατενεῖ αὐτὸν ἐν τοῖς μόχθοις
তোমাদের সন্তানদের পক্ষে অধিকৃত সম্পদরূপে তোমরা তাদেরকে দিতে পারো এবং সারা জীবনের জন্য তাদের ক্রীতদাস করে রাখতে পারো, কিন্তু তোমাদের সঙ্গী ইস্রায়েলীদের ওপরে নির্দয়ভাবে শাসন করতে পারবে না।
47 ἐὰν δὲ εὕρῃ ἡ χεὶρ τοῦ προσηλύτου ἢ τοῦ παροίκου τοῦ παρὰ σοὶ καὶ ἀπορηθεὶς ὁ ἀδελφός σου πραθῇ τῷ προσηλύτῳ ἢ τῷ παροίκῳ τῷ παρὰ σοὶ ἐκ γενετῆς προσηλύτῳ
“‘তোমাদের মাঝে বসবাসকারী কোনো বিদেশি যদি ধনী হয় এবং তোমাদের কোনো একজন ইস্রায়েলী দেশবাসী দরিদ্র হয় ও সেই বিদেশির অথবা প্রবাসীগোষ্ঠীর কোনো এক সদস্যের কাছে নিজেকে বিক্রি করে,
48 μετὰ τὸ πραθῆναι αὐτῷ λύτρωσις ἔσται αὐτῷ εἷς τῶν ἀδελφῶν αὐτοῦ λυτρώσεται αὐτόν
বিক্রীত হওয়ার পরে তার মুক্তিলাভের অধিকার থাকবে; তার কোনো এক আত্মীয় তাকে মুক্ত করতে পারবে।
49 ἀδελφὸς πατρὸς αὐτοῦ ἢ υἱὸς ἀδελφοῦ πατρὸς λυτρώσεται αὐτὸν ἢ ἀπὸ τῶν οἰκείων τῶν σαρκῶν αὐτοῦ ἐκ τῆς φυλῆς αὐτοῦ λυτρώσεται αὐτόν ἐὰν δὲ εὐπορηθεὶς ταῖς χερσὶν λυτρώσηται ἑαυτόν
তার জ্যাঠা, কাকা অথবা জ্ঞাতিভাই বা বোন কিংবা তার গোষ্ঠীর রক্তের সম্পর্কযুক্ত কেউ তাকে মুক্ত করতে পারবে। অথবা যদি সে সম্পদশালী হয়, তাহলে নিজেই নিজেকে মুক্ত করবে।
50 καὶ συλλογιεῖται πρὸς τὸν κεκτημένον αὐτὸν ἀπὸ τοῦ ἔτους οὗ ἀπέδοτο ἑαυτὸν αὐτῷ ἕως τοῦ ἐνιαυτοῦ τῆς ἀφέσεως καὶ ἔσται τὸ ἀργύριον τῆς πράσεως αὐτοῦ ὡς μισθίου ἔτος ἐξ ἔτους ἔσται μετ’ αὐτοῦ
বিক্রি করার বছর থেকে পঞ্চাশ বছর পর্যন্ত সে ও তার ক্রেতা সময় গণনা করবে। বছরগুলির সংখ্যা সাপেক্ষে বেতনজীবী মানুষের প্রতি বেতন দেওয়ার হারের ভিত্তিতে তার মুক্তির মূল্য ধার্য হবে।
51 ἐὰν δέ τινι πλεῖον τῶν ἐτῶν ᾖ πρὸς ταῦτα ἀποδώσει τὰ λύτρα αὐτοῦ ἀπὸ τοῦ ἀργυρίου τῆς πράσεως αὐτοῦ
যদি অনেক বছর অবশিষ্ট থাকে, তাহলে ক্রয় মূল্য থেকে বেশিরভাগটাই সে নিজের মুক্তির জন্য অবশ্যই দেবে।
52 ἐὰν δὲ ὀλίγον καταλειφθῇ ἀπὸ τῶν ἐτῶν εἰς τὸν ἐνιαυτὸν τῆς ἀφέσεως καὶ συλλογιεῖται αὐτῷ κατὰ τὰ ἔτη αὐτοῦ καὶ ἀποδώσει τὰ λύτρα αὐτοῦ
যদি অর্ধশত বছর না আসা পর্যন্ত কেবল কয়েক বছর অবশিষ্ট থাকে, তাহলে সে তা গণনা করবে ও তদনুসারে নিজের মুক্তির জন্য মূল্য দেবে।
53 ὡς μισθωτὸς ἐνιαυτὸν ἐξ ἐνιαυτοῦ ἔσται μετ’ αὐτοῦ οὐ κατατενεῖς αὐτὸν ἐν τῷ μόχθῳ ἐνώπιόν σου
বছরের পর বছর ধরে এক ভাড়া করা মানুষরূপে তার প্রতি আচরণ করা হবে; তুমি অবশ্যই নজর রাখবে, যেন তার মালিক তাকে নির্দয়ভাবে শাসন না করে।
54 ἐὰν δὲ μὴ λυτρῶται κατὰ ταῦτα ἐξελεύσεται ἐν τῷ ἔτει τῆς ἀφέσεως αὐτὸς καὶ τὰ παιδία αὐτοῦ μετ’ αὐτοῦ
“‘যদি এই উপায়গুলির কোনো উপায়ে সে মুক্তি না পায়, তাহলে সে ও তার সন্তানেরা পঞ্চাশতম বছরে মুক্ত হবে,
55 ὅτι ἐμοὶ οἱ υἱοὶ Ισραηλ οἰκέται παῖδές μου οὗτοί εἰσιν οὓς ἐξήγαγον ἐκ γῆς Αἰγύπτου ἐγὼ κύριος ὁ θεὸς ὑμῶν
কেননা ইস্রায়েলীরা দাসরূপে আমার অধিকার। ওরা আমার দাস-দাসী, আমি মিশর থেকে যাদের বের করে এনেছি। আমি তোমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভু।
