< Κριταί 17 >
1 καὶ ἐγένετο ἀνὴρ ἀπὸ ὄρους Εφραιμ καὶ ὄνομα αὐτῷ Μιχαιας
ইফ্রয়িমের পার্বত্য প্রদেশে বসবাসকারী মীখা নামক একজন লোক
2 καὶ εἶπεν τῇ μητρὶ αὐτοῦ οἱ χίλιοι καὶ ἑκατόν οὓς ἔλαβες ἀργυρίου σεαυτῇ καί με ἠράσω καὶ προσεῖπας ἐν ὠσί μου ἰδοὺ τὸ ἀργύριον παρ’ ἐμοί ἐγὼ ἔλαβον αὐτό καὶ εἶπεν ἡ μήτηρ αὐτοῦ εὐλογητὸς ὁ υἱός μου τῷ κυρίῳ
তার মাকে বলল, “তোমার যে 1,100 শেকল রুপো চুরি হয়েছিল এবং যার জন্য আমি তোমাকে অভিশাপ দিতে শুনেছিলাম—সেই রুপো আমার কাছেই আছে; আমিই তা নিয়েছিলাম।” তখন তার মা বললেন, “বাছা, সদাপ্রভু তোমায় আশীর্বাদ করুন!”
3 καὶ ἀπέδωκεν τοὺς χιλίους καὶ ἑκατὸν τοῦ ἀργυρίου τῇ μητρὶ αὐτοῦ καὶ εἶπεν ἡ μήτηρ αὐτοῦ ἁγιάζουσα ἡγίακα τὸ ἀργύριον τῷ κυρίῳ ἐκ χειρός μου τῷ υἱῷ μου τοῦ ποιῆσαι γλυπτὸν καὶ χωνευτόν καὶ νῦν ἀποδώσω σοι αὐτό
সে যখন তার মাকে সেই 1,100 শেকল রুপো ফিরিয়ে দিল, তখন তার মা বললেন, “আমার এই রুপো আমি শপথ নিয়ে সদাপ্রভুর উদ্দেশে উৎসর্গ করছি, যেন আমার ছেলে রুপো দিয়ে মোড়া একটি মূর্তি তৈরি করে। এই রুপো আমি তোমাকেই ফিরিয়ে দেব।”
4 καὶ ἀπέδωκεν τὸ ἀργύριον τῇ μητρὶ αὐτοῦ καὶ ἔλαβεν ἡ μήτηρ αὐτοῦ διακοσίους ἀργυρίου καὶ ἔδωκεν αὐτὸ ἀργυροκόπῳ καὶ ἐποίησεν αὐτὸ γλυπτὸν καὶ χωνευτόν καὶ ἐγενήθη ἐν οἴκῳ Μιχαια
অতএব মীখা সেই রুপো তার মাকে ফিরিয়ে দেওয়ার পর, তিনি তা থেকে 200 শেকল রুপো নিয়ে সেগুলি এমন একজন রৌপ্যকারকে দিলেন, যে প্রতিমা নির্মাণ করার জন্য সেগুলি ব্যবহার করল। আর সেটি মীখার বাড়িতেই রাখা হল।
5 καὶ ὁ οἶκος Μιχαια αὐτῷ οἶκος θεοῦ καὶ ἐποίησεν εφωδ καὶ θαραφιν καὶ ἐπλήρωσεν τὴν χεῖρα ἀπὸ ἑνὸς υἱῶν αὐτοῦ καὶ ἐγένετο αὐτῷ εἰς ἱερέα
সেই মীখার একটি মন্দির ছিল, এবং সে একটি এফোদ ও কয়েকটি গৃহদেবতা তৈরি করল ও তার এক ছেলেকে নিজের যাজকরূপে অভিষিক্ত করল।
6 ἐν δὲ ταῖς ἡμέραις ἐκείναις οὐκ ἦν βασιλεὺς ἐν Ισραηλ ἀνὴρ τὸ εὐθὲς ἐν ὀφθαλμοῖς αὐτοῦ ἐποίει
সেই সময় ইস্রায়েলে কোনও রাজা ছিলেন না; প্রত্যেকে, তাদের যা ভালো বলে মনে হত, তাই করত।
7 καὶ ἐγενήθη νεανίας ἐκ Βηθλεεμ δήμου Ιουδα καὶ αὐτὸς Λευίτης καὶ οὗτος παρῴκει ἐκεῖ
যিহূদার বেথলেহেমে এক তরুণ লেবীয় ছিল, যে যিহূদা গোষ্ঠীভুক্ত লোকজনের সঙ্গে বসবাস করত।
8 καὶ ἐπορεύθη ὁ ἀνὴρ ἀπὸ Βηθλεεμ τῆς πόλεως Ιουδα παροικῆσαι ἐν ᾧ ἐὰν εὕρῃ τόπῳ καὶ ἦλθεν ἕως ὄρους Εφραιμ καὶ ἕως οἴκου Μιχαια τοῦ ποιῆσαι ὁδὸν αὐτοῦ
সে সেই নগর ছেড়ে বসবাসের উপযোগী অন্য কোনো স্থানের খোঁজে বেরিয়ে পড়ল। পথে যেতে যেতে সে ইফ্রয়িমের পার্বত্য প্রদেশে মীখার বাড়িতে এসে পৌঁছাল।
9 καὶ εἶπεν αὐτῷ Μιχαιας πόθεν ἔρχῃ καὶ εἶπεν πρὸς αὐτόν Λευίτης εἰμὶ ἀπὸ Βαιθλεεμ Ιουδα καὶ ἐγὼ πορεύομαι παροικῆσαι ἐν ᾧ ἐὰν εὕρω τόπῳ
মীখা তাকে জিজ্ঞাসা করল, “তুমি কোথাকার লোক?” “আমি যিহূদার বেথলেহেম নিবাসী এক লেবীয়,” সে বলল, “আর আমি থাকার জন্য একটি স্থান খুঁজছি।”
10 καὶ εἶπεν αὐτῷ Μιχαιας κάθου μετ’ ἐμοῦ καὶ γίνου μοι εἰς πατέρα καὶ εἰς ἱερέα καὶ ἐγὼ δώσω σοι δέκα ἀργυρίου εἰς ἡμέραν καὶ στολὴν ἱματίων καὶ τὰ πρὸς ζωήν σου καὶ ἐπορεύθη ὁ Λευίτης
পরে মীখা সেই লেবীয়কে বলল, “আমার সঙ্গে থাকো এবং আমার পিতৃস্থানীয় এক যাজক হয়ে যাও, এবং আমি তোমাকে বছরে দশ শেকল করে রুপো, তোমার জামাকাপড় ও তোমার খাদ্যদ্রব্য দেব।”
11 καὶ ἤρξατο παροικεῖν παρὰ τῷ ἀνδρί καὶ ἐγενήθη ὁ νεανίας παρ’ αὐτῷ ὡς εἷς ἀπὸ υἱῶν αὐτοῦ
অতএব সেই লেবীয় তরুণ তার সঙ্গে থাকতে রাজি হয়ে গেল, এবং সে মীখার কাছে তার পুত্রস্থানীয় হয়ে গেল।
12 καὶ ἐπλήρωσεν Μιχαιας τὴν χεῖρα τοῦ Λευίτου καὶ ἐγένετο αὐτῷ εἰς ἱερέα καὶ ἐγένετο ἐν οἴκῳ Μιχαια
পরে মীখা সেই লেবীয়কে অভিষিক্ত করল, এবং সেই তরুণ তার যাজক হয়ে গেল ও তার বাড়িতেই বসবাস করতে লাগল।
13 καὶ εἶπεν Μιχαιας νῦν ἔγνων ὅτι ἀγαθυνεῖ κύριος ἐμοί ὅτι ἐγένετό μοι ὁ Λευίτης εἰς ἱερέα
আর মীখা বলল, “এখন আমি বুঝতে পারছি যে সদাপ্রভু আমার প্রতি মঙ্গলময় হবেন, যেহেতু এই লেবীয় আমার যাজক হয়েছে।”