< Ἠσαΐας 5 >
1 ᾄσω δὴ τῷ ἠγαπημένῳ ᾆσμα τοῦ ἀγαπητοῦ τῷ ἀμπελῶνί μου ἀμπελὼν ἐγενήθη τῷ ἠγαπημένῳ ἐν κέρατι ἐν τόπῳ πίονι
আমি আমার প্রিয়তমের উদ্দেশে একটি গান গাইব, তাঁর দ্রাক্ষাক্ষেত্রের বিষয়ে গান গাইব: আমার প্রিয়তমের একটি দ্রাক্ষাক্ষেত্র ছিল এক উর্বরা পাহাড়ের গায়ে।
2 καὶ φραγμὸν περιέθηκα καὶ ἐχαράκωσα καὶ ἐφύτευσα ἄμπελον σωρηχ καὶ ᾠκοδόμησα πύργον ἐν μέσῳ αὐτοῦ καὶ προλήνιον ὤρυξα ἐν αὐτῷ καὶ ἔμεινα τοῦ ποιῆσαι σταφυλήν ἐποίησεν δὲ ἀκάνθας
তিনি তা খুঁড়ে সব পাথর পরিষ্কার করলেন এবং উৎকৃষ্ট সব দ্রাক্ষার চারা তার মধ্যে রোপণ করলেন। তিনি তার মধ্যে এক নজরমিনার নির্মাণ করলেন এবং একটি দ্রাক্ষামাড়াই কুণ্ড খনন করলেন। তারপর তিনি অপেক্ষা করলেন উৎকৃষ্ট দ্রাক্ষাফলের, কিন্তু তাতে কেবলই বুনো আঙুর ধরল।
3 καὶ νῦν ἄνθρωπος τοῦ Ιουδα καὶ οἱ ἐνοικοῦντες ἐν Ιερουσαλημ κρίνατε ἐν ἐμοὶ καὶ ἀνὰ μέσον τοῦ ἀμπελῶνός μου
“এখন জেরুশালেমের অধিবাসী তোমরা ও যিহূদার লোকেরা, আমার ও আমার দ্রাক্ষাক্ষেত্রের মধ্যে বিচার করো।
4 τί ποιήσω ἔτι τῷ ἀμπελῶνί μου καὶ οὐκ ἐποίησα αὐτῷ διότι ἔμεινα τοῦ ποιῆσαι σταφυλήν ἐποίησεν δὲ ἀκάνθας
আমি আমার দ্রাক্ষাক্ষেত্রের জন্য যা করেছি, তার থেকে বেশি আর কী করা যেত? যখন আমি উৎকৃষ্ট দ্রাক্ষার অপেক্ষা করলাম, তাতে কেবলই বুনো আঙুর কেন ধরল?
5 νῦν δὲ ἀναγγελῶ ὑμῖν τί ποιήσω τῷ ἀμπελῶνί μου ἀφελῶ τὸν φραγμὸν αὐτοῦ καὶ ἔσται εἰς διαρπαγήν καὶ καθελῶ τὸν τοῖχον αὐτοῦ καὶ ἔσται εἰς καταπάτημα
এবার আমি তোমাদের বলি, আমার দ্রাক্ষাক্ষেত্রের প্রতি আমি কী করতে চলেছি: আমি এর বেড়াগুলি তুলে ফেলব, আর তা ধ্বংস হয়ে যাবে; আমি এর প্রাচীরগুলি ভেঙে দেব, তখন তা পদদলিত হবে।
6 καὶ ἀνήσω τὸν ἀμπελῶνά μου καὶ οὐ μὴ τμηθῇ οὐδὲ μὴ σκαφῇ καὶ ἀναβήσεται εἰς αὐτὸν ὡς εἰς χέρσον ἄκανθα καὶ ταῖς νεφέλαις ἐντελοῦμαι τοῦ μὴ βρέξαι εἰς αὐτὸν ὑετόν
আমি তা এক পরিত্যক্ত ভূমি করব, তার লতা পরিষ্কার বা ভূমি কর্ষণও করা হবে না; সেখানে শেয়ালকাঁটা ও কাঁটাঝোপ উৎপন্ন হবে। আমি মেঘমালাকে আদেশ দেব যেন সেখানে জল বর্ষণ না করে।”
7 ὁ γὰρ ἀμπελὼν κυρίου σαβαωθ οἶκος τοῦ Ισραηλ ἐστίν καὶ ἄνθρωπος τοῦ Ιουδα νεόφυτον ἠγαπημένον ἔμεινα τοῦ ποιῆσαι κρίσιν ἐποίησεν δὲ ἀνομίαν καὶ οὐ δικαιοσύνην ἀλλὰ κραυγήν
সর্বশক্তিমান সদাপ্রভুর দ্রাক্ষাক্ষেত্র হল ইস্রায়েলের সমস্ত কুল, আর যিহূদার লোকেরা হল তাঁর মনোরম উদ্যান। তিনি ন্যায়বিচারের আশা করলেন, কিন্তু রক্তপাত দেখলেন; ধার্মিকতার আশা করলেন, কিন্তু দুর্দশার আর্তনাদ শুনলেন।
8 οὐαὶ οἱ συνάπτοντες οἰκίαν πρὸς οἰκίαν καὶ ἀγρὸν πρὸς ἀγρὸν ἐγγίζοντες ἵνα τοῦ πλησίον ἀφέλωνταί τι μὴ οἰκήσετε μόνοι ἐπὶ τῆς γῆς
ধিক্ তোমাদের, যারা গৃহের সঙ্গে গৃহ এবং মাঠের সঙ্গে মাঠ যোগ করো যতক্ষণ না আর কোনো স্থান শূন্য থাকে আর তোমরা একা দেশের মধ্যে বসবাস করো।
9 ἠκούσθη γὰρ εἰς τὰ ὦτα κυρίου σαβαωθ ταῦτα ἐὰν γὰρ γένωνται οἰκίαι πολλαί εἰς ἔρημον ἔσονται μεγάλαι καὶ καλαί καὶ οὐκ ἔσονται οἱ ἐνοικοῦντες ἐν αὐταῖς
সর্বশক্তিমান সদাপ্রভু আমার কর্ণগোচরে একথা ঘোষণা করেছেন: “নিশ্চিতরূপে বড়ো বড়ো সব গৃহ জনশূন্য হবে, সুন্দর সব অট্টালিকায় বাস করার জন্য কেউ থাকবে না।
10 οὗ γὰρ ἐργῶνται δέκα ζεύγη βοῶν ποιήσει κεράμιον ἕν καὶ ὁ σπείρων ἀρτάβας ἓξ ποιήσει μέτρα τρία
ত্রিশ বিঘা দ্রাক্ষাকুঞ্জে মাত্র বাইশ লিটার দ্রাক্ষারস পাওয়া যাবে, আর দশ ঝুড়ি বীজে মাত্র এক ঝুড়ি শস্য উৎপন্ন হবে।”
11 οὐαὶ οἱ ἐγειρόμενοι τὸ πρωὶ καὶ τὸ σικερα διώκοντες οἱ μένοντες τὸ ὀψέ ὁ γὰρ οἶνος αὐτοὺς συγκαύσει
ধিক্ তাদের, যারা খুব সকালে ওঠে যেন সুরার অন্বেষণে দৌড়ায়, যারা রাত পর্যন্ত জেগে থাকে যতক্ষণ না সুরা তাদের উত্তপ্ত করে।
12 μετὰ γὰρ κιθάρας καὶ ψαλτηρίου καὶ τυμπάνων καὶ αὐλῶν τὸν οἶνον πίνουσιν τὰ δὲ ἔργα κυρίου οὐκ ἐμβλέπουσιν καὶ τὰ ἔργα τῶν χειρῶν αὐτοῦ οὐ κατανοοῦσιν
তাদের ভোজসভায় থাকে বীণা ও নেবল, খঞ্জনি, বাঁশি ও সুরা, কিন্তু সদাপ্রভুর কাজের প্রতি তাদের কোনো সম্ভ্রম নেই, তাঁর হাতের কাজকে তারা সম্মান করে না।
13 τοίνυν αἰχμάλωτος ὁ λαός μου ἐγενήθη διὰ τὸ μὴ εἰδέναι αὐτοὺς τὸν κύριον καὶ πλῆθος ἐγενήθη νεκρῶν διὰ λιμὸν καὶ δίψαν ὕδατος
সেই কারণে, আমার প্রজাদের নির্বুদ্ধিতার জন্য, তারা নির্বাসনে যাবে; তাদের পদস্থ ব্যক্তিরা খিদেতে মারা যাবে, এবং তাদের আপামর জনসাধারণ পিপাসায় মারা যাবে।
14 καὶ ἐπλάτυνεν ὁ ᾅδης τὴν ψυχὴν αὐτοῦ καὶ διήνοιξεν τὸ στόμα αὐτοῦ τοῦ μὴ διαλιπεῖν καὶ καταβήσονται οἱ ἔνδοξοι καὶ οἱ μεγάλοι καὶ οἱ πλούσιοι καὶ οἱ λοιμοὶ αὐτῆς (Sheol )
তাই, পাতাল তার উদর প্রশস্ত করেছে, সীমাহীন গ্রাসের জন্য তার মুখ খুলে দিয়েছে; তার মধ্যে যত সম্ভ্রান্ত ব্যক্তি ও জনসাধারণ নেমে যাবে, তাদের সঙ্গে যত কলহকারী ও উচ্ছৃঙ্খল মানুষ থাকবে। (Sheol )
15 καὶ ταπεινωθήσεται ἄνθρωπος καὶ ἀτιμασθήσεται ἀνήρ καὶ οἱ ὀφθαλμοὶ οἱ μετέωροι ταπεινωθήσονται
তাই, মানুষকে নত করা হবে, মানবজাতি অবনত হবে, উদ্ধত লোকের দৃষ্টি নতনম্র হবে।
16 καὶ ὑψωθήσεται κύριος σαβαωθ ἐν κρίματι καὶ ὁ θεὸς ὁ ἅγιος δοξασθήσεται ἐν δικαιοσύνῃ
কিন্তু সর্বশক্তিমান সদাপ্রভু তাঁর ন্যায়বিচারের জন্য উচ্চে উন্নত হবেন, এবং পবিত্র ঈশ্বর তাঁর ধার্মিকতার দ্বারা নিজেকে ধার্মিক দেখাবেন।
17 καὶ βοσκηθήσονται οἱ διηρπασμένοι ὡς ταῦροι καὶ τὰς ἐρήμους τῶν ἀπειλημμένων ἄρνες φάγονται
তখন মেষেরা যেন নিজেদের চারণভূমিতে চরে বেড়াবে; ধনীদের ধ্বংসাবশেষে মেষশাবকেরা তাদের খাদ্য ভোজন করবে।
18 οὐαὶ οἱ ἐπισπώμενοι τὰς ἁμαρτίας ὡς σχοινίῳ μακρῷ καὶ ὡς ζυγοῦ ἱμάντι δαμάλεως τὰς ἀνομίας
ধিক্ তাদের যারা প্রতারণার দড়ি দিয়ে পাপ টেনে আনে, দুষ্টতাকে টেনে আনে তাদের শকটের দড়ি দিয়ে।
19 οἱ λέγοντες τὸ τάχος ἐγγισάτω ἃ ποιήσει ἵνα ἴδωμεν καὶ ἐλθάτω ἡ βουλὴ τοῦ ἁγίου Ισραηλ ἵνα γνῶμεν
যারা বলে, “ঈশ্বর ত্বরা করুন, তিনি দ্রুত তাঁর কাজ করে দেখান যেন আমরা তা দেখতে পাই। ইস্রায়েলের পবিত্রতমের পরিকল্পনা কাছে আসুক, তা দৃশ্যমান হোক, যেন আমরা তা জানতে পারি।”
20 οὐαὶ οἱ λέγοντες τὸ πονηρὸν καλὸν καὶ τὸ καλὸν πονηρόν οἱ τιθέντες τὸ σκότος φῶς καὶ τὸ φῶς σκότος οἱ τιθέντες τὸ πικρὸν γλυκὺ καὶ τὸ γλυκὺ πικρόν
ধিক্ তাদের যারা মন্দকে ভালো ও ভালোকে মন্দ বলে, যারা অন্ধকারকে আলো ও আলোকে অন্ধকার বলে তুলে ধরে, যারা মিষ্টিকে তেতো ও তেতোকে মিষ্টি বলে।
21 οὐαὶ οἱ συνετοὶ ἐν ἑαυτοῖς καὶ ἐνώπιον ἑαυτῶν ἐπιστήμονες
ধিক্ তাদের, যারা নিজেদের দৃষ্টিতেই জ্ঞানবান, যারা নিজেদের দৃষ্টিতে নিজেদের চতুর মনে করে।
22 οὐαὶ οἱ ἰσχύοντες ὑμῶν οἱ τὸν οἶνον πίνοντες καὶ οἱ δυνάσται οἱ κεραννύντες τὸ σικερα
ধিক্ তাদের যারা সুরা পান করায় দক্ষ ও সুরা মিশ্রিত করায় নিপুণ,
23 οἱ δικαιοῦντες τὸν ἀσεβῆ ἕνεκεν δώρων καὶ τὸ δίκαιον τοῦ δικαίου αἴροντες
যারা ঘুষের বিনিময়ে অপরাধীকে মুক্ত করে, কিন্তু নির্দোষের ন্যায়বিচার অন্যথা করে।
24 διὰ τοῦτο ὃν τρόπον καυθήσεται καλάμη ὑπὸ ἄνθρακος πυρὸς καὶ συγκαυθήσεται ὑπὸ φλογὸς ἀνειμένης ἡ ῥίζα αὐτῶν ὡς χνοῦς ἔσται καὶ τὸ ἄνθος αὐτῶν ὡς κονιορτὸς ἀναβήσεται οὐ γὰρ ἠθέλησαν τὸν νόμον κυρίου σαβαωθ ἀλλὰ τὸ λόγιον τοῦ ἁγίου Ισραηλ παρώξυναν
তাই, অগ্নিজিহ্বা যেমন খড়কুটো গ্রাস করে এবং শুকনো ঘাস আগুনের শিখায় দগ্ধ হয়, তেমনই তাদের মূল পচে যাবে এবং তাদের সব ফুল ধুলোর মতোই উড়ে যাবে; কারণ তারা সর্বশক্তিমান সদাপ্রভুর বিধানকে অগ্রাহ্য করেছে এবং ইস্রায়েলের পবিত্রতমজনের বাণীকে অবজ্ঞা করেছে।
25 καὶ ἐθυμώθη ὀργῇ κύριος σαβαωθ ἐπὶ τὸν λαὸν αὐτοῦ καὶ ἐπέβαλεν τὴν χεῖρα αὐτοῦ ἐπ’ αὐτοὺς καὶ ἐπάταξεν αὐτούς καὶ παρωξύνθη τὰ ὄρη καὶ ἐγενήθη τὰ θνησιμαῖα αὐτῶν ὡς κοπρία ἐν μέσῳ ὁδοῦ καὶ ἐν πᾶσι τούτοις οὐκ ἀπεστράφη ὁ θυμός ἀλλ’ ἔτι ἡ χεὶρ ὑψηλή
তাই সদাপ্রভুর ক্রোধ তাঁর প্রজাদের বিরুদ্ধে জ্বলে উঠেছে; তিনি হাত তুলে তাদের আঘাত করেছেন। পর্বতগুলি কম্পিত হয়, মৃতদেহগুলি যেন আবর্জনার মতো রাস্তায় পড়ে থাকে। তবুও, এ সকলের জন্য, তাঁর ক্রোধ ফেরেনি, তাঁর হাত এখনও উপরে উঠে আছে।
26 τοιγαροῦν ἀρεῖ σύσσημον ἐν τοῖς ἔθνεσιν τοῖς μακρὰν καὶ συριεῖ αὐτοῖς ἀπ’ ἄκρου τῆς γῆς καὶ ἰδοὺ ταχὺ κούφως ἔρχονται
দূরের জাতিদের উদ্দেশে তিনি একটি পতাকা তুলেছেন, পৃথিবীর প্রান্তসীমার লোকেদের তিনি শিস্ দিয়ে ডেকেছেন। ওই তারা আসছে, দ্রুত ও মহাবেগে!
27 οὐ πεινάσουσιν οὐδὲ κοπιάσουσιν οὐδὲ νυστάξουσιν οὐδὲ κοιμηθήσονται οὐδὲ λύσουσιν τὰς ζώνας αὐτῶν ἀπὸ τῆς ὀσφύος αὐτῶν οὐδὲ μὴ ῥαγῶσιν οἱ ἱμάντες τῶν ὑποδημάτων αὐτῶν
তাদের মধ্যে কেউই ক্লান্ত হয় না বা হোঁচট খায় না, কেউই ঢুলে পড়ে না বা ঘুমিয়ে যায় না; তাদের কোমরের কারও বেল্ট খসে পড়ে না, জুতো-চটির একটি ফিতেও ছিঁড়ে যায় না।
28 ὧν τὰ βέλη ὀξεῖά ἐστιν καὶ τὰ τόξα αὐτῶν ἐντεταμένα οἱ πόδες τῶν ἵππων αὐτῶν ὡς στερεὰ πέτρα ἐλογίσθησαν οἱ τροχοὶ τῶν ἁρμάτων αὐτῶν ὡς καταιγίς
তাদের তিরগুলি ধারালো, তাদের সব ধনুকে চাড়া দেওয়া আছে; তাদের অশ্বগুলির খুর চকমকি পাথরের মতো, তাদের রথগুলির চাকা যেন ঘূর্ণিবায়ুর মতো ঘোরে।
29 ὁρμῶσιν ὡς λέοντες καὶ παρέστηκαν ὡς σκύμνος λέοντος καὶ ἐπιλήμψεται καὶ βοήσει ὡς θηρίου καὶ ἐκβαλεῖ καὶ οὐκ ἔσται ὁ ῥυόμενος αὐτούς
তাদের গর্জন সিংহনাদের মতো, তাদের চিৎকার যুবসিংহের মতো; শিকার ধরা মাত্র তারা গর্জন করে, ও ধরে নিয়ে যায়, কেউ তাদের উদ্ধার করতে পারে না।
30 καὶ βοήσει δῑ αὐτοὺς ἐν τῇ ἡμέρᾳ ἐκείνῃ ὡς φωνὴ θαλάσσης κυμαινούσης καὶ ἐμβλέψονται εἰς τὴν γῆν καὶ ἰδοὺ σκότος σκληρὸν ἐν τῇ ἀπορίᾳ αὐτῶν
সেদিন তারা তার উপরে গর্জন করবে, যেমন সমুদ্রের জলরাশি গর্জন করে। আর কেউ যদি দেশের প্রতি দৃষ্টিপাত করে, সে কেবলই অন্ধকার ও দুর্দশা দেখবে; এমনকি আলোও মেঘমালায় ঢাকা পড়ে অন্ধকার হয়ে যাবে।