Ἀγγαῖος 1
1 ἐν τῷ δευτέρῳ ἔτει ἐπὶ Δαρείου τοῦ βασιλέως ἐν τῷ μηνὶ τῷ ἕκτῳ μιᾷ τοῦ μηνὸς ἐγένετο λόγος κύριου ἐν χειρὶ Αγγαιου τοῦ προφήτου λέγων εἰπὸν δὴ πρὸς Ζοροβαβελ τὸν τοῦ Σαλαθιηλ ἐκ φυλῆς Ιουδα καὶ πρὸς Ἰησοῦν τὸν τοῦ Ιωσεδεκ τὸν ἱερέα τὸν μέγαν λέγων
রাজা দারিয়াবসের দ্বিতীয়বর্ষের রাজত্বকালে ষষ্ঠ মাসের প্রথম দিনে সদাপ্রভুর বাক্য ভাববাদী হগয়ের দ্বারা শল্টীয়েলের পুত্র সরুব্বাবিল, যিহূদার শাসনকর্তা এবং যিহোষাদকের পুত্র মহাযাজক যিহোশূয়ের কাছে উপস্থিত হল।
2 τάδε λέγει κύριος παντοκράτωρ λέγων ὁ λαὸς οὗτος λέγουσιν οὐχ ἥκει ὁ καιρὸς τοῦ οἰκοδομῆσαι τὸν οἶκον κυρίου
সর্বশক্তিমান সদাপ্রভু এই কথা বলেন, “এই লোকেরা বলে, ‘সদাপ্রভুর গৃহ নির্মাণের সময় এখনও আসেনি।’”
3 καὶ ἐγένετο λόγος κυρίου ἐν χειρὶ Αγγαιου τοῦ προφήτου λέγων
তখন ভাববাদী হগয়ের মাধ্যমে সদাপ্রভুর বাক্য এল,
4 εἰ καιρὸς ὑμῖν μέν ἐστιν τοῦ οἰκεῖν ἐν οἴκοις ὑμῶν κοιλοστάθμοις ὁ δὲ οἶκος οὗτος ἐξηρήμωται
“এটি কি ঠিক, যে তোমরা নিজের কারুকার্য করা বাড়িতে রয়েছো, যেখানে সদাপ্রভুর গৃহ বিনষ্ট?”
5 καὶ νῦν τάδε λέγει κύριος παντοκράτωρ τάξατε δὴ τὰς καρδίας ὑμῶν εἰς τὰς ὁδοὺς ὑμῶν
এখন সর্বশক্তিমান সদাপ্রভু এই কথা বলেন, “সযত্নে নিজের পথের বিচার করো।
6 ἐσπείρατε πολλὰ καὶ εἰσηνέγκατε ὀλίγα ἐφάγετε καὶ οὐκ εἰς πλησμονήν ἐπίετε καὶ οὐκ εἰς μέθην περιεβάλεσθε καὶ οὐκ ἐθερμάνθητε ἐν αὐτοῖς καὶ ὁ τοὺς μισθοὺς συνάγων συνήγαγεν εἰς δεσμὸν τετρυπημένον
তোমরা অনেক ফসল রোপণ করো, কিন্তু পাও অল্প। তোমরা খাও, কিন্তু তাতে কখনও তৃপ্ত হও না। সুরা পান করো তাও যথেষ্ট হয় না। কাপড় পড়ো কিন্তু তাতে গরম হয় না। কাজের মজুরি ফুটা থলিতে রাখো।”
7 τάδε λέγει κύριος παντοκράτωρ θέσθε τὰς καρδίας ὑμῶν εἰς τὰς ὁδοὺς ὑμῶν
সর্বশক্তিমান সদাপ্রভু এই কথা বলেন, “সযত্নে নিজের পথের বিষয় বিচার করো।
8 ἀνάβητε ἐπὶ τὸ ὄρος καὶ κόψατε ξύλα καὶ οἰκοδομήσατε τὸν οἶκον καὶ εὐδοκήσω ἐν αὐτῷ καὶ ἐνδοξασθήσομαι εἶπεν κύριος
আমার গৃহ নির্মাণ করার জন্য পাহাড়ে পাহাড়ে যাও এবং কাঠ নিয়ে এসো, যাতে আমি সন্তুষ্ট এবং সম্মানিত হই,” সদাপ্রভু বলেন।
9 ἐπεβλέψατε εἰς πολλά καὶ ἐγένετο ὀλίγα καὶ εἰσηνέχθη εἰς τὸν οἶκον καὶ ἐξεφύσησα αὐτά διὰ τοῦτο τάδε λέγει κύριος παντοκράτωρ ἀνθ’ ὧν ὁ οἶκός μού ἐστιν ἔρημος ὑμεῖς δὲ διώκετε ἕκαστος εἰς τὸν οἶκον αὐτοῦ
“তোমরা প্রাচুর্যের প্রত্যাশা করো, কিন্তু দেখো, তা অল্পে পরিণত হয়। যা ঘরে নিয়ে আস, আমি তা উড়িয়ে দিই। কেন?” সর্বশক্তিমান সদাপ্রভু এই কথা বলেন। “কারণ তোমরা সব নিজের নিজের ঘর নিয়ে ব্যস্ত এবং আমার ঘর বিনষ্ট।
10 διὰ τοῦτο ἀνέξει ὁ οὐρανὸς ἀπὸ δρόσου καὶ ἡ γῆ ὑποστελεῖται τὰ ἐκφόρια αὐτῆς
সেই কারণে পৃথিবীতে শিশির পড়া বন্ধ, ফলে ফসলও হচ্ছে না।
11 καὶ ἐπάξω ῥομφαίαν ἐπὶ τὴν γῆν καὶ ἐπὶ τὰ ὄρη καὶ ἐπὶ τὸν σῖτον καὶ ἐπὶ τὸν οἶνον καὶ ἐπὶ τὸ ἔλαιον καὶ ὅσα ἐκφέρει ἡ γῆ καὶ ἐπὶ τοὺς ἀνθρώπους καὶ ἐπὶ τὰ κτήνη καὶ ἐπὶ πάντας τοὺς πόνους τῶν χειρῶν αὐτῶν
ক্ষেতখামার আর পাহাড়ের উপর, শস্যের উপর, নতুন দ্রাক্ষারস, জলপাই তেল সবকিছু যা মাটিতে জন্মায়, মনুষ্য আর প্রাণী এবং তোমাদের সকলের হাতের পরিশ্রমের উপর আমি সদাপ্রভু খরার আহ্বান করেছি।”
12 καὶ ἤκουσεν Ζοροβαβελ ὁ τοῦ Σαλαθιηλ ἐκ φυλῆς Ιουδα καὶ Ἰησοῦς ὁ τοῦ Ιωσεδεκ ὁ ἱερεὺς ὁ μέγας καὶ πάντες οἱ κατάλοιποι τοῦ λαοῦ τῆς φωνῆς κυρίου τοῦ θεοῦ αὐτῶν καὶ τῶν λόγων Αγγαιου τοῦ προφήτου καθότι ἐξαπέστειλεν αὐτὸν κύριος ὁ θεὸς αὐτῶν πρὸς αὐτούς καὶ ἐφοβήθη ὁ λαὸς ἀπὸ προσώπου κυρίου
আর তখন শল্টীয়েলের পুত্র সরুব্বাবিল, যিহোষাদকের পুত্র মহাপুরোহিত যিহোশূয়, ও অবশিষ্ট লোকেরা তাদের ঈশ্বর সদাপ্রভু এবং ভাববাদী হগয়ের আদেশ মানল। আর তারা সদাপ্রভুকে ভয় করতে লাগল।
13 καὶ εἶπεν Αγγαιος ὁ ἄγγελος κυρίου τῷ λαῷ ἐγώ εἰμι μεθ’ ὑμῶν λέγει κύριος
তখন সদাপ্রভুর দূত হগয়, লোকদের সদাপ্রভুর এই বার্তা দিলেন, “আমি তোমাদের সঙ্গে আছি,” এই কথা সদাপ্রভু বলেন।
14 καὶ ἐξήγειρεν κύριος τὸ πνεῦμα Ζοροβαβελ τοῦ Σαλαθιηλ ἐκ φυλῆς Ιουδα καὶ τὸ πνεῦμα Ἰησοῦ τοῦ Ιωσεδεκ τοῦ ἱερέως τοῦ μεγάλου καὶ τὸ πνεῦμα τῶν καταλοίπων παντὸς τοῦ λαοῦ καὶ εἰσῆλθον καὶ ἐποίουν ἔργα ἐν τῷ οἴκῳ κυρίου παντοκράτορος θεοῦ αὐτῶν
এরপর সদাপ্রভু শল্টীয়েলের পুত্র সরুব্বাবিল, যিহূদার শাসনকর্তা, যিহোষাদকের পুত্র মহাযাজক যিহোশূয়, অবশিষ্ট লোকদের অন্তরাত্মাকে উত্তেজিত করলেন। তখন তারা ফিরে এসে একত্রে তাদের ঈশ্বর সর্বশক্তিমান সদাপ্রভুর গৃহ নির্মাণের কাজ শুরু করলেন,
15 τῇ τετράδι καὶ εἰκάδι τοῦ μηνὸς τοῦ ἕκτου τῷ δευτέρῳ ἔτει ἐπὶ Δαρείου τοῦ βασιλέως
ষষ্ঠ মাসের চব্বিশতম দিনে। রাজা দারিয়াবসের দ্বিতীয় বছরের রাজত্বকালে,
