< Ἔξοδος 23 >
1 οὐ παραδέξῃ ἀκοὴν ματαίαν οὐ συγκαταθήσῃ μετὰ τοῦ ἀδίκου γενέσθαι μάρτυς ἄδικος
“মিথ্যা গুজব ছড়িয়ো না। এক বিদ্বেষপরায়ণ সাক্ষী হওয়ার দ্বারা কোনও দোষী লোককে সাহায্য কোরো না।
2 οὐκ ἔσῃ μετὰ πλειόνων ἐπὶ κακίᾳ οὐ προστεθήσῃ μετὰ πλήθους ἐκκλῖναι μετὰ πλειόνων ὥστε ἐκκλῖναι κρίσιν
“অন্যায় করার ক্ষেত্রে জনসাধারণের অনুগামী হোয়ো না। কোনো মামলায় তুমি যখন সাক্ষ্য দাও, তখন জনসাধারণের পক্ষ নিয়ে ন্যায়বিচার বিকৃত কোরো না,
3 καὶ πένητα οὐκ ἐλεήσεις ἐν κρίσει
এবং কোনো মামলায় কোনও দরিদ্র লোকের প্রতি পক্ষপাতিত্ব কোরো না।
4 ἐὰν δὲ συναντήσῃς τῷ βοὶ τοῦ ἐχθροῦ σου ἢ τῷ ὑποζυγίῳ αὐτοῦ πλανωμένοις ἀποστρέψας ἀποδώσεις αὐτῷ
“তোমার শত্রুর বলদ অথবা গাধাকে যদি তুমি পথভ্রষ্ট হয়ে চরতে দেখো, তবে নিঃসন্দেহে সেটি ফিরিয়ে দেবে।
5 ἐὰν δὲ ἴδῃς τὸ ὑποζύγιον τοῦ ἐχθροῦ σου πεπτωκὸς ὑπὸ τὸν γόμον αὐτοῦ οὐ παρελεύσῃ αὐτό ἀλλὰ συνεγερεῖς αὐτὸ μετ’ αὐτοῦ
যে তোমাকে ঘৃণা করে, এমন কোনও লোকের গাধাকে যদি তুমি সেটির ভারের তলায় চাপা পড়তে দেখো, তবে সেটিকে সেখানে পড়ে থাকতে দিয়ো না; তুমি নিঃসন্দেহে সেটিকে ভারমুক্ত হতে সাহায্য করবে।
6 οὐ διαστρέψεις κρίμα πένητος ἐν κρίσει αὐτοῦ
“তোমাদের মধ্যবর্তী দরিদ্র লোকজনের মামলায় তাদের প্রতি যেন ন্যায়বিচার অস্বীকার করা না হয়।
7 ἀπὸ παντὸς ῥήματος ἀδίκου ἀποστήσῃ ἀθῷον καὶ δίκαιον οὐκ ἀποκτενεῖς καὶ οὐ δικαιώσεις τὸν ἀσεβῆ ἕνεκεν δώρων
মিথ্যা দোষারোপ করা থেকে দূরে সরে থেকো এবং কোনও নির্দোষ বা সৎলোককে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিয়ো না, কারণ আমি সেই দোষীকে বেকসুর খালাস হতে দেব না।
8 καὶ δῶρα οὐ λήμψῃ τὰ γὰρ δῶρα ἐκτυφλοῖ ὀφθαλμοὺς βλεπόντων καὶ λυμαίνεται ῥήματα δίκαια
“ঘুস নিয়ো না, কারণ যাদের দৃষ্টিশক্তি আছে, ঘুস তাদের অন্ধ করে তোলে এবং নির্দোষ লোকদের কথা পরিবর্তন করে।
9 καὶ προσήλυτον οὐ θλίψετε ὑμεῖς γὰρ οἴδατε τὴν ψυχὴν τοῦ προσηλύτου αὐτοὶ γὰρ προσήλυτοι ἦτε ἐν γῇ Αἰγύπτῳ
“কোনও বিদেশির উপর জোরজুলুম কোরো না; তোমরা নিজেরাই জানো বিদেশি হয়ে থাকতে কেমন লাগে, কারণ তোমরাও মিশরে বিদেশিই হয়ে ছিলে।
10 ἓξ ἔτη σπερεῖς τὴν γῆν σου καὶ συνάξεις τὰ γενήματα αὐτῆς
“ছয় বছর ধরে তুমি তোমার জমিতে বীজ বুনবে এবং শস্য কাটবে,
11 τῷ δὲ ἑβδόμῳ ἄφεσιν ποιήσεις καὶ ἀνήσεις αὐτήν καὶ ἔδονται οἱ πτωχοὶ τοῦ ἔθνους σου τὰ δὲ ὑπολειπόμενα ἔδεται τὰ ἄγρια θηρία οὕτως ποιήσεις τὸν ἀμπελῶνά σου καὶ τὸν ἐλαιῶνά σου
কিন্তু সপ্তম বছরে সেই জমিটি অকর্ষিত ও অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেবে। তখন তোমাদের লোকজনের মধ্যবর্তী দরিদ্র লোকেরা সেখান থেকে হয়তো খাদ্যশস্য পাবে, এবং যা অবশিষ্ট থেকে যাবে তা হয়তো বন্যপশুরা খেতে পারবে। তোমার দ্রাক্ষাক্ষেতের ও জলপাই বাগানের ক্ষেত্রেও তুমি তাই কোরো।
12 ἓξ ἡμέρας ποιήσεις τὰ ἔργα σου τῇ δὲ ἡμέρᾳ τῇ ἑβδόμῃ ἀνάπαυσις ἵνα ἀναπαύσηται ὁ βοῦς σου καὶ τὸ ὑποζύγιόν σου καὶ ἵνα ἀναψύξῃ ὁ υἱὸς τῆς παιδίσκης σου καὶ ὁ προσήλυτος
“ছয় দিন তুমি কাজ কোরো, কিন্তু সপ্তম দিন কাজ কোরো না; যেন তোমার বলদ ও গাধা বিশ্রাম নিতে পারে, এবং তোমার পরিবারে জন্মানো ক্রীতদাস ও তোমাদের মধ্যে বসবাসকারী বিদেশি যেন চাঙ্গা থাকতে পারে।
13 πάντα ὅσα εἴρηκα πρὸς ὑμᾶς φυλάξασθε καὶ ὄνομα θεῶν ἑτέρων οὐκ ἀναμνησθήσεσθε οὐδὲ μὴ ἀκουσθῇ ἐκ τοῦ στόματος ὑμῶν
“আমি তোমাকে যা যা বলেছি সেসবকিছু করার ক্ষেত্রে সাবধান থেকো। অন্যান্য দেবতাদের নাম ধরে ডেকো না; তোমার মুখে যেন তাদের কথা শোনাও না যায়।
14 τρεῖς καιροὺς τοῦ ἐνιαυτοῦ ἑορτάσατέ μοι
“বছরে তিনবার তোমাকে আমার উদ্দেশে উৎসব পালন করতে হবে।
15 τὴν ἑορτὴν τῶν ἀζύμων φυλάξασθε ποιεῖν ἑπτὰ ἡμέρας ἔδεσθε ἄζυμα καθάπερ ἐνετειλάμην σοι κατὰ τὸν καιρὸν τοῦ μηνὸς τῶν νέων ἐν γὰρ αὐτῷ ἐξῆλθες ἐξ Αἰγύπτου οὐκ ὀφθήσῃ ἐνώπιόν μου κενός
“খামিরবিহীন রুটির উৎসব উদ্যাপন কোরো; সাত দিন ধরে খামিরবিহীন রুটি খেয়ো, যেমনটি আমি তোমাকে আদেশ দিয়েছি। আবীব মাসের নির্দিষ্ট সময়ে এরকমটি কোরো, কারণ সেই মাসেই তোমরা মিশর থেকে বেরিয়ে এসেছিলে। “কেউ যেন খালি হাতে আমার সামনে এসে না দাঁড়ায়।
16 καὶ ἑορτὴν θερισμοῦ πρωτογενημάτων ποιήσεις τῶν ἔργων σου ὧν ἐὰν σπείρῃς ἐν τῷ ἀγρῷ σου καὶ ἑορτὴν συντελείας ἐπ’ ἐξόδου τοῦ ἐνιαυτοῦ ἐν τῇ συναγωγῇ τῶν ἔργων σου τῶν ἐκ τοῦ ἀγροῦ σου
“তোমার জমিতে বোনা ফসলের প্রথম ফল দিয়ে শস্যচ্ছেদনের উৎসব উদ্যাপন কোরো। “বছর-শেষে, জমি থেকে যখন তুমি তোমার শস্য সংগ্রহ করবে, তখন শস্য সংগ্রহের উৎসব উদ্যাপন কোরো।
17 τρεῖς καιροὺς τοῦ ἐνιαυτοῦ ὀφθήσεται πᾶν ἀρσενικόν σου ἐνώπιον κυρίου τοῦ θεοῦ σου
“বছরে তিনবার সব পুরুষকে সার্বভৌম সদাপ্রভুর সামনে এসে দাঁড়াতে হবে।
18 ὅταν γὰρ ἐκβάλω ἔθνη ἀπὸ προσώπου σου καὶ ἐμπλατύνω τὰ ὅριά σου οὐ θύσεις ἐπὶ ζύμῃ αἷμα θυσιάσματός μου οὐδὲ μὴ κοιμηθῇ στέαρ τῆς ἑορτῆς μου ἕως πρωί
“খামিরযুক্ত কোনো কিছু সমেত আমার উদ্দেশে বলির রক্ত উৎসর্গ কোরো না। “আমার উৎসব-বলির মেদ যেন সকাল পর্যন্ত রেখে দেওয়া না হয়।
19 τὰς ἀπαρχὰς τῶν πρωτογενημάτων τῆς γῆς σου εἰσοίσεις εἰς τὸν οἶκον κυρίου τοῦ θεοῦ σου οὐχ ἑψήσεις ἄρνα ἐν γάλακτι μητρὸς αὐτοῦ
“তোমার জমির সেরা প্রথম ফলটি তোমার ঈশ্বর সদাপ্রভুর গৃহে নিয়ে এসো। “ছাগ-শিশুকে তার মায়ের দুধে রান্না কোরো না।
20 καὶ ἰδοὺ ἐγὼ ἀποστέλλω τὸν ἄγγελόν μου πρὸ προσώπου σου ἵνα φυλάξῃ σε ἐν τῇ ὁδῷ ὅπως εἰσαγάγῃ σε εἰς τὴν γῆν ἣν ἡτοίμασά σοι
“দেখো, পথে তোমাকে রক্ষা করার জন্য ও যে স্থানটি আমি তৈরি করে রেখেছি, সেখানে তোমাকে পৌঁছে দেওয়ার জন্য আমি তোমার আগে আগে এক দূত পাঠাচ্ছি।
21 πρόσεχε σεαυτῷ καὶ εἰσάκουε αὐτοῦ καὶ μὴ ἀπείθει αὐτῷ οὐ γὰρ μὴ ὑποστείληταί σε τὸ γὰρ ὄνομά μού ἐστιν ἐπ’ αὐτῷ
তাঁর কথায় মনোযোগ দিয়ো এবং তিনি যা কিছু বলেন তা শুনো। তাঁর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ কোরো না; তিনি তোমার বিদ্রোহ ক্ষমা করবেন না, যেহেতু তাঁর মধ্যে আমার নাম আছে।
22 ἐὰν ἀκοῇ ἀκούσητε τῆς ἐμῆς φωνῆς καὶ ποιήσῃς πάντα ὅσα ἂν ἐντείλωμαί σοι καὶ φυλάξητε τὴν διαθήκην μου ἔσεσθέ μοι λαὸς περιούσιος ἀπὸ πάντων τῶν ἐθνῶν ἐμὴ γάρ ἐστιν πᾶσα ἡ γῆ ὑμεῖς δὲ ἔσεσθέ μοι βασίλειον ἱεράτευμα καὶ ἔθνος ἅγιον ταῦτα τὰ ῥήματα ἐρεῖς τοῖς υἱοῖς Ισραηλ ἐὰν ἀκοῇ ἀκούσητε τῆς φωνῆς μου καὶ ποιήσῃς πάντα ὅσα ἂν εἴπω σοι ἐχθρεύσω τοῖς ἐχθροῖς σου καὶ ἀντικείσομαι τοῖς ἀντικειμένοις σοι
তিনি যা বলেন তা যদি তুমি সযত্নে শোনো এবং আমি যা কিছু বলি সেসব করো, তবে আমি তোমার শত্রুদের শত্রু হব ও যারা তোমার বিরোধিতা করে তাদের বিরোধিতা করব।
23 πορεύσεται γὰρ ὁ ἄγγελός μου ἡγούμενός σου καὶ εἰσάξει σε πρὸς τὸν Αμορραῖον καὶ Χετταῖον καὶ Φερεζαῖον καὶ Χαναναῖον καὶ Γεργεσαῖον καὶ Ευαῖον καὶ Ιεβουσαῖον καὶ ἐκτρίψω αὐτούς
আমার দূত তোমার আগে আগে যাবেন এবং ইমোরীয়, হিত্তীয়, পরিষীয়, কনানীয়, হিব্বীয়, ও যিবূষীয়দের দেশে তোমাকে নিয়ে আসবেন, এবং আমি তাদের নিশ্চিহ্ন করে ফেলব।
24 οὐ προσκυνήσεις τοῖς θεοῖς αὐτῶν οὐδὲ μὴ λατρεύσῃς αὐτοῖς οὐ ποιήσεις κατὰ τὰ ἔργα αὐτῶν ἀλλὰ καθαιρέσει καθελεῖς καὶ συντρίβων συντρίψεις τὰς στήλας αὐτῶν
তাদের দেবতাদের সামনে মাথা নত কোরো না বা তাদের আরাধনা কোরো না অথবা তাদের রীতিনীতি পালন কোরো না। তোমরা অবশ্যই তাদের ধ্বংস করবে এবং তাদের পুণ্য পাথরগুলি ভেঙে টুকরো টুকরো করে দেবে।
25 καὶ λατρεύσεις κυρίῳ τῷ θεῷ σου καὶ εὐλογήσω τὸν ἄρτον σου καὶ τὸν οἶνόν σου καὶ τὸ ὕδωρ σου καὶ ἀποστρέψω μαλακίαν ἀφ’ ὑμῶν
তোমার ঈশ্বর সদাপ্রভুর আরাধনা কোরো, এবং তাঁর আশীর্বাদ তোমার খাদ্যে ও জলে বজায় থাকবে। তোমার মধ্যে থেকে আমি সব রোগব্যাধি দূর করে দেব,
26 οὐκ ἔσται ἄγονος οὐδὲ στεῖρα ἐπὶ τῆς γῆς σου τὸν ἀριθμὸν τῶν ἡμερῶν σου ἀναπληρώσω
এবং তোমার দেশে কারোর গর্ভপাত হবে না বা কেউ বন্ধ্যা থাকবে না। আমি তোমার আয়ুর পরিমাণ পূর্ণ করব।
27 καὶ τὸν φόβον ἀποστελῶ ἡγούμενόν σου καὶ ἐκστήσω πάντα τὰ ἔθνη εἰς οὓς σὺ εἰσπορεύῃ εἰς αὐτούς καὶ δώσω πάντας τοὺς ὑπεναντίους σου φυγάδας
“তোমার আগে আগে আমি আমার আতঙ্ক পাঠিয়ে দেব এবং যেসব জাতি তোমার সম্মুখীন হবে, তাদের প্রত্যেককে আমি বিশৃঙ্খল করে তুলব। তোমার সব শত্রুকে আমি পিছু ফিরে পালাতে বাধ্য করব।
28 καὶ ἀποστελῶ τὰς σφηκίας προτέρας σου καὶ ἐκβαλεῖ τοὺς Αμορραίους καὶ τοὺς Ευαίους καὶ τοὺς Χαναναίους καὶ τοὺς Χετταίους ἀπὸ σοῦ
তোমার সামনে থেকে হিব্বীয়, কনানীয় ও হিত্তীয়দের তাড়িয়ে দেওয়ার জন্য আমি তোমার আগে আগে ভিমরুল পাঠিয়ে দেব।
29 οὐκ ἐκβαλῶ αὐτοὺς ἐν ἐνιαυτῷ ἑνί ἵνα μὴ γένηται ἡ γῆ ἔρημος καὶ πολλὰ γένηται ἐπὶ σὲ τὰ θηρία τῆς γῆς
কিন্তু এক বছরের মধ্যেই আমি তাদের তাড়িয়ে দেব না, কারণ দেশটি জনশূন্য হয়ে যাবে এবং বন্যপশুরা তোমার পক্ষে অত্যধিক বহুসংখ্যক হয়ে যাবে।
30 κατὰ μικρὸν μικρὸν ἐκβαλῶ αὐτοὺς ἀπὸ σοῦ ἕως ἂν αὐξηθῇς καὶ κληρονομήσῃς τὴν γῆν
তোমার সামনে থেকে আমি তাদের একটু একটু করে তাড়িয়ে দেব, যতক্ষণ না পর্যন্ত তুমি সংখ্যায় যথেষ্ট পরিমাণে বেড়ে দেশের দখল নিতে পারছ।
31 καὶ θήσω τὰ ὅριά σου ἀπὸ τῆς ἐρυθρᾶς θαλάσσης ἕως τῆς θαλάσσης τῆς Φυλιστιιμ καὶ ἀπὸ τῆς ἐρήμου ἕως τοῦ μεγάλου ποταμοῦ Εὐφράτου καὶ παραδώσω εἰς τὰς χεῖρας ὑμῶν τοὺς ἐγκαθημένους ἐν τῇ γῇ καὶ ἐκβαλῶ αὐτοὺς ἀπὸ σοῦ
“লোহিত সাগর থেকে ভূমধ্যসাগর পর্যন্ত, এবং মরুভূমি থেকে ইউফ্রেটিস নদী পর্যন্ত আমি তোমার সীমানা স্থাপন করব। যারা সেই দেশে বসবাস করে তাদের আমি তোমার হাতে তুলে দেব, এবং তোমার সামনে থেকে তুমি তাদের তাড়িয়ে দেবে।
32 οὐ συγκαταθήσῃ αὐτοῖς καὶ τοῖς θεοῖς αὐτῶν διαθήκην
তাদের সঙ্গে বা তাদের দেবতাদের সঙ্গে কোনও নিয়ম স্থির কোরো না।
33 καὶ οὐκ ἐγκαθήσονται ἐν τῇ γῇ σου ἵνα μὴ ἁμαρτεῖν σε ποιήσωσιν πρός με ἐὰν γὰρ δουλεύσῃς τοῖς θεοῖς αὐτῶν οὗτοι ἔσονταί σοι πρόσκομμα
তোমার দেশে তাদের বসবাস করতে দিয়ো না, তা না হলে আমার বিরুদ্ধে তারা তোমাকে দিয়ে পাপ করাবে, কারণ তাদের দেবতাদের আরাধনা নিঃসন্দেহে তোমার পক্ষে এক ফাঁদ হয়ে উঠবে।”