< Δανιήλ 7 >
1 ἔτους πρώτου βασιλεύοντος Βαλτασαρ χώρας Βαβυλωνίας Δανιηλ ὅραμα εἶδε παρὰ κεφαλὴν ἐπὶ τῆς κοίτης αὐτοῦ τότε Δανιηλ τὸ ὅραμα ὃ εἶδεν ἔγραψεν εἰς κεφάλαια λόγων
ব্যাবিলনের রাজা বেলশৎসরের রাজত্বের প্রথম বছরে দানিয়েল যখন শুয়েছিলেন তখন একটি স্বপ্ন দেখলেন এবং অনেক দর্শন তার মনে এল। তিনি স্বপ্নে যা দেখেছিলেন তার সারমর্ম লিখলেন।
2 ἐπὶ τῆς κοίτης μου ἐθεώρουν καθ’ ὕπνους νυκτὸς καὶ ἰδοὺ τέσσαρες ἄνεμοι τοῦ οὐρανοῦ ἐνέπεσον εἰς τὴν θάλασσαν τὴν μεγάλην
দানিয়েল বললেন: “রাতের সেই দর্শনে আমি দেখলাম, আকাশের চারদিক থেকে বায়ু প্রবাহিত হয়ে মহাসমুদ্রকে উত্তাল করল।
3 καὶ τέσσαρα θηρία ἀνέβαινον ἐκ τῆς θαλάσσης διαφέροντα ἓν παρὰ τὸ ἕν
এসময় চারটি বৃহৎ পশু, যারা একে অপরের থেকে ভিন্ন, সমুদ্র থেকে উঠে এল।
4 τὸ πρῶτον ὡσεὶ λέαινα ἔχουσα πτερὰ ὡσεὶ ἀετοῦ ἐθεώρουν ἕως ὅτου ἐτίλη τὰ πτερὰ αὐτῆς καὶ ἤρθη ἀπὸ τῆς γῆς καὶ ἐπὶ ποδῶν ἀνθρωπίνων ἐστάθη καὶ ἀνθρωπίνη καρδία ἐδόθη αὐτῇ
“প্রথমটি দেখতে ছিল সিংহের মতো এবং তার ঈগল পাখির ডানা ছিল। তখন আমি দেখলাম ওর ডানাগুলি উপড়ে ফেলা হল এবং পশুটিকে মাটি থেকে তোলা হল ও পেছনের পায়ে ভর দিয়ে মানুষের মতো দাঁড় করিয়ে দেওয়া হল আর মানুষের মন তাকে দেওয়া হল।
5 καὶ ἰδοὺ μετ’ αὐτὴν ἄλλο θηρίον ὁμοίωσιν ἔχον ἄρκου καὶ ἐπὶ τοῦ ἑνὸς πλευροῦ ἐστάθη καὶ τρία πλευρὰ ἦν ἐν τῷ στόματι αὐτῆς καὶ οὕτως εἶπεν ἀνάστα κατάφαγε σάρκας πολλάς
“আমার সামনে দ্বিতীয় এক পশুকে দেখলাম যা ছিল ভাল্লুকের মতো। পশুটিকে এক পাশে পায়ে ভর দিয়ে দাঁড় করান হল এবং সেই পশু মুখে দাঁতের মাঝখানে তিনটি পাঁজরের হাড় কামড়ে ধরেছিল। তাকে বলা হল, ‘ওঠো, অনেক লোকের মাংস খাও!’
6 καὶ μετὰ ταῦτα ἐθεώρουν θηρίον ἄλλο ὡσεὶ πάρδαλιν καὶ πτερὰ τέσσαρα ἐπέτεινον ἐπάνω αὐτοῦ καὶ τέσσαρες κεφαλαὶ τῷ θηρίῳ καὶ γλῶσσα ἐδόθη αὐτῷ
“এরপর, আমি দেখলাম, আমার সামনে অন্য একটি পশু ছিল, এটি ছিল চিতাবাঘের মতো দেখতে এবং তার পিঠে পাখির মতো চারটি ডানা ছিল। সেই পশুটির চারটি মাথা ছিল এবং শাসন করার কর্তৃত্ব তাকে দেওয়া হয়েছিল।
7 μετὰ δὲ ταῦτα ἐθεώρουν ἐν ὁράματι τῆς νυκτὸς θηρίον τέταρτον φοβερόν καὶ ὁ φόβος αὐτοῦ ὑπερφέρων ἰσχύι ἔχον ὀδόντας σιδηροῦς μεγάλους ἐσθίον καὶ κοπανίζον κύκλῳ τοῖς ποσὶ καταπατοῦν διαφόρως χρώμενον παρὰ πάντα τὰ πρὸ αὐτού θηρία εἶχε δὲ κέρατα δέκα
“তারপরে, রাতের দর্শনে আমি দেখলাম, আমার সামনে চতুর্থ একটি পশু, সেটি ছিল আতঙ্কজনক, ভয়ংকর ও প্রচণ্ড শক্তিশালী। তার বড়ো লোহার দাঁত ছিল; সে তার শিকারকে চূর্ণ ও ভক্ষণ করল এবং বাকি অংশ পা দিয়ে পিষে ফেলল। এটি আগের সব পশুগুলির থেকে ভিন্ন এবং তার দশটি শিং ছিল।
8 καὶ βουλαὶ πολλαὶ ἐν τοῖς κέρασιν αὐτοῦ καὶ ἰδοὺ ἄλλο ἓν κέρας ἀνεφύη ἀνὰ μέσον αὐτῶν μικρὸν ἐν τοῖς κέρασιν αὐτοῦ καὶ τρία τῶν κεράτων τῶν πρώτων ἐξηράνθησαν δῑ αὐτοῦ καὶ ἰδοὺ ὀφθαλμοὶ ὥσπερ ὀφθαλμοὶ ἀνθρώπινοι ἐν τῷ κέρατι τούτῳ καὶ στόμα λαλοῦν μεγάλα καὶ ἐποίει πόλεμον πρὸς τοὺς ἁγίους
“যখন আমি শিংগুলির কথা ভাবছিলাম, তখন সেগুলির মাঝে একটি ছোটো শিং গজিয়ে উঠল এবং আগের তিনটি শিং তার সামনে উপড়ে ফেলা হল। এই ছোটো শিংটির মানুষের মতো চোখ ছিল ও মুখ ছিল, যা দিয়ে সদর্পে কথা বলল।
9 ἐθεώρουν ἕως ὅτε θρόνοι ἐτέθησαν καὶ παλαιὸς ἡμερῶν ἐκάθητο ἔχων περιβολὴν ὡσεὶ χιόνα καὶ τὸ τρίχωμα τῆς κεφαλῆς αὐτοῦ ὡσεὶ ἔριον λευκὸν καθαρόν ὁ θρόνος ὡσεὶ φλὸξ πυρός
“আমি তখন দেখলাম, “কয়েকটি সিংহাসন স্থাপিত হল, এবং অতি প্রাচীন ব্যক্তি নিজের স্থান গ্রহণ করলেন। তাঁর পরনের কাপড় ছিল বরফের মতো সাদা; মাথার চুল ছিল পশমের মতো সাদা। তাঁর সিংহাসন ছিল আগুনের শিখাময়, ও তাঁর সব চাকাগুলি ছিল জলন্ত আগুন।
10 καὶ ἐξεπορεύετο κατὰ πρόσωπον αὐτοῦ ποταμὸς πυρός χίλιαι χιλιάδες ἐθεράπευον αὐτὸν καὶ μύριαι μυριάδες παρειστήκεισαν αὐτῷ καὶ κριτήριον ἐκάθισε καὶ βίβλοι ἠνεῴχθησαν
এক আগুনের নদী প্রবাহিত হচ্ছিল, তাঁর উপস্থিতি থেকে নির্গত হচ্ছিল। হাজার হাজার তাঁর পরিচর্যা করছিল; সেবা করার জন্য লক্ষ লক্ষ তাঁর সামনে দাঁড়িয়েছিল। বিচারসভা শুরু হল, এবং বইগুলি খোলা হল।
11 ἐθεώρουν τότε τὴν φωνὴν τῶν λόγων τῶν μεγάλων ὧν τὸ κέρας ἐλάλει καὶ ἀπετυμπανίσθη τὸ θηρίον καὶ ἀπώλετο τὸ σῶμα αὐτοῦ καὶ ἐδόθη εἰς καῦσιν πυρός
“আমি দেখতে থাকলাম কারণ ছোটো শিংটির অহংকারী কথা শুনতে পেলাম। আমি দেখতে থাকলাম যতক্ষণ না পর্যন্ত সেই পশুটিকে বধ করা হল, তার শরীর ধ্বংস করা হল ও জ্বলন্ত আগুনে ফেলে দেওয়া হল।
12 καὶ τοὺς κύκλῳ αὐτοῦ ἀπέστησε τῆς ἐξουσίας αὐτῶν καὶ χρόνος ζωῆς ἐδόθη αὐτοῖς ἕως χρόνου καὶ καιροῦ
অন্যান্য পশুগুলির কর্তৃত্ব কেড়ে নেওয়া হল কিন্তু তাদের কিছুদিন বাঁচতে দেওয়া হল।
13 ἐθεώρουν ἐν ὁράματι τῆς νυκτὸς καὶ ἰδοὺ ἐπὶ τῶν νεφελῶν τοῦ οὐρανοῦ ὡς υἱὸς ἀνθρώπου ἤρχετο καὶ ὡς παλαιὸς ἡμερῶν παρῆν καὶ οἱ παρεστηκότες παρῆσαν αὐτῷ
“রাতের দর্শনে আমি মনুষ্যপুত্রের মতো একজনকে দেখলাম যিনি স্বর্গের মেঘের সঙ্গে আসছিলেন। তিনি অতি প্রাচীন ব্যক্তির দিকে এগিয়ে গেলেন এবং তাঁর উপস্থিতিতে আনীত হলেন।
14 καὶ ἐδόθη αὐτῷ ἐξουσία καὶ πάντα τὰ ἔθνη τῆς γῆς κατὰ γένη καὶ πᾶσα δόξα αὐτῷ λατρεύουσα καὶ ἡ ἐξουσία αὐτοῦ ἐξουσία αἰώνιος ἥτις οὐ μὴ ἀρθῇ καὶ ἡ βασιλεία αὐτοῦ ἥτις οὐ μὴ φθαρῇ
তাঁকে কর্তৃত্ব, গৌরব ও সার্বভৌম ক্ষমতা দেওয়া হল; এবং প্রত্যেক জাতি ও ভাষার মানুষ তাঁর আরাধনা করল। তাঁর আধিপত্য চিরস্থায়ী আধিপত্য যা কোনোদিন শেষ হবে না এবং তাঁর রাজ্য কোনোদিন বিনষ্ট হবে না।
15 καὶ ἀκηδιάσας ἐγὼ Δανιηλ ἐν τούτοις ἐν τῷ ὁράματι τῆς νυκτὸς
“আমি, দানিয়েল, আত্মায় অস্থির হলাম এবং আমার সব দর্শন আমাকে বিহ্বল করল।
16 προσῆλθον πρὸς ἕνα τῶν ἑστώτων καὶ τὴν ἀκρίβειαν ἐζήτουν παρ’ αὐτοῦ ὑπὲρ πάντων τούτων ἀποκριθεὶς δὲ λέγει μοι καὶ τὴν κρίσιν τῶν λόγων ἐδήλωσέ μοι
যারা দাঁড়িয়েছিলেন তাদের মধ্যে একজনের দিকে এগিয়ে গিয়ে আমি এই সবের মানে জিজ্ঞাসা করলাম। “তখন তিনি আমাকে এসব বললেন এবং মানে বুঝিয়ে দিলেন:
17 ταῦτα τὰ θηρία τὰ μεγάλα εἰσὶ τέσσαρες βασιλεῖαι αἳ ἀπολοῦνται ἀπὸ τῆς γῆς
‘এই চারটি বৃহৎ পশু হল চার রাজা, যারা পৃথিবী থেকে উদিত হবে।
18 καὶ παραλήψονται τὴν βασιλείαν ἅγιοι ὑψίστου καὶ καθέξουσι τὴν βασιλείαν ἕως τοῦ αἰῶνος καὶ ἕως τοῦ αἰῶνος τῶν αἰώνων
কিন্তু পরাৎপর ঈশ্বরের পবিত্রগণকে এই রাজ্যের অধিকার দেওয়া হবে এবং চিরদিন সেই রাজ্য তাদের অধীনে থাকবে, হ্যাঁ, চিরদিনই থাকবে।’
19 τότε ἤθελον ἐξακριβάσασθαι περὶ τοῦ θηρίου τοῦ τετάρτου τοῦ διαφθείροντος πάντα καὶ ὑπερφόβου καὶ ἰδοὺ οἱ ὀδόντες αὐτοῦ σιδηροῖ καὶ οἱ ὄνυχες αὐτοῦ χαλκοῖ κατεσθίοντες πάντας κυκλόθεν καὶ καταπατοῦντες τοῖς ποσί
“তখন আমি সেই চতুর্থ পশুটির মানে জানতে চাইলাম, যা অন্য পশুগুলির থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন ছিল, দেখতে ছিল অত্যন্ত ভয়ংকর। সেই পশুটি তার লোহার দাঁত ও পিতলের নখ দিয়ে শিকারকে চূর্ণ ও ভক্ষণ করেছিল এবং অবশিষ্ট অংশ পা দিয়ে পিষে ফেলেছিল।
20 καὶ περὶ τῶν δέκα κεράτων αὐτοῦ τῶν ἐπὶ τῆς κεφαλῆς καὶ τοῦ ἑνὸς τοῦ ἄλλου τοῦ προσφυέντος καὶ ἐξέπεσαν δῑ αὐτοῦ τρία καὶ τὸ κέρας ἐκεῖνο εἶχεν ὀφθαλμοὺς καὶ στόμα λαλοῦν μεγάλα καὶ ἡ πρόσοψις αὐτοῦ ὑπερέφερε τὰ ἄλλα
আমি সেই পশুটির মাথার দশটি শিং এবং সেই ছোটো শিং যেটা গজিয়ে উঠেছিল, তাদের সম্বন্ধে জানতে চাইলাম। এই ছোটো শিং, যা অন্যদের তুলনায় ভয়ংকর ছিল, অন্য তিনটে শিংকে ধ্বংস করল। তার দুটি চোখ আর একটি মুখ ছিল যা দিয়ে সে সদর্পে কথা বলছিল।
21 καὶ κατενόουν τὸ κέρας ἐκεῖνο πόλεμον συνιστάμενον πρὸς τοὺς ἁγίους καὶ τροπούμενον αὐτοὺς
আমি তখন দেখলাম, এই শিংটি পবিত্রগণদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করছিল ও তাদের পরাস্ত করছিল,
22 ἕως τοῦ ἐλθεῖν τὸν παλαιὸν ἡμερῶν καὶ τὴν κρίσιν ἔδωκε τοῖς ἁγίοις τοῦ ὑψίστου καὶ ὁ καιρὸς ἐδόθη καὶ τὸ βασίλειον κατέσχον οἱ ἅγιοι
যতক্ষণ না পর্যন্ত সেই অতি প্রাচীন ব্যক্তি—পরাৎপর ঈশ্বর—এসে পবিত্রগণদের পক্ষে রায় দিলেন। তারপর পবিত্রগণদের রাজত্ব গ্রহণ করার সময় উপস্থিত হল।
23 καὶ ἐρρέθη μοι περὶ τοῦ θηρίου τοῦ τετάρτου ὅτι βασιλεία τετάρτη ἔσται ἐπὶ τῆς γῆς ἥτις διοίσει παρὰ πᾶσαν τὴν γῆν καὶ ἀναστατώσει αὐτὴν καὶ καταλεανεῖ αὐτήν
“তিনি আমাকে এই ব্যাখ্যা দিলেন: ‘চতুর্থ পশুটি ছিল চতুর্থ রাজ্য যা পৃথিবীতে আবির্ভূত হবে। এই রাজ্য অন্যান্য সব রাজ্য থেকে ভিন্ন হবে এবং তা সমস্ত পৃথিবীকে চূর্ণ করে, পায়ের তলায় পিষে দিয়ে গ্রাস করবে।
24 καὶ τὰ δέκα κέρατα τῆς βασιλείας δέκα βασιλεῖς στήσονται καὶ ὁ ἄλλος βασιλεὺς μετὰ τούτους στήσεται καὶ αὐτὸς διοίσει κακοῖς ὑπὲρ τοὺς πρώτους καὶ τρεῖς βασιλεῖς ταπεινώσει
সেই দশটি শিং হল দশ রাজা যারা এই রাজ্য থেকে আসবে। তাদের পর আরেকজন রাজা আসবে, যে আগের রাজাদের থেকে ভিন্ন হবে এবং সে তিন রাজাকে দমন করবে।
25 καὶ ῥήματα εἰς τὸν ὕψιστον λαλήσει καὶ τοὺς ἁγίους τοῦ ὑψίστου κατατρίψει καὶ προσδέξεται ἀλλοιῶσαι καιροὺς καὶ νόμον καὶ παραδοθήσεται πάντα εἰς τὰς χεῖρας αὐτοῦ ἕως καιροῦ καὶ καιρῶν καὶ ἕως ἡμίσους καιροῦ
সে পরাৎপর ঈশ্বরের বিরুদ্ধে কথা বলবে এবং তাঁর পবিত্রগণদের অত্যাচার করবে, এমনকি নিরূপিত সময় ও ব্যবস্থা বদলাতে চাইবে। তার হাতে পবিত্রগণদের এক কাল, দু-কাল ও অর্ধ কালের জন্য দেওয়া হবে।
26 καὶ ἡ κρίσις καθίσεται καὶ τὴν ἐξουσίαν ἀπολοῦσι καὶ βουλεύσονται μιᾶναι καὶ ἀπολέσαι ἕως τέλους
“‘কিন্তু তারপর বিচারসভা বসবে এবং তার সব শক্তি কেড়ে নেওয়া হবে ও তাকে সম্পূর্ণভাবে চিরকালের জন্য ধ্বংস করা হবে।
27 καὶ τὴν βασιλείαν καὶ τὴν ἐξουσίαν καὶ τὴν μεγαλειότητα αὐτῶν καὶ τὴν ἀρχὴν πασῶν τῶν ὑπὸ τὸν οὐρανὸν βασιλειῶν ἔδωκε λαῷ ἁγίῳ ὑψίστου βασιλεῦσαι βασιλείαν αἰώνιον καὶ πᾶσαι αἱ ἐξουσίαι αὐτῷ ὑποταγήσονται καὶ πειθαρχήσουσιν αὐτῷ
তখন আকাশের নিচে সব রাজ্যের আধিপত্য, ক্ষমতা ও মহিমা পরাৎপর ঈশ্বরের পবিত্রগণদের দেওয়া হবে। তাঁর রাজ্য অনন্তকালস্থায়ী রাজ্য হবে এবং পৃথিবীর সব শাসক তাঁকে আরাধনা করবে ও তাঁর বাধ্য হবে।’
28 ἕως καταστροφῆς τοῦ λόγου ἐγὼ Δανιηλ σφόδρα ἐκστάσει περιειχόμην καὶ ἡ ἕξις μου διήνεγκεν ἐμοί καὶ τὸ ῥῆμα ἐν καρδίᾳ μου ἐστήριξα
“এখানেই দর্শনের শেষ। আমি, দানিয়েল, ভাবনায় অস্থির হয়ে উঠলাম, আমার মুখ বিবর্ণ হয়ে উঠল, কিন্তু এসব কথা আমি নিজের মনেই রাখলাম।”