< Βασιλειῶν Δʹ 8 >
1 καὶ Ελισαιε ἐλάλησεν πρὸς τὴν γυναῖκα ἧς ἐζωπύρησεν τὸν υἱόν λέγων ἀνάστηθι καὶ δεῦρο σὺ καὶ ὁ οἶκός σου καὶ παροίκει οὗ ἐὰν παροικήσῃς ὅτι κέκληκεν κύριος λιμὸν ἐπὶ τὴν γῆν καί γε ἦλθεν ἐπὶ τὴν γῆν ἑπτὰ ἔτη
ইত্যবসরে যাঁর ছেলের প্রাণ ইলীশায় ফিরিয়ে দিলেন, সেই মহিলাটিকে তিনি বললেন, “তোমার পরিবার সাথে নিয়ে তুমি কিছু সময়ের জন্য যেখানেই হোক, গিয়ে থাকো, কারণ সদাপ্রভুর বিধানমতে এই দেশে এক দুর্ভিক্ষ আসতে চলেছে, যা সাত বছর স্থায়ী হবে।”
2 καὶ ἀνέστη ἡ γυνὴ καὶ ἐποίησεν κατὰ τὸ ῥῆμα Ελισαιε καὶ ἐπορεύθη αὐτὴ καὶ ὁ οἶκος αὐτῆς καὶ παρῴκει ἐν γῇ ἀλλοφύλων ἑπτὰ ἔτη
সেই মহিলাটি ঈশ্বরের লোকের কথানুসারে কাজ করার জন্য অগ্রসর হলেন। তিনি ও তাঁর পরিবার ফিলিস্তিনীদের দেশে গিয়ে সাত বছর কাটিয়েছিলেন।
3 καὶ ἐγένετο μετὰ τὸ τέλος τῶν ἑπτὰ ἐτῶν καὶ ἐπέστρεψεν ἡ γυνὴ ἐκ γῆς ἀλλοφύλων εἰς τὴν πόλιν καὶ ἦλθεν βοῆσαι πρὸς τὸν βασιλέα περὶ τοῦ οἴκου ἑαυτῆς καὶ περὶ τῶν ἀγρῶν ἑαυτῆς
সাত বছর পার হওয়ার পর তিনি ফিলিস্তিনীদের দেশ থেকে ফিরে এলেন এবং তাঁর বাড়ি ও জমি ফেরত পাওয়ার জন্য রাজার কাছে আবেদন জানাতে গেলেন।
4 καὶ ὁ βασιλεὺς ἐλάλει πρὸς Γιεζι τὸ παιδάριον Ελισαιε τοῦ ἀνθρώπου τοῦ θεοῦ λέγων διήγησαι δή μοι πάντα τὰ μεγάλα ἃ ἐποίησεν Ελισαιε
রাজামশাই ঈশ্বরের লোকের দাস গেহসির সাথে কথা বলছিলেন, এবং তিনি বললেন, “ইলীশায় যেসব বড়ো বড়ো কাজ করেছেন সে বিষয়ে আমায় কিছু বলো।”
5 καὶ ἐγένετο αὐτοῦ ἐξηγουμένου τῷ βασιλεῖ ὡς ἐζωπύρησεν υἱὸν τεθνηκότα καὶ ἰδοὺ ἡ γυνή ἧς ἐζωπύρησεν τὸν υἱὸν αὐτῆς Ελισαιε βοῶσα πρὸς τὸν βασιλέα περὶ τοῦ οἴκου ἑαυτῆς καὶ περὶ τῶν ἀγρῶν ἑαυτῆς καὶ εἶπεν Γιεζι κύριε βασιλεῦ αὕτη ἡ γυνή καὶ οὗτος ὁ υἱὸς αὐτῆς ὃν ἐζωπύρησεν Ελισαιε
ঠিক যে মুহূর্তে গেহসি রাজাকে বলছিল, কীভাবে ইলীশায় মৃত মানুষকে প্রাণ ফিরিয়ে দিয়েছেন, সেই মুহূর্তে, সেই মহিলাটি তাঁর বাড়ি-জমি ফেরত পাওয়ার জন্য রাজার কাছে আবেদন জানাতে এলেন, যাঁর ছেলের প্রাণ ইলীশায় ফিরিয়ে দিলেন। গেহসি বলল, “হে আমার প্রভু মহারাজ, এই সেই মহিলা, আর এই তাঁর সেই ছেলে, যার প্রাণ ইলীশায় ফিরিয়ে দিলেন।”
6 καὶ ἐπηρώτησεν ὁ βασιλεὺς τὴν γυναῖκα καὶ διηγήσατο αὐτῷ καὶ ἔδωκεν αὐτῇ ὁ βασιλεὺς εὐνοῦχον ἕνα λέγων ἐπίστρεψον πάντα τὰ αὐτῆς καὶ πάντα τὰ γενήματα τοῦ ἀγροῦ αὐτῆς ἀπὸ τῆς ἡμέρας ἧς κατέλιπεν τὴν γῆν ἕως τοῦ νῦν
রাজামশাই মহিলাটিকে সে বিষয়ে জিজ্ঞাসা করলেন, এবং তিনি তাঁকে সব কথা বলে শুনিয়েছিলেন। পরে তিনি মহিলার ব্যাপারটি দেখার দায়িত্ব একজন কর্মকর্তার হাতে তুলে দিয়ে তাঁকে বললেন, “এই মহিলাটির কাছে যা যা ছিল, সব তাকে ফিরিয়ে দাও, এবং যেদিন সে এই দেশ ছেড়ে গেল, সেদিন থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত তার জমি থেকে যা কিছু আয় হয়েছে, সেসবও তাকে ফিরিয়ে দাও।”
7 καὶ ἦλθεν Ελισαιε εἰς Δαμασκόν καὶ υἱὸς Αδερ βασιλεὺς Συρίας ἠρρώστει καὶ ἀνήγγειλαν αὐτῷ λέγοντες ἥκει ὁ ἄνθρωπος τοῦ θεοῦ ἕως ὧδε
ইলীশায় দামাস্কাসে গেলেন, এবং অরামের রাজা বিন্হদদ তখন অসুস্থ ছিলেন। রাজাকে যখন বলা হল, “ঈশ্বরের লোক এখানে এত দূর পর্যন্ত এসেছেন,”
8 καὶ εἶπεν ὁ βασιλεὺς πρὸς Αζαηλ λαβὲ ἐν τῇ χειρί σου μαναα καὶ δεῦρο εἰς ἀπαντὴν τῷ ἀνθρώπῳ τοῦ θεοῦ καὶ ἐπιζήτησον τὸν κύριον παρ’ αὐτοῦ λέγων εἰ ζήσομαι ἐκ τῆς ἀρρωστίας μου ταύτης
তিনি হসায়েলকে বললেন, “হাতে একটি উপহার নিয়ে তুমি ঈশ্বরের লোকের সাথে দেখা করতে যাও। তাঁর মাধ্যমে সদাপ্রভুর কাছে পরামর্শ চেয়ে নিয়ো; তাঁকে জিজ্ঞাসা কোরো, ‘আমি কি এই রোগ থেকে সুস্থ হব?’”
9 καὶ ἐπορεύθη Αζαηλ εἰς ἀπαντὴν αὐτοῦ καὶ ἔλαβεν μαναα ἐν τῇ χειρὶ αὐτοῦ καὶ πάντα τὰ ἀγαθὰ Δαμασκοῦ ἄρσιν τεσσαράκοντα καμήλων καὶ ἦλθεν καὶ ἔστη ἐνώπιον αὐτοῦ καὶ εἶπεν πρὸς Ελισαιε ὁ υἱός σου υἱὸς Αδερ βασιλεὺς Συρίας ἀπέστειλέν με πρὸς σὲ λέγων εἰ ζήσομαι ἐκ τῆς ἀρρωστίας μου ταύτης
হসায়েল সাথে করে চল্লিশটি উটের পিঠে চাপিয়ে দামাস্কাসের ভালো ভালো পণ্যসামগ্রীসমৃদ্ধ উপহার নিয়ে ইলীশায়ের সাথে দেখা করতে গেলেন। তিনি ভিতরে ঢুকে ইলীশায়ের সামনে দাঁড়িয়ে বললেন, “আপনার ছেলে অরামের রাজা বিন্হদদ আমাকে এই প্রশ্ন করতে পাঠিয়েছেন, ‘আমি কি এই রোগ থেকে সুস্থ হব?’”
10 καὶ εἶπεν Ελισαιε δεῦρο εἰπὸν αὐτῷ ζωῇ ζήσῃ καὶ ἔδειξέν μοι κύριος ὅτι θανάτῳ ἀποθανῇ
ইলীশায় উত্তর দিলেন, “তাঁকে গিয়ে বলুন, ‘আপনি অবশ্যই সুস্থ হবেন।’ তা সত্ত্বেও, সদাপ্রভু আমার কাছে প্রকাশ করে দিয়েছেন যে আসলে তিনি মারা যাবেন।”
11 καὶ παρέστη τῷ προσώπῳ αὐτοῦ καὶ ἔθηκεν ἕως αἰσχύνης καὶ ἔκλαυσεν ὁ ἄνθρωπος τοῦ θεοῦ
হসায়েল অপ্রস্তুতে না পড়া পর্যন্ত ইলীশায় একদৃষ্টিতে তাঁর দিকে তাকিয়েছিলেন। পরে ঈশ্বরের লোক কাঁদতে শুরু করলেন।
12 καὶ εἶπεν Αζαηλ τί ὅτι ὁ κύριός μου κλαίει καὶ εἶπεν ὅτι οἶδα ὅσα ποιήσεις τοῖς υἱοῖς Ισραηλ κακά τὰ ὀχυρώματα αὐτῶν ἐξαποστελεῖς ἐν πυρὶ καὶ τοὺς ἐκλεκτοὺς αὐτῶν ἐν ῥομφαίᾳ ἀποκτενεῖς καὶ τὰ νήπια αὐτῶν ἐνσείσεις καὶ τὰς ἐν γαστρὶ ἐχούσας αὐτῶν ἀναρρήξεις
“আমার প্রভু কাঁদছেন কেন?” হসায়েল জিজ্ঞাসা করলেন। “যেহেতু আমি জানি আপনি ইস্রায়েলীদের কত ক্ষতি করবেন,” তিনি উত্তর দিলেন। “আপনি তাদের সুরক্ষিত স্থানগুলিতে আগুন ধরিয়ে দেবেন, তরোয়ালের যন্ত্রণায় তাদের যুবক ছেলেদের হত্যা করবেন, তাদের ছোটো ছোটো শিশুদের মাটিতে আছড়ে ফেলে দেবেন, এবং তাদের অন্তঃসত্ত্বা মহিলাদের টান মেরে চিরে ফেলবেন।”
13 καὶ εἶπεν Αζαηλ τίς ἐστιν ὁ δοῦλός σου ὁ κύων ὁ τεθνηκώς ὅτι ποιήσει τὸ ῥῆμα τοῦτο καὶ εἶπεν Ελισαιε ἔδειξέν μοι κύριός σε βασιλεύοντα ἐπὶ Συρίαν
হসায়েল বললেন, “আপনার এই দাস, যে কি না এক কুকুরমাত্র, সে কীভাবে এই কৃতিত্ব দেখাবে?” “সদাপ্রভু আমায় দেখিয়ে দিয়েছেন যে আপনি অরামের রাজা হবেন,” ইলীশায় উত্তর দিলেন।
14 καὶ ἀπῆλθεν ἀπὸ Ελισαιε καὶ εἰσῆλθεν πρὸς τὸν κύριον αὐτοῦ καὶ εἶπεν αὐτῷ τί εἶπέν σοι Ελισαιε καὶ εἶπεν εἶπέν μοι ζωῇ ζήσῃ
তখন হসায়েল ইলীশায়কে ছেড়ে তাঁর মনিবের কাছে ফিরে গেলেন। বিন্হদদ যখন তাঁকে জিজ্ঞাসা করলেন, “ইলীশায় তোমাকে কী বলেছেন?” হসায়েল উত্তর দিলেন, “তিনি আমায় বলেছেন, আপনি অবশ্যই সুস্থ হয়ে যাবেন।”
15 καὶ ἐγένετο τῇ ἐπαύριον καὶ ἔλαβεν τὸ μαχμα καὶ ἔβαψεν ἐν τῷ ὕδατι καὶ περιέβαλεν ἐπὶ τὸ πρόσωπον αὐτοῦ καὶ ἀπέθανεν καὶ ἐβασίλευσεν Αζαηλ ἀντ’ αὐτοῦ
কিন্তু তার পরের দিন তিনি মোটা একটি কাপড় জলে ভিজিয়ে নিয়ে রাজার মুখে সেটি এমনভাবে চেপে ধরেছিলেন যে রাজা মারা গেলেন। পরে রাজারূপে হসায়েল তাঁর স্থলাভিষিক্ত হলেন।
16 ἐν ἔτει πέμπτῳ τῷ Ιωραμ υἱῷ Αχααβ βασιλεῖ Ισραηλ ἐβασίλευσεν Ιωραμ υἱὸς Ιωσαφατ βασιλεὺς Ιουδα
আহাবের ছেলে ইস্রায়েলের রাজা যোরামের রাজত্বের পঞ্চম বছরে যিহোশাফট যখন যিহূদার রাজা ছিলেন, তখনই যিহোশাফটের ছেলে যিহোরাম যিহূদার রাজারূপে রাজত্ব করতে শুরু করলেন।
17 υἱὸς τριάκοντα καὶ δύο ἐτῶν ἦν ἐν τῷ βασιλεύειν αὐτὸν καὶ ὀκτὼ ἔτη ἐβασίλευσεν ἐν Ιερουσαλημ
বত্রিশ বছর বয়সে তিনি রাজা হলেন, এবং আট বছর তিনি জেরুশালেমে রাজত্ব করলেন।
18 καὶ ἐπορεύθη ἐν ὁδῷ βασιλέων Ισραηλ καθὼς ἐποίησεν οἶκος Αχααβ ὅτι θυγάτηρ Αχααβ ἦν αὐτῷ εἰς γυναῖκα καὶ ἐποίησεν τὸ πονηρὸν ἐνώπιον κυρίου
আহাবের বংশের মতো তিনিও ইস্রায়েলের রাজাদের পথেই চলেছিলেন, কারণ তিনি আহাবের এক মেয়েকে বিয়ে করলেন। সদাপ্রভুর দৃষ্টিতে যা মন্দ, তিনি তাই করলেন।
19 καὶ οὐκ ἠθέλησεν κύριος διαφθεῖραι τὸν Ιουδαν διὰ Δαυιδ τὸν δοῦλον αὐτοῦ καθὼς εἶπεν δοῦναι αὐτῷ λύχνον καὶ τοῖς υἱοῖς αὐτοῦ πάσας τὰς ἡμέρας
তা সত্ত্বেও, সদাপ্রভু তাঁর দাস দাউদের খাতিরে যিহূদাকে ধ্বংস করতে চাননি। দাউদ ও তাঁর বংশধরদের জন্য এক প্রদীপ জ্বালিয়ে রাখার প্রতিজ্ঞা তিনি করলেন।
20 ἐν ταῖς ἡμέραις αὐτοῦ ἠθέτησεν Εδωμ ὑποκάτωθεν χειρὸς Ιουδα καὶ ἐβασίλευσαν ἐφ’ ἑαυτοὺς βασιλέα
যিহোরামের রাজত্বকালে, ইদোমীয়েরা যিহূদার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে বসেছিল ও নিজেদের জন্য একজন রাজা ঠিক করে নিয়েছিল।
21 καὶ ἀνέβη Ιωραμ εἰς Σιωρ καὶ πάντα τὰ ἅρματα μετ’ αὐτοῦ καὶ ἐγένετο αὐτοῦ ἀναστάντος καὶ ἐπάταξεν τὸν Εδωμ τὸν κυκλώσαντα ἐπ’ αὐτὸν καὶ τοὺς ἄρχοντας τῶν ἁρμάτων καὶ ἔφυγεν ὁ λαὸς εἰς τὰ σκηνώματα αὐτῶν
তাই যিহোরাম তাঁর সব রথ নিয়ে সায়ীরে গেলেন। ইদোমীয়রা তাঁকে ও তাঁর রথগুলির দায়িত্বে থাকা সেনাপতিদের ঘিরে ধরেছিল, কিন্তু তিনি রাতের অন্ধকারে উঠে শত্রুপক্ষের ব্যূহভেদ করে চলে গেলেন; অবশ্য তাঁর সৈন্যদল ঘরে পালিয়ে গেল।
22 καὶ ἠθέτησεν Εδωμ ὑποκάτωθεν χειρὸς Ιουδα ἕως τῆς ἡμέρας ταύτης τότε ἠθέτησεν Λοβενα ἐν τῷ καιρῷ ἐκείνῳ
আজও পর্যন্ত ইদোম যিহূদার বিরুদ্ধে বিদ্রোহী হয়েই আছে। সেই একই সময়ে লিব্নাও বিদ্রোহ করে বসেছিল।
23 καὶ τὰ λοιπὰ τῶν λόγων Ιωραμ καὶ πάντα ὅσα ἐποίησεν οὐκ ἰδοὺ ταῦτα γέγραπται ἐπὶ βιβλίῳ λόγων τῶν ἡμερῶν τοῖς βασιλεῦσιν Ιουδα
যিহোরামের রাজত্বকালের অন্যান্য সব ঘটনা, আর তিনি যা যা করলেন, তার বিবরণ কি যিহূদার রাজাদের ইতিহাস-গ্রন্থে লেখা নেই?
24 καὶ ἐκοιμήθη Ιωραμ μετὰ τῶν πατέρων αὐτοῦ καὶ ἐτάφη μετὰ τῶν πατέρων αὐτοῦ ἐν πόλει Δαυιδ τοῦ πατρὸς αὐτοῦ καὶ ἐβασίλευσεν Οχοζιας υἱὸς αὐτοῦ ἀντ’ αὐτοῦ
যিহোরাম তাঁর পূর্বপুরুষদের সাথে চিরবিশ্রামে শায়িত হলেন এবং তাদেরই সাথে তাঁকে দাউদ-নগরে কবর দেওয়া হল। তাঁর ছেলে অহসিয় রাজারূপে তাঁর স্থলাভিষিক্ত হলেন।
25 ἐν ἔτει δωδεκάτῳ τῷ Ιωραμ υἱῷ Αχααβ βασιλεῖ Ισραηλ ἐβασίλευσεν Οχοζιας υἱὸς Ιωραμ
আহাবের ছেলে ইস্রায়েলের রাজা যোরামের রাজত্বের দ্বাদশ বছরে যিহূদার রাজা যিহোরামের ছেলে অহসিয় রাজত্ব করতে শুরু করলেন।
26 υἱὸς εἴκοσι καὶ δύο ἐτῶν Οχοζιας ἐν τῷ βασιλεύειν αὐτὸν καὶ ἐνιαυτὸν ἕνα ἐβασίλευσεν ἐν Ιερουσαλημ καὶ ὄνομα τῆς μητρὸς αὐτοῦ Γοθολια θυγάτηρ Αμβρι βασιλέως Ισραηλ
অহসিয় বাইশ বছর বয়সে রাজা হলেন, এবং জেরুশালেমে তিনি এক বছর রাজত্ব করলেন। তাঁর মায়ের নাম অথলিয়া। তিনি ইস্রায়েলের রাজা অম্রির নাতনি ছিলেন।
27 καὶ ἐπορεύθη ἐν ὁδῷ οἴκου Αχααβ καὶ ἐποίησεν τὸ πονηρὸν ἐνώπιον κυρίου καθὼς ὁ οἶκος Αχααβ
অহসিয় আহাব কুলের পথেই চলেছিলেন এবং আহাব কুলের মতো তিনিও সদাপ্রভুর দৃষ্টিতে যা যা মন্দ, তাই করলেন, কারণ বিয়ের সূত্র ধরে তিনি আহাব কুলের সাথে আত্মীয়তার সম্পর্কে বাঁধা পড়েছিলেন।
28 καὶ ἐπορεύθη μετὰ Ιωραμ υἱοῦ Αχααβ εἰς πόλεμον μετὰ Αζαηλ βασιλέως ἀλλοφύλων ἐν Ρεμμωθ Γαλααδ καὶ ἐπάταξαν οἱ Σύροι τὸν Ιωραμ
আহাবের ছেলে যোরামের সাথে মিলে অহসিয় রামোৎ-গিলিয়দে অরামের রাজা হসায়েলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে গেলেন। অরামীয়রা যোরামকে ক্ষতবিক্ষত করল;
29 καὶ ἐπέστρεψεν ὁ βασιλεὺς Ιωραμ τοῦ ἰατρευθῆναι ἐν Ιεζραελ ἀπὸ τῶν πληγῶν ὧν ἐπάταξαν αὐτὸν ἐν Ρεμμωθ ἐν τῷ πολεμεῖν αὐτὸν μετὰ Αζαηλ βασιλέως Συρίας καὶ Οχοζιας υἱὸς Ιωραμ κατέβη τοῦ ἰδεῖν τὸν Ιωραμ υἱὸν Αχααβ ἐν Ιεζραελ ὅτι ἠρρώστει αὐτός
তাই অরামের রাজা হসায়েলের সাথে যুদ্ধ করার সময় রামোৎ-এ অরামীয়রা রাজা যোরামকে যে আঘাত দিয়েছিল, সেই যন্ত্রণা থেকে সুস্থ হওয়ার জন্য তিনি যিষ্রিয়েলে ফিরে গেলেন। পরে যিহোরামের ছেলে যিহূদার রাজা অহসিয় আহাবের ছেলে যোরামকে দেখতে যিষ্রিয়েলে নেমে গেলেন, কারণ তিনি আহত অবস্থায় পড়েছিলেন।