< Βασιλειῶν Δʹ 6 >

1 καὶ εἶπον οἱ υἱοὶ τῶν προφητῶν πρὸς Ελισαιε ἰδοὺ δὴ ὁ τόπος ἐν ᾧ ἡμεῖς οἰκοῦμεν ἐνώπιόν σου στενὸς ἀφ’ ἡμῶν
ভাববাদী সম্প্রদায়ের লোকেরা ইলীশায়কে বললেন, “দেখুন, আপনার সাথে আমরা যেখানে দেখা করি, সেই স্থানটি আমাদের জন্য খুবই ছোটো।
2 πορευθῶμεν δὴ ἕως τοῦ Ιορδάνου καὶ λάβωμεν ἐκεῖθεν ἀνὴρ εἷς δοκὸν μίαν καὶ ποιήσωμεν ἑαυτοῖς ἐκεῖ τοῦ οἰκεῖν ἐκεῖ καὶ εἶπεν δεῦτε
আমাদের জর্ডন নদীর পাড়ে যেতে দিন, যেন সেখান থেকে আমরা প্রত্যেকে এক-একটি খুঁটি নিয়ে আসতে পারি; এবং সেখানে আমাদের জন্য দেখাসাক্ষাৎ করার একটি স্থান তৈরি করা যাক।” তিনি বললেন, “যাও।”
3 καὶ εἶπεν ὁ εἷς ἐπιεικέως δεῦρο μετὰ τῶν δούλων σου καὶ εἶπεν ἐγὼ πορεύσομαι
তখন তাদের মধ্যে একজন বললেন, “আপনিও কি দয়া করে আপনার এই দাসেদের সাথে আসবেন না?” “আমিও আসব,” ইলীশায় উত্তর দিলেন।
4 καὶ ἐπορεύθη μετ’ αὐτῶν καὶ ἦλθον εἰς τὸν Ιορδάνην καὶ ἔτεμνον τὰ ξύλα
আর তিনি তাদের সাথে গেলেন। তারা জর্ডন নদীর পাড়ে গেলেন ও গাছ কাটতে শুরু করলেন।
5 καὶ ἰδοὺ ὁ εἷς καταβάλλων τὴν δοκόν καὶ τὸ σιδήριον ἐξέπεσεν εἰς τὸ ὕδωρ καὶ ἐβόησεν ὦ κύριε καὶ αὐτὸ κεχρημένον
তাদের মধ্যে একজন যখন একটি গাছ কাটছিলেন, কুড়ুলের লোহার ফলাটি জলে পড়ে গেল। “না! না! হে আমার প্রভু!” তিনি চিৎকার করে উঠেছিলেন। “সেটি যে আমি ধার করে এনেছিলাম!”
6 καὶ εἶπεν ὁ ἄνθρωπος τοῦ θεοῦ ποῦ ἔπεσεν καὶ ἔδειξεν αὐτῷ τὸν τόπον καὶ ἀπέκνισεν ξύλον καὶ ἔρριψεν ἐκεῖ καὶ ἐπεπόλασεν τὸ σιδήριον
ঈশ্বরের লোক জিজ্ঞাসা করলেন, “সেটি কোথায় পড়েছে?” তিনি যখন তাঁকে সেই স্থানটি দেখিয়ে দিলেন, ইলীশায় তখন গাছের একটি সরু ডাল ভেঙে নিয়ে সেটি জলে ফেলে দিলেন, ও লোহার ফলাটি ভাসিয়ে তুলেছিলেন।
7 καὶ εἶπεν ὕψωσον σαυτῷ καὶ ἐξέτεινεν τὴν χεῖρα αὐτοῦ καὶ ἔλαβεν αὐτό
“ফলাটি তুলে আনো,” তিনি বললেন। তখন সেই লোকটি হাত বাড়িয়ে সেটি তুলে এনেছিলেন।
8 καὶ βασιλεὺς Συρίας ἦν πολεμῶν ἐν Ισραηλ καὶ ἐβουλεύσατο πρὸς τοὺς παῖδας αὐτοῦ λέγων εἰς τὸν τόπον τόνδε τινὰ ελμωνι παρεμβαλῶ
ইত্যবসরে অরামের রাজা ইস্রায়েলের সাথে যুদ্ধে লিপ্ত হলেন। কর্মকর্তাদের সাথে পরামর্শ করার পর তিনি বললেন, “এসব স্থানে আমি সৈন্যশিবির করব।”
9 καὶ ἀπέστειλεν Ελισαιε πρὸς τὸν βασιλέα Ισραηλ λέγων φύλαξαι μὴ παρελθεῖν ἐν τῷ τόπῳ τούτῳ ὅτι ἐκεῖ Συρία κέκρυπται
ঈশ্বরের লোক ইস্রায়েলের রাজার কাছে খবর দিয়ে পাঠালেন: “সেই স্থানটি পেরিয়ে যাওয়ার বিষয়ে সাবধান, কারণ অরামীয়রা সেখানে যাচ্ছে।”
10 καὶ ἀπέστειλεν ὁ βασιλεὺς Ισραηλ εἰς τὸν τόπον ὃν εἶπεν αὐτῷ Ελισαιε καὶ ἐφυλάξατο ἐκεῖθεν οὐ μίαν οὐδὲ δύο
তাই ঈশ্বরের লোক যে স্থানটির বিষয়ে ইঙ্গিত দিলেন, ইস্রায়েলের রাজা সেটি যাচাই করে নিয়েছিলেন। বারবার ইলীশায় রাজাকে সাবধান করে দিলেন, যেন তিনি এসব স্থানে সতর্ক পাহারা বসিয়ে রাখতে পারেন।
11 καὶ ἐξεκινήθη ἡ ψυχὴ βασιλέως Συρίας περὶ τοῦ λόγου τούτου καὶ ἐκάλεσεν τοὺς παῖδας αὐτοῦ καὶ εἶπεν πρὸς αὐτούς οὐκ ἀναγγελεῖτέ μοι τίς προδίδωσίν με βασιλεῖ Ισραηλ
এতে অরামের রাজা খুব রেগে গেলেন। তিনি তাঁর কর্মকর্তাদের ডেকে পাঠিয়ে তাদের কাছে জানতে চেয়েছিলেন, “আমায় বলো দেখি! আমাদের মধ্যে কে ইস্রায়েলের রাজার পক্ষে গিয়েছে?”
12 καὶ εἶπεν εἷς τῶν παίδων αὐτοῦ οὐχί κύριέ μου βασιλεῦ ὅτι Ελισαιε ὁ προφήτης ὁ ἐν Ισραηλ ἀναγγέλλει τῷ βασιλεῖ Ισραηλ πάντας τοὺς λόγους οὓς ἐὰν λαλήσῃς ἐν τῷ ταμιείῳ τοῦ κοιτῶνός σου
“হে আমার প্রভু মহারাজ, আমাদের মধ্যে কেউই যায়নি,” তাঁর কর্মকর্তাদের মধ্যে একজন বলে উঠেছিল, “কিন্তু ইস্রায়েলে যে ভাববাদী আছেন, সেই ইলীশায় আপনি শোবার ঘরে যা যা বলেন, তার এক-একটি কথা ইস্রায়েলের রাজাকে বলে দেন।”
13 καὶ εἶπεν δεῦτε ἴδετε ποῦ οὗτος καὶ ἀποστείλας λήμψομαι αὐτόν καὶ ἀνήγγειλαν αὐτῷ λέγοντες ἰδοὺ ἐν Δωθαϊμ
“যাও, গিয়ে খুঁজে বের করো, সে কোথায় আছে,” রাজা আদেশ দিলেন, “যেন আমি লোক পাঠিয়ে তাকে বন্দি করতে পারি।” খবর এসেছিল: “তিনি দোথনে আছেন।”
14 καὶ ἀπέστειλεν ἐκεῖ ἵππον καὶ ἅρμα καὶ δύναμιν βαρεῖαν καὶ ἦλθον νυκτὸς καὶ περιεκύκλωσαν τὴν πόλιν
রাজা তখন ঘোড়া, রথ ও বেশ বড়সড় এক সৈন্যদল সেখানে পাঠালেন। রাতের অন্ধকারে তারা গিয়ে নগরটি ঘিরে ফেলেছিল।
15 καὶ ὤρθρισεν ὁ λειτουργὸς Ελισαιε ἀναστῆναι καὶ ἐξῆλθεν καὶ ἰδοὺ δύναμις κυκλοῦσα τὴν πόλιν καὶ ἵππος καὶ ἅρμα καὶ εἶπεν τὸ παιδάριον πρὸς αὐτόν ὦ κύριε πῶς ποιήσωμεν
পরদিন সকালে ঈশ্বরের লোকের দাস যখন ঘুম থেকে উঠে বাইরে গেল, তখন দেখা গেল একদল সৈন্য, ঘোড়া ও রথ নিয়ে নগরটি ঘিরে ফেলেছে। “না! না! হে আমার প্রভু! আমরা কী করব?” সেই দাস জিজ্ঞাসা করল।
16 καὶ εἶπεν Ελισαιε μὴ φοβοῦ ὅτι πλείους οἱ μεθ’ ἡμῶν ὑπὲρ τοὺς μετ’ αὐτῶν
“ভয় পেয়ো না,” ভাববাদী উত্তর দিলেন। “যারা আমাদের সাথে আছেন, তাদের সংখ্যা, ওদের সাথে যারা আছে, তাদের চেয়ে অনেক বেশি।”
17 καὶ προσεύξατο Ελισαιε καὶ εἶπεν κύριε διάνοιξον τοὺς ὀφθαλμοὺς τοῦ παιδαρίου καὶ ἰδέτω καὶ διήνοιξεν κύριος τοὺς ὀφθαλμοὺς αὐτοῦ καὶ εἶδεν καὶ ἰδοὺ τὸ ὄρος πλῆρες ἵππων καὶ ἅρμα πυρὸς περικύκλῳ Ελισαιε
আর ইলীশায় প্রার্থনা করলেন, “হে সদাপ্রভু, এর চোখ খুলে দাও, যেন এ দেখতে পারে।” তখন সদাপ্রভু সেই দাসের চোখ খুলে দিলেন, এবং সে তাকিয়ে দেখেছিল ইলীশায়ের চারপাশের পাহাড়গুলি ঘোড়া ও রথে ছেয়ে আছে।
18 καὶ κατέβησαν πρὸς αὐτόν καὶ προσηύξατο Ελισαιε πρὸς κύριον καὶ εἶπεν πάταξον δὴ τοῦτο τὸ ἔθνος ἀορασίᾳ καὶ ἐπάταξεν αὐτοὺς ἀορασίᾳ κατὰ τὸ ῥῆμα Ελισαιε
শত্রুরা যখন ইলীশায়ের দিকে এগিয়ে এসেছিল, তিনি তখন সদাপ্রভুর কাছে প্রার্থনা করলেন, “এই সৈন্যদলকে তুমি অন্ধ করে দাও।” তাই ইলীশায়ের প্রার্থনানুসারে সদাপ্রভু তাদের আঘাত করে দৃষ্টিশক্তিহীন করে দিলেন।
19 καὶ εἶπεν πρὸς αὐτοὺς Ελισαιε οὐχ αὕτη ἡ πόλις καὶ αὕτη ἡ ὁδός δεῦτε ὀπίσω μου καὶ ἀπάξω ὑμᾶς πρὸς τὸν ἄνδρα ὃν ζητεῖτε καὶ ἀπήγαγεν αὐτοὺς εἰς Σαμάρειαν
ইলীশায় তাদের বললেন, “এ সেই পথ নয় ও এ সেই নগরও নয়। আমাকে অনুসরণ করো, আমি তোমাদের পথ দেখিয়ে তোমরা যার খোঁজ করছ, সেই লোকটির কাছে নিয়ে যাব।” আর তিনি পথ দেখিয়ে তাদের শমরিয়ায় নিয়ে গেলেন।
20 καὶ ἐγένετο ὡς εἰσῆλθον εἰς Σαμάρειαν καὶ εἶπεν Ελισαιε ἄνοιξον δή κύριε τοὺς ὀφθαλμοὺς αὐτῶν καὶ ἰδέτωσαν καὶ διήνοιξεν κύριος τοὺς ὀφθαλμοὺς αὐτῶν καὶ εἶδον καὶ ἰδοὺ ἦσαν ἐν μέσῳ Σαμαρείας
তারা নগরে প্রবেশ করার পর ইলীশায় বললেন, “হে সদাপ্রভু, এদের চোখ খুলে দাও, যেন এরা দেখতে পারে।” তখন সদাপ্রভু তাদের চোখ খুলে দিলেন ও তারা তাকিয়ে দেখেছিল, শমরিয়ার মাঝখানে তারা দাঁড়িয়ে আছে।
21 καὶ εἶπεν ὁ βασιλεὺς Ισραηλ ὡς εἶδεν αὐτούς εἰ πατάξας πατάξω πάτερ
ইস্রায়েলের রাজা তাদের দেখতে পেয়ে ইলীশায়কে জিজ্ঞাসা করলেন, “হে আমার প্রভু, আমি কি এদের মেরে ফেলব? আমি কি এদের মেরে ফেলব?”
22 καὶ εἶπεν οὐ πατάξεις εἰ μὴ οὓς ᾐχμαλώτευσας ἐν ῥομφαίᾳ σου καὶ τόξῳ σου σὺ τύπτεις παράθες ἄρτους καὶ ὕδωρ ἐνώπιον αὐτῶν καὶ φαγέτωσαν καὶ πιέτωσαν καὶ ἀπελθέτωσαν πρὸς τὸν κύριον αὐτῶν
“এদের মেরে ফেলো না,” তিনি উত্তর দিলেন। “নিজের তরোয়াল বা ধনুক দিয়ে তুমি যাদের বন্দি করেছ, তাদের কি তুমি হত্যা করবে? তাদের সামনে খাবার ও জল রাখো, যেন তারা ভোজনপান করে তাদের মনিবের কাছে ফিরে যেতে পারে।”
23 καὶ παρέθηκεν αὐτοῖς παράθεσιν μεγάλην καὶ ἔφαγον καὶ ἔπιον καὶ ἀπέστειλεν αὐτούς καὶ ἀπῆλθον πρὸς τὸν κύριον αὐτῶν καὶ οὐ προσέθεντο ἔτι μονόζωνοι Συρίας τοῦ ἐλθεῖν εἰς γῆν Ισραηλ
তাই রাজা তাদের জন্য এক মহাভোজের ব্যবস্থা করলেন, এবং তারা ভোজনপান করার পর তাদের মনিবের কাছে ফিরে গেল। অতএব অরামের সৈন্যদল ইস্রায়েলী এলাকায় হামলা চালানো বন্ধ করে দিয়েছিল।
24 καὶ ἐγένετο μετὰ ταῦτα καὶ ἤθροισεν υἱὸς Αδερ βασιλεὺς Συρίας πᾶσαν τὴν παρεμβολὴν αὐτοῦ καὶ ἀνέβη καὶ περιεκάθισεν Σαμάρειαν
কিছুকাল পরে, অরামের রাজা বিন্‌হদদ তাঁর সমগ্র সৈন্যদল সমাবেশিত করে শমরিয়া অবরোধ করলেন।
25 καὶ ἐγένετο λιμὸς μέγας ἐν Σαμαρείᾳ καὶ ἰδοὺ περιεκάθηντο ἐπ’ αὐτήν ἕως οὗ ἐγενήθη κεφαλὴ ὄνου πεντήκοντα σίκλων ἀργυρίου καὶ τέταρτον τοῦ κάβου κόπρου περιστερῶν πέντε σίκλων ἀργυρίου
নগরে ভীষণ দুর্ভিক্ষ নেমে এসেছিল; এত দীর্ঘ সময় ধরে অবরোধ চলছিল যে এক-একটি গাধার মুণ্ডু বিক্রি হচ্ছিল আশি শেকল রুপো দিয়ে, এবং এক কাবের চার ভাগের এক ভাগ রেশমগুটির বীজ বিক্রি হচ্ছিল পাঁচ শেকল রুপো দিয়ে।
26 καὶ ἦν ὁ βασιλεὺς Ισραηλ διαπορευόμενος ἐπὶ τοῦ τείχους καὶ γυνὴ ἐβόησεν πρὸς αὐτὸν λέγουσα σῶσον κύριε βασιλεῦ
ইস্রায়েলের রাজা যখন প্রাচীরের উপর দিয়ে পার হয়ে যাচ্ছিলেন, তখন একজন মহিলা চিৎকার করে তাঁকে বলল, “হে আমার প্রভু মহারাজ, আমায় সাহায্য করুন!”
27 καὶ εἶπεν αὐτῇ μή σε σώσαι κύριος πόθεν σώσω σε μὴ ἀπὸ τῆς ἅλωνος ἢ ἀπὸ τῆς ληνοῦ
রাজামশাই উত্তর দিলেন, “সদাপ্রভু যদি তোমায় সাহায্য না করলেন, তবে আমি কোথা থেকে তোমায় সাহায্য করব? খামার থেকে? দ্রাক্ষাপেষাই কল থেকে?”
28 καὶ εἶπεν αὐτῇ ὁ βασιλεύς τί ἐστίν σοι καὶ εἶπεν ἡ γυνὴ αὕτη εἶπεν πρός με δὸς τὸν υἱόν σου καὶ φαγόμεθα αὐτὸν σήμερον καὶ τὸν υἱόν μου καὶ φαγόμεθα αὐτὸν αὔριον
পরে তিনি তাকে জিজ্ঞাসা করলেন, “কী হয়েছে?” সে উত্তর দিয়েছিল, “এই মহিলাটি আমায় বলল, ‘তোমার ছেলেকে দাও, যেন আজ আমরা ওকে খেতে পারি, আর আগামীকাল আমরা আমার ছেলেকে খাব।’
29 καὶ ἡψήσαμεν τὸν υἱόν μου καὶ ἐφάγομεν αὐτόν καὶ εἶπον πρὸς αὐτὴν τῇ ἡμέρᾳ τῇ δευτέρᾳ δὸς τὸν υἱόν σου καὶ φάγωμεν αὐτόν καὶ ἔκρυψεν τὸν υἱὸν αὐτῆς
তাই আমরা আমার ছেলেকে রান্না করে খেয়েছিলাম। পরদিন আমি তাকে বললাম, ‘এবার তোমার ছেলেকে দাও, যেন আমরা তাকে খেতে পারি,’ কিন্তু সে তাকে লুকিয়ে রেখেছে।”
30 καὶ ἐγένετο ὡς ἤκουσεν ὁ βασιλεὺς Ισραηλ τοὺς λόγους τῆς γυναικός διέρρηξεν τὰ ἱμάτια αὐτοῦ καὶ αὐτὸς διεπορεύετο ἐπὶ τοῦ τείχους καὶ εἶδεν ὁ λαὸς τὸν σάκκον ἐπὶ τῆς σαρκὸς αὐτοῦ ἔσωθεν
রাজা যখন সেই মহিলাটির কথা শুনেছিলেন, তখন তিনি তাঁর রাজবস্ত্র ছিঁড়ে ফেলেছিলেন। তিনি যখন প্রাচীরে হাঁটছিলেন, লোকজন তাকিয়ে দেখছিল, ও তারা দেখতে পেয়েছিল যে রাজার রাজবস্ত্রের নিচে তিনি গায়ে চট বেঁধে রেখেছেন।
31 καὶ εἶπεν τάδε ποιήσαι μοι ὁ θεὸς καὶ τάδε προσθείη εἰ στήσεται ἡ κεφαλὴ Ελισαιε ἐπ’ αὐτῷ σήμερον
রাজা বললেন, “আজ যদি শাফটের ছেলে ইলীশায়ের মুণ্ডু তার কাঁধের উপর স্বস্থানে থেকে যায়, তবে যেন ঈশ্বর আমাকে কঠোর থেকে কঠোরতর দণ্ড দেন!”
32 καὶ Ελισαιε ἐκάθητο ἐν τῷ οἴκῳ αὐτοῦ καὶ οἱ πρεσβύτεροι ἐκάθηντο μετ’ αὐτοῦ καὶ ἀπέστειλεν ἄνδρα πρὸ προσώπου αὐτοῦ πρὶν ἐλθεῖν τὸν ἄγγελον πρὸς αὐτὸν καὶ αὐτὸς εἶπεν πρὸς τοὺς πρεσβυτέρους εἰ οἴδατε ὅτι ἀπέστειλεν ὁ υἱὸς τοῦ φονευτοῦ οὗτος ἀφελεῖν τὴν κεφαλήν μου ἴδετε ὡς ἂν ἔλθῃ ὁ ἄγγελος ἀποκλείσατε τὴν θύραν καὶ παραθλίψατε αὐτὸν ἐν τῇ θύρᾳ οὐχὶ φωνὴ τῶν ποδῶν τοῦ κυρίου αὐτοῦ κατόπισθεν αὐτοῦ
ইত্যবসরে ইলীশায় তাঁর বাড়িতে বসেছিলেন, এবং প্রাচীনেরাও তাঁর সাথে বসেছিলেন। রাজামশাই ইতিমধ্যে একজন দূত পাঠিয়ে দিলেন, কিন্তু সে এসে পৌঁছানোর আগেই ইলীশায় সেই প্রাচীনদের বলে দিলেন, “আপনারা কি দেখতে পাচ্ছেন না এই হত্যাকারী আমার মুণ্ডু কেটে ফেলার জন্য একজনকে পাঠাচ্ছে? দেখুন, সেই দূত যখন আসবে, আপনারা দরজাটি বন্ধ করে দেবেন এবং তাকে ঢুকতে দেবেন না। তার পিছু পিছু, তার মনিবের পায়ের শব্দও কি শোনা যাচ্ছে না?”
33 ἔτι αὐτοῦ λαλοῦντος μετ’ αὐτῶν καὶ ἰδοὺ ἄγγελος κατέβη πρὸς αὐτὸν καὶ εἶπεν ἰδοὺ αὕτη ἡ κακία παρὰ κυρίου τί ὑπομείνω τῷ κυρίῳ ἔτι
তাদের সাথে তখনও তিনি কথা বলছেন, এমন সময় সেই দূত তাঁর কাছে চলে এসেছিল। রাজামশাই বললেন, “এই বিপর্যয় তো সদাপ্রভুর কাছ থেকেই এসেছে। তবে আমি আর কেন সদাপ্রভুর অপেক্ষায় থাকব?”

< Βασιλειῶν Δʹ 6 >