Κατα Ματθαιον 9
1 Καὶ ἐμβὰς εἰς πλοῖον διεπέρασε καὶ ἦλθεν εἰς τὴν ἰδίαν πόλιν.
এরপর যীশু একটি নৌকায় উঠে সাগর পার করে তাঁর নিজের নগরে এলেন।
2 Καὶ ἰδοὺ προσέφερον αὐτῷ παραλυτικὸν ἐπὶ κλίνης βεβλημένον· καὶ ἰδὼν ὁ Ἰησοῦς τὴν πίστιν αὐτῶν εἶπε τῷ παραλυτικῷ· θάρσει, τέκνον· ἀφέωνταί σοι αἱ ἁμαρτίαι σου.
কয়েকজন মানুষ একজন পক্ষাঘাতগ্রস্ত ব্যক্তিকে খাটে শুইয়ে তাঁর কাছে নিয়ে এল। তাদের বিশ্বাস দেখে যীশু সেই পক্ষাঘাতগ্রস্ত ব্যক্তিকে বললেন, “বৎস, সাহস করো, তোমার সব পাপ ক্ষমা করা হল।”
3 καὶ ἰδού τινες τῶν γραμματέων εἶπον ἐν ἑαυτοῖς· οὗτος βλασφημεῖ.
এতে কয়েকজন শাস্ত্রবিদ মনে মনে বলল, “এই লোকটি তো ঈশ্বরনিন্দা করছে!”
4 καὶ ἰδὼν ὁ Ἰησοῦς τὰς ἐνθυμήσεις αὐτῶν εἶπεν· ἵνα τί ὑμεῖς ἐνθυμεῖσθε πονηρὰ ἐν ταῖς καρδίαις ὑμῶν;
যীশু তাদের মনের কথা বুঝতে পেরে বললেন, “তোমরা মনে মনে মন্দ চিন্তা করছ কেন?
5 τί γάρ ἐστιν εὐκοπώτερον, εἰπεῖν, ἀφέωνταί σου αἱ ἁμαρτίαι, ἢ εἰπεῖν, ἔγειρε καὶ περιπάτει;
কোন কথাটি বলা সহজ, ‘তোমার পাপ ক্ষমা করা হল,’ বলা না, ‘তুমি উঠে হেঁটে বেড়াও’ বলা?
6 ἵνα δὲ εἰδῆτε ὅτι ἐξουσίαν ἔχει ὁ υἱὸς τοῦ ἀνθρώπου ἐπὶ τῆς γῆς ἀφιέναι ἁμαρτίας — τότε λέγει τῷ παραλυτικῷ· ἐγερθεὶς ἆρόν σου τὴν κλίνην καὶ ὕπαγε εἰς τὸν οἶκόν σου.
কিন্তু আমি চাই যেন তোমরা জানতে পারো যে পৃথিবীতে পাপ ক্ষমা করার অধিকার মনুষ্যপুত্রের আছে” এই বলে তিনি সেই পক্ষাঘাতগ্রস্ত ব্যক্তিকে বললেন, “ওঠো, তোমার খাট তুলে বাড়ি চলে যাও।”
7 καὶ ἐγερθεὶς ἀπῆλθεν εἰς τὸν οἶκον αὐτοῦ.
তখন ব্যক্তিটি উঠে বাড়ি চলে গেল।
8 ἰδόντες δὲ οἱ ὄχλοι ἐθαύμασαν καὶ ἐδόξασαν τὸν Θεὸν τὸν δόντα ἐξουσίαν τοιαύτην τοῖς ἀνθρώποις.
এই দেখে সমস্ত লোক ভীত হয়ে উঠল এবং ঈশ্বর মানুষকে এমন ক্ষমতা দিয়েছেন বলে তারা ঈশ্বরের প্রশংসা করতে লাগল।
9 Καὶ παράγων ὁ Ἰησοῦς ἐκεῖθεν εἶδεν ἄνθρωπον καθήμενον ἐπὶ τὸ τελώνιον, Ματθαῖον λεγόμενον, καὶ λέγει αὐτῷ· ἀκολούθει μοι. καὶ ἀναστὰς ἠκολούθησεν αὐτῷ.
সেই স্থান ছেড়ে চলে যাওয়ার সময় যীশু দেখলেন, মথি নামে এক ব্যক্তি কর আদায়কারীর চালাঘরে বসে আছেন। তিনি তাঁকে বললেন, “আমাকে অনুসরণ করো!” মথি তখনই উঠে পড়লেন ও তাঁকে অনুসরণ করতে লাগলেন।
10 Καὶ ἐγένετο αὐτοῦ ἀνακειμένου ἐν τῇ οἰκίᾳ, καὶ ἰδοὺ πολλοὶ τελῶναι καὶ ἁμαρτωλοὶ ἐλθόντες συνανέκειντο τῷ Ἰησοῦ καὶ τοῖς μαθηταῖς αὐτοῦ.
মথির বাড়িতে যীশু যখন রাতের খাওয়া খেতে বসেছিলেন, তখন বহু কর আদায়কারী ও পাপী মানুষ এসে যীশু ও তাঁর শিষ্যদের সঙ্গে খেতে বসল।
11 καὶ ἰδόντες οἱ Φαρισαῖοι εἶπον τοῖς μαθηταῖς αὐτοῦ· διατί μετὰ τῶν τελωνῶν καὶ ἁμαρτωλῶν ἐσθίει ὁ διδάσκαλος ὑμῶν;
ফরিশীরা তা লক্ষ্য করে তাঁর শিষ্যদের জিজ্ঞাসা করল, “কর আদায়কারী ও পাপীদের সঙ্গে বসে তোমাদের গুরুমহাশয় কেন খাওয়াদাওয়া করেন?”
12 ὁ δὲ Ἰησοῦς ἀκούσας εἶπεν αὐτοῖς· οὐ χρείαν ἔχουσιν οἱ ἰσχύοντες ἰατροῦ, ἀλλ᾽ οἱ κακῶς ἔχοντες.
একথা শুনে যীশু বললেন, “পীড়িত ব্যক্তিরই চিকিৎসকের প্রয়োজন, সুস্থ ব্যক্তির নয়।
13 πορευθέντες δὲ μάθετε τί ἐστιν ἔλεον θέλω καὶ οὐ θυσίαν. οὐ γὰρ ἦλθον καλέσαι δικαίους, ἀλλὰ ἁμαρτωλοὺς εἰς μετάνοιαν.
কিন্তু তোমরা যাও এবং এই বাক্যের মর্ম কি তা শিক্ষা নাও: ‘আমি দয়া চাই, বলিদান নয়।’ কারণ আমি ধার্মিকদের নয়, কিন্তু পাপীদের আহ্বান করতে এসেছি।”
14 Τότε προσέρχονται αὐτῷ οἱ μαθηταὶ Ἰωάννου λέγοντες· διατί ἡμεῖς καὶ οἱ Φαρισαῖοι νηστεύομεν πολλά, οἱ δὲ μαθηταί σου οὐ νηστεύουσι;
এরপর যোহনের শিষ্যেরা এসে তাঁকে জিজ্ঞাসা করল, “এ কী রকম যে, ফরিশীরা ও আমরা উপোস করি, কিন্তু আপনার শিষ্যেরা উপোস করে না?”
15 καὶ εἶπεν αὐτοῖς ὁ Ἰησοῦς· μὴ δύνανται οἱ υἱοὶ τοῦ νυμφῶνος πενθεῖν ἐφ᾽ ὅσον [χρόνον] μετ᾽ αὐτῶν ἐστιν ὁ νυμφίος; ἐλεύσονται δὲ ἡμέραι ὅταν ἀπαρθῇ ἀπ᾽ αὐτῶν ὁ νυμφίος, καὶ τότε νηστεύσουσιν.
যীশু উত্তর দিলেন, “বর সঙ্গে থাকতে তার অতিথিরা কীভাবে দুঃখ করতে পারে? সময় আসবে, যখন বরকে তাদের মধ্য থেকে সরিয়ে নেওয়া হবে; তখন তারা উপোস করবে।
16 οὐδεὶς δὲ ἐπιβάλλει ἐπίβλημα ῥάκους ἀγνάφου ἐπὶ ἱματίῳ παλαιῷ· αἴρει γὰρ τὸ πλήρωμα αὐτοῦ ἀπὸ τοῦ ἱματίου, καὶ χεῖρον σχίσμα γίνεται.
“পুরোনো পোশাকে কেউ নতুন কাপড়ের তালি লাগায় না, কারণ তা করলে সেই কাপড়ের টুকরোটি পুরোনো পোশাক থেকে ছিঁড়ে বেরিয়ে আসবে ও সেই ছিদ্র আরও বড়ো হয়ে উঠবে।
17 οὐδὲ βάλλουσιν οἶνον νέον εἰς ἀσκοὺς παλαιούς· εἰ δὲ μήγε, ῥήγνυνται οἱ ἀσκοί, καὶ ὁ οἶνος ἐκχεῖται καὶ οἱ ἀσκοὶ ἀπολοῦνται· ἀλλὰ οἶνον νέον εἰς ἀσκοὺς βάλλουσιν καινούς, καὶ ἀμφότεροι συντηροῦνται.
আবার পুরোনো চামড়ার সুরাধারে কেউই টাটকা আঙুরের রস ঢালে না। যদি ঢালে, তাহলে চামড়ার সুরাধার ফেটে যাবে, আঙুরের রস গড়িয়ে পড়বে এবং সুরাধারটিও নষ্ট হবে। না, তারা নতুন আঙুরের রস নতুন সুরাধারেই রাখে, এতে উভয়ই সংরক্ষিত থাকে।”
18 Ταῦτα αὐτοῦ λαλοῦντος αὐτοῖς ἰδοὺ ἄρχων [εἷς] προσελθὼν προσεκύνει αὐτῷ λέγων ὅτι ἡ θυγάτηρ μου ἄρτι ἐτελεύτησεν· ἀλλὰ ἐλθὼν ἐπίθες τὴν χεῖρά σου ἐπ᾽ αὐτὴν καὶ ζήσεται.
যীশু যখন এই কথাগুলি বলছিলেন, এমন সময়ে একজন সমাজভবনের অধ্যক্ষ এসে তাঁর সামনে নতজানু হয়ে বললেন, “আমার মেয়েটি সবেমাত্র মারা গেছে। কিন্তু আপনি এসে তার উপরে হাত রাখুন, তাহলে সে বেঁচে উঠবে।”
19 καὶ ἐγερθεὶς ὁ Ἰησοῦς ἠκολούθησεν αὐτῷ καὶ οἱ μαθηταὶ αὐτοῦ.
যীশু উঠে তাঁর সঙ্গ নিলেন, তাঁর শিষ্যেরাও তাই করলেন।
20 Καὶ ἰδοὺ γυνή, αἱμορροοῦσα δώδεκα ἔτη, προσελθοῦσα ὄπισθεν ἥψατο τοῦ κρασπέδου τοῦ ἱματίου αὐτοῦ.
ঠিক সেই মুহূর্তে, এক নারী, যে বারো বছর ধরে রক্তস্রাবের ব্যাধিতে ভুগছিল, তাঁর পিছন দিক থেকে এসে তাঁর পোশাকের আঁচল স্পর্শ করল।
21 ἔλεγε γὰρ ἐν ἑαυτῇ, ἐὰν μόνον ἅψωμαι τοῦ ἱματίου αὐτοῦ, σωθήσομαι.
সে মনে মনে ভেবেছিল, “কেবলমাত্র তাঁর পোশাকটুকু যদি আমি স্পর্শ করতে পারি, তাহলেই আমি সুস্থ হব।”
22 ὁ δὲ Ἰησοῦς ἐπιστραφεὶς καὶ ἰδὼν αὐτὴν εἶπε· θάρσει, θύγατερ· ἡ πίστις σου σέσωκέ σε. καὶ ἐσώθη ἡ γυνὴ ἀπὸ τῆς ὥρας ἐκείνης.
যীশু পিছন ফিরে তাকে দেখতে পেয়ে বললেন, “সাহস করো, তোমার বিশ্বাসই তোমাকে সুস্থ করেছে।” সেই মুহূর্ত থেকেই সেই নারী সুস্থ হল।
23 Καὶ ἐλθὼν ὁ Ἰησοῦς εἰς τὴν οἰκίαν τοῦ ἄρχοντος καὶ ἰδὼν τοὺς αὐλητὰς καὶ τὸν ὄχλον θορυβούμενον, λέγει αὐτοῖς·
যীশু সেই সমাজভবনের অধ্যক্ষের বাড়িতে প্রবেশ করে দেখলেন বাঁশি-বাদকেরা রয়েছে ও লোকেরা শোরগোল করছে।
24 ἀναχωρεῖτε· οὐ γὰρ ἀπέθανε τὸ κοράσιον, ἀλλὰ καθεύδει. καὶ κατεγέλων αὐτοῦ.
তিনি বললেন, “তোমরা চলে যাও। মেয়েটি মারা যায়নি, সে ঘুমিয়ে আছে।” তারা কিন্তু তাঁকে উপহাস করতে লাগল।
25 ὅτε δὲ ἐξεβλήθη ὁ ὄχλος, εἰσελθὼν ἐκράτησε τῆς χειρὸς αὐτῆς, καὶ ἠγέρθη τὸ κοράσιον.
লোকের ভিড় এক পাশে সরিয়ে দেওয়ার পর, যীশু ভিতরে গিয়ে মেয়েটির হাত ধরলেন। এতে সে উঠে বসল।
26 καὶ ἐξῆλθεν ἡ φήμη αὕτη εἰς ὅλην τὴν γῆν ἐκείνην.
এই ঘটনার সংবাদ সেই সমস্ত অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ল।
27 Καὶ παράγοντι ἐκεῖθεν τῷ Ἰησοῦ ἠκολούθησαν αὐτῷ δύο τυφλοὶ κράζοντες καὶ λέγοντες· ἐλέησον ἡμᾶς, υἱὲ Δαυΐδ.
যীশু সেখান থেকে চলে যাওয়ার সময় দুজন অন্ধ মানুষ তাঁকে অনুসরণ করে চিৎকার করতে লাগল, “দাউদ-সন্তান, আমাদের প্রতি দয়া করুন।”
28 ἐλθόντι δὲ εἰς τὴν οἰκίαν προσῆλθον αὐτῷ οἱ τυφλοί, καὶ λέγει αὐτοῖς ὁ Ἰησοῦς· πιστεύετε ὅτι δύναμαι τοῦτο ποιῆσαι; λέγουσιν αὐτῷ· ναί, Κύριε.
তিনি ঘরের মধ্যে প্রবেশ করলে সেই দুজন অন্ধ মানুষ তাঁর কাছে এল। তিনি তাদের জিজ্ঞাসা করলেন, “তোমরা কি বিশ্বাস করো যে, আমি এ কাজ করতে পারি?” তারা উত্তর দিল, “হ্যাঁ, প্রভু।”
29 τότε ἥψατο τῶν ὀφθαλμῶν αὐτῶν λέγων· κατὰ τὴν πίστιν ὑμῶν γενηθήτω ὑμῖν.
তখন তিনি তাদের চোখ স্পর্শ করলেন ও বললেন, “তোমাদের বিশ্বাস অনুযায়ীই তোমাদের প্রতি হোক।”
30 καὶ ἀνεῴχθησαν αὐτῶν οἱ ὀφθαλμοί· καὶ ἐνεβριμήσατο αὐτοῖς ὁ Ἰησοῦς λέγων· ὁρᾶτε μηδεὶς γινωσκέτω.
আর তারা দৃষ্টিশক্তি পুনরায় ফিরে পেল। যীশু তাদের কঠোরভাবে সাবধান করে দিয়ে বললেন, “দেখো, কেউ যেন একথা জানতে না পারে।”
31 οἱ δὲ ἐξελθόντες διεφήμισαν αὐτὸν ἐν ὅλῃ τῇ γῇ ἐκείνῃ.
কিন্তু তারা বাইরে গিয়ে সেই অঞ্চলের সর্বত্র তাঁর সংবাদ ছড়িয়ে দিল।
32 Αὐτῶν δὲ ἐξερχομένων ἰδοὺ προσήνεγκαν αὐτῷ ἄνθρωπον κωφὸν δαιμονιζόμενον·
সেই দুজন যখন বেরিয়ে চলে যাচ্ছিল, তখন একজন ভূতগ্রস্ত মানুষকে যীশুর কাছে নিয়ে আসা হল। সে কথা বলতে পারত না।
33 καὶ ἐκβληθέντος τοῦ δαιμονίου ἐλάλησεν ὁ κωφός, καὶ ἐθαύμασαν οἱ ὄχλοι λέγοντες ὅτι οὐδέποτε ἐφάνη οὕτως ἐν τῷ Ἰσραήλ.
যখন সেই ভূতকে তাড়ানো হল তখন বোবা মানুষটি কথা বলতে লাগল। সকলে বিস্ময়ে আশ্চর্য হয়ে বলল, “ইস্রায়েলে এ ধরনের ঘটনা আর কখনও দেখা যায়নি।”
34 οἱ δὲ Φαρισαῖοι ἔλεγον· ἐν τῷ ἄρχοντι τῶν δαιμονίων ἐκβάλλει τὰ δαιμόνια.
কিন্তু ফরিশীরা বলল, “ও তো ভূতদের অধিপতির দ্বারাই ভূত ছাড়ায়।”
35 Καὶ περιῆγεν ὁ Ἰησοῦς τὰς πόλεις πάσας καὶ τὰς κώμας διδάσκων ἐν ταῖς συναγωγαῖς αὐτῶν καὶ κηρύσσων τὸ εὐαγγέλιον τῆς βασιλείας καὶ θεραπεύων πᾶσαν νόσον καὶ πᾶσαν μαλακίαν ἐν τῷ λαῷ.
যীশু বিভিন্ন নগর ও গ্রাম পরিক্রমা করতে লাগলেন। তিনি তাদের সমাজভবনগুলিতে শিক্ষা দিতে ও স্বর্গরাজ্যের সুসমাচার প্রচার করতে লাগলেন। তিনি সব ধরনের রোগ ও ব্যাধি দূর করলেন।
36 Ἰδὼν δὲ τοὺς ὄχλους ἐσπλαγχνίσθη περὶ αὐτῶν, ὅτι ἦσαν ἐκλελυμένοι καὶ ἐρριμμένοι ὡς πρόβατα μὴ ἔχοντα ποιμένα.
যখন তিনি লোকের ভিড় দেখলেন তিনি তাদের প্রতি সহানুভূতিশীল হলেন, কারণ তারা পালকহীন মেষপালের মতো বিপর্যস্ত ও দিশেহারা ছিল।
37 τότε λέγει τοῖς μαθηταῖς αὐτοῦ· ὁ μὲν θερισμὸς πολύς, οἱ δὲ ἐργάται ὀλίγοι.
তখন তিনি তাঁর শিষ্যদের বললেন, “ফসল প্রচুর, কিন্তু কর্মী সংখ্যা অল্প।
38 δεήθητε οὖν τοῦ κυρίου τοῦ θερισμοῦ ὅπως ἐκβάλῃ ἐργάτας εἰς τὸν θερισμὸν αὐτοῦ.
তোমরা ফসলের মালিকের কাছে প্রার্থনা করো, যেন তিনি তাঁর শস্যক্ষেত্রে কর্মচারীদের পাঠান।”
