< Lukas 6 >
1 Es geschah aber auf einen Sabbath, den zweiten nach dem ersten, daß Er durch das Saatfeld hindurchging, und Seine Jünger rauften die Ähren aus und aßen sie und zerrieben dieselben mit den Händen.
এক বিশ্রামদিনে যীশু শস্যক্ষেত্রের মধ্য দিয়ে যাচ্ছিলেন। তাঁর শিষ্যেরা শস্যের শিষ ছিঁড়ে দু-হাতে ঘষে দানা বের করে খেতে লাগলেন।
2 Etliche aber der Pharisäer sprachen zu ihnen: Was tut ihr, das nicht erlaubt ist, an den Sabbathen zu tun?
কয়েকজন ফরিশী জিজ্ঞাসা করল, “বিশ্রামদিনে যা করা বিধিসংগত নয়, এমন কাজ তোমরা করছ কেন?”
3 Und Jesus antwortete und sprach zu ihnen: Habt ihr nicht auch das gelesen, was David tat, da ihn hungerte und die mit ihm waren.
যীশু তাদের উত্তর দিলেন, “দাউদ ও তাঁর সঙ্গীরা যখন ক্ষুধার্ত ছিলেন, তখন তাঁরা কী করেছিলেন, তা কি তোমরা কখনও পাঠ করোনি?
4 Wie er in das Haus Gottes einging und die Schaubrote nahm und aß, und auch denen, die mit ihm waren, gab, die doch niemandem als den Priestern allein erlaubt ist zu essen?
তিনি ঈশ্বরের গৃহে প্রবেশ করেছিলেন, এবং পবিত্র রুটি নিয়ে নিজে খেয়েছিলেন যা করা একমাত্র যাজকদের পক্ষেই বিধিসংগত ছিল। এমনকি তিনি তাঁর সঙ্গীদেরও দিয়েছিলেন।”
5 Und Er sprach zu ihnen: Des Menschen Sohn ist Herr auch des Sabbaths.
তারপর যীশু তাদের বললেন, “মনুষ্যপুত্রই হলেন বিশ্রামদিনের প্রভু।”
6 An einem anderen Sabbath aber geschah, daß Er in die Synagoge einging und lehrte. Und da war ein Mensch, und dessen rechte Hand war verdorrt.
আর এক বিশ্রামদিনে তিনি সমাজভবনে গিয়ে শিক্ষাদান করছিলেন। সেখানে একটি লোক ছিল, তার ডান হাত শুকিয়ে গিয়েছিল।
7 Die Schriftgelehrten und die Pharisäer aber hielten auf Ihn, ob Er am Sabbathe heilen würde, auf daß sie eine Anklage gegen Ihn fänden.
ফরিশী ও শাস্ত্রবিদরা যীশুর বিরুদ্ধে অভিযোগ আনার জন্য কোনো সূত্রের সন্ধানে ছিল। সেইজন্য যীশু বিশ্রামদিনে সুস্থ করেন কি না, সেদিকে ছিল তাদের তীক্ষ্ণ দৃষ্টি।
8 Er aber wußte ihre Gedanken und sprach zu dem Menschen, der die verdorrte Hand hatte: Richte dich auf und stelle dich in die Mitte! Und er stand auf und stand da.
কিন্তু যীশু তাদের চিন্তার কথা জেনে হাত শুকিয়ে যাওয়া লোকটিকে বললেন, “তুমি সকলের সামনে উঠে দাঁড়াও।” তাই সে সেখানে উঠে দাঁড়াল।
9 Nun sprach Jesus zu ihnen: Ich frage euch: Was ist erlaubt an Sabbathen zu tun, Gutes tun oder Böses tun, das Leben zu retten oder zu verderben?
যীশু তখন তাদের বললেন, “আমি তোমাদের জিজ্ঞাসা করি, বিশ্রামদিনে কী করা ন্যায়সংগত, ভালো কাজ করা, না মন্দ কাজ করা; জীবন রক্ষা করা, না তা ধ্বংস করা?”
10 Und Er blickte auf sie alle umher und sprach zu dem Menschen: Strecke deine Hand aus! Er aber tat also, und seine Hand war wiederhergestellt, gesund, wie die andere.
তিনি তাদের সকলের প্রতি চারদিকে তাকালেন। তারপর লোকটিকে বললেন, “তোমার হাতটি বাড়িয়ে দাও।” সে তাই করল। তার হাত একেবারে সুস্থ হল।
11 Sie aber waren ganz von Sinnen, und besprachen sich untereinander, was sie mit Jesus tun wollten.
তারা কিন্তু ক্ষিপ্ত হয়ে উঠল এবং যীশুর বিরুদ্ধে আর কী করা যায়, তা নিয়ে পরস্পর আলোচনা শুরু করল।
12 In diesen Tagen aber geschah es, daß Er auf den Berg hinausging, zu beten; und Er war die ganz Nacht hindurch im Gebete zu Gott.
সেই সময়, একদিন যীশু প্রার্থনা করার জন্য একটি পাহাড়ের ধারে গেলেন। সেখানে তিনি ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করে সারারাত কাটালেন।
13 Und da es Tag ward, rief Er Seine Jünger zu Sich und erwählte aus ihnen zwölf, die Er auch Apostel benannte.
ভোরবেলায় তিনি তাঁর শিষ্যদের কাছে ডাকলেন এবং তাঁদের মধ্য থেকে বারোজনকে মনোনীত করলেন। তিনি তাঁদের প্রেরিতশিষ্য নামে অভিহিত করলেন:
14 Simon, den Er auch Petrus benannte, und seinen Bruder Andreas, Jakobus und Johannes, Philippus und Bartholomäus;
শিমোন (তিনি যাঁর নাম দিয়েছিলেন পিতর), তাঁর ভাই আন্দ্রিয়, যাকোব, যোহন, ফিলিপ, বর্থলময়,
15 Matthäus und Thomas, Jakobus, den Sohn des Alphäus, und Simon, den man Zelotes hieß;
মথি, থোমা, আলফেয়ের পুত্র যাকোব, জিলট নামে পরিচিত শিমোন,
16 Judas, des Jakobus Sohn, und Judas Iskarioth, der auch zum Verräter wurde.
যাকোবের পুত্র যিহূদা এবং যিহূদা ইষ্কারিয়োৎ, যে বিশ্বাসঘাতকতা করেছিল।
17 Und mit ihnen stieg Er hinab und stand auf einem ebenen Platz, und ein Gedränge Seiner Jünger und eine große Menge des Volkes aus ganz Judäa und Jerusalem und der Meeresküste von Tyrus und Sidon,
তিনি তাঁদের সঙ্গে নেমে এসে এক সমভূমিতে দাঁড়ালেন। সেখানে তাঁর অনেক শিষ্য এবং যিহূদিয়া, জেরুশালেম, টায়ার ও সীদোনের উপকূল অঞ্চল থেকে আগত অনেক লোক সমবেত হয়েছিল।
18 Die gekommen waren, Ihn zu hören und von ihren Krankheiten zu gesunden, und die von unreinen Geistern bedrängt waren, und sie wurden geheilt.
তারা তাঁর শিক্ষা শুনতে ও তাদের সব রোগ থেকে মুক্ত হওয়ার জন্য এসেছিল। মন্দ-আত্মার দ্বারা উৎপীড়িতেরা সুস্থ হল।
19 Und all das Gedränge suchte Ihn zu berühren; denn es ging eine Kraft von Ihm aus und machte alle gesund.
লোকেরা তাঁকে স্পর্শ করার চেষ্টা করল, কারণ তাঁর ভিতর থেকে শক্তি নির্গত হয়ে সবাইকে রোগমুক্ত করছিল।
20 Und Er hob Seine Augen auf über Seine Jünger und sprach: Selig seid ihr Armen; denn das Reich Gottes ist euer.
যীশু তাঁর শিষ্যদের দিকে তাকিয়ে বললেন, “ধন্য তোমরা, যারা দীনহীন কারণ ঈশ্বরের রাজ্য তোমাদেরই।
21 Selig seid ihr, die ihr jetzt hungert; denn ihr sollt gesättigt werden. Selig seid ihr, die ihr jetzt weinet; denn ihr sollt lachen.
ধন্য তোমরা, যারা এখন ক্ষুধার্ত, কারণ তোমরা পরিতৃপ্ত হবে। ধন্য তোমরা, যারা এখন কান্নাকাটি করছ, কারণ তোমাদের মুখে হাসি ফুটবে।
22 Selig seid ihr, wenn euch die Menschen hassen und wenn sie euch von sich ausscheiden und schmähen und euren Namen als übel verwerfen um des Menschen Sohnes willen.
ধন্য তোমরা, যখন মনুষ্যপুত্রের জন্য মানুষ তোমাদের ঘৃণা করে, তোমাদের বহিষ্কার করে ও তোমাদের অপমান করে, আবার মন্দ অপবাদ দিয়ে তোমাদের নাম অগ্রাহ্য করে।
23 Freuet euch am selbigen Tage und hüpfet; denn siehe, eures Lohnes ist viel in dem Himmel; denn also haben ihre Väter den Propheten getan.
“তখন তোমরা উল্লসিত হোয়ো, আনন্দে নাচ কোরো, কারণ স্বর্গে তোমাদের জন্য আছে প্রচুর পুরস্কার। তাদের পূর্বপুরুষেরা ভাববাদীদের সঙ্গেও এরকম আচরণ করেছিল।
24 Wehe dagegen euch Reichen; denn ihr habt euren Trost dahin.
“কিন্তু তোমরা যারা ধনী, ধিক্ তোমাদের কারণ স্বাচ্ছন্দ্য তোমরা ইতিমধ্যেই পেয়ে গিয়েছ।
25 Wehe euch, ihr jetzt völlig Gesättigten; denn ihr werdet hungern. Wehe euch, die ihr jetzt lachet; denn ihr werdet trauern und weinen.
খাদ্য প্রাচুর্যে পরিতৃপ্ত যারা, ধিক্ তোমাদের, কারণ তোমরা ক্ষুধার্ত হবে। যারা এখন হাসছ, ধিক্ তোমাদের, কারণ তোমরা বিলাপ ও কান্নাকাটি করবে।
26 Wehe euch, wenn alle Menschen schön von euch sprechen; denn so taten ihre Väter den falschen Propheten.
যখন মানুষ তোমাদের প্রশংসা করে, ধিক্ তোমাদের, কারণ তাদের পূর্বপুরুষেরা ভণ্ড ভাববাদীদের সঙ্গে এরকমই আচরণ করত।
27 Euch aber sage Ich, die ihr höret: Liebet eure Feinde; tut wohl denen, die euch hassen;
“কিন্তু তোমরা, যারা আমার কথা শুনছ, তাদের আমি বলছি, তোমরা শত্রুদের ভালোবেসো; যারা তোমাদের ঘৃণা করে, তাদের মঙ্গল কোরো।
28 Segnet, die euch fluchen. Betet für die, so euch beleidigen.
যারা তোমাদের অভিশাপ দেয়, তাদের আশীর্বাদ দিয়ো; যারা তোমাদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করে, তাদের জন্য প্রার্থনা কোরো।
29 Dem, der dich schlägt auf den Backen, biete den andern auch dar; und dem, der dir das Oberkleid nimmt, wehre auch den Rock nicht!
কেউ যদি তোমার এক গালে চড় মারে, অন্য গালও তার দিকে ফিরিয়ে দিয়ো। কেউ যদি তোমার গায়ের চাদর নিয়ে নেয়, তাকে তোমার জামাও নিতে বাধা দিয়ো না।
30 Gib jedem, der dich bittet. Und nimmt dir einer das Deine, so fordere es nicht wieder ab.
যারা তোমার কাছে চায়, তাদের তুমি দাও। আর কেউ যদি তোমার কাছ থেকে তোমার কোনো জিনিস নিয়ে নেয়, তা ফেরত চেয়ো না।
31 Und wie ihr wollet, daß euch die Menschen tun, tut auch ihr ihnen desgleichen.
তোমরা অপরের কাছ থেকে যেরূপ ব্যবহার পেতে চাও, তাদের প্রতি তোমরাও সেরূপ ব্যবহার কোরো।
32 Und so ihr liebet, die euch lieben, was für Dank habt ihr davon? Denn auch die Sünder lieben die, so sie lieben.
“যারা তোমাদের ভালোবাসে, তোমরা যদি তাদেরই ভালোবাসো, তাহলে তোমাদের কৃতিত্ব কোথায়? এমনকি, পাপীদের যারা ভালোবাসে, পাপীরা তাদেরই ভালোবাসে।
33 Und so ihr Gutes tut denen, die euch Gutes tun, was für Dank habt ihr davon? Dasselbe tun ja auch die Sünder.
যারা তোমাদের উপকার করে, তোমরা যদি তাদেরই উপকার করো, তাহলে তোমাদের কৃতিত্ব কোথায়? পাপীরাও তো তাই করে।
34 Und so ihr leihet denen, von denen ihr es wieder zu empfangen hoffet, was für Dank habt ihr? Denn auch die Sünder leihen den Sündern, auf daß sie das gleiche wieder empfangen.
যাদের কাছে ঋণ পরিশোধের নিশ্চয়তা আছে, শুধুমাত্র তাদেরই যদি তোমরা ঋণ দাও, তাহলে তোমাদের কৃতিত্ব কোথায়? পাপীরাও তো তাদের সমস্ত ঋণ ফেরত পাওয়ার আশায় পাপীদের ঋণ দেয়।
35 Liebet vielmehr eure Feinde und tut Gutes und leihet, wo ihr nichts dafür hoffet, und eures Lohnes wird viel sein, und ihr werdet Söhne des Höchsten sein; denn Er ist gütig auch gegen die Undankbaren und Schlechten.
কিন্তু তোমরা শত্রুদেরও ভালোবেসো, তাদের মঙ্গল কোরো এবং কোনো কিছু ফেরত পাওয়ার প্রত্যাশা না করে, তাদের ঋণ দিয়ো। তাহলে তোমাদের পুরস্কার হবে প্রচুর। আর তোমরা হবে পরাৎপরের সন্তান, কারণ তিনি অকৃতজ্ঞ ও দুর্জনদের প্রতিও কৃপাবান।
36 Darum seid mitleidig, wie auch euer Vater mitleidig ist.
অতএব, তোমাদের পিতা যেমন দয়ালু, তোমরাও তেমনই দয়ালু হও।
37 Und richtet nicht, so werdet ihr auch nicht gerichtet. Verurteilt nicht, so werdet ihr auch nicht verurteilt. Erlasset, so wird auch euch erlassen.
“বিচার কোরো না, তাহলে তোমাদের বিচার করা হবে না। কাউকে দোষী কোরো না, তাহলে তোমাদেরও দোষী সাব্যস্ত করা হবে না। ক্ষমা কোরো, তাহলে তোমাদেরও ক্ষমা করা হবে।
38 Gebet, so wird euch gegeben. Ein gut, gedrückt und gerüttelt und überflüssig Maß wird man in den Schoß euch geben; denn mit demselben Maß, womit ihr messet, wird man euch wieder messen.
দান কোরো, তোমাদেরও দেওয়া হবে। প্রচুর পরিমাণে, ঠেসে, ঝাঁকিয়ে তোমাদের পাত্র এমনভাবে তোমাদের কোলে ভরিয়ে দেওয়া হবে, যেন তা উপচে পড়ে। কারণ যে মানদণ্ডে তোমরা পরিমাপ করবে, সেই একই মানদণ্ডে পরিমাপ করে তোমাদের ফেরত দেওয়া হবে।”
39 Er sagte ihnen aber ein Gleichnis: Kann auch ein Blinder einem Blinden den Weg weisen? Werden nicht beide in die Grube fallen?
পরে তিনি তাদের এই রূপকটি বললেন, “একজন অন্ধ কি আর একজন অন্ধকে পথ দেখাতে পারে? তারা দুজনেই কি কোনো গর্তে পড়বে না?
40 Ein Jünger ist nicht über seinem Lehrer; ist er aber ganz unterrichtet, so wird er sein gleich wie sein Lehrer.
শিষ্য তার গুরুর ঊর্ধ্বে নয়, কিন্তু সম্পূর্ণ শিক্ষালাভ করলে প্রত্যেক শিষ্যও তার গুরুর সমকক্ষ হয়ে উঠতে পারে।
41 Was blickst du aber auf den Splitter in deines Bruders Auge, gewahrst aber nicht des Balkens im eigenen Auge?
“তোমার ভাইয়ের চোখে যে কাঠের গুঁড়ো রয়েছে, কেবলমাত্র সেটিই দেখছ? অথচ তোমার নিজের চোখে যে কড়িকাঠ রয়েছে, তার প্রতি মনোযোগ দিচ্ছ না কেন?
42 Oder wie kannst du zu deinem Bruder sagen: Bruder, laß mich, ich will dir den Splitter in deinem Auge herausziehen, und du erblickst den Balken in deinem Auge nicht? Du Heuchler, ziehe zuvor den Balken aus deinem Auge heraus, und dann wirst du recht sehen, wie du den Splitter aus deines Bruders Auge herausziehst.
তুমি কী করে তোমার ভাইকে বলতে পারো, ‘এসো, তোমার চোখ থেকে কাঠের গুঁড়োটি বের করে দিই,’ যখন তোমার নিজের চোখের কড়িকাঠ দেখতে পাচ্ছ না? ওহে ভণ্ড, প্রথমে নিজের চোখ থেকে কড়িকাঠটি বের করো, তাহলেই তোমার ভাইয়ের চোখ থেকে কাঠের গুঁড়োটি বের করার জন্য স্পষ্ট দেখতে পাবে।
43 Denn es ist kein guter Baum, der faule Frucht bringt, noch ein fauler Baum, der gute Frucht bringt.
“কোনো ভালো গাছে মন্দ ফল ধরে না, আবার মন্দ গাছেও ভালো ফল ধরে না।
44 Denn ein jeglicher Baum wird an seiner eigenen Frucht erkannt; denn von Dornen sammelt man nicht Feigen, noch liest man Trauben vom Dornbusch.
তার ফলের দ্বারাই প্রত্যেক গাছের পরিচয় পাওয়া যায়। লোকে কাঁটাঝোপ থেকে ডুমুর বা শেয়ালকাঁটা থেকে আঙুর সংগ্রহ করে না।
45 Der gute Mensch bringt Gutes hervor aus dem guten Schatz seines Herzens, und der schlechte Mensch bringt Schlechtes hervor aus dem schlechten Schatz seines Herzens; denn aus dem Überfließen des Herzens redet der Mensch.
ভালো মানুষ তার অন্তরের সঞ্চিত ভালো ভাণ্ডার থেকে ভালো বিষয়ই বের করে, এবং মন্দ মানুষ তার অন্তরের সঞ্চিত মন্দ ভাণ্ডার থেকে মন্দ বিষয়ই বের করে। কারণ হৃদয় থেকে যা উপচে পড়ে মুখ সেকথাই ব্যক্ত করে।
46 Was heißet ihr Mich aber: Herr, Herr! und tuet nicht, was Ich sage?
“কেন তোমরা আমাকে ‘প্রভু, প্রভু,’ বলে সম্বোধন করো, অথচ আমি যা বলি, তা তোমরা করো না?
47 Wer zu Mir kommt und höret Meine Worte und tut sie, von dem will Ich euch zeigen, wem er ähnlich ist.
যে আমার কাছে এসে আমার কথা শুনে কাজ করে, সে যে কেমন লোক, তা আমি তোমাদের বলি।
48 Er ist ähnlich einem Menschen, der ein Haus baute, der ausgrub und tief ging und legte den Grund auf den Felsen. Da aber eine Überschwemmung ward und der Strom sich an selbigem Hause brach, vermochte er es nicht zu erschüttern; denn es war auf den Felsen gegründet.
সে এমন একজন লোক, যে বাড়ি তৈরি করতে গিয়ে গভীর গর্ত খুঁড়ে শক্ত পাথরের উপর তার ভিত্তিমূল স্থাপন করল। যখন বন্যা এল, প্রবল স্রোত বাড়িতে এসে আঘাত করল, তাকে টলাতে পারল না, কারণ তা দৃঢ়ভাবে নির্মিত হয়েছিল।
49 Wer aber hört und nicht tut, der ist ähnlich einem Menschen, der sein Haus ohne Grund auf die Erde baute. An ihm brach sich der Strom, und es fiel alsobald, und der Bruch selbigen Hauses ward groß.
কিন্তু যে আমার কথা শুনেও সেই অনুযায়ী কাজ করে না, সে এমন একজনের মতো, যে ভিত ছাড়াই জমিতে বাড়ি নির্মাণ করল। প্রবল স্রোত যে মুহূর্তে সেই বাড়িতে আঘাত হানল, বাড়িটি পড়ে গেল, আর সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস হয়ে গেল।”