Habakuk 2
1 Auf meine Warte will ich treten und mich stellen auf den Turm, damit ich erspähe und sehe, was er mir sagen wird und was für eine Antwort ich auf meine Klage bekommen werde.
আমি নিজের নজর-ঘাঁটিতে দাঁড়াব এবং দুর্গের উপর অবস্থান করব; সেখানে অপেক্ষা করে দেখব যে সদাপ্রভু আমাকে কী বলছেন, এবং আমি কীভাবে এই নালিশের উত্তর দেব।
2 Da antwortete mir der HERR und sprach: Schreibe das Gesicht nieder und grabe es auf Tafeln, damit man es geläufig lesen kann!
তখন সদাপ্রভু উত্তর দিলেন: “এই দর্শন লেখো স্পষ্ট করে ফলকের উপর লেখো যাতে একজন দৌড়বাজ অন্যদের কাছে সঠিক বার্তা বহন করতে পারে।
3 Denn das Gesicht gilt noch für die bestimmte Zeit und eilt dem Ende zu und wird nicht trügen; wenn es verzieht, so harre seiner, denn es wird gewiß kommen und sich nicht verspäten.
কারণ এই দর্শন নির্ধারিত সময়ের অপেক্ষায় রয়েছে; এটা শেষ সময়ের কথা বলে এবং মিথ্যা প্রমাণিত হবে না। এটা ঘটতে দেরি হলেও, অপেক্ষা করো; নিশ্চয়ই এটা ঘটবে এবং দেরি হবে না।
4 Siehe, der Aufgeblasene, unaufrichtig ist seine Seele in ihm; aber der Gerechte wird durch seinen Glauben leben.
“দেখো, শত্রু অহংকারে ফুলে উঠেছে; তার ইচ্ছাসকল ন্যায্য নয়, কিন্তু ধার্মিক ব্যক্তি বিশ্বাসের দ্বারাই জীবিত থাকবে,
5 Und dazu kommt noch der tückische Wein. Der Mann wird übermütig und bleibt nicht ruhig; er wird so begehrlich wie der Scheol und unersättlich wie der Tod, daß er alle Völker zu sich sammeln und alle Nationen an sich ziehen will. (Sheol h7585)
প্রকৃতপক্ষে, সুরা তাকে প্রতারণা করে; সে দাম্ভিক এবং কখনও বিশ্রাম করে না। কারণ পাতালের মতো সে লোভী এবং মৃত্যুর মতো কখনোই সন্তুষ্ট হয় না, সমগ্র জাতিগণদের সে নিজের কাছে একত্রিত করে এবং সকলকে বন্দি করে। (Sheol h7585)
6 Werden nicht diese alle einen Spruch über ihn machen und ein Spottlied in Rätseln auf ihn dichten? Man wird sagen: Wehe dem, der sich bereichert mit fremdem Gut (wie lange noch?), der sich mit Pfandgut beschwert!
“কিন্তু তাদের সকলে কি তাকে বিদ্রুপ ও অবজ্ঞার সঙ্গে, এই বলে, উপহাস করবে না, “‘ধিক্ তাকে, যে চুরি করা সম্পত্তি জমিয়ে রাখে এবং জোর করে আদায় করে নিজেকে ধনী করে! এইভাবে আর কত দিন চলবে?’
7 Werden nicht plötzlich aufstehen, die dich betreiben werden, und aufwachen, die dich peinigen werden, so daß du ihnen zur Beute wirst?
তোমার পাওনাদাররা কি হঠাৎ তোমার বিরুদ্ধে সক্রিয় হয়ে উঠবে না? তারা কি সজাগ হয়ে তোমাকে ভীত করবে না? তখন তোমরা ওদের শিকার হবে।
8 Denn wie du viele Völker geplündert hast, so sollen alle übriggebliebenen Völker dich plündern wegen des vergossenen Menschenblutes und der Vergewaltigung des Landes, der Stadt und aller ihrer Bewohner!
যেহেতু তোমরা বহু জাতিগণদের লুট করেছ, তাই অবশিষ্ট ব্যক্তিরা তোমাদের লুট করবে। কারণ তোমরা মানুষের রক্তপাত করেছ; তোমরা দেশ, নগর এবং তার সমস্ত মানুষদের ধ্বংস করেছ।
9 Wehe dem, der nach bösem Gewinn trachtet für sein Haus, um dann sein Nest in der Höhe anzulegen und sicher zu sein vor der Hand des Bösewichts!
“ধিক্ তাকে, যে দুষ্কর্মের লাভে নিজের ঘর তৈরি করে, বিপর্যয়ের কবল থেকে বাঁচবার জন্য উঁচু স্থানে বসতি স্থাপন করে!
10 Du hast beschlossen, was deinem Haus zur Schande gereicht, die Vertilgung vieler Völker, und durch deine Sünden hast du deine Seele verwirkt.
তুমি বহু জাতির পতনের পরিকল্পনা করেছ, নিজের ঘরকে লজ্জিত এবং নিজের জীবন নষ্ট করেছ।
11 Ja, der Stein wird aus der Mauer heraus schreien und die Sparre im Holzwerk ihm antworten.
প্রাচীরের পাথরগুলি কেঁদে উঠবে, এবং ছাদের কড়িকাঠ তা প্রতিধ্বনিত করবে।
12 Wehe dem, der die Stadt mit Blut baut und die Burg mit Ungerechtigkeit befestigt!
“ধিক্ তাকে, যে রক্তপাতের মাধ্যমে নগর নির্মাণ করে, আর দুষ্কর্মের সাথে নগর স্থাপন করে!
13 Siehe, kommt es nicht vom HERRN der Heerscharen, daß Völker fürs Feuer arbeiten und Nationen für nichts sich abmühen?
সর্বশক্তিমান সদাপ্রভু কি নির্ধারণ করেননি যে জাতিগণের পরিশ্রম আগুনের কেবল ইন্ধনমাত্র, এবং তারা এত পরিশ্রম করে কিন্তু সবকিছুই ব্যর্থ হয়!
14 Denn die Erde wird voll werden der Erkenntnis der Herrlichkeit des HERRN, gleichwie die Wasser den Meeresgrund bedecken.
কারণ সমুদ্র যেমন জলরাশিতে আচ্ছন্ন, পৃথিবী তেমনই সদাপ্রভুর মহিমার জ্ঞানে পরিপূর্ণ হবে।
15 Wehe dem, der seinem Nächsten zu trinken gibt aus dem Becher seines Grimms und ihn sogar trunken macht, damit er seine Blöße sehe!
“ধিক্ তাকে, যে তার প্রতিবেশীদের সুরা পান করায়, সুরাপাত্র থেকে ঢেলে যায় যতক্ষণ না পর্যন্ত তারা মত্ত হয়ে ওঠে, যেন সে তাদের নগ্ন শরীরের প্রতি দৃষ্টি দিয়ে উপভোগ করতে পারে!
16 Du hast dich von Schande gesättigt, statt von Ehre; so trinke auch du und entblöße dich. Die Reihe wird auch an dich kommen, den Becher zu nehmen aus der rechten Hand des HERRN, und Schande wird fallen auf deine Herrlichkeit.
মহিমাতে নয় তুমি লজ্জায় পরিপূর্ণ হবে। এখন তোমার পালা! সুরা পান করো এবং তোমার নগ্নতা প্রকাশ পাক। সদাপ্রভুর বিচারের পানপাত্র থেকে পান করো এবং তোমার সব গৌরব লাঞ্ছনায় রূপান্তরিত হবে।
17 Denn der Frevel am Libanon wird auf dir lasten, und die Verheerung der wilden Tiere wird dich schrecken, um des vergossenen Menschenblutes willen und wegen der Vergewaltigung des Landes, der Stadt und aller ihrer Bewohner.
লেবাননের প্রতি তুমি যা অত্যাচার করেছ তা তোমাকে অভিভূত করবে, তুমি বন্যপশুদের ধ্বংস করেছ, আর তাদের আতঙ্ক তোমার হবে। কারণ তুমি মানুষের রক্তপাত করেছ; তোমরা দেশ, নগর এবং তার সমস্ত মানুষদের ধ্বংস করেছ।
18 Was nützt ein gemeißeltes Bild, daß der Bildhauer es geschaffen hat, ein gegossenes Bild und ein Lügenlehrer dazu? Denn der es gemacht hat, vertraut auf sein eigenes Machwerk, so daß er stumme Götzen verfertigt.
“কারিগরের তৈরি খোদিত মূর্তির কি মূল্য? অথবা এক প্রতিমূর্তি যে মিথ্যা শেখায়? কারণ যে সেটা বানায় সে নিজের সৃষ্টিতেই আস্থা রাখে; সে মূর্তি নির্মাণ করে যা কথা বলতে পারে না।
19 Wehe dem, der zum Holz spricht: «Wache auf!» und zum stummen Stein: «Stehe auf!» Kann er lehren? Siehe, er ist in Gold und Silber gefaßt, und es ist gar kein Geist in ihm!
ধিক্ তাকে, যে কাঠকে বলে, ‘জীবিত হও!’ আর নির্জীব পাথরকে বলে ‘ওঠো!’ সেটা কি পথ দেখাতে পারে? এটা সোনা ও রুপো দিয়ে আবৃত; এর মধ্যে কোনো শ্বাস নেই।”
20 Aber der HERR ist in seinem heiligen Tempel, stille sei vor ihm alle Welt!
কিন্তু সদাপ্রভু আপন পবিত্র মন্দিরে আছেন; সমস্ত পৃথিবী তাঁর সামনে নীরব থাকুক।
