< Psalm 35 >
1 Von David. Streite, HERR, mit denen, die mich bestreiten,
দাউদের গীত। হে সদাপ্রভু, যারা আমার সঙ্গে বিবাদ করে, তাদের সঙ্গে তুমি বিবাদ করো; যারা আমার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে, তাদের বিরুদ্ধে তুমি যুদ্ধ করো।
2 Ergreife Schild und Tartsche und stehe auf zur Hilfe für mich!
ঢাল ও বর্ম পরিধান করো; ওঠো, আর আমার সাহায্যের জন্য এসো।
3 Zücke die Lanze und sperre meinen Verfolgern den Weg, sprich zu meiner Seele: »Deine Hilfe bin ich!«
যারা আমাকে ধাওয়া করে তাদের বিরুদ্ধে বর্শা ও বল্লম তুলে নাও। আমাকে বলো, “আমিই তোমার পরিত্রাণ।”
4 Laß in Schmach und Schande geraten, die mir nach dem Leben trachten; zurückweichen müssen und schamrot werden, die auf Unheil gegen mich sinnen!
যারা আমার প্রাণনাশের চেষ্টা করে তারা অপমানিত হোক ও লজ্জায় নত হোক; যারা আমার ধ্বংসের চক্রান্ত করে তারা হতাশায় ফিরে যাক।
5 Laß sie werden wie Spreu vor dem Winde, während der Engel des HERRN sie zurückstößt!
বাতাসে তুষের মতো ওদের অবস্থা হোক, সদাপ্রভুর দূত তাদের বিতাড়িত করুক;
6 Ihr Weg müsse finster und schlüpfrig sein, während der Engel des HERRN sie verfolgt!
তাদের চলার পথ অন্ধকারাচ্ছন্ন ও পিচ্ছিল হোক, আর সদাপ্রভুর দূত তাদের পিছনে ধাওয়া করুক।
7 Denn ohn’ Ursach haben sie heimlich ihr Netz mir gestellt, meinem Leben ohn’ Ursach eine Grube gegraben.
যেহেতু ওরা অকারণে আমার জন্য গোপন ফাঁদ পেতেছে, আর অকারণেই আমার জন্য গর্ত খুঁড়েছে,
8 Möge Verderben ihn unversehens treffen, und sein Netz, das er heimlich gestellt, das möge ihn fangen: zum Verderben gerate er selbst hinein!
অতর্কিতে তাদের উপর যেন ধ্বংস নেমে আসে— ওদের পাতা গোপন ফাঁদে যেন ওরা নিজেরাই ধরা পড়ে, ওদের খোঁড়া গর্তে যেন ওরা পড়ে আর ধ্বংস হয়।
9 Dann wird mein Herz frohlocken über den HERRN und sich freuen ob seiner Hilfe;
তখন সদাপ্রভুর উদ্দেশে আমার প্রাণ আনন্দিত হবে, আর তাঁর পরিত্রাণে উল্লসিত হবে।
10 alle Glieder meines Leibes werden bekennen: »HERR, wer ist dir gleich? Du bist’s, der den Elenden rettet vor dem Überstarken und den Elenden und Armen vor dem Räuber.«
আমার সমগ্র সত্তা বলবে, “তোমার মতো কে আছে, হে সদাপ্রভু? তুমি শক্তিমানের হাত থেকে দুর্বলকে রক্ষা করো, লুণ্ঠনকারীদের হাত থেকে দুর্বল ও দরিদ্রদের রক্ষা করো।”
11 Es treten Lügenzeugen (gegen mich) auf, befragen mich über Dinge, von denen ich nichts weiß;
দুষ্ট সাক্ষীর দল এগিয়ে আসছে; আমার অজানা বিষয় নিয়ে তারা আমাকে প্রশ্ন করে।
12 sie vergelten mir Böses für Gutes, bringen Vereinsamung über mich.
উপকারের প্রতিদানে ওরা আমার অপকার করে, আমি শোকার্ত হয়ে রইলাম।
13 Ich aber – als krank sie lagen, war ein Sack mein Gewand; ich kasteite mich mit Fasten, und mein Gebet kehrte sich gegen mich selbst;
কিন্তু ওরা যখন পীড়িত ছিল, আমি দুঃখে তখন চট পরেছিলাম, উপবাস করে নিজেকে নম্র করেছিলাম, কিন্তু আমার প্রার্থনা নিরুত্তর হয়ে আমার কাছে ফিরে এল।
14 als wär’s mein Freund, mein Bruder, so ging ich einher; wie einer, der Leid um die Mutter trägt, so senkte ich trauernd das Haupt.
আমি শোকার্ত হয়ে রইলাম, যেন তারা আমার বন্ধু বা পরিবার ছিল, বিষাদে আমি মাথা নত করেছিলাম যেন আমি নিজের মায়ের শোকে বিলাপ করছিলাম।
15 Doch jetzt ob meinem Sturze frohlocken sie und tun sich zusammen, sie treten zu kränkendem Spott zusammen gegen mich, und Leute, die ich nicht kenne, lästern mich unaufhörlich,
কিন্তু যখন আমি হোঁচট খেলাম, তখন ওরা আনন্দে সমবেত হল, আক্রমণকারীরা আমার অজান্তে আমার বিরুদ্ধে দলবদ্ধ হল। ক্ষান্ত না হয়ে তারা আমাকে বিদীর্ণ করল।
16 die heuchlerischen Kuchenbettler, die doch mit den Zähnen gegen mich knirschen.
অধার্মিকের মতো তারা আমাকে ব্যঙ্গবিদ্রুপ করে, তারা আমার প্রতি দন্তঘর্ষণ করে।
17 O Allherr, wie lange noch willst du’s ansehn? Entreiß meine Seele ihren Lügenreden (oder Verwüstungen), mein Leben den jungen Löwen!
আর কত কাল, হে প্রভু, তুমি নীরবে দেখবে? ওদের হিংস্র আক্রমণ থেকে আমাকে রক্ষা করো, ওইসব সিংহের গ্রাস থেকে আমার জীবন বাঁচাও।
18 Dann will ich dir danken in großer Versammlung, vor zahlreichem Volke dich preisen.
মহাসমাবেশে আমি তোমাকে ধন্যবাদ জানাব; অগণিত মানুষের মাঝে আমি তোমার প্রশংসা করব।
19 Laß sich nicht freun über mich, die ohn’ Ursach mir feind sind, laß nicht mit den Augen blinzeln, die ohne Grund mich hassen!
যারা অকারণে আমার শত্রু হয়েছে তারা যেন আমার পরাজয়ে উল্লসিত না হয়; যারা অকারণে আমায় ঘৃণা করে তারা যেন পরহিংসায় আমার প্রতি কটাক্ষ না করে।
20 Sie reden ja nicht, was zum Frieden dient, nein, gegen die Stillen im Lande ersinnen sie Worte des Truges;
তারা শান্তির কথা বলে না; কিন্তু যারা জগতে শান্তিতে বসবাস করে তাদেরই বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ রচনা করে।
21 sie reißen den Mund weit auf gegen mich, sie rufen: »Haha, wir haben’s mit unsern eigenen Augen gesehn!«
তারা আমার প্রতি অবজ্ঞা করে আর বলে, “হা! হা! আমরা নিজেদের চোখে এসব দেখেছি।”
22 Du hast’s gesehn, HERR: bleibe nicht stumm, o Allherr, bleibe nicht fern von mir,
হে সদাপ্রভু, তুমি সবই দেখেছ, তুমি নীরব থেকো না। হে প্রভু, তুমি আমার কাছ থেকে দূরে থেকো না।
23 Erhebe dich doch, wache auf, mir Recht zu schaffen, mein Gott und Allherr, meine Sache zu führen!
জেগে ওঠো এবং আমায় সমর্থন করো! আমার পক্ষে দাঁড়াও, হে আমার ঈশ্বর ও প্রভু।
24 Schaffe mir Recht nach deiner Gerechtigkeit, HERR mein Gott, laß sie sich über mich nicht freuen!
তোমার ধার্মিকতায় আমাকে নির্দোষ ঘোষণা করো, হে সদাপ্রভু, আমার ঈশ্বর; আমাকে নিয়ে তাদের উল্লাস করতে দিয়ো না।
25 Laß sie in ihrem Herzen nicht sagen: »Haha! So wollten wir’s!« Laß sie nicht sagen: »Wir haben ihn verschlungen!«
তাদের ভাবতে দিয়ো না, “আহা! আমরা যা চেয়েছি, তাই ঘটেছে!” অথবা না বলে, “আমরা ওকে গ্রাস করেছি।”
26 Laß sie alle enttäuscht und schamrot werden, die meines Unglücks sich freuen, laß in Schmach und Schande sich kleiden, die gegen mich großtun!
যারা আমার দুর্দশায় উল্লসিত হয় তারা যেন লজ্জিত ও অপমানিত হয়; যারা আমার উপরে নিজেদের উন্নত করে তারা সবাই যেন লজ্জায় ও অসম্মানে আবৃত হয়।
27 Laß jubeln und fröhlich sein, die mein Recht mir wünschen, und laß sie immer bekennen: »Groß ist der HERR, dem das Heil seines Knechtes am Herzen liegt!«
যারা আমার নির্দোষিতা প্রমাণে আনন্দ পায়, তারা আনন্দধ্বনি করুক, আহ্লাদিত হোক; তারা সর্বক্ষণ বলুক, “সদাপ্রভু মহিমান্বিত হোন, যিনি তাঁর দাসের কল্যাণে নিত্য আনন্দিত।”
28 Dann soll meine Zunge verkünden deine Gerechtigkeit (und) deinen Ruhm den ganzen Tag.
আমার জিভ তোমার ধার্মিকতা প্রচার করবে, সারাদিন তোমার প্রশংসাগান গাইবে।