Matthaeus 5
1 Als Jesus nun die Volksscharen sah, ging er ins Gebirge hinauf, und nachdem er sich dort gesetzt hatte, traten seine Jünger zu ihm.
১অনন্তরং স জননিৱহং নিরীক্ষ্য ভূধরোপরি ৱ্রজিৎৱা সমুপৱিৱেশ|
2 Da tat er seinen Mund auf und lehrte sie mit den Worten:
২তদানীং শিষ্যেষু তস্য সমীপমাগতেষু তেন তেভ্য এষা কথা কথ্যাঞ্চক্রে|
3 »Selig sind die geistlich Armen, denn ihnen wird das Himmelreich zuteil!
৩অভিমানহীনা জনা ধন্যাঃ, যতস্তে স্ৱর্গীযরাজ্যম্ অধিকরিষ্যন্তি|
4 Selig sind die Bekümmerten, denn sie werden getröstet werden! –
৪খিদ্যমানা মনুজা ধন্যাঃ, যস্মাৎ তে সান্ত্ৱনাং প্রাপ্সন্তি|
5 Selig sind die Sanftmütigen, denn sie werden das Land ererben!
৫নম্রা মানৱাশ্চ ধন্যাঃ, যস্মাৎ তে মেদিনীম্ অধিকরিষ্যন্তি|
6 Selig sind, die nach der Gerechtigkeit hungern und dürsten, denn sie werden gesättigt werden! –
৬ধর্ম্মায বুভুক্ষিতাঃ তৃষার্ত্তাশ্চ মনুজা ধন্যাঃ, যস্মাৎ তে পরিতর্প্স্যন্তি|
7 Selig sind die Barmherzigen, denn sie werden Barmherzigkeit erlangen!
৭কৃপালৱো মানৱা ধন্যাঃ, যস্মাৎ তে কৃপাং প্রাপ্স্যন্তি|
8 Selig sind, die reinen Herzens sind, denn sie werden Gott schauen!
৮নির্ম্মলহৃদযা মনুজাশ্চ ধন্যাঃ, যস্মাৎ ত ঈশ্চরং দ্রক্ষ্যন্তি|
9 Selig sind die Friedfertigen, denn sie werden Söhne Gottes heißen! –
৯মেলযিতারো মানৱা ধন্যাঃ, যস্মাৎ ত ঈশ্চরস্য সন্তানৎৱেন ৱিখ্যাস্যন্তি|
10 Selig sind, die um der Gerechtigkeit willen Verfolgung erleiden, denn ihnen wird das Himmelreich zuteil!
১০ধর্ম্মকারণাৎ তাডিতা মনুজা ধন্যা, যস্মাৎ স্ৱর্গীযরাজ্যে তেষামধিকরো ৱিদ্যতে|
11 Selig seid ihr, wenn man euch um meinetwillen schmäht und verfolgt und euch lügnerisch alles Böse nachredet!
১১যদা মনুজা মম নামকৃতে যুষ্মান্ নিন্দন্তি তাডযন্তি মৃষা নানাদুর্ৱ্ৱাক্যানি ৱদন্তি চ, তদা যুযং ধন্যাঃ|
12 Freuet euch darüber und jubelt, denn euer Lohn ist groß im Himmel! Ebenso hat man ja auch die Propheten vor euch verfolgt.«
১২তদা আনন্দত, তথা ভৃশং হ্লাদধ্ৱঞ্চ, যতঃ স্ৱর্গে ভূযাংসি ফলানি লপ্স্যধ্ৱে; তে যুষ্মাকং পুরাতনান্ ভৱিষ্যদ্ৱাদিনোঽপি তাদৃগ্ অতাডযন্|
13 »Ihr seid das Salz der Erde! Wenn aber das Salz fade geworden ist, womit soll es wieder gesalzen werden? Es taugt zu nichts mehr, als aus dem Hause geworfen und von den Leuten zertreten zu werden. –
১৩যুযং মেদিন্যাং লৱণরূপাঃ, কিন্তু যদি লৱণস্য লৱণৎৱম্ অপযাতি, তর্হি তৎ কেন প্রকারেণ স্ৱাদুযুক্তং ভৱিষ্যতি? তৎ কস্যাপি কার্য্যস্যাযোগ্যৎৱাৎ কেৱলং বহিঃ প্রক্ষেপ্তুং নরাণাং পদতলেন দলযিতুঞ্চ যোগ্যং ভৱতি|
14 Ihr seid das Licht der Welt! Eine Stadt, die oben auf einem Berge liegt, kann nicht verborgen bleiben.
১৪যূযং জগতি দীপ্তিরূপাঃ, ভূধরোপরি স্থিতং নগরং গুপ্তং ভৱিতুং নহি শক্ষ্যতি|
15 Man zündet auch nicht ein Licht an und stellt es unter den Scheffel, sondern auf den Leuchter: dann leuchtet es allen, die im Hause sind.
১৫অপরং মনুজাঃ প্রদীপান্ প্রজ্ৱাল্য দ্রোণাধো ন স্থাপযন্তি, কিন্তু দীপাধারোপর্য্যেৱ স্থাপযন্তি, তেন তে দীপা গেহস্থিতান্ সকলান্ প্রকাশযন্তি|
16 Ebenso soll auch euer Licht vor den Menschen leuchten, damit sie eure guten Werke sehen und euren Vater, der im Himmel ist, preisen.«
১৬যেন মানৱা যুষ্মাকং সৎকর্ম্মাণি ৱিলোক্য যুষ্মাকং স্ৱর্গস্থং পিতরং ধন্যং ৱদন্তি, তেষাং সমক্ষং যুষ্মাকং দীপ্তিস্তাদৃক্ প্রকাশতাম্|
17 »Denkt nicht, daß ich gekommen sei, das Gesetz oder die Propheten aufzulösen! Ich bin nicht gekommen aufzulösen, sondern zu erfüllen.
১৭অহং ৱ্যৱস্থাং ভৱিষ্যদ্ৱাক্যঞ্চ লোপ্তুম্ আগতৱান্, ইত্থং মানুভৱত, তে দ্ৱে লোপ্তুং নাগতৱান্, কিন্তু সফলে কর্ত্তুম্ আগতোস্মি|
18 Denn wahrlich ich sage euch: Bis Himmel und Erde vergehen, wird vom Gesetz nicht ein einziges Jota und kein Strichlein vergehen, bis alles in Erfüllung gegangen ist.
১৮অপরং যুষ্মান্ অহং তথ্যং ৱদামি যাৱৎ ৱ্যোমমেদিন্যো র্ধ্ৱংসো ন ভৱিষ্যতি, তাৱৎ সর্ৱ্ৱস্মিন্ সফলে ন জাতে ৱ্যৱস্থাযা একা মাত্রা বিন্দুরেকোপি ৱা ন লোপ্স্যতে|
19 Wer also ein einziges von diesen Geboten – und wäre es das geringste – auflöst und die Menschen demgemäß lehrt, der wird der Geringste im Himmelreich heißen; wer sie aber tut und (die Menschen) so lehrt, der wird groß im Himmelreich heißen.
১৯তস্মাৎ যো জন এতাসাম্ আজ্ঞানাম্ অতিক্ষুদ্রাম্ একাজ্ঞামপী লংঘতে মনুজাংঞ্চ তথৈৱ শিক্ষযতি, স স্ৱর্গীযরাজ্যে সর্ৱ্ৱেভ্যঃ ক্ষুদ্রৎৱেন ৱিখ্যাস্যতে, কিন্তু যো জনস্তাং পালযতি, তথৈৱ শিক্ষযতি চ, স স্ৱর্গীযরাজ্যে প্রধানৎৱেন ৱিখ্যাস্যতে|
20 Denn ich sage euch: Wenn es mit eurer Gerechtigkeit nicht weit besser bestellt ist als bei den Schriftgelehrten und Pharisäern, so werdet ihr nimmermehr ins Himmelreich eingehen!«
২০অপরং যুষ্মান্ অহং ৱদামি, অধ্যাপকফিরূশিমানৱানাং ধর্ম্মানুষ্ঠানাৎ যুষ্মাকং ধর্ম্মানুষ্ঠানে নোত্তমে জাতে যূযম্ ঈশ্ৱরীযরাজ্যং প্রৱেষ্টুং ন শক্ষ্যথ|
21 »Ihr habt gehört, daß den Alten geboten worden ist: ›Du sollst nicht töten‹, wer aber tötet, soll dem Gericht verfallen sein.
২১অপরঞ্চ ৎৱং নরং মা ৱধীঃ, যস্মাৎ যো নরং হন্তি, স ৱিচারসভাযাং দণ্ডার্হো ভৱিষ্যতি, পূর্ৱ্ৱকালীনজনেভ্য ইতি কথিতমাসীৎ, যুষ্মাভিরশ্রাৱি|
22 Ich dagegen sage euch: Wer seinem Bruder auch nur zürnt, der soll dem Gericht verfallen sein; und wer zu seinem Bruder ›Dummkopf‹ sagt, soll dem Hohen Rat verfallen sein; und wer ›du Narr‹ zu ihm sagt, soll der Feuerhölle verfallen sein. (Geenna g1067)
২২কিন্ত্ৱহং যুষ্মান্ ৱদামি, যঃ কশ্চিৎ কারণং ৱিনা নিজভ্রাত্রে কুপ্যতি, স ৱিচারসভাযাং দণ্ডার্হো ভৱিষ্যতি; যঃ কশ্চিচ্চ স্ৱীযসহজং নির্ব্বোধং ৱদতি, স মহাসভাযাং দণ্ডার্হো ভৱিষ্যতি; পুনশ্চ ৎৱং মূঢ ইতি ৱাক্যং যদি কশ্চিৎ স্ৱীযভ্রাতরং ৱক্তি, তর্হি নরকাগ্নৌ স দণ্ডার্হো ভৱিষ্যতি| (Geenna g1067)
23 Wenn du also deine Opfergabe zum Altar bringst und dich dort erinnerst, daß dein Bruder etwas gegen dich hat,
২৩অতো ৱেদ্যাঃ সমীপং নিজনৈৱেদ্যে সমানীতেঽপি নিজভ্রাতরং প্রতি কস্মাচ্চিৎ কারণাৎ ৎৱং যদি দোষী ৱিদ্যসে, তদানীং তৱ তস্য স্মৃতি র্জাযতে চ,
24 so laß deine Gabe dort vor dem Altar und gehe zunächst hin und versöhne dich mit deinem Bruder; alsdann geh hin und opfere deine Gabe!
২৪তর্হি তস্যা ৱেদ্যাঃ সমীপে নিজনৈৱৈদ্যং নিধায তদৈৱ গৎৱা পূর্ৱ্ৱং তেন সার্দ্ধং মিল, পশ্চাৎ আগত্য নিজনৈৱেদ্যং নিৱেদয|
25 Sei zum Vergleich mit deinem Widersacher ohne Säumen bereit, solange du mit ihm noch auf dem Wege (zum Richter) bist, damit dein Widersacher dich nicht dem Richter übergibt und der Richter dich dem Gerichtsdiener (überantwortet) und du ins Gefängnis gesetzt wirst.
২৫অন্যঞ্চ যাৱৎ ৱিৱাদিনা সার্দ্ধং ৱর্ত্মনি তিষ্ঠসি, তাৱৎ তেন সার্দ্ধং মেলনং কুরু; নো চেৎ ৱিৱাদী ৱিচারযিতুঃ সমীপে ৎৱাং সমর্পযতি ৱিচারযিতা চ রক্ষিণঃ সন্নিধৌ সমর্পযতি তদা ৎৱং কারাযাং বধ্যেথাঃ|
26 Wahrlich ich sage dir: Du wirst von dort sicherlich nicht herauskommen, bis du den letzten Pfennig bezahlt hast.
২৬তর্হি ৎৱামহং তথ্থং ব্রৱীমি, শেষকপর্দকেঽপি ন পরিশোধিতে তস্মাৎ স্থানাৎ কদাপি বহিরাগন্তুং ন শক্ষ্যসি|
27 Ihr habt gehört, daß (den Alten) geboten worden ist: ›Du sollst nicht ehebrechen!‹
২৭অপরং ৎৱং মা ৱ্যভিচর, যদেতদ্ ৱচনং পূর্ৱ্ৱকালীনলোকেভ্যঃ কথিতমাসীৎ, তদ্ যূযং শ্রুতৱন্তঃ;
28 Ich dagegen sage euch: Wer eine Ehefrau auch nur mit Begehrlichkeit anblickt, hat damit schon in seinem Herzen Ehebruch an ihr begangen.
২৮কিন্ত্ৱহং যুষ্মান্ ৱদামি, যদি কশ্চিৎ কামতঃ কাঞ্চন যোষিতং পশ্যতি, তর্হি স মনসা তদৈৱ ৱ্যভিচরিতৱান্|
29 Wenn dich also dein rechtes Auge ärgert, so reiß es aus und wirf es weg von dir; denn es ist besser für dich, daß eines deiner Glieder (dir) verloren geht, als daß dein ganzer Leib in die Hölle geworfen wird. (Geenna g1067)
২৯তস্মাৎ তৱ দক্ষিণং নেত্রং যদি ৎৱাং বাধতে, তর্হি তন্নেত্রম্ উৎপাট্য দূরে নিক্ষিপ, যস্মাৎ তৱ সর্ৱ্ৱৱপুষো নরকে নিক্ষেপাৎ তৱৈকাঙ্গস্য নাশো ৱরং| (Geenna g1067)
30 Und wenn deine rechte Hand dich ärgert, so haue sie ab und wirf sie weg von dir; denn es ist besser für dich, daß eines deiner Glieder (dir) verloren geht, als daß dein ganzer Leib in die Hölle geworfen wird. – (Geenna g1067)
৩০যদ্ৱা তৱ দক্ষিণঃ করো যদি ৎৱাং বাধতে, তর্হি তং করং ছিত্ত্ৱা দূরে নিক্ষিপ, যতঃ সর্ৱ্ৱৱপুষো নরকে নিক্ষেপাৎ একাঙ্গস্য নাশো ৱরং| (Geenna g1067)
31 Ferner ist (zu den Alten) gesagt worden: ›Wer seine Ehefrau entläßt, der soll ihr einen Scheidebrief geben!‹
৩১উক্তমাস্তে, যদি কশ্চিন্ নিজজাযাং পরিত্যক্ত্তুম্ ইচ্ছতি, তর্হি স তস্যৈ ত্যাগপত্রং দদাতু|
32 Ich dagegen sage euch: Wer sich von seiner Frau scheidet – außer auf Grund von Unzucht –, der verschuldet es, daß dann Ehebruch mit ihr verübt wird; und wer eine entlassene Frau heiratet, der begeht Ehebruch.
৩২কিন্ত্ৱহং যুষ্মান্ ৱ্যাহরামি, ৱ্যভিচারদোষে ন জাতে যদি কশ্চিন্ নিজজাযাং পরিত্যজতি, তর্হি স তাং ৱ্যভিচারযতি; যশ্চ তাং ত্যক্তাং স্ত্রিযং ৱিৱহতি, সোপি ৱ্যভিচরতি|
33 Ihr habt weiter gehört, daß den Alten geboten worden ist: ›Du sollst nicht falsch schwören‹, ›sollst aber dem Herrn deine Eide erfüllen!‹
৩৩পুনশ্চ ৎৱং মৃষা শপথম্ ন কুর্ৱ্ৱন্ ঈশ্চরায নিজশপথং পালয, পূর্ৱ্ৱকালীনলোকেভ্যো যৈষা কথা কথিতা, তামপি যূযং শ্রুতৱন্তঃ|
34 Ich dagegen sage euch: Ihr sollt überhaupt nicht schwören, weder beim Himmel, denn er ist Gottes Thron,
৩৪কিন্ত্ৱহং যুষ্মান্ ৱদামি, কমপি শপথং মা কার্ষ্ট, অর্থতঃ স্ৱর্গনাম্না ন, যতঃ স ঈশ্ৱরস্য সিংহাসনং;
35 noch bei der Erde, denn sie ist der Schemel seiner Füße, noch bei Jerusalem, denn es ist die Stadt des großen Königs.
৩৫পৃথিৱ্যা নাম্নাপি ন, যতঃ সা তস্য পাদপীঠং; যিরূশালমো নাম্নাপি ন, যতঃ সা মহারাজস্য পুরী;
36 Auch bei deinem Haupte sollst du nicht schwören, denn du vermagst kein einziges Haar weiß oder schwarz zu machen.
৩৬নিজশিরোনাম্নাপি ন, যস্মাৎ তস্যৈকং কচমপি সিতম্ অসিতং ৱা কর্ত্তুং ৎৱযা ন শক্যতে|
37 Eure Rede sei vielmehr ›ja ja – nein nein‹; jeder weitere Zusatz ist vom Übel.
৩৭অপরং যূযং সংলাপসমযে কেৱলং ভৱতীতি ন ভৱতীতি চ ৱদত যত ইতোঽধিকং যৎ তৎ পাপাত্মনো জাযতে|
38 Ihr habt gehört, daß (den Alten) geboten worden ist: ›Auge um Auge und Zahn um Zahn!‹
৩৮অপরং লোচনস্য ৱিনিমযেন লোচনং দন্তস্য ৱিনিমযেন দন্তঃ পূর্ৱ্ৱক্তমিদং ৱচনঞ্চ যুষ্মাভিরশ্রূযত|
39 Ich dagegen sage euch: Ihr sollt dem Bösen keinen Widerstand leisten; sondern wer dich auf die rechte Wange schlägt, dem halte auch die andere hin,
৩৯কিন্ত্ৱহং যুষ্মান্ ৱদামি যূযং হিংসকং নরং মা ৱ্যাঘাতযত| কিন্তু কেনচিৎ তৱ দক্ষিণকপোলে চপেটাঘাতে কৃতে তং প্রতি ৱামং কপোলঞ্চ ৱ্যাঘোটয|
40 und wer mit dir einen Rechtsstreit anfangen und dir den Rock nehmen will, dem überlaß auch noch den Mantel,
৪০অপরং কেনচিৎ ৎৱযা সার্ধ্দং ৱিৱাদং কৃৎৱা তৱ পরিধেযৱসনে জিঘৃতিতে তস্মাযুত্তরীযৱসনমপি দেহি|
41 und wer dich zu einer Meile Weges nötigt, mit dem gehe zwei.
৪১যদি কশ্চিৎ ৎৱাং ক্রোশমেকং নযনার্থং অন্যাযতো ধরতি, তদা তেন সার্ধ্দং ক্রোশদ্ৱযং যাহি|
42 Wer dich (um etwas) bittet, dem gib, und wer (Geld) von dir borgen will, den weise nicht ab!
৪২যশ্চ মানৱস্ত্ৱাং যাচতে, তস্মৈ দেহি, যদি কশ্চিৎ তুভ্যং ধারযিতুম্ ইচ্ছতি, তর্হি তং প্রতি পরাংমুখো মা ভূঃ|
43 Ihr habt gehört, daß (den Alten) geboten worden ist; ›Du sollst deinen Nächsten lieben, und deinen Feind hassen!‹
৪৩নিজসমীপৱসিনি প্রেম কুরু, কিন্তু শত্রুং প্রতি দ্ৱেষং কুরু, যদেতৎ পুরোক্তং ৱচনং এতদপি যূযং শ্রুতৱন্তঃ|
44 Ich dagegen sage euch: Liebet eure Feinde und betet für eure Verfolger,
৪৪কিন্ত্ৱহং যুষ্মান্ ৱদামি, যূযং রিপুৱ্ৱপি প্রেম কুরুত, যে চ যুষ্মান্ শপন্তে, তান, আশিষং ৱদত, যে চ যুষ্মান্ ঋতীযন্তে, তেষাং মঙ্গলং কুরুত, যে চ যুষ্মান্ নিন্দন্তি, তাডযন্তি চ, তেষাং কৃতে প্রার্থযধ্ৱং|
45 damit ihr euch als Söhne eures himmlischen Vaters erweist. Denn er läßt seine Sonne über Böse und Gute aufgehen und läßt regnen auf Gerechte und Ungerechte.
৪৫তত্র যঃ সতামসতাঞ্চোপরি প্রভাকরম্ উদাযযতি, তথা ধার্ম্মিকানামধার্ম্মিকানাঞ্চোপরি নীরং ৱর্ষযতি তাদৃশো যো যুষ্মাকং স্ৱর্গস্থঃ পিতা, যূযং তস্যৈৱ সন্তানা ভৱিষ্যথ|
46 Denn wenn ihr (nur) die liebt, die euch lieben, welches Verdienst habt ihr da? Tun das nicht auch die Zöllner?
৪৬যে যুষ্মাসু প্রেম কুর্ৱ্ৱন্তি, যূযং যদি কেৱলং তেৱ্ৱেৱ প্রেম কুরুথ, তর্হি যুষ্মাকং কিং ফলং ভৱিষ্যতি? চণ্ডালা অপি তাদৃশং কিং ন কুর্ৱ্ৱন্তি?
47 Und wenn ihr nur eure Freunde grüßt, was tut ihr da Besonderes? Tun das nicht auch die Heiden?
৪৭অপরং যূযং যদি কেৱলং স্ৱীযভ্রাতৃৎৱেন নমত, তর্হি কিং মহৎ কর্ম্ম কুরুথ? চণ্ডালা অপি তাদৃশং কিং ন কুর্ৱ্ৱন্তি?
48 Darum sollt ihr vollkommen sein, wie euer himmlischer Vater vollkommen ist.«
৪৮তস্মাৎ যুষ্মাকং স্ৱর্গস্থঃ পিতা যথা পূর্ণো ভৱতি, যূযমপি তাদৃশা ভৱত|
