< Jeremia 31 >

1 »In jener Zeit« – so lautet der Ausspruch des HERRN – »will ich der Gott sein für alle Geschlechter Israels, und sie sollen mein Volk sein.«
“সেই দিন” এটি সদাপ্রভুর ঘোষণা “আমি ইস্রায়েলের সব গোষ্ঠীরই ঈশ্বর হব এবং তারা আমার প্রজা হবে।”
2 So hat der HERR gesprochen: »Das Volk der dem Schwert Entronnenen hat Gnade gefunden in der Wüste: ich will hingehen, um Israel zu seiner Ruhestätte zu führen!«
সদাপ্রভু এই কথা বলেন, “লোকেরা, যারা তরোয়ালের থেকে বেঁচে গেছে, তারা মরুপ্রান্তে অনুগ্রহ পেল, ইস্রায়েলকে বিশ্রাম দিতে গেলাম।”
3 Von fern her ist der HERR mir erschienen: »Ja, mit ewiger Liebe habe ich dich geliebt; darum habe ich dir meine Gnade so lange treu bewahrt.
সদাপ্রভু অতীতে আমার কাছে আবির্ভূত হয়ে বললেন, “ইস্রায়েল, আমি তোমাকে অনন্তকালীন ভালোবাসায় ভালোবেসেছি। তাই আমি তোমাকে বিশ্বস্ত চুক্তি দিয়ে আমার কাছে টেনেছি।
4 Ich will dich noch einmal aufbauen, daß du neuerbaut dastehst, Jungfrau Israel! Du sollst dich noch einmal mit deinen Handpauken schmücken und im Reigen der Tanzenden ausziehen!
কুমারী ইস্রায়েল, আমি তোমাকে আবার গড়ে তুলব, তাতে তুমি গড়ে উঠবে। তুমি আবার তোমার খঞ্জনি নেবে এবং আনন্দের সঙ্গে নাচতে যাবে।
5 Du sollst noch einmal Weingärten auf den Bergen Samarias anlegen, und die sie angelegt haben, sollen auch die Früchte genießen.
শমরিয়ার পর্বতের উপরে তুমি আবার আঙ্গুর ক্ষেত রোপণ করবে; চাষীরা চাষ করবে এবং তার ফল ভালো কাজে লাগবে।
6 Denn es kommt ein Tag, da werden die Wächter im Gebirge Ephraim rufen: ›Macht euch auf, laßt uns nach Zion hinaufziehen zum HERRN, unserm Gott!‹«
কারণ একটি দিন আসবে, যখন ইফ্রয়িমের পর্বতের উপরে পাহারাদারেরা ঘোষণা করবে, ‘ওঠ, আমরা সিয়োনে সদাপ্রভু, আমাদের ঈশ্বরের কাছে যাই’।”
7 Denn so hat der HERR gesprochen: »Erhebt ein Freudengeschrei über Jakob und jauchzt über das Haupt der Völker! Laßt Lobgesang erschallen und betet: ›Rette dein Volk, HERR, den Überrest Israels!‹
কারণ সদাপ্রভু এই কথা বলেন, “তোমরা যাকোবের আনন্দের জন্য চিত্কার কর! জাতির প্রধান লোকেদের জন্য উল্লাসধ্বনি কর! প্রশংসা শোনা যাক, বল, ‘সদাপ্রভু ইস্রায়েলের অবশিষ্ট থাকা লোকেদের, তাঁর প্রজাদের উদ্ধার করেছেন’।
8 Seht, ich bringe sie heim aus dem Lande des Nordens und sammle sie von den Enden der Erde, unter ihnen Blinde und Lahme, Schwangere und Wöchnerinnen allzumal: als große Volksgemeinde kehren sie hierher zurück.
দেখ, আমি উত্তরের দেশ থেকে তাদের নিয়ে আসব। পৃথিবীর শেষ সীমানা থেকে তাদের জড়ো করব। তাদের মধ্যে থাকবে অন্ধ, খোঁড়া, গর্ভবতী এবং প্রসূতি মহিলা এখানে অনেক অনেক মানুষ ফিরে আসবে।
9 Mit Weinen kommen sie, und unter flehentlichen Gebeten geleite ich sie; ich führe sie zu Wasserbächen auf ebenem Wege, auf dem sie nicht straucheln sollen; denn ich bin (jetzt wieder) Israels Vater geworden, und Ephraim ist mein erstgeborener Sohn!«
তারা কাঁদতে কাঁদতে আসবে; তাদের আবেদন মত আমি তাদের পরিচালনা করব। আমি তাদের জলের স্রোতের কাছের সরল পথ দিয়ে চালাবো। সেখানে তারা হোঁচট খাবে না, কারণ আমি ইস্রায়েলের পিতা হবো এবং ইফ্রয়িম আমার প্রথম সন্তান।”
10 Vernehmt das Wort des HERRN, ihr Völker, und verkündet in den fernsten Meeresländern folgende Botschaft: »Er, der Israel zerstreut hat, sammelt es wieder und hütet es wie ein Hirt seine Herde!«
১০জাতিসমূহ, সদাপ্রভুর বাক্য শোন। দূরের উপকূলে তা বর্ণনা কর। জাতি, তোমরা বল, “যিনি ইস্রায়েলকে ছড়িয়েছেন, তিনিই তাদের জড়ো করবেন এবং মেষপালকের মত করে তাঁর মেষ রক্ষা করবেন।”
11 Denn der HERR hat Jakob losgekauft und ihn befreit aus der Gewalt dessen, der stärker war als er.
১১কারণ সদাপ্রভু যাকোবকে মুক্ত করেছেন এবং তার থেকে শক্তিশালীদের হাত থেকে তাদের ছাড়িয়ে এনেছেন।
12 So werden sie denn kommen und auf Zions Höhe jubeln und strahlen vor Freude über die Segensgaben des HERRN, über das Korn und den Most und das Öl, über die jungen Schafe und Rinder; und ihre Seele wird sein wie ein wohlbewässerter Garten, und sie werden fortan nicht mehr zu darben brauchen.
১২তখন তারা আসবে এবং সিয়োনের উঁচু জায়গায় আনন্দ করবে। তারা সদাপ্রভুর মঙ্গলদানে, দানাশষ্যে, নতুন আঙ্গুর রস, তেল, ভেড়া ও গরুর পালের বাচ্চা পেয়ে আনন্দ করবে। কারণ তাদের প্রাণ হবে জলপূর্ণ বাগানের মত এবং তারা আর কখনও দুঃখ অনুভব করবে না।
13 Alsdann wird die Jungfrau sich wieder am Reigentanz erfreuen, Jünglinge und Greise allzumal. »Ja, ich will ihre Trauer in Freude verwandeln und sie trösten und fröhlich machen nach ihrem Leid.
১৩তখন কুমারীরা নাচবে এবং যুবক ও বয়ষ্ক লোকেরাও সাথে থাকবে। “আমি তাদের বিলাপ উল্লাসে বদলে দেব; আমি তাদের দয়া করব এবং তাদের দুঃখের পরিবর্তে আনন্দিত করব।
14 Und ich will das Herz der Priester mit fetter Speise laben, und mein Volk soll sich an meinen Segensgaben sättigen!« – so lautet der Ausspruch des HERRN.
১৪তখন আমি যাজকদের প্রাচুর্য্য দিয়ে পরিপূর্ণ করব। আমার প্রজারা আমার মঙ্গল দিয়ে পূর্ণ হবে।” এটা সদাপ্রভুর ঘোষণা।
15 So hat der HERR gesprochen: »Horch! In Rama wird Wehklage laut, bitterliches Weinen! Rahel weint um ihre Kinder, will sich nicht trösten lassen wegen ihrer Kinder: ach, sie sind nicht mehr da!«
১৫সদাপ্রভু এই কথা বলেন, “রামায় একটি আওয়াজ শোনা যাচ্ছে, হাহাকার ও তিক্ত কান্না। রাহেল তার সন্তানদের জন্য কাঁদছে। সে তাদের ছেড়ে আরাম করতে অস্বীকার করে, কারণ তারা আর বেঁচে নেই।”
16 Doch so hat der HERR gesprochen: »Wehre deiner Stimme das Klagen und deinen Augen die Tränen! Denn es gibt noch einen Lohn für deine Mühsal« – so lautet der Ausspruch des HERRN –; »denn sie sollen aus dem Lande des Feindes wieder heimkehren!
১৬সদাপ্রভু এই কথা বলেন, “তোমার কান্নাকাটি থামাও ও চোখের জল ধরে রাখো; কারণ তোমার কষ্টের পুরষ্কার পাবে।” এটা সদাপ্রভুর ঘোষণা। “তোমার সন্তানেরা শত্রুদের দেশ থেকে ফিরে আসবে।
17 Ja, es ist noch eine Hoffnung für deine Zukunft vorhanden« – so lautet der Ausspruch des HERRN –; »denn deine Kinder kehren in ihre Heimat zurück!«
১৭তোমার ভবিষ্যতের জন্য আশা আছে।” এটা সদাপ্রভুর ঘোষণা। “তোমার বংশধরেরা তাদের দেশে ফিরে আসবে।
18 »Ich habe wohl gehört, wie Ephraim klagte: ›Du hast mich gezüchtigt, und ich habe Zucht gelernt wie ein nicht ans Joch gewöhnter Jungstier: o laß mich heimkehren, so will ich mich bekehren! Du bist ja doch der HERR, mein Gott!
১৮আমি অবশ্যই ইফ্রয়িমের দুঃখের কথা শুনেছি, ‘তুমি আমাকে শাস্তি দিয়েছ এবং আমি শাস্তি পেয়েছি। অবাধ্য বাছুরের মত আমাকে ফিরিয়ে আনো এবং আমি ফিরে আসব, কারণ তুমি সদাপ্রভু, আমার ঈশ্বর।
19 Denn seitdem ich mich von dir abgewandt habe, fühle ich Reue; und nachdem ich zur Erkenntnis gekommen bin, schlage ich mich auf die Hüften: ich schäme mich, stehe zerknirscht da, denn ich habe die Schmach meiner Jugend zu büßen!‹
১৯কারণ আমি তোমার কাছে ফিরলাম, আমি দুঃখিত হলাম, আমি বাধ্য হবার পর দুঃখে আমার বুকে চাপড় মারলাম। আমি লজ্জিত ও অপমানিত হলাম, কারণ আমার যুবক বয়সের অপরাধ বহন করেছি’।
20 Ist mir denn Ephraim ein so teurer Sohn oder mein Lieblingskind, daß, sooft ich ihm auch gedroht habe, ich seiner doch immer wieder freundlich gedenken muß? Darum schlägt mein Herz so warm für ihn: ich muß mich seiner erbarmen!« – so lautet der Ausspruch des HERRN.
২০ইফ্রয়িম কি আমার মূল্যবান সন্তান নয়? সে কি আমার প্রিয়, আহ্লাদের সন্তান নয়? কারণ যখনই আমি তার বিরুদ্ধে কথা বলি, আমি অবশ্যই তাকে ভালবেসে মনে করি। এই ভাবে আমার অন্তর ব্যাকুল হয়। আমি অবশ্যই তার উপর দয়া করব।” এটা সদাপ্রভুর ঘোষণা।
21 »Stelle dir Wegweiser auf, setze dir Merksteine hin! Gib wohl acht auf die Straße, auf den Weg, den du einst gezogen bist! Kehre heim, Jungfrau Israel, kehre heim zu deinen Städten hier!
২১জায়গায় জায়গায় তোমার জন্য পথের চিহ্ন রাখো। তোমার জন্য পথনির্দেশের স্তম্ভ স্থাপন কর। তোমার মনকে সঠিক পথে ধরে রাখো, যে পথে তুমি গিয়েছিলে। কুমারী ইস্রায়েল, ফিরে এস! তোমার এইসব শহরে ফিরে এস।
22 Wie lange willst du dich noch hierhin und dorthin wenden, du abtrünnige Tochter? Der HERR schafft ja doch etwas Neues im Lande: das Weib umwirbt den Mann.«
২২বিপথগামী মেয়ে, আর কতকাল তুমি ঘুরে বেড়াবে? কারণ সদাপ্রভু পৃথিবীতে একটি নতুন কিছু সৃষ্টি করেছেন: স্ত্রীলোকেরা শক্তিশালী পুরুষদের রক্ষা করার জন্য তাদের চারপাশে ঘুরবে।
23 So hat der HERR der Heerscharen, der Gott Israels, gesprochen: »Noch wird man im Lande Juda und in seinen Städten, wenn ich ihr Geschick gewandt habe, diesen Gruß aussprechen: ›Der HERR segne dich, du Gefilde der Gerechtigkeit, du heiliger Berg!‹
২৩বাহিনীগণের সদাপ্রভু, ইস্রায়েলের ঈশ্বর এই কথা বলেন, “আমি যখন লোকেদের নিজেদের দেশে ফিরিয়ে আনব, তারা যিহূদা দেশ ও তার শহরগুলিতে এই কথা বলবে, ‘তোমার ন্যায়পরায়ন স্থান, যেখানে তিনি বাস করেন; পবিত্র পাহাড় তোমাকে সদাপ্রভু তোমাকে আশীর্বাদ করুন’।
24 Und Juda wird darin wohnen samt allen seinen Städten ohne Ausnahme, die Ackerleute und solche, die mit der Herde umherziehen;
২৪কারণ যিহূদা ও তার সমস্ত শহর একসঙ্গে বাস করবে। চাষীরা ও মেষপালকেরা তাদের পশুপালের সঙ্গে সেখানে থাকবে।
25 denn ich will die lechzenden Seelen reichlich tränken und jegliche schmachtende Seele sättigen!«
২৫কারণ আমি ক্লান্তদের পান করার জল দেবো এবং আমি প্রত্যেক তৃষ্ণার্ত লোককে তার কষ্ট থেকে তৃপ্ত করব।”
26 Darüber erwachte ich und schaute mich um, und mein Schlaf war mir köstlich gewesen.
২৬তারপর আমি জেগে উঠলাম এবং আমি বুঝলাম আমার ঘুম সুখদায়ক ছিল।
27 »Wisset wohl: es kommt die Zeit« – so lautet der Ausspruch des HERRN –, »da will ich über das Haus Israel und über das Haus Juda eine Saat von Menschen und eine Saat von Vieh ausstreuen;
২৭সদাপ্রভু বলেন, “দেখ, দিন আসছে, যখন আমি ইস্রায়েল ও যিহূদা দেশে লোকেদের ও পশুদের বীজের মত বপন করব।
28 und wie ich die Augen offen über ihnen gehalten habe, um auszureißen und zu zerstören, um niederzureißen und zu verderben und Unheil anzurichten, ebenso will ich alsdann über ihnen wachen, um aufzubauen und zu pflanzen!« – so lautet der Ausspruch des HERRN.
২৮তখন এটা ঘটবে, আমি যেমন তাদের উপড়ে, ভেঙে ও ছুঁড়ে ফেলা, ধ্বংস ও বিপদ আনার দিকে খেয়াল রেখেছিলাম; তেমনি করে তাদের গড়ে তোলার ও রোপণ করার দিকেও খেয়াল রাখব।” এটা সদাপ্রভু বলেন।
29 In jenen Tagen wird man nicht mehr sagen: »Die Väter haben Herlinge gegessen, und den Kindern werden die Zähne stumpf davon«;
২৯“সেই দিনের লোকেরা আর কেউ বলবে না, ‘বাবারা টক আঙ্গুর খেয়েছেন, কিন্তু সন্তানদের দাঁত টকে গেছে’।
30 sondern ein jeder wird um seiner eigenen Verschuldung willen sterben: nur wer Herlinge ißt, dem sollen die (eigenen) Zähne stumpf werden.
৩০কারণ প্রত্যেকে নিজের পাপের জন্যই মরবে; যে টক আঙ্গুর খাবে তারই দাঁত টকে যাবে।
31 »Wisset wohl: es kommt die Zeit« – so lautet der Ausspruch des HERRN –, »da will ich mit dem Hause Israel und mit dem Hause Juda einen neuen Bund schließen,
৩১দেখ, সেই দিন আসছে” সদাপ্রভু এই কথা বলেন, “যখন আমি ইস্রায়েল ও যিহূদার লোকেদের সঙ্গে একটি নতুন চুক্তি স্থাপন করব।
32 nicht einen solchen Bund, wie ich ihn mit ihren Vätern damals geschlossen habe, als ich sie bei der Hand nahm, um sie aus Ägyptenland wegzuführen, einen Bund, den sie gebrochen haben, wiewohl ich Herrenrecht über sie hatte!« – so lautet der Ausspruch des HERRN.
৩২মিশর দেশ থেকে তাদের পূর্বপুরুষদের হাত ধরে বের করে আনবার দিন তাদের জন্য যে চুক্তি স্থাপন করেছিলাম, এটি সেই চুক্তির মত হবে না। সেই দিনের আমি যদিও তাদের স্বামীর মত ছিলাম, তবুও তারা আমার চুক্তি অগ্রাহ্য করেছিল” এটা সদাপ্রভুর ঘোষণা।
33 »Nein, darin soll der Bund bestehen, den ich mit dem Hause Israel nach dieser Zeit schließen werde« – so lautet der Ausspruch des HERRN –: »Ich will mein Gesetz in ihr Inneres hineinlegen und es ihnen ins Herz schreiben und will dann ihr Gott sein, und sie sollen mein Volk sein.
৩৩“কিন্তু সেই দিনের র পর এই চুক্তি আমি ইস্রায়েলীয়দের জন্য স্থাপন করব তা হল” এটা সদাপ্রভুর ঘোষণা: “আমি তাদের মধ্যে আমার ব্যবস্থা রাখব এবং এগুলি তাদের অন্তরে লিখে রাখব, কারণ আমি তাদের ঈশ্বর হবো এবং তারা আমার প্রজা হবে।
34 Da braucht dann niemand mehr seinem Genossen und niemand seinem Bruder Belehrung zu erteilen und ihm vorzuhalten: ›Lernt den HERRN erkennen!‹, denn sie werden mich allesamt erkennen, die Kleinsten wie die Größten« – so lautet der Ausspruch des HERRN –; »denn ich will ihnen ihre Schuld vergeben und ihrer Sünde nicht mehr gedenken!«
৩৪তখন কোনো ব্যক্তি তার প্রতিবেশীকে এবং তার ভাইকে শিক্ষা দিয়ে বলবে না, ‘সদাপ্রভুকে জানো!’ কারণ তারা প্রত্যেকে, একদম ছোট থেকে মহান সবাই আমাকে জানবে।” এটা সদাপ্রভুর ঘোষণা। “কারণ আমি তাদের অন্যায় ক্ষমা করব, তাদের পাপ আর কখনও মনে রাখব না।”
35 So hat der HERR gesprochen, der die Sonne zur Leuchte am Tage bestellt hat, die Ordnungen des Mondes und der Sterne zur Erleuchtung bei Nacht, der das Meer aufwühlt, so daß seine Wogen brausen – HERR der Heerscharen ist sein Name –:
৩৫সদাপ্রভু এই কথা বলেন সদাপ্রভু, যিনি দিনের র জন্য সূর্যকে তৈরী করেন আর রাতের জন্য চাঁদ ও তারাকে আলো দেবার জন্য হুকুম দেন। তিনিই একমাত্র, যিনি সমুদ্রকে তোলপাড় করেন যাতে তার ঢেউগুলি গর্জন করে। বাহিনীগণের সদাপ্রভু তাঁর নাম। তিনি এই কথা বলেন,
36 »Wenn diese festen Ordnungen jemals vor mir zu bestehen aufhören« – so lautet der Ausspruch des HERRN –, »dann (erst) soll auch die Nachkommenschaft Israels aufhören, ein Volk vor meinen Augen zu sein für alle Zeiten!«
৩৬“যদি এই স্থায়ী জিনিসগুলি আমার সামনে থেকে অদৃশ্য হয়” সদাপ্রভু এই কথা বলেন “তবে ইস্রায়েলীয়রাও জাতি হিসাবে আমার সামনে থেকে শেষ হয়ে যাবে।”
37 So hat der HERR gesprochen: »So wenig der Himmel droben ausgemessen und die Grundfesten der Erde drunten durchspäht werden können, so wenig will ich auch die gesamte Nachkommenschaft Israels verwerfen wegen alles dessen, was sie begangen haben« – so lautet der Ausspruch des HERRN.
৩৭সদাপ্রভু এই কথা বলেন, “যদি উপরের মহাকাশকে মাপা যায় এবং যদি নীচে পৃথিবীর উত্স খুঁজে পাওয়া যায়, তবুও ইস্রায়েলের বংশধরদের তাদের সমস্ত কাজের জন্য আমি অগ্রাহ্য করব।” এটা সদাপ্রভুর ঘোষণা।
38 »Wisset wohl: es kommt die Zeit« – so lautet der Ausspruch des HERRN –, »da wird diese Stadt für den HERRN wieder aufgebaut werden vom Turm Hananeel bis zum Ecktor;
৩৮“দেখ, সেই দিন আসছে” এটা সদাপ্রভুর ঘোষণা, “যখন আমার জন্য হননেল দুর্গ থেকে কোণার ফটক পর্যন্ত এই শহরটি আবার গড়ে তোলা হবে।
39 und weiter wird die Meßschnur (von da) geradeaus über den Hügel Gareb fortlaufen und sich dann nach Goah wenden.
৩৯তখন মাপার দড়ি সেখান থেকে সোজা গারেব পাহাড় পর্যন্ত টানা হবে এবং তারপর ঘুরে গোয়াতে যাবে।
40 Und das ganze Tal der Leichen und der Opferasche und das gesamte Feld bis an den Bach Kidron, bis an die Ecke des Roßtores gegen Osten, wird dem HERRN heilig sein; es wird dort alsdann nie wieder eingerissen und zerstört werden in Ewigkeit!«
৪০মৃতদেহ ও ছাই ফেলার উপত্যকা এবং কিদ্রোণ উপত্যকার সমস্ত মাঠ এবং পূর্ব দিকে ঘোড়া ফটকের কোণা পর্যন্ত, সদাপ্রভুর উদ্দেশ্যে আলাদা করা হবে। এটিকে আর কখনও উপড়ে ফেলা বা ছুঁড়ে ফেলা হবে না।”

< Jeremia 31 >