< 2 Koenige 18 >
1 Im dritten Jahr Hoseas, des Sohnes Elas, des Königs über Israel, ward König Hiskia, der Sohn Ahas, des Königs in Juda.
এলার ছেলে ইস্রায়েলের রাজা হোশেয়ের রাজত্বকালের তৃতীয় বছরে যিহূদার রাজা আহসের ছেলে হিষ্কিয় রাজত্ব করতে শুরু করলেন।
2 Er war fünfundzwanzig Jahre alt, da er König ward, und regierte neunundzwanzig Jahre zu Jerusalem. Seine Mutter hieß Abi, eine Tochter Sacharjas.
তিনি পঁচিশ বছর বয়সে রাজা হলেন, এবং জেরুশালেমে উনত্রিশ বছর রাজত্ব করলেন। তাঁর মায়ের নাম অবিয়। তিনি সখরিয়ের মেয়ে ছিলেন।
3 Und er tat, was dem HERRN wohl gefiel, wie sein Vater David.
হিষ্কিয় তাঁর পূর্বপুরুষ দাউদের মতোই সদাপ্রভুর দৃষ্টিতে যা যা ঠিক, তাই করতেন।
4 Er tat ab die Höhen und zerbrach die Säulen und rottete das Ascherabild aus und zerstieß die eherne Schlange, die Mose gemacht hatte; denn bis zu der Zeit hatten ihr die Kinder Israel geräuchert, und man hieß sie Nehusthan.
তিনি প্রতিমাপুজোর উঁচু উঁচু স্থানগুলি সরিয়ে দিলেন, পবিত্র পাথরগুলি ভেঙে গুঁড়িয়ে দিলেন এবং আশেরার খুঁটিগুলিও কেটে নামিয়ে দিলেন। মোশির তৈরি করা সেই ব্রোঞ্জের সাপটিকেও তিনি ভেঙে টুকরো টুকরো করে দিলেন, কারণ সেই সময় পর্যন্ত ইস্রায়েলীরা সেটির কাছেই ধূপ জ্বালাতো। (সেটির নাম দেওয়া হল নহুষ্টন।)
5 Er vertraute dem HERRN, dem Gott Israels, daß nach ihm seinesgleichen nicht war unter allen Königen Juda's noch vor ihm gewesen.
হিষ্কিয় ইস্রায়েলের ঈশ্বর সদাপ্রভুর উপর নির্ভর করলেন। যিহূদার রাজাদের মধ্যে কেউ তাঁর মতো হননি, না তাঁর আগে, না তাঁর পরে।
6 Er hing dem HERRN an und wich nicht von ihm ab und hielt seine Gebote, die der HERR dem Mose geboten hatte.
তিনি সদাপ্রভুকে আঁকড়ে ধরেছিলেন এবং তাঁর পথে চলা বন্ধ করেননি; সদাপ্রভু মোশিকে যেসব আদেশ দিলেন, তিনি সেগুলি পালন করে গেলেন।
7 Und der HERR war mit ihm; und wo er auszog handelte er klüglich. Dazu ward er abtrünnig vom König von Assyrien und war ihm nicht untertan.
সদাপ্রভু তাঁর সাথে ছিলেন; তাঁর সব কাজে তিনি সফল হলেন। তিনি আসিরিয়ার রাজার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করলেন এবং তাঁর সেবা করেননি।
8 Er schlug die Philister bis gen Gaza und ihr Gebiet von den Wachttürmen an bis die festen Städte.
গাজা ও সেখানকার সব এলাকা জুড়ে নজরমিনার থেকে শুরু করে সুরক্ষিত নগর পর্যন্ত, সর্বত্র তিনি ফিলিস্তিনীদের পরাজিত করলেন।
9 Im vierten Jahr Hiskias, des Königs in Juda (das war das siebente Jahr Hoseas, des Sohnes Elas, des Königs über Israel), da zog Salmanasser, der König von Assyrien, herauf wider Samaria und belagerte es
রাজা হিষ্কিয়ের রাজত্বকালের চতুর্থ বছরে, অর্থাৎ এলার ছেলে ইস্রায়েলের রাজা হোশেয়ের রাজত্বকালের সপ্তম বছরে আসিরিয়ার রাজা শল্মনেষর শমরিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধযাত্রা করে নগরটি অবরুদ্ধ করলেন।
10 und gewann es nach drei Jahren; im sechsten Jahr Hiskias, das ist im neunten Jahr Hoseas, des Königs Israels, da ward Samaria gewonnen.
তিন বছর পর আসিরিয়ার সৈন্যসামন্তরা সেটি দখল করে নিয়েছিল। অতএব হিষ্কিয়ের রাজত্বকালের ষষ্ঠ বছরে, অর্থাৎ ইস্রায়েলের রাজা হোশেয়ের রাজত্বকালের নবম বছরে শমরিয়া তাদের নিয়ন্ত্রণে এসেছিল।
11 Und der König von Assyrien führte Israel weg gen Assyrien und setzte sie nach Halah und an den Habor, an das Wasser Gosan und in die Städte der Meder,
আসিরিয়ার রাজা ইস্রায়েলকে আসিরিয়ায় নির্বাসিত করলেন এবং হলহে, হাবোর নদীতীরের গোষণে ও মাদীয়দের বিভিন্ন নগরে তাদের থাকার ব্যবস্থা করে দিলেন।
12 darum daß sie nicht gehorcht hatten der Stimme des HERRN, ihres Gottes, und übertreten hatten seinen Bund und alles, was Mose, der Knecht des HERRN, geboten hatte; deren sie keines gehört noch getan.
তারা তাদের ঈশ্বর সদাপ্রভুর বাধ্য হয়ে থাকেনি বলেই এই ঘটনা ঘটেছিল, বরং তারা তাঁর সেইসব পবিত্র নিয়ম লঙ্ঘন করল, যেগুলি সদাপ্রভুর দাস মোশি তাদের পালন করার আদেশ দিলেন। তারা না সেইসব আদেশে কান দিয়েছিল, না সেগুলি পালন করল।
13 Im vierzehnten Jahr aber des Königs Hiskia zog herauf Sanherib, der König von Assyrien, wider alle festen Städte Juda's und nahm sie ein.
রাজা হিষ্কিয়ের রাজত্বকালের চর্তুদশ বছরে আসিরিয়ার রাজা সন্হেরীব যিহূদার সব সুরক্ষিত নগর আক্রমণ করে সেগুলি দখল করে নিয়েছিলেন।
14 Da sandte Hiskia, der König Juda's, zum König von Assyrien gen Lachis und ließ ihm sagen: Ich habe mich versündigt. Kehre um von mir; was du mir auflegst, will ich tragen. Da legte der König von Assyrien Hiskia, dem König Juda's, dreihundert Zentner Silber auf und dreißig Zentner Gold.
তাই যিহূদার রাজা হিষ্কিয় লাখীশে আসিরিয়ার রাজাকে এই খবর দিয়ে পাঠালেন: “আমি অন্যায় করেছি। আপনি আমার কাছ থেকে ফিরে যান, আর আপনি যা দাবি করবেন, আমি আপনাকে তাই দেব।” আসিরিয়ার রাজা হিষ্কিয়ের কাছ থেকে জোর করে তিনশো তালন্ত রুপো ও ত্রিশ তালন্ত সোনা আদায় করে নিয়েছিলেন।
15 Also gab Hiskia all das Silber, das im Hause des HERRN und in den Schätzen des Königshauses gefunden ward.
অতএব সদাপ্রভুর মন্দিরে ও রাজপ্রাসাদের কোষাগারে যত রুপো ছিল, হিষ্কিয় সেসব তাঁর হাতে তুলে দিলেন।
16 Zur selben Zeit zerbrach Hiskia, der König Juda's, die Türen am Tempel des HERRN und die Bleche, die er selbst hatte darüberziehen lassen, und gab sie dem König von Assyrien.
যিহূদার রাজা হিষ্কিয় সদাপ্রভুর মন্দিরের দরজা ও চৌকাঠগুলি যত সোনা দিয়ে মুড়ে রেখেছিলেন, সেইসব সোনা খুলে নিয়ে সেই সময় তিনি তা আসিরিয়ার রাজাকে দিলেন।
17 Und der König von Assyrien sandte den Tharthan und den Erzkämmerer und den Erzschenken von Lachis zum König Hiskia mit großer Macht gen Jerusalem, und sie zogen herauf. Und da sie hinkamen, hielten sie an der Wasserleitung des oberen Teiches, der da liegt an der Straße bei dem Acker des Walkmüllers,
আসিরিয়ার রাজা লাখীশ থেকে তাঁর প্রধান সেনাপতি, মুখ্য কর্মকর্তা ও সমর-সেনাপতিকে এক বিশাল সৈন্যদল সমেত জেরুশালেমে হিষ্কিয়ের কাছে পাঠালেন। তারা জেরুশালেমে এসে ধোপার মাঠে যাওয়ার পথে পড়া, উপরের দিকের পুকুরপারের কৃত্রিম জলপ্রণালীর কাছে এসে দাঁড়িয়েছিলেন।
18 und riefen nach dem König. Da kam heraus zu ihnen Eljakim, der Sohn Hilkias, der Hofmeister, und Sebna, der Schreiber, und Joah, der Sohn Asaphs, der Kanzler.
তারা রাজাকে ডেকে পাঠালেন; এবং রাজপ্রাসাদের পরিচালক হিল্কিয়ের পুত্র ইলিয়াকীম, সচিব শিব্ন ও আসফের পুত্র লিপিকার যোয়াহ বের হয়ে তাদের কাছে গেলেন।
19 Und der Erzschenke sprach zu ihnen: Sagt doch dem König Hiskia: So spricht der große König, der König von Assyrien: Was ist das für ein Trotz, darauf du dich verläßt?
সেই সৈন্যাধ্যক্ষ তাদের বললেন, “তোমরা গিয়ে হিষ্কিয়কে বলো, “‘মহান রাজাধিরাজ, আসিরিয়ার রাজা এই কথা বলেন: তোমাদের এই আত্মনির্ভরতা কীসের উপরে প্রতিষ্ঠিত?
20 Meinst du, es sei noch Rat und Macht, zu streiten? Worauf verläßt du dich denn, daß du mir abtrünnig geworden bist?
তোমরা বলছ যে তোমাদের কাছে যুদ্ধ করার বুদ্ধিপরামর্শ ও শক্তি আছে—কিন্তু তোমরা আসলে শুধু শূন্যগর্ভ কথাই বলছ। কার উপর তুমি নির্ভর করছ, যে আমার বিরুদ্ধেই তুমি বিদ্রোহ করে বসেছ?
21 Siehe, verlässest du dich auf diesen zerstoßenen Rohrstab, auf Ägypten, welcher, so sich jemand darauf lehnt, wird er ihm die Hand durchbohren? Also ist Pharao, der König in Ägypten, allen, die sich auf ihn verlassen.
এখন দেখো, আমি জানি তোমরা মিশরের উপরে নির্ভর করেছ। সে হল থ্যাঁৎলানো নলখাগড়ার মতো লাঠি, যা কোনো মানুষের হাতকে বিদ্ধ করে! তেমনি মিশরের রাজা ফরৌণ যারা তার উপরে নির্ভর করে।
22 Ob ihr aber wolltet zu mir sagen: Wir verlassen uns auf den HERRN, unsern Gott! ist's denn nicht der, dessen Höhen und Altäre Hiskia hat abgetan und gesagt zu Juda und zu Jerusalem: Vor diesem Altar, der zu Jerusalem ist, sollt ihr anbeten?
আর যদি তোমরা আমাকে বলো, “আমরা আমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভুর উপরে নির্ভর করি,” তাহলে তিনি কি সেই ঈশ্বর নন, যার উঁচু পীঠস্থানগুলি ও বেদিগুলি হিষ্কিয় অপসারণ করেছেন এবং যিহূদা ও জেরুশালেমকে এই কথা বলেছেন, “তোমরা অবশ্যই এই যজ্ঞবেদির সামনে উপাসনা করবে”?
23 Wohlan, nimm eine Wette an mit meinem Herrn, dem König von Assyrien: ich will dir zweitausend Rosse geben, ob du könntest Reiter dazu geben.
“‘এবারে এসো, আমার মনিব আসিরিয়ার রাজার সাথে একটি চুক্তি করো: আমি তোমাদের দুই হাজার অশ্ব দেব, যদি তোমরা তাদের জন্য প্রয়োজনীয় অশ্বারোহী দিতে পারো!
24 Wie willst du denn bleiben vor der geringsten Hauptleute einem von meines Herrn Untertanen? Und du verläßt dich auf Ägypten um der Wagen und Reiter willen.
তা যদি না হয়, তাহলে কীভাবে তোমরা আমার মনিবের নগণ্যতম কর্মকর্তাদের মধ্যে মাত্র একজনকেও হঠিয়ে দিতে পারবে, যদিও তোমরা রথ ও অশ্বারোহীদের জন্য মিশরের উপর নির্ভর করছ?
25 Meinst du aber, ich sei ohne den HERRN heraufgezogen, daß ich diese Stätte verderbe? Der HERR hat mich's geheißen: Ziehe hinauf in dies Land und verderbe es!
এছাড়াও, আমি কি সদাপ্রভুর অনুমতি ছাড়াই এই দেশ আক্রমণ করে ধ্বংস করতে এসেছি? সদাপ্রভু স্বয়ং আমাকে বলেছেন, এই দেশের বিরুদ্ধে সমরাভিযান করে তা ধ্বংস করতে।’”
26 Da sprach Eljakim, der Sohn Hilkias und Sebna und Joah zum Erzschenken: Rede mit deinen Knechten auf syrisch, denn deine Knechte verstehen es; und rede nicht mit uns auf jüdisch vor den Ohren des Volks, das auf der Mauer ist.
তখন হিল্কিয়ের ছেলে ইলিয়াকীম, এবং শিব্ন ও যোয়াহ সেই সৈন্যাধ্যক্ষকে বললেন, “দয়া করে আপনি আপনার দাসদের কাছে অরামীয় ভাষায় কথা বলুন, কারণ আমরা তা বুঝতে পারি। প্রাচীরের উপরে বসে থাকা লোকদের কর্ণগোচরে আমাদের সঙ্গে হিব্রু ভাষায় কথা বলবেন না।”
27 Aber der Erzschenke sprach zu ihnen: Hat mich denn mein Herr zu deinem Herrn oder zu dir gesandt, daß ich solche Worte rede? und nicht vielmehr zu den Männern, die auf der Mauer sitzen, daß sie mit euch ihren eigenen Mist fressen und ihren Harn saufen?
কিন্তু সেই সৈন্যাধ্যক্ষ উত্তর দিলেন, “আমার মনিব কি এই সমস্ত কথা কেবলমাত্র তোমাদের মনিব ও তোমাদের কাছে বলতে পাঠিয়েছেন, কিন্তু প্রাচীরের উপরে ওই বসে থাকা লোকদের কাছে নয়—যারা তোমাদেরই মতো নিজেদের মল ভোজন ও নিজেদেরই মূত্র পান করবে?”
28 Also stand der Erzschenke auf und redete mit lauter Stimme auf jüdisch und sprach: Hört das Wort des großen Königs, des Königs von Assyrien!
তারপরে সেই সৈন্যাধ্যক্ষ দাঁড়িয়ে জোরে জোরে হিব্রু ভাষায় বলতে লাগলেন, “তোমরা মহান রাজাধিরাজ, আসিরীয় রাজার কথা শোনো!
29 So spricht der König: Laßt euch Hiskia nicht betrügen; denn er vermag euch nicht zu erretten von meiner Hand.
সেই মহারাজ এই কথা বলেন: হিষ্কিয় তোমাদের সঙ্গে প্রতারণা না করুক। সে তোমাদের উদ্ধার করতে পারবে না!
30 Und laßt euch Hiskia nicht vertrösten auf den HERRN, daß er sagt: Der HERR wird uns erretten, und diese Stadt wird nicht in die Hände des Königs von Assyrien gegeben werden.
হিষ্কিয় তোমাদের এই কথা বলে যেন বিশ্বাস না জন্মায় যে, ‘সদাপ্রভু অবশ্যই আমাদের উদ্ধার করবেন; এই নগর আসিরিয়ার রাজার হাতে সমর্পিত হবে না।’
31 Gehorchet Hiskia nicht! Denn so spricht der König von Assyrien: Nehmet an meine Gnade und kommt zu mir heraus, so soll jedermann von seinem Weinstock und seinem Feigenbaum essen und von seinem Brunnen trinken,
“তোমরা হিষ্কিয়ের কথা শুনবে না। আসিরীয় রাজা এই কথা বলেন: আমার সঙ্গে সন্ধিচুক্তি করে তোমরা আমার কাছে বেরিয়ে এসো। তাহলে তোমরা তখন প্রত্যেকে নিজের নিজের আঙুর ও ডুমুর গাছ থেকে ফল পেড়ে খাবে ও নিজের নিজের কুয়ো থেকে জলপান করবে।
32 bis ich komme und hole euch in ein Land, das eurem Lande gleich ist, darin Korn, Most, Brot, Weinberge, Ölbäume und Honig sind; so werdet ihr leben bleiben und nicht sterben. Gehorchet Hiskia nicht; denn er verführt euch, daß er spricht: Der HERR wird uns erretten.
পরে আমি এসে তোমাদের এমন একটি দেশে নিয়ে যাব, যেটি তোমাদের নিজেদের দেশের মতোই—খাদ্যশস্য ও নতুন দ্রাক্ষারসে ভরা এক দেশ, রুটি ও দ্রাক্ষাক্ষেতে ভরা এক দেশ, জলপাই গাছ ও মধু ভরা এক দেশ। মৃত্যু নয়, কিন্তু জীবন বেছে নাও! “হিষ্কিয়ের কথা শুনো না, কারণ এই কথা বলার সময় তিনি তোমাদের বিপথে পরিচালিত করছেন, ‘সদাপ্রভু আমাদের রক্ষা করবেন।’
33 Haben auch die Götter der Heiden ein jeglicher sein Land errettet von der Hand des Königs von Assyrien?
কোনও দেশের দেবতা কি আসিরিয়ার রাজার হাত থেকে তার দেশকে বাঁচাতে পেরেছে?
34 Wo sind die Götter zu Hamath und Arpad? Wo sind die Götter zu Sepharvaim, Hena und Iwwa? Haben sie auch Samaria errettet von meiner Hand?
হমাৎ ও অর্পদের দেবতারা কোথায় গেল? সফর্বয়িমের, হেনার ও ইব্বার দেবতারা কোথায় গেল? তারা কি আমার হাত থেকে শমরিয়াকে রক্ষা করতে পেরেছে?
35 Wo ist ein Gott unter aller Lande Göttern, die ihr Land haben von meiner Hand errettet, daß der HERR sollte Jerusalem von meiner Hand erretten?
এই সমস্ত দেশের কোন সব দেবতা তাদের দেশ আমার হাত থেকে রক্ষা করেছে? তাহলে সদাপ্রভু কীভাবে আমার হাত থেকে জেরুশালেমকে রক্ষা করবেন?”
36 Das Volk aber schwieg still und antwortete ihm nichts; denn der König hatte geboten und gesagt: Antwortet ihm nichts.
লোকেরা কিন্তু নীরব রইল। প্রত্যুত্তরে তারা কিছুই বলল না, কারণ রাজা আদেশ দিয়েছিলেন, “ওর কথার কোনো উত্তর দিয়ো না।”
37 Da kamen Eljakim, der Sohn Hilkias, und Sebna, der Schreiber, und Joah, der Sohn Asaphs, der Kanzler, zu Hiskia mit zerrissenen Kleidern und sagten ihm an die Worte des Erzschenken.
তখন হিল্কিয়ের পুত্র, রাজপ্রসাদের পরিচালক ইলিয়াকীম, সচিব শিব্ন ও আসফের পুত্র লিপিকার যোয়াহ, নিজের নিজের কাপড় ছিঁড়ে হিষ্কিয়ের কাছে গেলেন। সেই সৈন্যাধ্যক্ষ যেসব কথা বলেছিলেন, তারা সেসবই তাঁকে বললেন।