< Matthaeus 21 >

1 Da sie nun nahe an Jerusalem kamen gen Bethphage an den Ölberg, sandte Jesus seiner Jünger zwei
তাঁরা জেরুশালেমের কাছাকাছি এসে যখন জলপাই পর্বতের ধারে বেথফাগ গ্রামে উপস্থিত হলেন, তখন যীশু দুজন শিষ্যকে এই বলে পাঠালেন,
2 und sprach zu ihnen: Gehet hin in den Flecken, der vor euch liegt, und bald werdet ihr eine Eselin finden angebunden und ein Füllen bei ihr. Löset sie auf und führet sie zu mir!
“তোমরা সামনের ওই গ্রামে যাও। সেখানে গিয়ে তোমরা দেখতে পাবে একটি গর্দভী তার শাবকের সঙ্গে বাঁধা আছে। তাদের খুলে আমার কাছে নিয়ে এসো।
3 Und so euch jemand etwas wird sagen, so sprechet: Der HERR bedarf ihrer; sobald wird er sie euch lassen.
কেউ যদি তোমাদের কিছু বলে, তাকে বোলো যে, প্রভুর তাদের প্রয়োজন আছে। এতে সে তখনই তাদের পাঠিয়ে দেবে।”
4 Das geschah aber alles, auf daß erfüllet würde, was gesagt ist durch den Propheten, der da spricht:
এরকম ঘটল যেন ভাববাদীর দ্বারা কথিত বচন পূর্ণ হয়:
5 Saget der Tochter Zion: Siehe, dein König kommt zu dir sanftmütig und reitet auf einem Esel und auf einem Füllen der lastbaren Eselin.
“তোমরা সিয়োন-কন্যাকে বলো, ‘দেখো, তোমার রাজা তোমার কাছে আসছেন, তিনি নম্র কোমল প্রাণ, গর্দভের উপরে উপবিষ্ট, এক শাবকের, গর্দভ শাবকের উপরে উপবিষ্ট।’”
6 Die Jünger gingen hin und taten, wie ihnen Jesus befohlen hatte,
শিষ্যেরা গেলেন ও যীশু যেমন নির্দেশ দিয়েছিলেন, তেমনই করলেন।
7 und brachten die Eselin und das Füllen und legten ihre Kleider darauf und setzten ihn darauf.
তারা গর্দভী ও সেই শাবকটিকে নিয়ে এসে, তাদের উপরে নিজেদের পোশাক পেতে দিলেন। যীশু তার উপরে বসলেন।
8 Aber viel Volks breitete die Kleider auf den Weg; die andern hieben Zweige von den Bäumen und streueten sie auf den Weg.
আর ভিড়ের মধ্যে অনেক লোক নিজেদের পোশাক রাস্তায় বিছিয়ে দিল, অন্যেরা গাছ থেকে ডালপালা কেটে পথে ছড়িয়ে দিল।
9 Das Volk aber, das vorging und nachfolgete, schrie und sprach: Hosianna dem Sohn Davids! Gelobet sei, der da kommt in dem Namen des HERRN! Hosianna in der Höhe!
যেসব লোক তাঁর সামনে যাচ্ছিল ও পিছনে অনুসরণ করছিল, তারা চিৎকার করে বলতে লাগল, “হোশান্না, দাউদ-সন্তান!” “ধন্য তিনি, যিনি প্রভুর নামে আসছেন!” “ঊর্ধ্বতমলোকে হোশান্না!”
10 Und als er zu Jerusalem einzog, erregte sich die ganze Stadt und sprach: Wer ist der?
যীশু যখন জেরুশালেমে প্রবেশ করলেন, সমস্ত নগরে আলোড়ন পড়ে গেল ও তারা জিজ্ঞাসা করল, “ইনি কে?”
11 Das Volk aber sprach: Das ist der Jesus, der Prophet von Nazareth aus Galiläa.
তাতে লোকেরা উত্তর দিল, “ইনি যীশু, গালীলের নাসরতের সেই ভাববাদী।”
12 Und Jesus ging zum Tempel Gottes hinein und trieb heraus alle Verkäufer und Käufer im Tempel und stieß um der Wechsler Tische und die Stühle der Taubenkrämer.
যীশু মন্দির চত্বরে প্রবেশ করে তাদের তাড়িয়ে দিলেন যারা সেখানে কেনাবেচা করছিল। তিনি মুদ্রা-বিনিময়কারীদের টেবিল ও যারা পায়রা বিক্রি করছিল তাদের আসন উল্টে দিলেন।
13 Und sprach zu ihnen: Es stehet geschrieben: Mein Haus soll ein Bethaus heißen. Ihr aber habt eine Mördergrube daraus gemacht.
তিনি তাদের বললেন, “এরকম লেখা আছে, ‘আমার গৃহ প্রার্থনা-গৃহ বলে আখ্যাত হবে,’ কিন্তু তোমরা একে ‘দস্যুদের গহ্বরে’ পরিণত করেছ।”
14 Und es gingen zu ihm Blinde und Lahme im Tempel, und er heilete sie.
পরে অন্ধ ও খোঁড়া সকলে মন্দিরে তাঁর কাছে এলে তিনি তাদের সুস্থ করলেন।
15 Da aber die Hohenpriester und Schriftgelehrten sahen die Wunder, die er tat, und die Kinder im Tempel schreien und sagen: Hosianna dem Sohn Davids! wurden sie entrüstet
কিন্তু প্রধান যাজকবর্গ ও শাস্ত্রবিদরা যখন দেখল, তিনি আশ্চর্য সব কাজ করে চলেছেন ও ছেলেমেয়েরা মন্দির চত্বরে “হোশান্না, দাউদ-সন্তান,” বলে চিৎকার করছে, তারা রুষ্ট হল।
16 und sprachen zu ihm: Hörst du auch, was diese sagen? Jesus sprach zu ihnen: Ja! Habt ihr nie gelesen: Aus dem Munde der Unmündigen und Säuglinge hast du Lob zugerichtet?
তারা তাঁকে বলল, “এই ছেলেমেয়েরা কী সব বলছে, তা কি তুমি শুনতে পাচ্ছ?” তোমরা কি কখনও পাঠ করোনি, “‘ছেলেমেয়েদের ও শিশুদের মুখ দিয়ে তুমি স্তব ও প্রশংসার ব্যবস্থা করেছ’?”
17 Und er ließ sie da und ging zur Stadt hinaus gen Bethanien und blieb daselbst.
পরে তিনি তাদের ছেড়ে দিয়ে নগরের বাইরে বেথানি গ্রামে চলে গেলেন। সেখানেই তিনি রাত্রিযাপন করলেন।
18 Als er aber des Morgens wieder in die Stadt ging, hungerte ihn.
খুব ভোরবেলায়, নগরে আসার পথে যীশুর খিদে পেল।
19 Und er sah einen Feigenbaum an dem Wege und ging hinzu und fand nichts daran denn allein Blätter. Und sprach zu ihm: Nun wachse auf dir hinfort nimmermehr keine Frucht! Und der Feigenbaum verdorrete alsbald. (aiōn g165)
পথের ধারে একটি ডুমুর গাছ দেখে, তিনি তার কাছে গেলেন, কিন্তু পাতা ছাড়া আর কিছুই দেখতে পেলেন না। তখন তিনি গাছটিকে বললেন, “তোমার মধ্যে আর কখনও যেন ফল না ধরে!” সঙ্গে সঙ্গে গাছটি শুকিয়ে গেল। (aiōn g165)
20 Und da das die Jünger sahen, verwunderten sie sich und sprachen: Wie ist der Feigenbaum sobald verdorret?
শিষ্যেরা এই দেখে আশ্চর্য হয়ে গেলেন। তারা জিজ্ঞাসা করলেন, “ডুমুর গাছটি এত তাড়াতাড়ি শুকিয়ে গেল কীভাবে?”
21 Jesus aber antwortete und sprach zu ihnen: Wahrlich, ich sage euch, so ihr Glauben habt und nicht zweifelt, so werdet ihr nicht allein solches mit dem Feigenbaum tun, sondern so ihr werdet sagen zu diesem Berge: Heb' dich auf und wirf dich ins Meer! so wird's geschehen.
যীশু উত্তর দিলেন, “আমি তোমাদের সত্যিই বলছি, তোমাদের যদি বিশ্বাস থাকে আর তোমরা সন্দেহ না করো, তাহলে এই ডুমুর গাছটির প্রতি যা করা হয়েছে, তোমরা যে কেবলমাত্র তাই করতে পারবে, তা নয়, কিন্তু যদি এই পর্বতটিকে বলো, ‘যাও, সমুদ্রে গিয়ে পড়ো,’ তবে সেরকমই হবে।
22 Und alles, was ihr bittet im Gebet, so ihr glaubet, so werdet ihr's empfahen.
আর তোমরা প্রার্থনায় যা কিছু চাইবে, বিশ্বাস করলে সে সমস্তই পাবে।”
23 Und als er in den Tempel kam, traten zu ihm, als er lehrete, die Hohenpriester und die Ältesten im Volk und sprachen: Aus was für Macht tust du das, und wer hat dir die Macht gegeben?
যীশু মন্দির চত্বরে প্রবেশ করলেন। তিনি যখন শিক্ষা দিচ্ছিলেন, তখন প্রধান যাজকেরা ও লোকদের প্রাচীনবর্গ তাঁর কাছে এসে জিজ্ঞাসা করল, “তুমি কোন অধিকারে এসব কাজ করছ? আর এসব করার অধিকারই বা কে তোমাকে দিল?”
24 Jesus aber antwortete und sprach zu ihnen: Ich will euch auch ein Wort fragen; so ihr mir das saget, will ich euch auch sagen, aus was für Macht ich das tue.
যীশু উত্তর দিলেন, “আমিও তোমাদের একটি প্রশ্ন করব। তোমরা যদি উত্তর দিতে পারো, তাহলে আমিও তোমাদের বলব, আমি কোন অধিকারে এসব করছি।
25 Woher war die Taufe Johannes? War sie vom Himmel oder von den Menschen? Da gedachten sie bei sich selbst und sprachen: Sagen wir, sie sei vom Himmel gewesen, so wird er zu uns sagen: Warum glaubtet ihr ihm denn nicht?
যোহনের বাপ্তিষ্ম কোথা থেকে হয়েছিল? স্বর্গ থেকে, না মানুষের কাছ থেকে?” তারা নিজেদের মধ্যে এ বিষয়ে আলোচনা করে বলল, “যদি আমরা বলি, ‘স্বর্গ থেকে,’ ও জিজ্ঞাসা করবে, ‘তাহলে তোমরা তাকে বিশ্বাস করোনি কেন?’
26 Sagen wir aber, sie sei von Menschen gewesen, so müssen wir uns vor dem Volk fürchten; denn sie hielten alle Johannes für einen Propheten.
কিন্তু যদি আমরা বলি, ‘মানুষের কাছ থেকে,’ আমরা জনসাধারণকে ভয় করি; কারণ তারা প্রত্যেকে যোহনকে ভাববাদী বলেই মনে করত।”
27 Und sie antworteten Jesu und sprachen: Wir wissen's nicht. Da sprach er zu ihnen: So sage ich euch auch nicht, aus was für Macht ich das tue.
তাই তারা যীশুকে উত্তর দিল, “আমরা জানি না।” তখন তিনি বললেন, “তাহলে, আমিও কোন অধিকারে এসব কাজ করছি, তোমাদের বলব না।
28 Was dünket euch aber? Es hatte ein Mann zwei Söhne und ging zu dem ersten und sprach: Mein Sohn, gehe hin und arbeite heute in meinem Weinberge.
“তোমরা কী মনে করো? এক ব্যক্তির দুই পুত্র ছিল। তিনি প্রথমজনের কাছে গিয়ে বললেন, ‘বৎস, তুমি গিয়ে দ্রাক্ষাক্ষেতে কাজ করো।’
29 Er antwortete aber und sprach: Ich will's nicht tun. Danach reuete es ihn und ging hin.
“সে উত্তর দিল, ‘আমি যাব না,’ কিন্তু পরে সে মত পরিবর্তন করে কাজ করতে গেল।
30 Und er ging zum andern und sprach gleich also. Er antwortete aber und sprach: HERR, ja! und ging nicht hin.
“পরে সেই পিতা অপর পুত্রের কাছে গেলেন এবং একই কথা তাকেও বললেন। সে উত্তর দিল, ‘হ্যাঁ মহাশয়, যাচ্ছি,’ কিন্তু সে গেল না।
31 Welcher unter den zweien hat des Vaters Willen getan? Sie sprachen zu ihm: Der erste. Jesus sprach zu ihnen: Wahrlich, ich sage euch, die Zöllner und Huren mögen wohl eher ins Himmelreich kommen denn ihr.
“এই দুজনের মধ্যে কে তার পিতার ইচ্ছা পালন করল?” তারা উত্তর দিলেন, “প্রথমজন।” যীশু তাদের বললেন, “আমি তোমাদের সত্যিই বলছি, কর আদায়কারী ও বেশ্যারা তোমাদের আগেই স্বর্গরাজ্যে প্রবেশ করছে।
32 Johannes kam zu euch und lehrete euch den rechten Weg, und ihr glaubtet ihm nicht; aber die Zöllner und Huren glaubten ihm. Und ob ihr's wohl sahet, tatet ihr dennoch nicht Buße, daß ihr ihm danach auch geglaubt hättet.
কারণ যোহন তোমাদের কাছে এসে ধার্মিকতার পথ দেখালেন আর তোমরা তাকে বিশ্বাস করলে না, কিন্তু কর আদায়কারী ও বেশ্যারা বিশ্বাস করল। আর তোমরা তা দেখা সত্ত্বেও অনুতাপ করলে না এবং বিশ্বাস করলে না।
33 Höret ein ander Gleichnis! Es war ein Hausvater, der pflanzete einen Weinberg und führete einen Zaun darum und grub eine Kelter darinnen und bauete einen Turm und tat ihn den Weingärtnern aus und zog über Land.
“অন্য একটি রূপক শোনো: একজন জমিদার এক দ্রাক্ষাক্ষেত প্রস্তুত করলেন। তিনি তাঁর চারপাশে বেড়া দিলেন, তার মধ্যে এক দ্রাক্ষাকুণ্ড খুঁড়লেন ও পাহারা দেওয়ার জন্য এক উঁচু মিনার নির্মাণ করলেন। তারপর তিনি সেই দ্রাক্ষাক্ষেত কয়েকজন ভাগচাষিকে ভাড়া দিয়ে বিদেশ ভ্রমণে চলে গেলেন।
34 Da nun herbeikam die Zeit der Früchte, sandte er seine Knechte zu den Weingärtnern, daß sie seine Früchte empfingen.
ফল কাটার সময় উপস্থিত হল তিনি তাঁর দাসদের ফল সংগ্রহের জন্য ভাগচাষিদের কাছে পাঠিয়ে দিলেন।
35 Da nahmen die Weingärtner seine Knechte; einen stäupten sie, den andern töteten sie, den dritten steinigten sie.
“ভাগচাষিরা সেই দাসদের বন্দি করে একজনকে মারধর করল, অন্যজনকে হত্যা করল, তৃতীয় জনকে পাথর ছুঁড়ে মারল।
36 Abermal sandte er andere Knechte, mehr denn der ersten waren; und sie taten ihnen gleich also.
আবার তিনি তাদের কাছে অন্য দাসদের পাঠালেন, এদের সংখ্যা আগের চেয়েও বেশি ছিল। ভাগচাষিরা এদের প্রতিও সেই একইরকম ব্যবহার করল।
37 Danach sandte er seinen Sohn zu ihnen und sprach: Sie werden sich vor meinem Sohn scheuen.
সবশেষে তিনি তাদের কাছে তাঁর পুত্রকে পাঠালেন, বললেন, ‘তারা আমার পুত্রকে সম্মান করবে।’
38 Da aber die Weingärtner den Sohn sahen, sprachen sie untereinander: Das ist der Erbe; kommt, laßt uns ihn töten und sein Erbgut an uns bringen!
“কিন্তু ভাগচাষিরা যখন সেই পুত্রকে দেখল, তারা পরস্পরকে বলল, ‘এই হচ্ছে উত্তরাধিকারী। এসো, আমরা একে হত্যা করে এর মালিকানা হস্তগত করি।’
39 Und sie nahmen ihn und stießen ihn zum Weinberge hinaus und töteten ihn.
এভাবে তারা তাঁকে ধরে, দ্রাক্ষাক্ষেতের বাইরে ছুঁড়ে ফেলে দিয়ে হত্যা করল।
40 Wenn nun der HERR des Weinbergs kommen wird, was wird er diesen Weingärtnern tun?
“অতএব, দ্রাক্ষাক্ষেতের মালিক যখন ফিরে আসবেন, তিনি ওইসব ভাগচাষিদের নিয়ে কী করবেন?”
41 Sie sprachen zu ihm: Er wird die Bösewichte übel umbringen und seinen Weinberg andern Weingärtnern austun, die ihm die Früchte zu rechter Zeit geben.
তারা উত্তর দিল, “তিনি ওই দুর্জনদের শোচনীয় পরিণতি ঘটাবেন ও সেই দ্রাক্ষাক্ষেত অন্য ভাগচাষিদের ভাড়া দেবেন, যারা ফল সংগ্রহের সময় তাকে তার উপযুক্ত অংশ দেবে।”
42 Jesus sprach zu ihnen: Habt ihr nie gelesen in der Schrift: Der Stein, den die Bauleute verworfen haben, der ist zum Eckstein worden; von dem HERRN ist das geschehen, und es ist wunderbarlich vor unsern Augen?
যীশু তাদের বললেন, “তোমরা কি শাস্ত্রে কখনও পাঠ করোনি: “‘গাঁথকেরা যে পাথর অগ্রাহ্য করেছিল, তাই হয়ে উঠল কোণের প্রধান পাথর; প্রভুই এরকম করেছেন, আর তা আমাদের দৃষ্টিতে অবিশ্বাস্য’?
43 Darum sage ich euch: Das Reich Gottes wird von euch genommen und den Heiden gegeben werden, die seine Früchte bringen.
“এই কারণে আমি তোমাদের বলছি যে, স্বর্গরাজ্য তোমাদের কাছ থেকে কেড়ে নিয়ে এমন এক জাতিকে দেওয়া হবে, যারা এর জন্য ফল উৎপন্ন করবে।
44 Und wer auf diesen Stein fällt, der wird zerschellen; auf welchen er aber fällt, den wird er zermalmen.
যে এই পাথরের উপরে পড়বে, সে খানখান হবে, কিন্তু যার উপরে এই পাথর পড়বে, সে চূর্ণবিচূর্ণ হবে।”
45 Und da die Hohenpriester und Pharisäer seine Gleichnisse höreten, vernahmen sie, daß er von ihnen redete.
যখন প্রধান যাজকেরা ও ফরিশীরা যীশুর কথিত রূপকগুলি শুনল, তারা বুঝতে পারল, তিনি তাদের সম্পর্কেই সেগুলি বলছেন।
46 Und sie trachteten danach, wie sie ihn griffen; aber sie fürchteten sich vor dem Volk; denn es hielt ihn für einen Propheten.
তারা যীশুকে গ্রেপ্তার করার কোনো উপায় খুঁজল, কিন্তু তারা জনসাধারণকে ভয় পেত কারণ তারা তাঁকে ভাববাদী বলে মানত।

< Matthaeus 21 >