< Roemers 3 >
1 Doch welchen Vorzug hat dann der Jude? Oder was nützt die Beschneidung? In jeder Hinsicht viel.
তাহলে, একজন ইহুদি হওয়ার সুবিধা কী বা সুন্নত হলেই বা কী লাভ?
2 Vor allem wurden ihnen die Worte Gottes anvertraut.
সবদিক দিয়েই তা প্রচুর! ঈশ্বরের সমস্ত বাক্য সর্বপ্রথম, তাদের কাছেই অর্পণ করা হয়েছিল।
3 Doch wie? Wenn einige nicht mehr glauben, hebt ihr Unglaube dann nicht die Treue Gottes auf?
কেউ কেউ যদি অবিশ্বাসী হয়, তো কী হয়েছে? তাদের অবিশ্বাস কি ঈশ্বরের বিশ্বস্ততাকে নাকচ করে দেবে?
4 In keiner Weise. Gott soll stets wahrhaftig erwiesen werden, jeder Mensch aber als Lügner, wie geschrieben steht: "Du sollst in deinen Worten gerecht erfunden werden und recht behalten, wenn man dich richtet."
আদৌ তা নয়! ঈশ্বরই সত্যময় থাকুন, প্রত্যেক মানুষ হোক মিথ্যাবাদী। যেমন লেখা আছে: “যেন, তুমি যখন কথা বলো, তুমি যেন সত্যময় প্রতিপন্ন হও ও বিচারকালে তুমি বিজয়ী হও।”
5 Wenn aber unsere Ungerechtigkeit die Gerechtigkeit Gottes ins Licht stellt, was folgt daraus? Gott ist doch nicht - rein menschlich angesehen - ungerecht, wenn er in seinem Zorne straft?
কিন্তু যদি আমাদের অধার্মিকতা ঈশ্বরের ধার্মিকতাকে আরও স্পষ্ট করে প্রকাশ করে, তাহলে আমরা কী বলব? ঈশ্বর আমাদের উপরে তাঁর ক্রোধ নিয়ে এসে অন্যায় করেছেন? (আমি মানবিক যুক্তি প্রয়োগ করছি।)
6 In keiner Weise. Wie könnte dann sonst Gott die Welt noch richten?
নিশ্চিতরূপে তা নয়! যদি তাই হত, ঈশ্বর কীভাবে জগতের বিচার করতেন?
7 Doch wenn Gott im Hinblick darauf, daß ich so unwahrhaftig bin, nur um so herrlicher als der Wahrhaftige erscheint und dadurch verherrlicht wird, warum soll ich dennoch als Sünder gerichtet werden?
কেউ হয়তো তর্ক করতে পারে, “আমার মিথ্যাচার যদি ঈশ্বরের সত্যতা বৃদ্ধি করে ও এভাবে তাঁর মহিমা বৃদ্ধি পায়, তাহলে আমি এখনও কেন পাপী বলে অভিযুক্ত হচ্ছি?”
8 Und sollen wir - einige behaupten verleumderisch, daß wir dies lehren - etwa Böses tun, damit Gutes daraus entspringe? Die Verdammung solcher ist berechtigt!
কেউ কেউ এভাবে আমাদের বাক্য বিকৃত করে বলে যে আমরা নাকি বলি, “এসো, আমরা অপকর্ম করি, যেন পরিণামে মঙ্গল হয়?” তাদের শাস্তি যথাযোগ্য।
9 Was folgt also aus alledem? Sind etwa wir besser daran? Nicht ganz. Wir haben eben dargetan, daß alle, Juden und Heiden, der Sünde verfallen sind.
তাহলে আমাদের শেষ কথা কী হবে? আমরা কি কোনোভাবে অন্যদের চেয়ে ভালো? অবশ্যই নয়! আমরা ইতিপূর্বে অভিযোগ করেছি যে, ইহুদি, অইহুদি নির্বিশেষে সকলেই পাপের অধীন।
10 So steht es ja geschrieben: "Kein einziger ist gerecht, auch nicht einer,
যেমন লেখা আছে: “ধার্মিক কেউই নেই, একজনও নেই;
11 verständig keiner, und keiner fragt etwas nach Gott;
বোঝে, এমন কেউই নেই, কেউই ঈশ্বরের অন্বেষণ করে না।
12 sie alle sind auf falscher Bahn, verdorben alle miteinander, und keiner ist, der Gutes täte, auch nicht einer.
সকলেই বিপথগামী হয়েছে, তারা একসঙ্গে অকর্মণ্য হয়ে পড়েছে, সৎকর্ম করে এমন কেউই নেই, একজনও নেই।”
13 Ein offenes Grab ist ihre Kehle. Trug üben sie mit ihren Zungen, und Natterngift findet sich auf ihren Lippen,
“তাদের কণ্ঠ উন্মুক্ত কবরস্বরূপ; তাদের জিভ প্রতারণার অনুশীলন করে।” “কালসাপের বিষ তাদের মুখে।”
14 und ihr Mund ist voll von Fluch und Bitterkeit,
“তাদের মুখ অভিশাপে ও তিক্ততায় পূর্ণ।”
15 schnell sind sie da, wo Blut vergossen wird.
“তাদের চরণ রক্তপাতের জন্য দ্রুত দৌড়ায়;
16 Verderben und Unglück ist auf ihren Wegen;
বিনাশ ও দুর্গতি তাদের সব পথ চিহ্নিত করে,
17 sie kennen nicht den Weg des Friedens,
আর তারা শান্তির পথ জানে না,”
18 und Gottesfurcht ist nicht vor ihren Augen."
“তাদের চোখে ঈশ্বরভয় নেই।”
19 Wir wissen aber, daß alles, was das Gesetz befiehlt, für jene gilt, die unter dem Gesetze stehen, damit jeder Mund verstumme und die ganze Welt vor Gott schuldig werde.
এখন আমরা জানি যে, বিধান যা কিছু বলে, যারা বিধানের অধীনে আছে আসলে তাদেরই বলে, যেন প্রত্যেকের মুখ বদ্ধ হয় ও সমস্ত জগৎ ঈশ্বরের কাছে জবাবদিহি করতে বাধ্য হয়।
20 Denn durch Gesetzeswerke wird kein Mensch vor ihm gerecht; man lernt ja durch das Gesetz erst die Sünde kennen.
সুতরাং, বিধান পালন করে কোনো ব্যক্তিই তাঁর দৃষ্টিতে ধার্মিক ঘোষিত হবে না, বরং, বিধানের মাধ্যমে আমরা পাপ সম্পর্কে সচেতন হয়ে উঠি।
21 Jetzt aber ist unabhängig vom Gesetze Gottes Gerechtigkeit geoffenbart; - Gesetz sowie Propheten haben auf sie hingewiesen -
কিন্তু এখন, বিধান ছাড়াই ঈশ্বর থেকে এক ধার্মিকতা প্রকাশিত হয়েছে, যে বিষয়ে সেই বিধান ও ভাববাদীরা সাক্ষ্য দিয়েছেন।
22 Gottes Gerechtigkeit durch den Glauben an Jesus Christus für alle sowie über alle, die glauben. Da gibt es keinen Unterschied;
এই ধার্মিকতা, যারা বিশ্বাস করে, তাদের প্রতি যীশু খ্রীষ্টে বিশ্বাসের মাধ্যমে ঈশ্বরের কাছ থেকে আসে। এখানে কোনও পার্থক্য-বিভেদ নেই,
23 alle haben ja gesündigt und sind der Herrlichkeit Gottes verlustig gegangen.
কারণ সকলেই পাপ করেছে এবং ঈশ্বরের গৌরব-বিহীন হয়েছে।
24 Gerechtfertigt doch werden sie ohne eigenes Zutun durch seine Gnade dank des Loskaufs in Christus Jesus.
তারা বিনামূল্যে, তাঁরই অনুগ্রহে, খ্রীষ্ট যীশুতে প্রাপ্ত মুক্তির দ্বারা নির্দোষ গণ্য হয়।
25 Ihn hat Gott als Versöhnungsopfer in seinem eigenen Blute durch den Glauben dargestellt, um seine Gerechtigkeit zu zeigen.
তাঁর রক্তে বিশ্বাসের মাধ্যমে, ঈশ্বর তাঁকেই প্রায়শ্চিত্ত-বলিরূপে উপস্থাপিত করেছেন। তিনি তাঁর ন্যায়পরায়ণতা প্রদর্শনের জন্য এরকম করেছেন, কারণ তাঁর সহনশীলতার গুণে তিনি অতীতে করা সকল পাপের শাস্তি দেননি।
26 In seiner Langmut hatte Gott die Sünden, die früher geschehen waren, ungestraft gelassen; er wollte nämlich seine Gerechtigkeit jetzt erst erweisen, auf daß er selber gerecht sei, und auch den gerecht machen, der an Jesus Christus glaubt.
বর্তমান যুগে তাঁর ন্যায়পরায়ণতা প্রদর্শনের জন্য তিনি এরকম করেছিলেন, যেন তিনি ন্যায়পরায়ণ থাকেন এবং যারা যীশুতে বিশ্বাস করে, তাদের নির্দোষ গণ্য করেন।
27 Wo bleibt nun das Rühmen? Es ist ganz ausgeschlossen. Durch welches Gesetz? Durch das Gesetz der Werke? Nein, sondern durch das Gesetz des Glaubens.
তাহলে গর্বের স্থান কোথায়? তা বর্জন করা হয়েছে। কোন নীতির দ্বারা? তা কি বিধান পালনের জন্য? না, কিন্তু বিশ্বাসের কারণে।
28 Denn wir nehmen an, daß der Mensch durch den Glauben gerechtfertigt wird, ohne die Werke des Gesetzes.
কারণ আমাদের সিদ্ধান্ত এই যে, একজন ব্যক্তি বিধান পালন না করে বিশ্বাসের মাধ্যমে নির্দোষ গণ্য হয়।
29 Oder ist Gott etwa nur ein Gott der Juden und nicht auch der der Heiden? Doch wohl auch der der Heiden!
ঈশ্বর কি কেবলমাত্র ইহুদিদেরই ঈশ্বর? তিনি কি অইহুদিদেরও ঈশ্বর নন? হ্যাঁ, তিনি অইহুদিদেরও ঈশ্বর
30 Es ist ja doch derselbe Gott, der rechtfertigt: auf Grund ihres Glaubens die Beschnittenen, die Vorhaut vermittels ihres Glaubens.
যেহেতু ঈশ্বর একজনই, যিনি সুন্নত হওয়া লোকদের বিশ্বাসের মাধ্যমে ও সুন্নতবিহীন লোকদের সেই একই বিশ্বাসের মাধ্যমে নির্দোষ গণ্য করবেন।
31 So heben wir also das Gesetz des Glaubens wegen auf? Im Gegenteil! Wir bringen das Gesetz erst recht zur Geltung.
তাহলে আমরা কি এই বিশ্বাসের দ্বারা বিধানকে বাতিল করি? না, আদৌ তা নয়! বরং, আমরা বিধানকে প্রতিষ্ঠা করছি।