< Sprueche 30 >
1 Die Worte Agurs, Sohnes des Jake, aus Massa: Es spricht ein Mann mit Namen Loitiel: "Ich kann Gott nicht begreifen, und dabei bleibt es.
যাকির ছেলে আগুরের নীতিবচন—যা এক অনুপ্রাণিত ভাষণ। ঈথীয়েলের প্রতি, ঈথীয়েলের ও উকলের প্রতি এই লোকটির ভাষণ: “হে ঈশ্বর, আমি ক্লান্ত, কিন্তু আমি বিজয়লাভ করতে পারব।
2 Zu töricht bin ich, einen Mann recht zu verstehen, und mir fehlt der Verstand, um einen Menschen zu begreifen.
আমি নিশ্চয় মানুষ নই, আমি এক মূঢ়মাত্র; আমার মানবিক বোধবুদ্ধি নেই।
3 Und wäre ich noch weiser, wie könnte einen Heiligen ich gar begreifen?
আমি প্রজ্ঞার শিক্ষা পাইনি, আমি সেই মহাপবিত্র ঈশ্বর সম্পর্কীয় জ্ঞানও অর্জন করিনি।
4 Ist jemand bis zum Himmel aufgestiegen oder auch von dort herabgekommen? Hat jemand Wind in seine Fäuste eingesammelt oder Wasser in ein Tuch gebunden? Wer hat der Erde Enden hingestellt? Wie heißt doch er? Wie heißt sein Sohn, wenn du es weißt?"
কে স্বর্গে গিয়ে আবার ফিরে এসেছেন? কার হাত বাতাস সংগ্রহ করেছে? কে জলরাশিকে আলখাল্লায় মুড়ে রেখেছেন? কে পৃথিবীর সব প্রান্ত স্থাপন করেছেন? তাঁর নাম কী, ও তাঁর ছেলের নামই বা কী? নিশ্চয় তুমি তা জানো!
5 Geläutert ist doch jedes Gotteswort; ein Schild ist er für die, die auf ihn bauen.
“ঈশ্বরের প্রত্যেকটি বাক্য নিখুঁত; যারা তাঁতে আশ্রয় নেয় তাদের কাছে তিনি এক ঢাল।
6 Füg seinen Worten nichts hinzu, auf daß er dich nicht tadeln muß, weil du dich nicht bewährst!
তাঁর বাক্যে কিছু যোগ কোরো না, পাছে তিনি তোমাকে ভর্ৎসনা করেন ও তোমাকে এক মিথ্যাবাদী প্রতিপন্ন করেন।
7 Ich bitte zweierlei von dir. Versag mir's nicht, bevor mein Leben ich verwirke!
“হে সদাপ্রভু, আমি তোমার কাছে দুটি জিনিস চাইছি; আমি মারা যাওয়ার আগে আমাকে প্রত্যাখ্যান কোরো না:
8 Falschheit und Lügenwort laß ferne von mir sein; Armut und Reichtum gib mir nicht! - Laß mich mein zugemessen Teil an Speise nehmen! -
ছলনা ও মিথ্যা কথা আমার কাছ থেকে দূরে সরিয়ে রাখো; আমাকে দারিদ্র বা ধনসম্পত্তি কিছুই দিয়ো না, কিন্তু আমার দৈনিক আহারটুকুই শুধু আমাকে দাও।
9 Ich möchte sonst verleugnen, würde ich zu satt, und sagen: "Wer ist denn der Herr?", und wäre ich ein Bettler, könnt ich stehlen und belasten meines Gottes Namen.
পাছে, অনেক কিছু পেয়ে আমি তোমাকে অস্বীকার করে বসি ও বলে ফেলি, ‘সদাপ্রভু কে?’ বা দরিদ্র হয়ে গিয়ে চুরি করে বসি, ও এভাবে আমার ঈশ্বরের নামের অসম্মান করে ফেলি।
10 Verleumde nicht den Knecht bei seinem Herrn! Sonst flucht er dir, und du bist selber schuld daran.
“মনিবের কাছে তার কোনো দাসের নিন্দা কোরো না, পাছে তারা তোমাকে অভিশাপ দেয় ও তোমাকে এর জন্য শাস্তি পেতে হয়।
11 Ja, das Geschlecht, das seinem Vater flucht und nimmer seine Mutter segnet,
“এমন অনেক লোক আছে যারা তাদের বাবাদের অভিশাপ দেয় ও তাদের মা-দের মহিমান্বিত করে না;
12 ja, das Geschlecht, das rein sich dünkt und doch von seinem Unrat nicht gereinigt ist,
যারা তাদের নিজেদের দৃষ্টিতেই বিশুদ্ধ অথচ তারা তাদের মালিন্য থেকে শুচিশুদ্ধই হয়নি;
13 ja, das Geschlecht, das übermütig schaut, und dessen Blicke hochgetragen,
যাদের দৃষ্টি চিরকাল খুব উদ্ধত, যাদের চাহনি খুব তাচ্ছিল্যপূর্ণ;
14 ja, das Geschlecht, des Zähne Schwerter sind und des Gebiß besteht aus Messern, um von der Erde Elende hinwegzufressen und Arme aus der Menschen Mitte,
যাদের দাঁত তরোয়ালের মতো ও যাদের চোয়ালে ছুরি গাঁথা আছে যেন পৃথিবীর বুক থেকে দরিদ্রদের ও মানবজাতির মধ্যে থেকে অভাবগ্রস্তদের তারা গ্রাস করে ফেলতে পারে।
15 das gleicht dem Vampyr, der die Weiber schwer zerfleischt: "Gib her! Gib her!" Drei sind's, die niemals satt werden, und vier, die sprechen nie: "Genug!"
“জোঁকের দুটি কন্যা আছে। তারা চিৎকার করে বলে, ‘দাও, দাও!’ “তিনটি বিষয় আছে যেগুলিকে কখনও তৃপ্ত করা যায় না, চারটি বিষয় আছে যেগুলি কখনও বলে না, ‘যথেষ্ট হয়েছে!’:
16 Die Unterwelt, verschlossener Mutterschoß, die Erde, die des Wassers niemals satt, das Feuer, das nie spricht: "Genug!" (Sheol )
কবর ও বন্ধ্যা জঠর; জমি, যা কখনও জলে তৃপ্ত হয় না, ও আগুন, যা কখনও বলে না, ‘যথেষ্ট হয়েছে!’ (Sheol )
17 Ein Auge, das des Vaters spottet, die greise Mutter selbst verächtlich findet, das müssen Raben aus den Höhlen hacken und junge Adler fressen.
“যে চোখ একজন বাবাকে বিদ্রুপ করে, যা বৃদ্ধা এক মাকে অবজ্ঞা করে, সেটিকে উপত্যকার কাকেরা ঠুকরে ঠুকরে বের করে ফেলবে, শকুনেরা সেটি খেয়ে ফেলবে।
18 Drei sind's, die mir zu wunderbar erscheinen, und vier sind's, die ich nicht begreife:
“তিনটি বিষয় আমার আছে খুবই বিস্ময়কর, চারটি বিষয় আমি বুঝে উঠতে পারি না:
19 des Adlers Weg am Himmel, der Schlange Weg auf einem Felsen, des Schiffes Weg inmitten eines Meeres, des Mannes Weg bei einem jungen Weibe.
আকাশে ওড়া ঈগল পাখির গতিপথ, পাষাণ-পাথরের উপরে চলা সাপের গতিপথ, মাঝসমুদ্রে ভেসে যাওয়া জাহাজের গতিপথ, ও যুবতীর সঙ্গে পুরুষের প্রেমের সম্পর্ক।
20 So ist der Weg der Ehebrecherin; sie ißt und wischt den Mund sich ab und spricht: "Ich habe doch nichts Unrechtes getan."
“ব্যভিচারিণী মহিলার জীবনযাত্রার ধরন এরকম: সে খাওয়াদাওয়া করে ও মুখ মুছে নেয় ও বলে, ‘আমি কোনও অন্যায় করিনি।’
21 Ein Land kann unter drei erbeben und unter vieren es nicht aushalten:
“তিনটি বিষয়ের ভারে পৃথিবী কম্পিত হয়, চারটি বিষয়ের ভার তা সহ্য করতে পারে না:
22 bei einem Sklaven, wenn er König wird, bei einem Narren, wenn er Brot in Fülle hat,
এক দাস যে রাজা হয়ে বসেছে, এক মূর্খ যে খাওয়ার জন্য প্রচুর খাদ্যদ্রব্য পেয়েছে,
23 bei einer Ungeliebten, wenn in Gunst sie kommt, bei einer Magd, wenn sie an ihrer Herrin Stelle tritt.
এক নীচ মহিলা যার বিয়ে হয়ে গিয়েছে, ও এক দাসী যে তার কর্ত্রীকে স্থানচ্যূত করেছে।
24 Vier sind die Kleinsten auf der Erde, und doch sind sie so weise:
“পৃথিবীর বুকে চারটি প্রাণী ছোটো, অথচ সেগুলি অত্যন্ত জ্ঞানী:
25 die Ameisen, ein Volk, das keine Macht besitzt, und doch bereiten sie im Sommer ihre Nahrung vor.
পিঁপড়েরা অল্প শক্তিবিশিষ্ট প্রাণী, অথচ গ্রীষ্মকালে তারা তাদের খাদ্য সঞ্চয় করে রাখে;
26 Die Klippdachse, ein Volk, dem Stärke nicht zu eigen ist, und dennoch legen sie in Felsen ihre Wohnung an.
পাহাড়ি খরগোশ সামান্যই শক্তি ধরে, অথচ তারা পাষাণ-পাথরের চূড়ায় তাদের ঘর বাঁধে;
27 Heuschrecken haben keinen König, und dennoch zieht der ganze Schwarm geordnet aus.
পঙ্গপালদের কোনও রাজা নেই, অথচ তারা সারিবদ্ধভাবে এগিয়ে যায়;
28 Die Echse kannst du mit den Händen greifen, und doch weilt sie in königlichen Schlössern.
টিকটিকিকে হাত দিয়ে ধরা যায়, অথচ তাকে রাজপ্রাসাদে দেখতে পাওয়া যায়।
29 Drei sind's, die stattlich schreiten, und vier, die würdevoll einhergehen:
“তিনটি প্রাণী আছে যারা তাদের চলাফেরায় রাজসিক, চারজন আছে যারা রাজকীয় ভঙ্গিতে নড়াচড়া করে:
30 der Löwe, Held der Tiere, der nie vor jemand umkehrt,
সিংহ, যে পশুদের মধ্যে বলশালী, যে কোনো কিছুর সামনেই পশ্চাদগামী হয় না;
31 der schmächtige Star, der Ziegenbock, der König, der sein Kriegervolk befehligt.
নির্ভীক মোরগ, পাঁঠা, ও রাজা, যিনি বিদ্রোহের আশঙ্কা থেকে মুক্ত।
32 Benahmst du dich im Übermute töricht, oder hast du so etwas geplant, die Hand auf deinen Mund!
“তুমি যদি মূর্খামি করো ও নিজেই নিজের প্রশংসা করো, বা অনিষ্ট করার ফন্দি আঁটো, তবে তোমার হাত দিয়ে মুখ ঢেকে রাখো!
33 Schlägt man die Milch, so gibt es Butter; drückt man die Nase, gibt es Blut, und drückt man auf die Zornesader, gibt es Streit.
কারণ ননি মন্থনে যেভাবে মাখন উৎপন্ন হয়, ও নাকে মোচড় পড়লে যেভাবে রক্ত বের হয়, সেভাবে ক্রোধ নাড়াচাড়া করলে বিবাদ উৎপন্ন হয়।”