< Lukas 2 >
1 Zu jener Zeit hatte der Kaiser Augustus befohlen, es sollten alle Bewohner des römischen Reiches in die Schätzungslisten eingetragen werden.
১সেই দিনের আগস্ত কৈসর এই নির্দেশ দিলেন যেন, সমস্ত রোম সাম্রাজ্যে লোক গণনা করা হয়।
2 Diese Schätzung wurde vorgenommen, noch ehe Quirinius Statthalter von Syrien war.
২সিরিয়ার শাসনকর্ত্তা কুরীনিয়ের দিনের এই প্রথম নাম লেখানো হয়।
3 Da gingen alle hin, um sich in die Listen eintragen zu lassen: ein jeder in seine Heimatstadt.
৩এজন্য সবাই নাম রচনার জন্য নিজের নিজের শহরে চলে গেলেন।
4 Auch Josef zog damals aus der Stadt Nazaret in Galiläa hinauf nach Judäa zu der Davidstadt mit Namen Bethlehem, weil er zu Davids Haus und Geschlecht gehörte,
৪আর যোষেফও গালীলের নাসরৎ শহর থেকে যিহুদিয়ায় বৈৎলেহম নামে দায়ূদের শহরে গেলেন, কারণ তিনি দায়ূদ বংশের লোক ছিলেন,
5 um sich dort eintragen zu lassen mit Maria, seiner Ehefrau, die guter Hoffnung war.
৫সে নিজের বাগদত্তা স্ত্রী মরিয়মকেও সঙ্গে নিয়ে নাম লেখানোর জন্য গেলেন, সে দিন তিনি গর্ভবতী ছিলেন।
6 Während sie dort weilten, kam für Maria die Stunde ihrer Niederkunft:
৬তাঁরা যখন সেই জায়গাতে আছেন, তখন মরিয়মের প্রসব ব্যথা উঠল।
7 sie bekam ihren ersten Sohn, hüllte ihn in Windeln und bettete ihn in eine Krippe, weil sie sonst keinen Platz in dem Raum fanden.
৭ও সে নিজের প্রথম সন্তান জন্ম দিলেন এবং তাঁকে কাপড়ে জড়িয়ে যাবপাত্রে শুইয়ে রাখলেন, কারণ অতিথিশালায় তাঁদের জন্য কোনও জায়গা ছিল না।
8 Nun waren Hirten in jener Gegend, die auf freiem Feld Nachtwache hielten bei ihrer Herde.
৮ঐ অঞ্চলে মেষপালকেরা মাঠে ছিল এবং রাতে নিজেদের মেষপাল পাহারা দিচ্ছিল।
9 Zu denen trat plötzlich ein Engel des Herrn, und ein Lichtglanz des Herrn umleuchtete sie. Da erschraken sie sehr.
৯আর হঠাত প্রভুর এক দূত এসে তাদের সামনে দাঁড়ালেন এবং প্রভুর প্রতাপ তাদের চারিদিকে উজ্জ্বল আলোর মত ছড়িয়ে পড়ল; আর তারা খুবই ভয় পেল।
10 Der Engel aber sprach zu ihnen: "Fürchtet euch nicht! Denn ich verkündige euch große Freude, die dem ganzen Volk widerfahren soll:
১০তখন দূত তাদের বললেন, “ভয় পেয়ও না, কারণ দেখ, আমি তোমাদের এক মহা আনন্দের সুসমাচার জানাতে এসেছি, সেই সংবাদ সমস্ত মানুষের জন্য আনন্দের কারণ হবে,
11 Euch ist heute in Davids Stadt ein Retter geboren: der Gesalbte, der Herr!
১১কারণ আজ দায়ূদের শহরে তোমাদের জন্য মুক্তিদাতা জন্মগ্রহণ করেছেন, তিনি খ্রীষ্ট প্রভু।
12 Und dies sei euch das Erkennungszeichen: ihr werdet ein Kindlein finden, das, in Windeln gehüllt, in einer Krippe liegt."
১২আর তোমাদের জন্য এটাই চিহ্ন, তোমরা দেখতে পাবে, একটি শিশু কাপড়ে জড়ানো ও যাবপাত্রে শোয়ানো আছে।”
13 Plötzlich sammelte sich um den Engel eine Menge des himmlischen Heeres; sie alle lobten Gott und sprachen:
১৩পরে হঠাৎ স্বর্গীয় বাহিনীর একটি বড় দল সেই দূতের সঙ্গী হয়ে এবং ঈশ্বরের স্তবগান করতে করতে বললেন,
14 "Preis gebührt Gott in Himmelshöhen, und auf Erden ist nun Friede unter Menschen, die Gott wohlgefallen!"
১৪“উর্ধে ঈশ্বরের মহিমা, পৃথিবীতে তাঁর প্রিয়জনদের মধ্যে শান্তি হোক।”
15 Als die Engel sie verlassen hatten und wieder in den Himmel aufgefahren waren, da sprachen die Hirten zueinander: "Wir wollen doch nach Bethlehem hinübergehen und uns das ansehen, was der Herr uns kundgetan."
১৫দূতেরা তাদের কাছ থেকে স্বর্গে চলে যাওয়ার পর মেষপালকেরা নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে বলল, “চলো, আমরা একবার বৈৎলেহমে যাই এবং এই যে ঘটনা প্রভু আমাদের নিকট প্রচার করলেন, তা গিয়ে দেখি।”
16 So gingen sie eilend hin und fanden Maria und Josef, dazu das Kindlein in der Krippe.
১৬পরে তারা তাড়াতাড়ি সেই জায়গায় পৌঁছালো এবং মরিয়ম, যোষেফ ও সেই যাবপাত্রে শোয়ানো শিশুটিকে দেখতে পেল।
17 Bei seinem Anblick erzählten sie, was sie über dies Kind vernommen hatten.
১৭আর শিশুটির বিষয়ে যে সব কথা তাদের বলা হয়েছিল, তারা সেগুলো লোকেদের জানাল।
18 Und alle, die es hörten, waren über die Erzählung der Hirten verwundert.
১৮এবং যত লোক মেষপালকদের মুখে ঐ সব কথা শুনল, সবাই খুবই আশ্চর্য্য বোধ করলো।
19 Maria aber behielt dies alles und dachte in ihrem Herzen oft darüber nach.
১৯কিন্তু মরিয়ম এসব কথা মনে মনে চিন্তা করতে লাগলেন এবং নিজের হৃদয়ে সেগুলো সঞ্চয় করে রাখলেন।
20 Die Hirten kehrten dann wieder (zu ihren Herden) zurück: sie priesen und lobten Gott für alles, was sie gehört und dieser Botschaft gemäß auch selbst gesehen hatten.
২০আর মেষপালকদের যেমন যেমন বলা হয়েছিল, তারা তেমনই সমস্ত কিছু দেখতে পেয়ে ঈশ্বরের গৌরব ও স্তবগান করতে করতে ফিরে গেল।
21 Acht Tage später wurde das Kind beschnitten. Da erhielt es den Namen Jesus, den der Engel schon vor seiner Empfängnis genannt hatte.
২১এবং আট দিন পরে যখন শিশুটির ত্বকছেদের করা হল, তখন তাঁর নাম যীশু রাখা হল; এই নাম তাঁর গর্ভস্থ হবার আগেই দূতের দ্বারা এই নাম রাখা হয়েছিল।
22 Als die von dem Gesetz Moses vorgeschriebenen Tage ihrer Reinigung zu Ende waren, brachten sie das Kind nach Jerusalem, um es dem Herrn darzustellen,
২২পরে যখন মোশির ব্যবস্থা অনুযায়ী যোষেফ এবং মরিয়মের বিশুদ্ধ হবার দিন পূর্ণ হলো, তখন তাঁরা যীশুকে যিরুশালেমে নিয়ে এলেন, যেন তাঁকে প্রভুর কাছে উপস্থিত করতে পারেন,
23 nach dem Wort im Gesetz des Herrn: Jeder erstgeborene Knabe soll dem Herrn geweiht heißen,
২৩যেমন প্রভুর ব্যবস্থায় লেখা আছে, গর্ভের প্রথম পুরুষ সন্তান প্রভুর উদ্দেশ্যে পবিত্র হবে,
24 und um nach der Vorschrift im Gesetz des Herrn ein Opfer darzubringen: ein Paar Turteltauben oder zwei junge Tauben.
২৪আর যেন বলি উৎসর্গ করেন, যেমন প্রভুর ব্যবস্থায় লেখা আছে, এক জোড়া ঘুঘু কিংবা দুটি পায়রা শাবক।
25 Nun lebte damals in Jerusalem ein Mann mit Namen Simeon. Der war gerecht und gottesfürchtig; er wartete auf den Tröster Israels, und der Heilige Geist ruhte auf ihm.
২৫আর দেখ, শিমিয়োন নামে এক ব্যক্তি যিরুশালেমে ছিলেন, তিনি ধার্মিক ও ঈশ্বরভক্ত, ইস্রায়েলের সান্ত্বনাদাতার অপেক্ষাতে ছিলেন এবং পবিত্র আত্মা তাঁর সঙ্গে ছিলেন।
26 Es war ihm auch vom Heiligen Geist kundgetan, er solle den Tod nicht sehen, ehe er den Gesalbten des Herrn geschaut.
২৬আর পবিত্র আত্মার মাধ্যমে তাঁর কাছে প্রকাশ করা হয়েছিল যে, তিনি প্রভুর খ্রীষ্টকে দেখতে না পেলে তাঁর মৃত্যু হবে না।
27 Vom Geist getrieben, kam er (an jenem Tag) in den Tempel. Als nun die Eltern das Jesuskind hineintrugen, um nach dem Brauch des Gesetzes mit ihm zu verfahren,
২৭শিমিয়োন একদিন পবিত্র আত্মার পরিচালনায় ঈশ্বরের মন্দিরে এলেন এবং শিশু যীশুর মা বাবা যখন তাঁর জন্য ব্যবস্থার রীতি অনুযায়ী কাজ করবার জন্য তাঁকে ভিতরে আনলেন,
28 da nahm er es auf seine Arme, pries Gott und sprach:
২৮তখন তিনি তাঁকে কোলে নিলেন, আর ঈশ্বরের ধন্যবাদ করলেন ও বললেন,
29 "Nun läßt du, Herr, deinen Knecht nach deinem Wort in Frieden scheiden;
২৯“হে প্রভু, এখন তোমার প্রতিজ্ঞা অনুযায়ী তুমি তোমার দাসকে শান্তিতে বিদায় কর,
30 denn meine Augen haben ja dein Heil gesehen,
৩০কারণ আমি নিজের চোখে তোমার পরিত্রান দেখতে পেলাম,
31 das du bereitet hast vor aller Völker Augen:
৩১যা তুমি সমস্ত জাতির চোখের সামনে প্রস্তুত করেছ,
32 Es ist ein Licht, das leuchten soll den Heiden, und es soll Israel, dein Volk, verherrlichen."
৩২অযিহূদীর লোকেদের কাছে সত্য প্রকাশ করবার জন্য আলো ও তোমার প্রজা ইস্রায়েলের গৌরব হবে।”
33 Des Kindes Vater und Mutter staunten über diese Worte, die Simeon von ihm redete.
৩৩তাঁর বিষয়ে যা বলা হলো, সে সব শুনে তাঁর মা বাবা আশ্চর্য্য হতে লাগলেন।
34 Dann segnete sie Simeon und sprach zu Maria, seiner Mutter: "Dies Kind hier ist dazu bestimmt, viele in Israel zu Fall zu bringen, aber auch viele aufzurichten; ja es wird ein Zeichen sein, dem man mit solcher Feindschaft widerspricht,
৩৪আর শিমিয়োন তাঁদের আশীর্বাদ করলেন এবং তাঁর মা মরিয়মকে বললেন, “দেখ, ইনি ইস্রায়েলের মধ্যে অনেকের পতন ও উত্থানের জন্য এবং যার বিরুদ্ধে কথা বলা হবে, এমন চিহ্ন হবার জন্য স্থাপিত,
35 daß auch dir selbst ein Schwert durch deine Seele dringen wird. So sollen sich die Gedanken vieler Herzen offenbaren."
৩৫যেন অনেকের হৃদয়ের চিন্তা প্রকাশ হয়। আর তোমার নিজের প্রাণও তলোয়ারে বিদ্ধ হবে,”
36 Es war auch noch zugegen eine Prophetin Hanna, eine Tochter Phanuels, aus dem Stamm Asser. Die war hochbetagt. Nur sieben Jahre hatte sie nach ihrer Jungfrauenzeit mit ihrem Mann in der Ehe gelebt,
৩৬আর হান্না নামে একজন ভাববাদীনী ছিলেন, তিনি পনুয়েলের মেয়ে, আশের বংশে তার জন্ম, তাঁর অনেক বয়স হয়েছিল, তিনি বিয়ের পর সাত বছর স্বামীর সঙ্গে বসবাস করেন,
37 und nun war sie eine Witwe von vierundachtzig Jahren. Sie verließ den Tempel nicht, sondern diente Gott mit Fasten und Beten Tag und Nacht.
৩৭আর চুরাশী বছর পর্যন্ত বিধবা হয়ে ছিলেন, তিনি ঈশ্বরের মন্দিরে সবদিন থাকতেন এবং উপবাস ও প্রার্থনার মাধ্যমে রাত দিন উপাসনা করতেন।
38 Die kam auch in jenem Augenblick dazu, dankte Gott und redete von dem Kind zu allen, die auf Jerusalems Erlösung warteten.
৩৮তিনিও সেই মুহূর্তে উপস্থিত হয়ে ঈশ্বরের ধন্যবাদ করলেন এবং যত লোক যিরুশালেমের মুক্তির অপেক্ষা করছিল, তাদের যীশুর কথা বলতে লাগলেন।
39 Als sie alles ausgeführt hatten, was im Gesetz des Herrn vorgeschrieben war, kehrten sie zurück nach Galiläa in ihren Wohnort Nazaret.
৩৯আর প্রভুর ব্যবস্থা অনুযায়ী সব কাজ শেষ করার পর তাঁরা গালীলে তাঁদের শহর নাসরতে, ফিরে গেলেন।
40 Der Knabe aber wuchs heran und wurde stark; er ward erfüllt mit Weisheit, und Gottes Gnade waltete über ihm.
৪০পরে শিশুটি বড় হয়ে উঠতে ও শক্তিশালী হতে লাগলেন, জ্ঞানে পূর্ণ হতে থাকলেন, আর ঈশ্বরের অনুগ্রহ তাঁর উপরে ছিল।
41 Jedes Jahr reisten seine Eltern nach Jerusalem zum Passahfest.
৪১তাঁর মা ও বাবা প্রতি বছর নিস্তারপর্ব্বের দিনের যিরুশালেমে যেতেন।
42 Als er zwölf Jahre alt war, zogen sie auch, wie es Sitte war, zum Fest hinauf.
৪২তাঁর বারো বছর বয়স হলে, তাঁরা রীতি অনুসারে পর্বের জন্য যিরুশালেমে গেলেন;
43 Nach Ablauf der Festwoche machten sie sich wieder auf den Heimweg. Der Jesusknabe aber blieb in Jerusalem zurück, ohne daß seine Eltern es merkten.
৪৩এবং পর্ব শেষ করে যখন তাঁরা ফিরে আসছিলেন, তখন বালক যীশু যিরুশালেমে থেকে গেলেন, আর তার মা বাবা সেটা জানতে পারলেন না,
44 Sie meinten vielmehr, er sei unter den Festpilgern, und legten deshalb (unbekümmert) den ersten Reisetag zurück. Da erst suchten sie ihn unter den Verwandten und Bekannten.
৪৪কিন্তু তিনি সহযাত্রীদের সঙ্গে আছেন, মনে করে তাঁরা এক দিনের র পথ গেলেন, পরে তাঁরা আত্মীয়স্বজন ও পরিচিত লোকদের মধ্যে তাঁর খোঁজ করতে লাগলেন,
45 Als sie ihn dort nicht fanden, kehrten sie nach Jerusalem zurück und suchten überall nach ihm.
৪৫আর তাঁকে না পেয়ে তাঁর খোঁজ করতে করতে যিরুশালেমে ফিরে গেলেন।
46 Am dritten Tag endlich fanden sie ihn im Tempel: dort saß er mitten unter den Lehrern, hörte ihrem Vortrag zu und richtete Fragen an sie.
৪৬তিন দিন পরে তাঁরা তাঁকে ঈশ্বরের মন্দিরে পেলেন; তিনি ধর্মগুরুদের মধ্যে বসে তাঁদের কথা শুনছিলেন ও তাঁদের প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করছিলেন;
47 Alle aber, die ihn hörten, staunten über die Einsicht, die er durch seine Antworten bewies.
৪৭আর যারা তাঁর কথা শুনছিল, তাঁরা সবাই তাঁর বুদ্ধি ও উত্তরে খুবই আশ্চর্য্য বোধ করলো।
48 Als seine Eltern ihn erblickten, waren sie außer sich, und seine Mutter sprach zu ihm: "Mein Kind, warum hast du uns das angetan? Sieh, dein Vater und ich haben dich voll Angst gesucht."
৪৮তাঁকে দেখে তাঁরা খুবই অবাক হলেন এবং তাঁর মা তাঁকে বললেন, “পুত্র, আমাদের সঙ্গে এমন ব্যবহার কেন করলে? দেখ, তোমার বাবা এবং আমি খুবই চিন্তিত হয়ে তোমার খোঁজ করছিলাম।”
49 Da entgegnete er ihnen: "Wie habt ihr mich nur suchen können? Habt ihr denn nicht gewußt, daß ich in meines Vaters Werk tätig sein muß?"
৪৯তিনি তাঁদের বললেন, “কেন আমার খোঁজ করলে? আমার পিতার বাড়িতেই আমাকে থাকতে হবে, এটা কি জানতে না?”
50 Dies Wort war jedoch für sie ein Rätsel.
৫০কিন্তু তিনি তাঁদের যে কথা বললেন, তা তাঁরা বুঝতে পারলেন না।
51 Dann kehrte er mit ihnen nach Nazaret zurück und war ihnen allezeit gehorsam. Und seine Mutter behielt dies alles fest in ihrem Herzen.
৫১পরে তিনি তাঁদের সঙ্গে নাসরতে চলে গেলেন ও তাঁদের বাধ্য হয়ে থাকলেন। আর তাঁর মা এ সমস্ত কথা নিজের হৃদয়ে সঞ্চয় করে রাখলেন।
52 Jesus aber nahm zu an Weisheit und Leibesgröße sowie an Gunst bei Gott und Menschen.
৫২পরে যীশু জ্ঞানে ও বয়সে এবং ঈশ্বরের ও মানুষের কাছে অনুগ্রহে বৃদ্ধি পেতে থাকলেন।