< Zacharie 7 >
1 Et il arriva dans la quatrième année du roi Darius, que la parole du Seigneur fut adressée à Zacharie, au quatrième jour du neuvième mois, qui est appelé Casleu.
১পরে রাজা দারিয়াবসের রাজত্বের চতুর্থ বছরের কিষলেব নামে নবম মাসের চার দিনের দিন, এটি ঘটল যে, সদাপ্রভুর বাক্য সখরিয়ের কাছে উপস্থিত হল।
2 Or Sarasar et Rogommélech et les hommes qui étaient avec lui, envoyèrent à la maison de Dieu pour implorer la face du Seigneur,
২বৈথেলের লোকেরা শরেৎসরকে রেগম্মেলককে ও তাদের লোকদের সদাপ্রভুর দয়া ভিক্ষার জন্য, পাঠিয়ে দিল।
3 Afin de parler aux prêtres de la maison du Seigneur des armées et aux prophètes, en leur disant: Faut-il que je pleure dans le cinquième mois, ou dois-je me sanctifier comme je l’ai déjà fait pendant beaucoup d’années?
৩তারা বাহিনীদের সদাপ্রভুর গৃহের যাজকদের সঙ্গে এবং ভাববাদীদের সঙ্গে কথা বললেন; তারা বললেন, “যেমনভাবে আমি এত বছর করে এসেছি, সেইভাবে কি আমি এই পঞ্চম মাসে শোক প্রকাশ ও উপবাস করব?”
4 Et la parole du Seigneur des armées me fut adressée, disant:
৪তখন বাহিনীদের সদাপ্রভুর এই বাক্য আমার কাছে উপস্থিত হল এবং তিনি বললেন,
5 Parle à tout le peuple de la terre et aux prêtres, en disant: Lorsque vous avez jeûné et pleuré dans le cinquième et le septième mois, pendant ces soixante-dix années, est-ce pour moi que vous avez jeûné?
৫“তুমি দেশের সব লোক ও যাজকদের বল, ‘তোমরা গত সত্তর বছর ধরে পঞ্চম ও সপ্তম মাসে যে শোক প্রকাশ ও উপবাস করেছ তা কি সত্যিই আমার উদ্দেশ্যে উপবাস ছিল?
6 Et lorsque vous avez mangé et que vous avez bu, n’est-ce pas pour vous que vous avez mangé et pour vous que vous avez bu?
৬কারণ যখন তোমরা খেয়েছ ও পান করেছ তখন কি তা তোমাদের নিজেদের জন্যই কর নি?
7 Ne sont-ce pas là les paroles qu’a dites le Seigneur par l’entremise des prophètes antérieurs, lorsque Jérusalem était encore habitée, et qu’elle était opulente, elle-même et les villes autour d’elle, et qu’au midi et dans la plaine tout était habité?
৭যখন যিরুশালেম ও তার আশেপাশের শহরগুলোতে লোকজন বাস করছিল ও সেগুলোর অবস্থার উন্নতি হয়েছিল আর দক্ষিণে ও পশ্চিমের নীচু পাহাড়ী এলাকায় লোকদের বসতি ছিল তখনও কি সদাপ্রভু এই সব কথা আগের ভাববাদীদের মাধ্যমে বলেন নি’?”
8 Et la parole du Seigneur des armées fut adressée à Zacharie, disant:
৮সদাপ্রভুর বাক্য সখরিয়ের কাছে উপস্থিত হল এবং তাঁকে বললেন,
9 Voici ce que dit le Seigneur des armées: Jugez selon la vérité, usez de miséricorde et de clémence, chacun envers son frère.
৯বাহিনীদের সদাপ্রভু এই কথা বলেন, তোমরা ন্যায়ের সঙ্গে, বিশ্বস্ততার নিয়মে ও দয়ার সঙ্গে বিচার কর; প্রত্যেক ব্যক্তি তার ভাইয়ের জন্য এটি করুক;
10 Et n’opprimez point la veuve, ni l’orphelin, ni l’étranger, ni le pauvre; et qu’un homme ne médite pas dans son cœur le mal contre son frère.
১০এবং বিধবা, অনাথ, বিদেশী ও গরিবদের উপর অত্যাচার কোরো না এবং কোনো ব্যক্তি মনে মনে একে অন্যের বিরুদ্ধে মন্দ চিন্তা কোরো না।
11 Mais vos pères n’ont pas voulu être attentifs à ma voix, et ils ont détourné l’épaule en se retirant, et ils ont appesanti leurs oreilles pour ne pas entendre.
১১“কিন্তু তারা মনোযোগ দিতে চায় নি; তারা জেদ করে তাদের কান বন্ধ করে রেখেছে যেন তারা না শুনতে পায়।
12 Et leur cœur, ils l’ont rendu dur comme un diamant, pour ne pas écouter la loi et la parole que le Seigneur des armées leur envoya avec son esprit, par l’entremise de ses prophètes antérieurs; et le Seigneur des armées conçut une grande indignation.
১২তারা তাদের হৃদয় হীরের মত শক্ত করেছে ও ব্যবস্থা এবং বাক্য যা বাহিনীদের সদাপ্রভু পূর্বে তাঁর ভাববাদীদের মধ্য দিয়ে বলেছিলেন তা যেন না শুনতে হয়। তাই বাহিনীদের সদাপ্রভু খুবই রেগে গিয়েছিলেন।
13 Or il est arrivé comme il a parlé, et ils n’ont pas écouté; ainsi ils crieront, et je ne les écouterai pas, dit le Seigneur des armées.
১৩এটি ঘটেছিল যে, যখন তিনি ডেকেছিলেন তারা শোনে নি। একইভাবে, বাহিনীদের সদাপ্রভু বলেন, ‘তারাও ডাকবে কিন্তু আমি শুনব না।
14 Et je les ai dispersés dans tous les royaumes qu’ils ne connaissent pas; et leur terre a été désolée derrière eux, en sorte qu’il n’y avait personne qui y passât, et qui en revînt; et ils ont fait d’une terre délicieuse un désert.
১৪কারণ আমি তাদেরকে ঘূর্ণিঝড় দিয়ে যাদের তারা চেনে না সেই অচেনা জাতিদের মধ্যে তাদের ছড়িয়ে দেব। এবং তাদের পরে সেই দেশকে নির্জন স্থানে পরিণত করব, কারণ তার পাশ দিয়ে কেউ যাবে না বা সেই দেশে কেউ ফিরে যাবে না, কারণ তারা সেই সুন্দর দেশটাকে নির্জন স্থানে পরিণত করেছে’।”