< Ézéchiel 8 >
1 Or, la sixième année, le cinquième jour du sixième mois, comme j'étais assis dans ma maison et que les anciens de Juda étaient assis devant moi, la main du Seigneur, l'Éternel, tomba sur moi.
ষষ্ঠ বছরের ষষ্ঠ মাসের পঞ্চম দিনে, আমি যখন আমার বাড়িতে বসেছিলাম আর যিহূদার বৃদ্ধ নেতারা আমার সামনে বসেছিলেন তখন সেখানে সার্বভৌম সদাপ্রভুর হাত আমার উপরে আসল।
2 Et je regardai, et voici une figure semblable à du feu dans son aspect; depuis ce qui paraissait être ses reins jusqu'en bas, c'était du feu; depuis ce qui paraissait être ses reins jusqu'en haut, c'était une sorte de splendeur pareille à celle de l'airain poli.
আমি তাকিয়ে মানুষের মতো একজনকে দেখতে পেলাম। তাঁর কোমর থেকে নিচ পর্যন্ত আগুনের মতো লাগছিল, আর কোমর থেকে উপর পর্যন্ত চকচকে ধাতুর মতো উজ্জ্বল ছিল।
3 Et elle avança une forme de main, et me saisit par les cheveux de la tête; et l'Esprit m'enleva entre la terre et les cieux, et me transporta, dans des visions divines, à Jérusalem, à l'entrée de la porte intérieure, qui est tournée vers le Nord, où se trouvait l'idole de la jalousie, qui provoque la jalousie de l'Éternel.
তিনি হাতের মতো কিছু বাড়ালেন ও আমার মাথার চুল ধরলেন। তখন ঈশ্বরের আত্মা আমাকে পৃথিবী ও স্বর্গের মাঝে নিয়ে গেলেন এবং ঈশ্বরীয় দর্শনে আমাকে জেরুশালেমের ভিতরের প্রাঙ্গণের উত্তর দিকের দরজার ভিতরে ঢুকবার পথে নিয়ে গেলেন যেখানে সেই প্রতিমা ছিল যে ঈর্ষায় প্ররোচনা দিত।
4 Et voici, la gloire du Dieu d'Israël était là, telle que je l'avais vue en vision dans la vallée.
আর সেখানে আমার সামনে ছিল ইস্রায়েলের ঈশ্বরের মহিমা, যা আমি সমভূমিতে দর্শনের মধ্যে দেখেছিলাম।
5 Et il me dit: Fils de l'homme, lève les yeux du côté du Nord. Je levai donc les yeux du côté du Nord, et voici, vers le Nord, à la porte de l'autel, à l'entrée, cette idole de la jalousie.
তারপর তিনি আমাকে বললেন, “হে মানবসন্তান, উত্তর দিকে তাকাও।” সুতরাং আমি তাকালাম, আর ঈর্ষার প্রতিমাকে বেদির দরজার উত্তরের ভিতরে ঢুকবার জায়গায় দেখলাম।
6 Alors il me dit: Fils de l'homme, vois-tu ce que font ces gens, les grandes abominations que commet ici la maison d'Israël, pour m'éloigner de mon sanctuaire? Mais tu verras encore de plus grandes abominations.
আর তিনি আমাকে বললেন, “হে মানবসন্তান, তারা কি করছে তা কি তুমি দেখতে পাচ্ছ—ইস্রায়েল কুল এখানে কি ভীষণ ঘৃণ্য কাজ করছে, যার ফলে আমাকে আমার উপাসনার জায়গা থেকে দূরে সরিয়ে দেবে? কিন্তু এর পরেও তুমি আরও ঘৃণ্য কাজ দেখতে পাবে।”
7 Il me conduisit donc à l'entrée du parvis; je regardai, et voici, il y avait une ouverture dans le mur.
তারপর তিনি আমাকে প্রাঙ্গণের ঢুকবার পথে নিয়ে গেলেন। আমি তাকিয়ে দেয়ালে একটি গর্ত দেখতে পেলাম।
8 Et il dit: Fils de l'homme, pénètre dans la muraille; et quand j'eus pénétré dans la muraille, voici, il y avait là une porte.
তিনি আমাকে বললেন, “হে মানবসন্তান, দেয়ালের ওই গর্তটি আরও বড়ো করো।” সেইজন্য আমি গর্তটি আরও বড়ো করলাম আর সেখানে একটি দরজা দেখতে পেলাম।
9 Puis il me dit: Entre, et vois les abominations impies qu'ils commettent ici.
আর তিনি আমাকে বললেন, “ভিতরে যাও এবং দেখো তারা এখানে কি মন্দ ও ঘৃণ্য কাজ করছে।”
10 J'entrai donc, je regardai, et voici toute sorte de figures de reptiles et d'animaux immondes; et toutes les idoles de la maison d'Israël étaient peintes tout alentour sur la muraille.
সুতরাং আমি ভিতরে গিয়ে তাকালাম, আর দেয়ালের সমস্ত জায়গায় সব রকম বুকে হাঁটা প্রাণী ও ঘৃণ্য জীবজন্তু এবং ইস্রায়েল কুলের সমস্ত প্রতিমা।
11 Et soixante-dix hommes d'entre les anciens de la maison d'Israël, au milieu desquels se trouvait Joazania, fils de Shaphan, se tenaient debout devant elles, chacun l'encensoir à la main, d'où s'élevait un épais nuage d'encens.
তাদের সামনে ইস্রায়েল কুলের সত্তরজন প্রাচীন লোক দাড়িয়ে রয়েছে এবং তাদের মধ্যে দাড়িয়ে আছে শাফনের ছেলে যাসনিয়। তাদের প্রত্যেকের হাতে একটি করে ধুনুচি ছিল এবং তা থেকে ধূপের ধূমমেঘ উপরদিকে উঠছিল।
12 Et il me dit: As-tu vu, fils de l'homme, ce que font les anciens de la maison d'Israël, dans les ténèbres, chacun dans son cabinet d'images? Car ils disent: L'Éternel ne nous voit point; l'Éternel a abandonné le pays.
তিনি আমাকে বললেন, “হে মানবসন্তান, তুমি কি দেখেছ ইস্রায়েল কুলের প্রাচীন লোকেরা অন্ধকারে নিজের নিজের ঘরে প্রতিমার সামনে কি করছে? তারা বলছে, ‘সদাপ্রভু আমাদের দেখেন না; সদাপ্রভু আমাদের দেশ ত্যাগ করেছেন।’”
13 Et il me dit: Tu verras encore de plus grandes abominations, qu'ils commettent.
তিনি আবার বললেন, “এর চেয়েও বেশি ঘৃণ্য কাজ তুমি তাদের করতে দেখবে।”
14 Il me conduisit donc à l'entrée de la porte de la maison de l'Éternel, qui est du côté du Nord, et voici, des femmes assises pleuraient Thammuz.
তারপর তিনি আমাকে সদাপ্রভুর গৃহের উত্তর দিকের দরজার ঢুকবার পথে আনলেন, আর আমি দেখলাম স্ত্রীলোকেরা সেখানে বসে তম্মুষ দেবতার জন্য কাঁদছে।
15 Et il me dit: As-tu vu, fils de l'homme? Mais tu verras encore de plus grandes abominations que celles-là.
তিনি আমাকে বললেন, “হে মানবসন্তান, তুমি কি দেখলে? এর চেয়েও বেশি ঘৃণ্য কাজ তুমি দেখতে পাবে।”
16 Et il me fit entrer dans le parvis intérieur de la maison de l'Éternel; et voici, à l'entrée du temple de l'Éternel, entre le portique et l'autel, environ vingt-cinq hommes, qui tournaient le dos au temple de l'Éternel et la face vers l'Orient; ils se prosternaient devant le soleil, vers l'Orient.
তারপর তিনি আমাকে সদাপ্রভুর গৃহের ভিতরের প্রাঙ্গণে নিয়ে গেলেন, আর মন্দিরের ঢুকবার পথে, বারান্দা ও বেদির মাঝখানে প্রায় পঁচিশজন লোক ছিল। সদাপ্রভুর মন্দিরের দিকে পিছন ফিরে পূর্বদিকে মুখ করে তারা সূর্যের কাছে প্রণাম করছিল।
17 Alors il me dit: As-tu vu, fils de l'homme? Est-ce trop peu pour la maison de Juda, de commettre les abominations qu'ils commettent ici, pour qu'ils remplissent encore le pays de violence et qu'ils ne cessent de m'irriter? Voici, ils approchent le rameau de leur narine!
তিনি আমাকে বললেন, “হে মানবসন্তান, তুমি এটি দেখলে? যিহূদার লোকেরা যে ঘৃণ্য কাজ এখানে করছে তা করা তাদের পক্ষে কি সামান্য ব্যাপার? সারা দেশ হিংস্রতায় পরিপূর্ণ করা এবং অবিরত আমার অসন্তোষ বাড়িয়ে তোলা তাদের কি উচিত? দেখো, তারা নিজেদের নাকের কাছে গাছের শাখা ধরছে!
18 Mais moi aussi, j'agirai avec fureur; mon œil ne les épargnera point et je n'aurai pas de compassion; quand ils crieront à voix haute à mes oreilles, je ne les écouterai point.
অতএব তাদের প্রতি আমার আচরণ হবে রাগের; আমি তাদের প্রতি করুণা দেখাব না অথবা ক্ষমা করব না। যদিও তারা আমার কানের কাছে চেঁচায়, আমি তাদের কথা শুনব না।”