< Isaïe 26 >
1 En ce jour-là ce Cantique sera chanté au pays de Juda; nous avons une ville forte; la délivrance y sera mise pour muraille et pour avant-mur.
সেদিন যিহূদার দেশে এই গীত গাওয়া হবে: আমাদের আছে এক দৃঢ় নগর; আমরা ঈশ্বরের পরিত্রাণস্বরূপ প্রাচীর ও প্রাকার-বেষ্টিত আছি।
2 Ouvrez les portes, et la nation juste, celle qui garde la fidélité, y entrera.
এর তোরণদ্বারগুলি তোমরা খুলে দাও যেন সেই ধার্মিক জাতি এর মধ্যে প্রবেশ করতে পারে, সেই জাতি, যারা বিশ্বাস রক্ষা করেছে।
3 C'est une délibération arrêtée, que tu conserveras la vraie paix; car on se confie en toi.
তাকে তুমি পূর্ণ শান্তিতেই রাখবে, যার মন সুস্থির, কারণ সে তোমার উপরে নির্ভর করে।
4 Confiez-vous en l'Eternel à perpétuité; car le rocher des siècles est en l'Eternel Dieu.
তোমরা চিরকাল সদাপ্রভুর উপরে নির্ভর করো, কারণ সদাপ্রভু, সেই সদাপ্রভুই হলেন শাশ্বত শৈল।
5 Car il abaissera ceux qui habitent aux lieux haut élevés, il renversera la ville de haute retraite, il la renversera jusqu'en terre, il la réduira jusqu'à la poussière.
যারা উচ্চ স্থানে বসবাস করে, তিনি তাদের অবনত করেন, তিনি উঁচুতে থাকা সেই নগরীকে নামিয়ে আনেন; তিনি তাকে ধরাশায়ী করেন, এমনকি, তাকে মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেন।
6 Le pied marchera dessus; les pieds, [dis-je], des affligés, les plantes des chétifs [marcheront dessus].
অত্যাচারী ব্যক্তিদের পা, দরিদ্রদের পদক্ষেপ সেই নগরকে পদদলিত করছে।
7 Le sentier est uni au juste; tu dresses au niveau le chemin du juste.
ধার্মিক ব্যক্তির পথ সমতল পথ; ও ন্যায়বান ব্যক্তি, তুমি ধার্মিকের পথ মসৃণ করো।
8 Aussi t'avons-nous attendu, ô Eternel! dans le sentier de tes jugements, et le désir de notre âme tend vers ton Nom, et vers ton mémorial.
হ্যাঁ সদাপ্রভু, তোমার বিচারের বিধানগুলি পালনের জন্য আমরা অপেক্ষা করে আছি; তোমার নাম ও সুখ্যাতিই আমাদের মনের আকাঙ্ক্ষা।
9 De nuit je t'ai désiré [de] mon âme, et dès le point du jour je te rechercherai de mon esprit, qui est au dedans de moi; car lorsque tes jugements sont en la terre, les habitants de la terre habitable apprennent la justice.
রাত্রে আমার প্রাণ তোমার জন্য আকুল হয়; সকালে আমার আত্মা তোমার অপেক্ষা করে। তোমার ন্যায়বিচার যখন পৃথিবীর উপরে নেমে আসে, জগতের লোকেরা তখন ধার্মিকতা শিক্ষা করে।
10 Est-il fait grâce au méchant? il n'en apprend point la justice, mais il agira méchamment en la terre de la droiture, et il ne regardera point à la majesté de l'Eternel.
যদিও দুষ্টদের প্রতি অনুগ্রহ প্রদর্শিত হয়, তারা ধার্মিকতা শিক্ষা করে না; এমনকি, সততার দেশেও তারা মন্দ কর্ম করে যায় এবং সদাপ্রভুর মাহাত্ম্যকে মর্যাদা দেয় না।
11 Eternel, ta main est-elle haut élevée? ils ne [l']aperçoivent point; [mais] ils [l']apercevront, et ils seront honteux à cause de la jalousie [que tu montres] en faveur de ton peuple; et le feu dont tu punis tes ennemis les dévorera.
হে সদাপ্রভু, তোমার হাত উত্তোলিত হয়েছে, কিন্তু তারা তা দেখতে পায় না। তোমার প্রজাদের জন্য তারা তোমার উদ্যম দেখুক ও লজ্জিত হোক; তোমার শত্রুদের জন্য সংরক্ষিত আগুন তাদের গ্রাস করুক।
12 Eternel! tu nous procureras la paix: car aussi c'est toi qui prends soin de tout ce qui nous regarde.
হে সদাপ্রভু, তুমি আমাদের জন্য শান্তি প্রতিষ্ঠিত করো; আমরা যা কিছু করতে পেরেছি, সবই তুমি আমাদের জন্য করেছ।
13 Eternel notre Dieu, d'autres Seigneurs que toi nous ont maîtrisés, [mais] c'est par toi [seul] que nous faisons mention de ton Nom.
হে সদাপ্রভু, আমাদের ঈশ্বর, তুমি ছাড়া অন্য প্রভুরা আমাদের শাসন করেছে, কিন্তু আমরা কেবলমাত্র তোমার নামকেই সম্মান করি।
14 Ils sont morts, ils ne vivront plus; ils sont trépassés, ils ne se relèveront point, parce que tu les as visités et exterminés, et que tu as fait périr toute mémoire d'eux.
তারা তো এখন মৃত, তারা আর জীবিত নেই; ওই মৃত আত্মাগুলি আর উত্থিত হবে না। তুমি তাদের শাস্তি দিয়ে ধ্বংস করেছ; তুমি তাদের সমস্ত স্মৃতি লোপ করেছ।
15 Eternel, tu avais accru la nation, tu avais accru la nation, tu as été glorifié, [mais] tu les as jetés loin dans tous les bouts de la terre.
হে সদাপ্রভু, তুমি এই জাতিকে বর্ধিত করেছ, তুমি এই জাতিকে বর্ধিত করেছ। তুমি নিজের জন্য গৌরব অর্জন করেছ, তুমি দেশের চারদিকের সীমানা বর্ধিত করেছ।
16 Eternel, étant en détresse ils se sont rendus auprès de toi, ils ont supprimé leur humble requête quand ton châtiment a été sur eux.
হে সদাপ্রভু, তারা তাদের দুর্দশায় তোমার কাছে এসেছিল; তুমি যখন তাদের শাস্তি দিয়েছিলে, তারা ফিসফিস করে কোনো প্রার্থনাও করতে পারেনি।
17 Comme celle qui est enceinte est en travail, et crie dans ses tranchées, lorsqu'elle est prête d'enfanter; tels avons-nous été à cause de ton courroux, ô Eternel!
আসন্নপ্রসবা নারী শিশু জন্ম দেওয়ার সময় যেমন ব্যথায় মোচড় খায় ও ক্রন্দন করে, তোমার সামনে, হে সদাপ্রভু, আমরাও তেমনই করেছি।
18 Nous avons conçu, et nous avons été en travail; nous avons comme enfanté du vent, nous ne saurions en aucune manière délivrer le pays, et les habitants de la terre habitable ne tomberaient point [par notre force].
আমরা গর্ভধারণ করেছি, আমরা ব্যথায় আর্তনাদ করেছি, কিন্তু আমরা যেন বাতাস প্রসব করেছি। আমরা পৃথিবীর কাছে পরিত্রাণ আনয়ন করিনি, আমরা জগতের লোকদের কাছে জীবনও আনতে পারিনি।
19 Tes morts vivront, [même] mon corps mort [vivra]; ils se relèveront. Réveillez-vous et vous réjouissez avec chant de triomphe, vous habitants de la poussière; car ta rosée est comme la rosée des herbes, et la terre jettera dehors les trépassés.
হে সদাপ্রভু, কিন্তু তোমার মৃত লোকেরা জীবন পাবে; তাদের শরীর উত্থিত হবে। তোমরা যারা ধুলিতে বসবাস করো, তোমরা জেগে ওঠো ও আনন্দে চিৎকার করো। তোমাদের শিশির সকালের শিশিরের মতো; কিন্তু পৃথিবী তার মৃতদের প্রসব করবে।
20 Va, mon peuple, entre dans tes cabinets, et ferme ta porte sur toi; cache-toi pour un petit moment, jusques à ce que l'indignation soit passée.
আমার প্রজারা, তোমরা যাও, তোমাদের কক্ষে প্রবেশ করো এবং তোমাদের পিছনে দরজা বন্ধ করো; যতক্ষণ না তাঁর ক্রোধ অতিক্রান্ত হয়, তোমরা একটু সময় নিজেদের লুকিয়ে রাখো।
21 Car voici, l'Eternel s'en va sortir de son lieu pour visiter l'iniquité des habitants de la terre, [commise] contre lui; alors la terre découvrira le sang qu'elle aura reçu, et ne couvrira plus ceux qu'on a mis à mort.
দেখো, জগতের লোকদের পাপের জন্য শাস্তি দিতে সদাপ্রভু নিজের আবাস থেকে বেরিয়ে আসছেন। পৃথিবী তার উপরে সংঘটিত রক্তপাতের কথা প্রকাশ করবে, তার মধ্যে নিহত লোকেদের সে আর আচ্ছন্ন রাখবে না।