< 2 Chroniques 6 >
1 Alors Salomon dit: L'Eternel a dit, qu'il habiterait dans l'obscurité.
তখন শলোমন বললেন, “সদাপ্রভু বলেছেন যে তিনি ঘন মেঘের মাঝে বসবাস করবেন;
2 Or je t'ai bâti, [ô Eternel!] une maison pour ta demeure, et un domicile fixe, afin que tu y habites éternellement.
আমি তোমার জন্য এক দর্শনীয় মন্দির তৈরি করেছি, সেটি এমন এক স্থান, যেখানে তুমি চিরকাল বসবাস করবে।”
3 Et le Roi tourna sa face, et bénit toute l'assemblée d'Israël; car toute l'assemblée d'Israël se tenait [là] debout.
ইস্রায়েলের সমগ্র জনসমাজ যখন সেখানে দাঁড়িয়েছিল, রাজামশাই তখন তাদের দিকে মুখ ফিরিয়ে তাদের আশীর্বাদ করলেন।
4 Et il dit: Béni [soit] l'Eternel le Dieu d'Israël, qui de sa bouche a parlé à David mon père, et qui aussi l'a accompli par sa puissance, en disant:
পরে তিনি বললেন: “ইস্রায়েলের ঈশ্বর সেই সদাপ্রভুর গৌরব হোক, যিনি নিজের হাতে তাঁর সেই প্রতিজ্ঞাটি পূরণ করেছেন, যেটি তিনি নিজের মুখে আমার বাবা দাউদের কাছে করলেন। কারণ তিনি বললেন,
5 Depuis le jour que je tirai mon peuple hors du pays d'Egypte, je n'ai choisi aucune ville d'entre toutes les Tribus d'Israël, pour y bâtir une maison, afin que mon Nom y fût; et je n'ai choisi aucun homme pour conducteur de mon peuple d'Israël;
‘যেদিন আমি আমার প্রজাদের মিশর দেশ থেকে বের করে এনেছিলাম, সেদিন থেকে না একটি মন্দির নির্মাণ করার জন্য আমি ইস্রায়েলে কোনও বংশের একটি নগর মনোনীত করেছি, যেন সেখানে আমার নাম বজায় থাকে, না আমি আমার প্রজা ইস্রায়েলের উপর শাসনকর্তারূপে কাউকে মনোনীত করেছি।
6 Mais j'ai choisi Jérusalem, afin que mon Nom y soit; et j'ai choisi David afin qu'il gouverne mon peuple d'Israël.
কিন্তু আমার নাম বজায় রাখার জন্য এখন আমি জেরুশালেমকে মনোনীত করেছি এবং আমার প্রজা ইস্রায়েলকে শাসন করার জন্য আমি দাউদকে মনোনীত করেছি।’
7 Or David mon père désirait de bâtir une maison au Nom de l'Eternel le Dieu d'Israël;
“ইস্রায়েলের ঈশ্বর সদাপ্রভুর নামে একটি মন্দির নির্মাণ করার বাসনা আমার বাবা দাউদের অন্তরে ছিল।
8 Mais l'Eternel dit à David mon père: Quant à ce que tu désires de bâtir une maison à mon Nom, tu as bien fait d'avoir eu cette pensée.
কিন্তু সদাপ্রভু আমার বাবা দাউদকে বললেন, ‘আমার নামে একটি মন্দির নির্মাণ করার কথা ভেবে তুমি ভালোই করেছ।
9 Néanmoins tu ne bâtiras point cette maison, mais ton fils, qui sortira de tes reins, sera celui qui bâtira cette maison à mon Nom.
তবে, তুমি সেই মন্দির নির্মাণ করবে না, কিন্তু তোমার সেই ছেলে, যে তোমারই রক্তমাংস—সেই আমার নামে একটি মন্দির নির্মাণ করবে।’
10 L'Eternel donc a accompli sa parole, qu'il avait prononcée; j'ai succédé à David mon père, je me suis assis sur le trône d'Israël, selon que l'Eternel en a parlé; j'ai bâti cette maison au Nom de l'Eternel le Dieu d'Israël,
“সদাপ্রভু তাঁর করা প্রতিজ্ঞাটি পূরণ করেছেন: আমি আমার বাবা দাউদের স্থলাভিষিক্ত হয়েছি এবং সদাপ্রভুর প্রতিজ্ঞানুসারে এখন আমি ইস্রায়েলের সিংহাসনে বসেছি, এবং ইস্রায়েলের ঈশ্বর সদাপ্রভুর নামের উদ্দেশে আমি মন্দিরটি নির্মাণ করেছি।
11 Et j'y ai mis l'Arche, dans laquelle est l'alliance de l'Eternel, qu'il a traitée avec les enfants d'Israël.
সেখানে আমি সেই সিন্দুকটি রেখেছি, যেটির মধ্যে সদাপ্রভুর সেই নিয়মটি রাখা আছে, যা তিনি ইস্রায়েলী জনতার জন্য স্থাপন করলেন।”
12 Puis il se tint debout devant l'autel de l'Eternel, en la présence de toute l'assemblée d'Israël, et il étendit ses mains.
পরে শলোমন ইস্রায়েলের সমগ্র জনসমাজের সামনে সদাপ্রভুর উপস্থিতিতে উঠে দাঁড়িয়েছিলেন এবং তাঁর দু-হাত মেলে ধরেছিলেন।
13 Car Salomon avait fait un haut dais d'airain, long de cinq coudées, large de cinq coudées, et haut de trois coudées; et l'avait mis au milieu du [grand] parvis; puis il monta dessus, et ayant fléchi les genoux à la vue de toute l'assemblée d'Israël, et étendu ses mains vers les cieux,
ইত্যবসরে তিনি আবার 2.3 মিটার লম্বা, 2.3 মিটার চওড়া ও 1.4 মিটার উঁচু ব্রোঞ্জের একটি মঞ্চ তৈরি করলেন, এবং সেটি বাইরের দিকের উঠোনের মাঝখানে নিয়ে গিয়ে রেখেছিলেন। সেই মঞ্চে দাঁড়িয়ে তিনি ইস্রায়েলের সমগ্র জনসমাজের সামনে নতজানু হলেন এবং স্বর্গের দিকে দু-হাত প্রসারিত করে দিলেন।
14 Il dit: Ô Eternel Dieu d'Israël! Il n'y a ni dans les cieux, ni sur la terre, de Dieu semblable à toi, qui gardes l'alliance et la gratuité à tes serviteurs, lesquels marchent devant toi de tout leur cœur;
তিনি বললেন: “হে ইস্রায়েলের ঈশ্বর সদাপ্রভু, স্বর্গে বা মর্ত্যে তোমার মতো এমন কোনও ঈশ্বর আর কেউ নেই—তুমি তোমার সেই দাসদের কাছে করা তোমার প্রেমের নিয়ম রক্ষা করে থাকো, যারা সর্বান্তঃকরণে তোমার পথে চলে।
15 Qui as tenu à ton serviteur, David mon père, ce dont tu lui avais parlé. Et en effet, ce dont tu lui avais parlé de ta bouche, tu l'as accompli de ta main, comme [il paraît] aujourd'hui.
আমার বাবা, তথা তোমার দাস দাউদের কাছে করা প্রতিজ্ঞাটি তুমি পূরণ করেছ; নিজের মুখেই তুমি সেই প্রতিজ্ঞাটি করলে এবং নিজের হাতেই তুমি তা রক্ষাও করেছ—যেমনটি কি না আজ দেখা যাচ্ছে।
16 Maintenant donc, ô Eternel Dieu d'Israël! tiens à ton serviteur David mon père ce que tu lui as dit: Il ne te sera jamais retranché de devant ma face [de successeur] pour être assis sur le trône d'Israël; pourvu seulement que tes fils prennent garde à leur voie, afin de marcher dans ma Loi, comme tu as marché devant ma face.
“এখন হে ইস্রায়েলের ঈশ্বর সদাপ্রভু, তোমার দাস ও আমার বাবা দাউদের কাছে তোমার করা সেই প্রতিজ্ঞাটি পূরণ করো, যে প্রতিজ্ঞায় তুমি বললে, ‘শুধু যদি তোমার বংশধরেরা আমার নিয়মানুসারে আমার সামনে চলার জন্য একটু সতর্ক হয়ে তোমার মতো সবকিছু করে, তবে আমার সামনে ইস্রায়েলের সিংহাসনে বসার জন্য তোমার কোনও উত্তরাধিকারীর অভাব হবে না।’
17 Et maintenant, ô Eternel Dieu d'Israël! que ta parole, laquelle tu as prononcée à David ton serviteur soit ratifiée.
আর এখন, হে ইস্রায়েলের ঈশ্বর সদাপ্রভু, তোমার দাস দাউদের কাছে করা তোমার প্রতিজ্ঞার সেই কথাটি যেন সত্যি হয়।
18 Mais Dieu habiterait-il effectivement sur la terre avec les hommes? Voilà, les cieux, même les cieux des cieux, ne peuvent point te contenir, et combien moins cette maison que j'ai bâtie!
“কিন্তু ঈশ্বর কি সত্যিই পৃথিবীতে মানুষের সাথে বসবাস করবেন? আকাশমণ্ডল, এমনকি স্বর্গের স্বর্গও তাঁকে ধারণ করতে পারে না। তবে আমার নির্মাণ করা এই মন্দিরই বা কেমন করে তোমাকে ধারণ করবে!
19 Toutefois, ô Eternel mon Dieu! aie égard à la prière de ton serviteur, et à sa supplication, pour ouïr le cri et la prière que ton serviteur te présente.
তবুও হে আমার ঈশ্বর সদাপ্রভু, তোমার দাসের প্রার্থনায় ও দয়া লাভের জন্য তার করা এই অনুরোধের প্রতি মনোযোগ দাও। তোমার উপস্থিতিতে তোমার এই দাস যে ক্রন্দন ও প্রার্থনা করছে, তা তুমি শোনো।
20 C'est que tes yeux soient ouverts jour et nuit sur cette maison, qui est le lieu dans lequel tu as promis de mettre ton Nom, en exauçant la prière que ton serviteur te fait en ce lieu-ci.
দিনরাত এই মন্দিরের প্রতি, এই যে স্থানটির বিষয়ে তুমি বলেছ যে তুমি সেখানে তোমার নাম বজায় রাখবে, তোমার চোখদুটি যেন খোলা থাকে। এই স্থানটির দিকে তাকিয়ে করা তোমার দাসের প্রার্থনা যেন তুমি শুনতে পাও।
21 Exauce donc les supplications de ton serviteur, et de ton peuple d'Israël, quand ils te feront des prières en ce lieu-ci; exauce-les des cieux, du lieu de ta demeure; exauce et pardonne.
তোমার এই দাস ও তোমার প্রজা ইস্রায়েল যখন এই স্থানটির দিকে তাকিয়ে প্রার্থনা করবে তখন তুমি তাদের মিনতি শুনো। স্বর্গ থেকে, তোমার সেই বাসস্থান থেকে তুমি তা শুনো; এবং শুনে তাদের ক্ষমাও কোরো।
22 Si quelqu'un pèche contre son prochain, et qu'on lui en défère le serment, pour le faire jurer avec exécration, et que le serment soit fait devant ton autel en cette maison;
“যখন কেউ তার প্রতিবেশীর প্রতি কোনও অন্যায় করবে ও তাকে শপথ করতে বলা হবে এবং সে এই মন্দিরে রাখা তোমার এই যজ্ঞবেদির সামনে এসে শপথ করবে,
23 Exauce-les, des cieux, et exécute [ce que portera l'exécration du serment], et juge tes serviteurs, en donnant au méchant sa récompense, et lui rendant selon ce qu'il aura fait; et en justifiant le juste, lui rendant selon sa justice.
তখন তুমি স্বর্গ থেকে তা শুনে সেইমতোই কাজ কোরো। তোমার দাসদের বিচার কোরো, দোষীকে শাস্তি দিয়ো ও তার কৃতকর্মের ফল তার মাথায় চাপিয়ে দিয়ো, এবং নিরপরাধের পক্ষসমর্থন করে, তার নিষ্কলুষতা অনুসারে তার প্রতি আচরণ কোরো।
24 Si ton peuple d'Israël est battu par l'ennemi à cause qu'ils auront péché contre toi, et qu'ensuite ils se retournent vers [toi], en invoquant ton Nom, et en te présentant des prières et des supplications dans cette maison;
“তোমার প্রজা ইস্রায়েল যখন তোমার বিরুদ্ধে পাপ করার কারণে শত্রুর কাছে পরাজিত হবে ও যখন তারা আবার তোমার কাছে ফিরে এসে তোমার নামের প্রশংসা করবে, এবং এই মন্দিরে তোমার সামনে এসে প্রার্থনা ও মিনতি উৎসর্গ করবে,
25 Exauce-les, des cieux, et pardonne le péché de ton peuple d'Israël, et ramène-les dans la terre que tu as donnée et à leurs pères.
তখন তুমি স্বর্গ থেকে তা শুনো ও তোমার প্রজা ইস্রায়েলের পাপ ক্ষমা কোরো এবং তুমি তাদের ও তাদের পূর্বপুরুষদের যে দেশ দিয়েছিলে, সেই দেশে তাদের ফিরিয়ে এনো।
26 Quand les cieux seront fermés, et qu'il n'y aura point de pluie, à cause que [ceux d'Israël] auront péché contre toi; s'ils te prient dans ce lieu-ci, et qu'ils réclament ton Nom, [et] s'ils se détournent de leurs péchés, parce que tu les auras affligés;
“তোমার প্রজারা তোমার বিরুদ্ধে পাপ করার কারণে যখন আকাশের দ্বার রুদ্ধ হয়ে যাবে ও বৃষ্টি হবে না, আর যখন তারা এই স্থানটির দিকে তাকিয়ে প্রার্থনা করবে ও তোমার নামের প্রশংসা করবে এবং তুমি যেহেতু তাদের কষ্ট দিয়েছ, তাই তারা তাদের পাপপথ থেকে ফিরে আসবে,
27 Exauce-les, [des] cieux, et pardonne le péché de tes serviteurs, et de ton peuple d'Israël, lorsque tu leur auras enseigné le bon chemin, par lequel ils doivent marcher; et envoie la pluie sur la terre que tu as donnée à ton peuple en héritage.
তখন স্বর্গ থেকে তুমি তা শুনো ও তোমার দাসদের, তোমার প্রজা ইস্রায়েলের পাপ ক্ষমা কোরো। সঠিক জীবনযাপনের পথ তুমি তাদের শিক্ষা দিয়ো, এবং যে দেশটি তুমি তোমার প্রজাদের এক উত্তরাধিকাররূপে দিয়েছ, সেই দেশে তুমি বৃষ্টি পাঠিয়ো।
28 Quand il y aura dans le pays ou famine, ou mortalité, ou brûlure, ou nielle, ou sauterelles, ou vermisseaux; et quand leurs ennemis les assiégeront jusques dans leur propre pays, ou qu'il y aura quelque plaie, ou quelque maladie,
“যখন দেশে দুর্ভিক্ষ বা মহামারি দেখা দেবে, অথবা ফসল ক্ষেতে মড়ক লাগবে বা ছাতারোগ লাগবে, পঙ্গপাল বা ফড়িং হানা দেবে, অথবা শত্রুরা তাদের যে কোনো নগরে তাদের যখন অবরুদ্ধ করে রাখবে, যখন এরকম কোনও বিপত্তি বা রোগজ্বালার প্রকোপ পড়বে,
29 Quiconque de tout ton peuple d'Israël te fera des prières et des supplications, selon qu'ils auront reconnu chacun sa plaie et sa douleur, et que chacun aura étendu ses mains vers cette maison;
এবং তোমার প্রজা ইস্রায়েলের মধ্যে কেউ যদি তখন প্রার্থনা বা মিনতি করে—তাদের যন্ত্রণা ও ব্যথার বিষয়ে সচেতন হয়, ও এই মন্দিরের দিকে তাদের হাতগুলি প্রসারিত করে—
30 Alors exauce-les, des cieux, du domicile arrêté de ta demeure, et pardonne, et rends à chacun selon toutes ses œuvres, parce que tu auras connu son cœur; car tu connais, toi seul, le cœur des hommes;
তবে তখন তুমি স্বর্গ থেকে, তোমার বাসস্থান থেকে তা শুনো। তাদের ক্ষমা কোরো, ও প্রত্যেকের সাথে তাদের কৃতকর্মানুসারে আচরণ কোরো, যেহেতু তুমি তো তাদের অন্তর জানো (কারণ একমাত্র তুমিই মানুষের হৃদয়ের খবর রাখো),
31 Afin qu'ils te craignent, pour marcher dans tes voies durant tout le temps qu'ils vivront sur la terre que tu as donnée à nos pères.
যেন তারা তোমাকে ভয় করে ও যে দেশটি তুমি আমাদের পূর্বপুরুষদের দিয়েছিলে, সেই দেশে বেঁচে থাকাকালীন তারা যেন সবসময় তোমার প্রতি বাধ্যতা দেখিয়ে চলে।
32 Et lors même que l'étranger, qui ne sera pas de ton peuple d'Israël, sera venu d'un pays éloigné, à cause de ton Nom qui est grand, et à cause de ta main forte, et de ton bras étendu, lors, [dis-je], qu'il sera venu, et qu'il te fera requête dans cette maison;
“যে তোমার প্রজা ইস্রায়েলের অন্তর্ভুক্ত নয়, এমন কোনও বিদেশি তোমার মহানামের এবং তোমার পরাক্রমী হাতের ও তোমার প্রসারিত বাহুর কথা শুনে যখন দূরদেশ থেকে আসবে—তারা যখন এসে এই মন্দিরের দিকে তাকিয়ে প্রার্থনা করবে,
33 Exauce-le, des cieux, du domicile arrêté de ta demeure, et accorde à cet étranger sa demande; afin que tous les peuples de la terre connaissent ton Nom, et qu'ils te craignent, comme ton peuple d'Israël [te craint]; et qu'ils connaissent que ton Nom est invoqué dans cette maison que j'ai bâtie.
তখন তুমি স্বর্গ থেকে, তোমার সেই বাসস্থান থেকে তা শুনো। সেই বিদেশি তোমার কাছে যা চাইবে, তা তাকে দিয়ো, যেন পৃথিবীর সব মানুষজন তোমার নাম জানতে পারে ও তোমাকে ভয় করে, ঠিক যেভাবে তোমার নিজস্ব প্রজা ইস্রায়েল করে এসেছে, এবং তারা যেন এও জানতে পারে যে এই যে ভবনটি আমি তৈরি করেছি, তা তোমার নাম বহন করে চলেছে।
34 Quand ton peuple sera sorti en guerre contre ses ennemis, par le chemin par lequel tu les auras envoyés, s'ils te font leur prière, en regardant vers cette ville que tu as choisie, et vers cette maison que j'ai bâtie à ton Nom;
“তোমার প্রজাদের তুমি যে কোনো স্থানে পাঠাও না কেন, তারা যখন তাদের শত্রুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে যাবে, এবং যখন তারা তোমার মনোনীত এই নগরটির ও তোমার নামে আমি এই যে মন্দিরটি নির্মাণ করেছি, সেটির দিকে তাকিয়ে তোমার কাছে প্রার্থনা করবে,
35 Alors exauce des cieux leur prière et leur supplication, et maintiens leur droit.
তখন তুমি স্বর্গ থেকে তাদের প্রার্থনা ও মিনতি শুনো, এবং তাদের পক্ষসমর্থন কোরো।
36 Quand ils auront péché contre toi, ( car il n'y a point d'homme qui ne pèche) et qu'étant irrité contr'eux, tu les auras livrés à leurs ennemis, et que ceux qui les auront pris les auront emmenés captifs en quelque pays, soit loin, soit près;
“তারা যখন তোমার বিরুদ্ধে পাপ করবে—কারণ এমন কেউ নেই, যে পাপ করে না—এবং তুমি তাদের প্রতি ক্রুদ্ধ হবে ও তাদের সেই শত্রুদের হাতে সঁপে দেবে, যারা তাদের দূর বা নিকটবর্তী কোনও দেশে বন্দি করে নিয়ে যাবে;
37 Et que dans le pays auquel ils auront été menés captifs, ils seront revenus à eux-mêmes, et que se repentant ils te supplient au pays de leur captivité, en disant: Nous avons péché, nous avons fait iniquité, et nous avons agi criminellement.
এবং সেই দেশে বন্দি জীবন কাটাতে কাটাতে যদি তাদের মন পরিবর্তন হয়, ও তারা অনুতাপ করে ও তাদের সেই বন্দিদশার দেশে থাকতে থাকতেই যদি তারা তোমাকে অনুরোধ জানিয়ে বলে, ‘আমরা পাপ করেছি, আমরা অন্যায় করেছি ও দুষ্টতামূলক আচরণ করেছি’;
38 Quand donc ils se seront tournés vers toi de tout leur cœur, et de toute leur âme, dans le pays de leur captivité, où on les aura menés captifs, et qu'ils t'auront offert leur supplication, en regardant vers leur pays que tu as donné à leurs pères, et vers cette ville que tu as choisie, et vers cette maison que j'ai bâtie à ton Nom;
আর যদি তারা যেখানে তাদের নিয়ে যাওয়া হবে, সেই বন্দিদশার দেশে থেকেই মনপ্রাণ ঢেলে দিয়ে তোমার কাছে ফিরে আসে, ও তুমি তাদের পূর্বপুরুষদের যে দেশটি দিয়েছ, সেই দেশের দিকে তাকিয়ে, ও যে নগরটিকে তুমি মনোনীত করেছ, সেটির দিকে তাকিয়ে, এবং তোমার নামে আমি যে মন্দিরটি নির্মাণ করেছি, সেটির দিকে তাকিয়ে প্রার্থনা করে;
39 Exauce des cieux, du domicile arrêté de ta demeure, leurs prières et leurs supplications, et maintiens leur droit, et pardonne à ton peuple qui aura péché contre toi.
তবে স্বর্গ থেকে, তোমার বাসস্থান থেকে তুমি তাদের করা প্রার্থনা ও মিনতি শুনো, এবং তাদের পক্ষসমর্থন কোরো। তোমার সেই প্রজাদের ক্ষমাও কোরো, যারা তোমার বিরুদ্ধে পাপ করেছে।
40 Maintenant, ô mon Dieu! je te prie que tes yeux soient ouverts, et que tes oreilles soient attentives à la prière qu'on te fera en ce lieu-ci.
“এখন, হে আমার ঈশ্বর, এই স্থানে যে প্রার্থনাটি উৎসর্গ করা হচ্ছে, তার প্রতি যেন তোমার চোখ খোলা থাকে ও তোমার কান সজাগ থাকে।
41 Maintenant donc, ô Eternel Dieu! lève-toi, [pour entrer] en ton repos, toi et l'Arche de ta force. Eternel Dieu! que tes Sacrificateurs soient revêtus de salut, et que tes bien-aimés se réjouissent du bien [que tu leur auras fait].
“হে ঈশ্বর সদাপ্রভু, এখন ওঠো ও তোমার বিশ্রামস্থানে এসো,
42 Ô Eternel Dieu! ne fais point tourner en arrière la face de ton Oint, et souviens-toi des gratuités dont tu as usé envers David ton serviteur.
হে ঈশ্বর সদাপ্রভু, তোমার অভিষিক্ত জনকে অগ্রাহ্য কোরো না।