2 Rois 4

1 Or, une femme d'entre les femmes des fils des prophètes cria à Élisée, en disant: « Ton serviteur, mon mari, est mort. Tu sais que ton serviteur craignait Yahvé. Maintenant le créancier est venu prendre pour lui mes deux enfants pour en faire des esclaves. »

ভাববাদী সম্প্রদায়ের মধ্যে একজন লোকের স্ত্রী ইলীশায়ের কাছে এসে কেঁদে বলল, “আপনার দাস—আমার স্বামী মারা গিয়েছে, আর আপনি তো জানেন যে সে সদাপ্রভুকে গভীর শ্রদ্ধা করত। কিন্তু এখন তার পাওনাদার এসে আমার দুটি সন্তানকে তার ক্রীতদাস করে নিয়ে যেতে চাইছে।”

2 Élisée lui dit: « Que dois-je faire pour toi? Dis-moi, qu'est-ce que tu as dans la maison? » Elle a dit: « Votre serviteur n'a rien dans la maison, sauf un pot d'huile. »

ইলীশায় তাকে উত্তর দিলেন, “আমি কীভাবে তোমাকে সাহায্য করব? আমায় বলো, তোমার ঘরে কী আছে?” “আপনার এই দাসীর কাছে বলতে গেলে কিছুই নেই,” সে বলল, “শুধু ছোটো একটি বয়ামে কিছুটা জলপাই তেল আছে।”

3 Puis il dit: « Allez emprunter des récipients vides à tous vos voisins. N'empruntez pas seulement quelques récipients.

ইলীশায় বললেন, “আশেপাশে গিয়ে তোমার প্রতিবেশীদের কাছ থেকে কয়েকটি খালি বয়াম চেয়ে আনো। শুধু অল্প কয়েকটি বয়াম চাইলেই হবে না।

4 Va, ferme la porte sur toi et sur tes fils, et verse de l'huile dans tous ces récipients, et mets de côté ceux qui sont pleins. »

পরে ঘরের ভিতরে গিয়ে তুমি ও তোমার ছেলেরা দরজা বন্ধ করে দেবে। সবকটি বয়ামে তেল ঢালতে থেকো, এবং একটি করে বয়াম ভর্তি হবে, আর তুমিও এক এক করে সেগুলি এক পাশে সরিয়ে রাখবে।”

5 Et elle s'éloigna de lui, et ferma la porte sur elle et sur ses fils. Ils lui apportèrent les récipients, et elle y versa de l'huile.

সে তাঁর কাছ থেকে চলে গেল এবং ছেলেদের নিয়ে ঘরের দরজা বন্ধ করে দিয়েছিল। তারা তার কাছে বেশ কয়েকটি বয়াম নিয়ে এসেছিল এবং সে সেগুলিতে তেল ঢেলে যাচ্ছিল।

6 Lorsque les récipients furent pleins, elle dit à son fils: « Apporte-moi un autre récipient. » Il lui a dit: « Il n'y a pas d'autre récipient. » Puis l'huile a cessé de couler.

সবকটি বয়াম ভর্তি হয়ে যাওয়ার পর, সে তার এক ছেলেকে বলল, “আরও বয়াম নিয়ে এসো।” কিন্তু সে উত্তর দিয়েছিল, “আর কোনও বয়াম অবশিষ্ট নেই।” তখনই তেলের স্রোত বন্ধ হয়ে গেল।

7 Alors elle vint en parler à l'homme de Dieu. Il dit: « Va, vends l'huile, et paie ta dette; toi et tes fils, vous vivrez du reste. »

সে ঈশ্বরের লোককে গিয়ে সব কথা বলল, এবং তিনি বললেন, “যাও, তেল বিক্রি করে তোমার দেনা শোধ করো। আর যতটুকু তেল থেকে যাবে, তা দিয়ে তুমি ও তোমার ছেলেরা খেয়ে-পরে বেঁচে থাকবে।”

8 Un jour, Élisée se rendit à Shunem, où se trouvait une femme de bonne réputation, et elle le persuada de manger du pain. Elle le persuada de manger du pain. Et chaque fois qu'il passait par là, il s'y rendait pour manger du pain.

একদিন ইলীশায় শূনেমে গেলেন। সেখানে বেশ সম্পন্ন এমন এক মহিলা ছিলেন, যিনি তাঁকে ভোজনপান করে যাওয়ার জন্য বারবার অনুরোধ জানিয়েছিলেন। তাই যখনই তিনি সেখানে আসতেন, ভোজনপান করার জন্য তিনি কিছুক্ষণ সময় থেকে যেতেন।

9 Elle dit à son mari: « Voici, je vois que c'est un saint homme de Dieu qui passe sans cesse devant nous.

সেই মহিলা তাঁর স্বামীকে বললেন, “আমি জানি, যিনি প্রায়ই আমাদের এখানে আসেন, তিনি ঈশ্বরের একজন পবিত্র লোক।

10 Je t'en prie, faisons une petite chambre sur le toit. Mettons-lui un lit, une table, une chaise et un chandelier. Quand il viendra chez nous, il pourra y rester. »

আমরা তাঁর জন্য ছাদের উপর একটি ছোটো ঘর বানিয়ে দিই এবং সেখানে একটি খাট, একটি টেবিল, একটি চেয়ার ও একটি লম্ফ রেখে দিই। তবে যখনই তিনি আমাদের কাছে আসবেন, তিনি সেখানে থাকতে পারবেন।”

11 Un jour qu'il était arrivé là, il entra dans la chambre et s'y coucha.

একদিন ইলীশায় সেখানে এসে তাঁর সেই ঘরে গিয়ে শুয়ে পড়েছিলেন।

12 Il dit à Guéhazi, son serviteur: « Appelle cette Sunamite. » Lorsqu'il l'eut appelée, elle se tint devant lui.

তিনি তাঁর দাস গেহসিকে বললেন, “শূনেমীয়াকে ডেকে আনো।” তাই সে তাঁকে ডেকেছিল, ও তিনি এসে ইলীশায়ের সামনে দাঁড়িয়েছিলেন।

13 Il lui dit: « Dis-lui maintenant: « Voici, tu as pris soin de nous avec tous ces soins. Que fera-t-on pour toi? Veux-tu que l'on parle de toi au roi ou au chef de l'armée? ». Elle a répondu: « J'habite parmi les miens. »

ইলীশায় গেহসিকে বললেন, “তাঁকে বলো, ‘তুমি আমাদের জন্য খুব অসুবিধা ভোগ করছ। এখন বলো, তোমার জন্য কী করতে হবে? তোমার হয়ে কি আমরা রাজার বা সৈন্যদলের সেনাপতির সাথে কথা বলব?’” শূনেমীয়া উত্তর দিলেন, “নিজের লোকজনের মধ্যে তো আমার একটি ঘর আছে।”

14 Il dit: « Que faut-il donc faire pour elle? » Guéhazi répondit: « Très certainement, elle n'a pas de fils, et son mari est âgé. »

“তাঁর জন্য কী করা যেতে পারে?” ইলীশায় জিজ্ঞাসা করলেন। গেহসি বললেন, “তাঁর কোনও ছেলে নেই, আর তাঁর স্বামীও বৃদ্ধ।”

15 Il dit: « Appelle-la. » Quand il l'eut appelée, elle se tint à la porte.

তখন ইলীশায় বললেন, “তাঁকে ডাকো।” অতএব গেহসি তাঁকে ডেকেছিলেন, ও তিনি দরজার কাছে এসে দাঁড়িয়েছিলেন।

16 Il dit: « L'année prochaine, à la même époque, tu embrasseras un fils. » Elle a dit: « Non, mon seigneur, homme de Dieu, ne mens pas à ta servante. »

“পরের বছর মোটামুটি এসময়,” ইলীশায় বললেন, “তুমি ছেলে কোলে নিয়ে থাকবে।” “না, প্রভু না!” তিনি প্রতিবাদ করে উঠেছিলেন। “হে ঈশ্বরের লোক, আপনার দাসীকে বিভ্রান্তিকর খবর দেবেন না!”

17 La femme conçut et enfanta un fils à l'époque où le temps était venu, comme Élisée le lui avait dit.

কিন্তু মহিলাটি অন্তঃসত্ত্বা হলেন, এবং ইলীশায়ের বলা কথানুসারে, পরের বছর মোটামুটি সেই একই সময়ে তিনি এক পুত্রসন্তানের জন্ম দিলেন।

18 Lorsque l'enfant eut grandi, il sortit un jour vers son père, vers les moissonneurs.

শিশুটি বড়ো হয়ে উঠেছিল, এবং একদিন তার বাবা যখন সেই লোকজনের সাথে ক্ষেতে গেলেন, যারা ফসল কাটতে এসেছিল, তখন সেও তাঁর কাছে গেল।

19 Il dit à son père: « Ma tête! Ma tête! » Il dit à son serviteur: « Porte-le à sa mère. »

সে তার বাবাকে বলল, “আমার মাথা! আমার মাথা!” তার বাবা একজন দাসকে বললেন, “ওকে ওর মায়ের কাছে নিয়ে যাও।”

20 Lorsqu'il l'eut pris et amené à sa mère, il resta assis sur ses genoux jusqu'à midi, puis il mourut.

সেই দাস তাকে কোলে তুলে নিয়ে তার মায়ের কাছে পৌঁছে দেওয়ার পর, ছেলেটি দুপুর পর্যন্ত মায়ের কোলে বসেছিল ও পরে সে মারা গেল।

21 Elle monta et le déposa sur le lit de l'homme de Dieu, ferma la porte sur lui, et sortit.

সেই মহিলাটি উপরে গিয়ে ছেলেটিকে ঈশ্বরের লোকের বিছানায় শুইয়ে দিলেন, পরে দরজা বন্ধ করে বের হয়ে গেলেন।

22 Elle appela son mari et lui dit: « Envoie-moi, je te prie, un des serviteurs et un des ânes, afin que je puisse courir chez l'homme de Dieu et revenir. »

তিনি তাঁর স্বামীকে ডেকে বললেন, “দয়া করে তোমার দাসদের মধ্যে একজনকে ও একটি গাধা আমার কাছে পাঠিয়ে দাও, যেন আমি তাড়াতাড়ি ঈশ্বরের লোকের কাছে গিয়ে ফিরে আসতে পারি।”

23 Il répondit: « Pourquoi voudrais-tu aller le voir aujourd'hui? Ce n'est ni une nouvelle lune ni un sabbat. » Elle a dit: « C'est bon. »

“আজ তাঁর কাছে যাবে কেন?” তিনি জিজ্ঞাসা করলেন। “আজ তো অমাবস্যা নয়, বা সাব্বাথবারও নয়।” “সে ঠিক আছে,” তিনি উত্তর দিলেন।

24 Puis elle sella un âne et dit à son serviteur: « Conduis, et avance! Ne ralentis pas pour moi, à moins que je ne te le demande. »

তিনি গাধায় জিন চাপিয়ে তাঁর দাসকে বললেন, “টেনে নিয়ে চলো; আমি না বলা পর্যন্ত গতি কম কোরো না।”

25 Elle s'en alla, et vint vers l'homme de Dieu sur la montagne du Carmel. Lorsque l'homme de Dieu la vit de loin, il dit à Guéhazi, son serviteur: « Voici la Sunamite.

এইভাবে তিনি বের হয়ে কর্মিল পাহাড়ে ঈশ্বরের লোকের কাছে পৌঁছে গেলেন। দূর থেকে তাঁকে দেখতে পেয়ে ঈশ্বরের লোক তাঁর দাস গেহসিকে বললেন, “দেখো! সেই শূনেমীয়া আসছে!

26 Cours à sa rencontre et demande-lui: « Est-ce que tu te portes bien? Ton mari se porte-t-il bien? Ton enfant se porte-t-il bien? Elle a répondu: « C'est bien. »

দৌড়ে গিয়ে তাঁর সাথে দেখা করো ও তাঁকে জিজ্ঞাসা করো, ‘তুমি ঠিক আছ? তোমার স্বামী ঠিক আছে? তোমার ছেলে ঠিক আছে?’” “সব ঠিক আছে,” তিনি বললেন।

27 Lorsqu'elle arriva auprès de l'homme de Dieu sur la colline, elle se saisit de ses pieds. Guéhazi s'approcha pour la repousser; mais l'homme de Dieu dit: « Laisse-la tranquille, car son âme est troublée au-dedans d'elle; et Yahvé me l'a caché et ne me l'a pas dit. »

পর্বতে ঈশ্বরের লোকের কাছে পৌঁছে তিনি তাঁর পা জড়িয়ে ধরেছিলেন। গেহসি তাঁকে ঠেলে সরিয়ে দেওয়ার জন্য এগিয়ে এসেছিল, কিন্তু ঈশ্বরের লোক বললেন, “ওকে একা থাকতে দাও! ও মর্মান্তিক যন্ত্রণাভোগ করছে, কিন্তু সদাপ্রভু তা আমার কাছে লুকিয়ে রেখেছেন এবং কেন তাও আমাকে বলেননি।”

28 Alors elle dit: « Est-ce que je t'ai demandé un fils, mon seigneur? N'ai-je pas dit: « Ne me trompe pas »? »

“হে আমার প্রভু, আমি কি আপনার কাছে ছেলে চেয়েছিলাম?” তিনি বললেন। “কি আপনাকে বলিনি, ‘আমার আশা জাগিয়ে তুলবেন না?’”

29 Puis il dit à Guéhazi: « Mets ton manteau dans ta ceinture, prends mon bâton dans ta main, et va-t'en. Si tu rencontres quelqu'un, ne le salue pas, et si quelqu'un te salue, ne lui réponds pas. Puis pose mon bâton sur le visage de l'enfant. »

ইলীশায় গেহসিকে বললেন, “তোমার আলখাল্লাটি কোমরবন্ধ দিয়ে বেঁধে নাও, হাতে আমার ছড়িটি তুলে নাও ও দৌড়াতে থাকো। যে কোনো লোকের সাথেই দেখা হোক না কেন, তাকে শুভেচ্ছা জানিও না, এবং যদি কেউ তোমাকে শুভেচ্ছা জানায়, তবে তুমি তার কোনও উত্তর দিয়ো না। ছেলেটির মুখের উপর আমার ছড়িটি রেখে দিয়ো।”

30 La mère de l'enfant dit: « Aussi vrai que Yahvé est vivant et que ton âme est vivante, je ne te quitterai pas. » Il se leva donc et la suivit.

কিন্তু শিশুটির মা বললেন, “জীবন্ত সদাপ্রভুর দিব্যি ও আপনারও প্রাণের দিব্যি, আমি আপনাকে ছাড়ব না।” তাই ইলীশায় উঠে সেই মহিলাটিকে অনুসরণ করলেন।

31 Guéhazi les précéda et posa le bâton sur le visage de l'enfant; mais il n'y avait ni voix ni ouïe. Il retourna donc à sa rencontre et lui dit: « L'enfant ne s'est pas réveillé. »

গেহসি তাদের আগে এগিয়ে গিয়ে ছেলেটির মুখের উপর ছড়িটি রেখে দিয়েছিল, কিন্তু কোনও সাড়াশব্দ পাওয়া যায়নি। তাই গেহসি ইলীশায়ের সাথে দেখা করার জন্য ফিরে গিয়ে তাঁকে বলল, “ছেলেটি জাগেনি।”

32 Lorsqu'Élisée entra dans la maison, voici, l'enfant était mort et couché sur son lit.

ইলীশায় যখন সেই বাড়িতে পৌঁছেছিলেন, ছেলেটি তাঁরই খাটে মরে পড়েছিল।

33 Il entra donc, ferma la porte sur eux deux, et pria l'Éternel.

তিনি ভিতরে ঢুকে, তাদের দুজনকে বাইরে রেখে দরজা বন্ধ করে দিলেন এবং সদাপ্রভুর কাছে প্রার্থনা করলেন।

34 Il monta et se coucha sur l'enfant, mit sa bouche sur sa bouche, ses yeux sur ses yeux, et ses mains sur ses mains. Il s'étendit sur lui, et la chair de l'enfant se réchauffa.

পরে তিনি বিছানায় উঠে ছেলেটির মুখের উপর মুখ, চোখের উপর চোখ, হাতের উপর হাত রেখে শুয়ে পড়েছিলেন। ছেলেটির উপর তিনি যখন নিজেকে বিছিয়ে দিলেন, তখন ছেলেটির শরীর গরম হয়ে গেল।

35 Puis il s'en retourna et fit une fois le tour de la maison, puis il monta et s'étendit sur lui. L'enfant éternua sept fois, et l'enfant ouvrit les yeux.

ইলীশায় ফিরে এসে ঘরের মধ্যেই আগে পিছে একটু পায়চারি করে আবার বিছানায় উঠে ছেলেটির উপর নিজেকে বিছিয়ে দিলেন। ছেলেটি সাতবার হাঁচি দিয়ে নিজের চোখ খুলেছিল।

36 Il appela Guéhazi, et dit: « Appelle cette Shunamite! » Il l'appela donc. Quand elle fut entrée chez lui, il dit: « Prends ton fils. »

ইলীশায় গেহসিকে ডেকে বললেন, “শূনেমীয়াকে ডেকে আনো।” সে তা করল। মহিলাটি সেখানে আসার পর ইলীশায় বললেন, “এই নাও তোমার ছেলে।”

37 Alors elle entra, se jeta à ses pieds et se prosterna à terre; puis elle prit son fils et sortit.

তিনি ভিতরে এসে ইলীশায়ের পায়ে পড়ে মাটিতে মাথা ঠেকিয়ে তাঁকে প্রণাম করলেন। পরে তিনি তাঁর ছেলেকে নিয়ে বাইরে বেরিয়ে গেলেন।

38 Élisée revint à Gilgal. Il y avait une famine dans le pays; les fils des prophètes étaient assis devant lui, et il dit à son serviteur: « Va chercher la grande marmite, et fais bouillir du ragoût pour les fils des prophètes. »

ইলীশায় গিল্‌গলে ফিরে গেলেন এবং তখন সেই এলাকায় দুর্ভিক্ষ চলছিল। ভাববাদী সম্প্রদায়ের লোকেরা যখন তাঁর সাথে দেখা করতে গেলেন, তিনি তাঁর দাসকে বললেন, “উনুনে বড়ো হাঁড়িটি চাপিয়ে এই ভাববাদীদের জন্য একটু তরকারি রান্না করো।”

39 L'un d'eux sortit dans les champs pour cueillir des herbes, et il trouva une vigne sauvage; il en cueillit un genou plein de courges sauvages, et il vint les couper dans la marmite de ragoût, car ils ne les reconnaissaient pas.

তাদের মধ্যে একজন শাক সংগ্রহ করার জন্য ক্ষেতে গেলেন এবং সেখানে বুনো শশার লতা দেখতে পেয়ে কাপড়ে ভরে যত শসা আনা যায়, ততগুলিই তুলে নিয়েছিলেন। ফিরে আসার পর তিনি সেগুলি কেটে তরকারির হাঁড়িতে ঢুকিয়ে দিলেন, যদিও কেউই জানত না সেগুলি ঠিক কী।

40 Ils versèrent donc à manger pour les hommes. Comme ils mangeaient un peu du ragoût, ils s'écrièrent: « Homme de Dieu, il y a de la mort dans le pot! ». Et ils ne purent en manger.

লোকজনের পাতে তরকারি ঢেলে দেওয়া হল, কিন্তু যেই তারা খেতে শুরু করলেন, তারা চিৎকার করে কেঁদে উঠেছিলেন, “হে ঈশ্বরের লোক, হাঁড়িতে মৃত্যু আছে!” আর তারা সেই তরকারি খেতে পারেননি।

41 Mais il dit: « Apporte donc de la farine. » Il la jeta dans la marmite; et il dit: « Sers-la au peuple, afin qu'il mange. » Et il n'y avait rien de nuisible dans la marmite.

ইলীশায় বললেন, “আমার কাছে কিছুটা ময়দা নিয়ে এসো।” তিনি হাঁড়িতে ময়দা রেখে বললেন, “এবার লোকদের কাছে খাবার পরিবেশন করো।” হাঁড়িতে ক্ষতিকারক আর কিছুই ছিল না।

42 Un homme de Baal Shalishah vint et apporta à l'homme de Dieu du pain des prémices: vingt pains d'orge et des épis frais dans son sac. Élisée dit: « Donnez au peuple, pour qu'il mange. »

বায়াল-শালিশা থেকে একজন লোক ঈশ্বরের লোকের কাছে থলিতে করে নবান্নরূপী যবের কুড়িটি সেঁকা রুটি, এবং নবান্নের কিছু ফসল-দানা নিয়ে এসেছিল। “লোকদের এগুলি খেতে দাও,” ইলীশায় বললেন।

43 Son serviteur dit: « Quoi, je dois mettre cela devant cent hommes? » Mais il dit: « Donne-le au peuple, qu'il mange, car Yahvé a dit: « Ils mangeront et il en restera ». »

“একশো জন লোকের সামনে আমি কীভাবে এটি পরিবেশন করব?” তাঁর দাস জিজ্ঞাসা করলেন। কিন্তু ইলীশায় উত্তর দিলেন, “এগুলিই লোকদের খেতে দাও। কারণ সদাপ্রভু একথাই বলেন: ‘তারা খাবে ও আরও কিছু বেঁচেও যাবে।’”

44 Et il les mit devant eux, et ils mangèrent, et il en resta, selon la parole de Yahvé.

তখন সে তাদের সামনে সেগুলি পরিবেশন করল, এবং সদাপ্রভুর কথানুসারে, তারা খাওয়ার পরেও আরও কিছু খাবার বেঁচে গেল।