< 2 Chronicles 20 >

1 Later [armies from] Moab and Ammon and some soldiers from [the] Meun [area in Edom] came [to fight] against Jehoshaphat’s [army].
পরে, মোয়াবীয় ও অম্মোনীয়রা কয়েকজন মায়োনীয়কে সাথে নিয়ে যিহোশাফটের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে এসেছিল।
2 Some men came and told Jehoshaphat, “A huge army is coming to attack your army. They are coming from [the] Edom [region], from the eastern side of the [Dead] Sea. They have already come to Hazazon-Tamar!” Another name for that place is En-Gedi.
কিছু লোকজন এসে যিহোশাফটকে বলল, “ইদোম থেকে, মরুসাগরের ওপার থেকে বিশাল এক সৈন্যদল আপনার দিকে এগিয়ে আসছে। তারা ইতিমধ্যেই হৎসসোন-তামরে (অর্থাৎ ঐন-গদীতে) পৌঁছে গিয়েছে।”
3 Jehoshaphat became very afraid, so he decided to ask Yahweh [what he should do]. He also proclaimed that all [the people of] Judah should fast.
এই সতর্কবার্তা পেয়ে যিহোশাফট সদাপ্রভুর অন্বেষণ করার বিষয়ে মনস্থির করে ফেলেছিলেন, এবং তিনি সমগ্র যিহূদা দেশে উপবাস ঘোষণা করে দিলেন।
4 The people of Judah gathered together to request Yahweh to help them. They came [to Jerusalem] from every town in Judah to seek help from Yahweh.
যিহূদার প্রজারা সদাপ্রভুর কাছে সাহায্য চাওয়ার জন্য এক স্থানে একত্রিত হল; বাস্তবিকই তাঁর খোঁজে তারা যিহূদার প্রত্যেকটি নগর থেকে চলে এসেছিল।
5 Then Jehoshaphat stood up in front of the people of Judah in front of the new courtyard of the temple,
তখন যিহোশাফট সদাপ্রভুর মন্দিরে, নতুন উঠোনের সামনে যিহূদা ও জেরুশালেমের সমবেত জনতার মাঝখানে দাঁড়িয়ে
6 and he prayed this: “Yahweh, the God whom our ancestors belonged to, you are surely the God who [rules from] heaven. You rule over all the kingdoms of the nations. You have great power, and no one can successfully oppose you.
বললেন: “হে আমাদের পূর্বপুরুষদের ঈশ্বর সদাপ্রভু, তুমি কি স্বর্গে বিরাজমান ঈশ্বর নও? তুমিই তো জাতিদের সব রাজ্য শাসন করে থাকো। বল ও শক্তি তো তোমারই হাতে আছে, আর কেউ তোমাকে বাধাও দিতে পারে না।
7 Our God, you expelled the people who lived in this land while your Israeli people advanced, and you certainly gave it to us who are descendants of your friend Abraham, to belong to us forever.
হে আমাদের ঈশ্বর, তুমিই কি তোমার প্রজা ইস্রায়েলের সামনে থেকে এই দেশের অধিবাসীদের দূর করে দাওনি এবং এই দেশটি তোমার বন্ধু অব্রাহামের বংশধরদের হাতে চিরকালের জন্য তুলে দাওনি?
8 We have lived here and have built a temple where we, your people, worship you. We said,
তারা এখানে বসবাস করেছে এবং এই বলে এখানে এক পবিত্র পীঠস্থান তৈরি করেছে,
9 'If we experience disasters, either from our enemies attacking us or from you punishing us, or if we experience a plague or a famine, we will stand in your presence in front of this temple that is built to honor you, and we will cry out to you when we are distressed/suffering, and you will hear us and will rescue us.'
‘যদি বিপর্যয় আমাদের উপর এসেও পড়ে, তা সে বিচারের তরোয়াল, বা মহামারি বা দুর্ভিক্ষ, যাই হোক না কেন, আমরা তোমার উপস্থিতিতে এই মন্দিরটির সামনে এসে দাঁড়াব, যা তোমার নাম বহন করে চলেছে এবং আমাদের দুর্দশায় আমরা তোমারই কাছে কাঁদব, ও তুমি আমাদের কান্না শুনে আমাদের বাঁচাবে।’
10 You would not allow our Israeli ancestors to enter the countries of Ammon and Moab and Edom when they were traveling from Egypt [to Canaan]. So our ancestors turned away from those areas and did not attack the people there and did not destroy them. But now they are coming here [to attack us].
“কিন্তু এখন এখানে অম্মোন, মোয়াব ও সেয়ীর পর্বত থেকে সেইসব লোকজন এসে পড়েছে, যাদের এলাকায় তুমি ইস্রায়েলকে তখন সশস্ত্র আক্রমণ চালাতে দাওনি, যখন তারা মিশর থেকে বের হয়ে এসেছিল; তাই ইস্রায়েলীরা তাদের কাছ থেকে ফিরে গেল ও তাদের ধ্বংসও করেননি।
11 [We did not destroy them. But now] look at how they are repaying us by trying to expel us from the land that you gave to our ancestors to belong to them [and their descendants forever]
তুমি দেখো, এক উত্তরাধিকাররূপে তুমি আমাদের যে স্বত্ত্বাধিকার দিয়েছ, তা থেকে আমাদের তাড়িয়ে দেওয়ার মাধ্যমে কীভাবে তারা আমাদের প্রতিদান দিচ্ছে।
12 So, our God, please punish them, because we do not have enough power to resist/defeat this huge army that is coming to attack us. We do not know what to do. But we are pleading for you to help us.”
হে আমাদের ঈশ্বর, তুমি কি তাদের বিচার করবে না? কারণ এই যে বিশাল সৈন্যদল আমাদের আক্রমণ করতে আসছে, তাদের সম্মুখীন হওয়ার ক্ষমতা আমাদের নেই। কী করব, তা আমরা জানি না, কিন্তু আমাদের চোখ তোমার উপরেই আছে।”
13 All the men of Judah and their wives and children and babies were standing there in the presence of Yahweh [while Jehoshaphat prayed].
যিহূদার সব লোকজন তাদের স্ত্রী, সন্তান ও ছোটো ছোটো শিশুদের সাথে নিয়ে সদাপ্রভুর সামনে গিয়ে দাঁড়িয়েছিল।
14 Then the Spirit of Yahweh came upon Jahaziel, who was the son of Zechariah, who was the son of Benaiah, who was the son of Jeiel, who was the son of Mattaniah. He was a descendant of Levi and a descendant of Asaph. He stood up in front of the whole group that was gathered there,
সখরিয়ের ছেলে যহসীয়েল যখন জনতার মাঝখানে দাঁড়িয়েছিলেন, তখন সদাপ্রভুর আত্মা তাঁর উপর নেমে এলেন। তিনি একজন লেবীয় ও আসফের এক বংশধর ছিলেন। সখরিয় বনায়ের ছেলে, বনায় যিয়েলের ছেলে, যিয়েল মত্তনিয়ের ছেলে ছিলেন।
15 and said, “King Jehoshaphat and all you who live in Jerusalem and in other places in Judah, listen! This is what Yahweh says to you: ‘Do not be afraid or discouraged because of this huge army [that is coming to attack you], because it is not you who [will win] this battle. It is God [who will win it].
তিনি বললেন: “হে রাজা যিহোশাফট এবং যিহূদা ও জেরুশালেমে বসবাসকারী সব লোকজন, আপনারা শুনুন! সদাপ্রভু আপনাদের একথা বলছেন: ‘এই বিশাল সৈন্যদল দেখে ভয় পেয়ো না বা নিরাশ হোয়ো না।
16 Tomorrow march down toward them. They will be climbing up through Ziz Pass [north of En-Gedi]. You will meet them at the end of the gorge near the Jeruel Desert.
আগামীকাল তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধযাত্রা করো। তারা সীস গিরিখাতের পথ বেয়ে উপরে উঠতে থাকবে, এবং তোমরা যিরূয়েল মরুভূমিতে গিরিখাতের শেষ প্রান্তে তাদের খুঁজে পাবে।
17 But you will not need to fight this battle. You soldiers from Jerusalem and other places in Judah, just take your positions, and then stand still and watch [what will happen]. You will see Yahweh rescue you. Do not be afraid or discouraged. March toward them tomorrow, and Yahweh will be with you.’”
এই যুদ্ধটি তোমাদের করতে হবে না। তোমরা শুধু শক্ত ঘাঁটি গেড়ে বসে থাকো; হে যিহূদা ও জেরুশালেমের লোকজন, শক্ত হয়ে দাঁড়াও ও দেখো, সদাপ্রভু কেমনভাবে তোমাদের উদ্ধার করছেন। তোমরা ভয় পোয়ো না; নিরাশও হোয়ো না। আগামীকাল তাদের সম্মুখীন হতে যেয়ো, এবং সদাপ্রভু তোমাদের সাথে থাকবেন।’”
18 Jehoshaphat prostrated himself with his face touching the ground, and all the people of Jerusalem and other places in Judah [who were there] knelt down to worship Yahweh.
যিহোশাফট মাটিতে উবুড় হয়ে প্রণাম করলেন, এবং যিহূদা ও জেরুশালেমের সব লোকজনও সদাপ্রভুর আরাধনা করার জন্য মাটিতে উবুড় হয়ে পড়েছিল।
19 Then some descendants of Levi who were descendants of both Kohath and Korah stood up and loudly praised Yahweh, the God whom the Israelis [belonged to].
পরে কহাতীয় ও কোরহীয়দের মধ্যে কয়েকজন লেবীয় উঠে দাঁড়িয়েছিল ও জোর গলায় ইস্রায়েলের ঈশ্বর সদাপ্রভুর প্রশংসা করল।
20 Early the next morning the army left to go to the desert near Tekoa [town]. While they were leaving, Jehoshaphat stood up and said to the people, “You people of Jerusalem and other places in Judah, listen to me! Trust in Yahweh our God; if you do that, you will be strong. Trust in [what] his prophets [have said]; if you do that, you will be successful.”
ভোরবেলায় তারা তকোয় মরুভূমির দিকে রওনা হয়ে গেল। তারা রওনা হতে যাচ্ছিল, এমন সময় যিহোশাফট উঠে দাঁড়িয়ে বললেন, “হে যিহূদা ও জেরুশালেমের লোকেরা, তোমরা আমার কথা শোনো! তোমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভুর উপর বিশ্বাস রাখো আর তিনি তোমাদের তুলে ধরবেন; তাঁর ভাববাদীদের উপর বিশ্বাস রাখো আর তোমরা সফল হবে।”
21 Then, after consulting with some of the people, he appointed some men to go in front of the army, singing to Yahweh and praising him because of his being holy and wonderful. They were singing, “Thank Yahweh, because he faithfully loves us forever.”
প্রজাদের সাথে পরামর্শ করে সদাপ্রভুর উদ্দেশে গান গাওয়ার ও তাঁর পবিত্রতার সমারোহের জন্য প্রশংসা করার লক্ষ্যে যিহোশাফট সেই সময়, বিশেষ করে যখন তারা সৈন্যদলের আগে আগে যাচ্ছিল, তখন কয়েকজন লোক নিযুক্ত করলেন। তারা বলছিল: “সদাপ্রভুর ধন্যবাদ করো, কারণ তাঁর প্রেম চিরস্থায়ী।”
22 When they began to sing and praise Yahweh, Yahweh caused the soldiers from Ammon and Moab and Edom who were invading Judah to panic, with the result that they were defeated.
যেই তারা গান গাইতে ও প্রশংসা করতে শুরু করল, অম্মোন, মোয়াব ও সেয়ীর পাহাড়ের সেই লোকজনের বিরুদ্ধে সদাপ্রভু অতর্কিত আক্রমণ চালিয়ে দিলেন, যারা যিহূদা দেশে সশস্ত্র আক্রমণ চালিয়েছিল, এবং তারা পরাজিত হল।
23 The soldiers from Ammon and Moab started to fight against the soldiers from Edom, and they completely annihilated the soldiers from Edom. After they finished slaughtering the men from Edom, they started to attack each other.
অম্মোনীয় ও মোয়াবীয়েরা সেয়ীর পাহাড়ের লোকজনের বিরুদ্ধে খাড়া হয়ে তাদের ধ্বংস ও নির্মূল করে দিতে চেয়েছিল। সেয়ীরের লোকজনকে কচুকাটা করার পর, তারা একে অপরকেও ধ্বংস করে ফেলেছিল।
24 When the soldiers from Judah came to the place where they could look down over the desert, they looked toward that huge army [of their enemies], and they saw only corpses lying on the ground. No one had survived.
যিহূদার লোকজন যখন সেই উঁচু স্থানটিতে এসেছিল, যেখান থেকে নিচে মরুভূমির দৃশ্য দেখা যায়, এবং তারা যখন বিশাল সেই সৈন্যদলের দিকে তাকিয়েছিল, তারা দেখতে পেয়েছিল, মাটিতে শুধু মৃতদেহই পড়ে আছে; কেউ পালাতে পারেনি।
25 So Jehoshaphat and his soldiers went to take the possessions of their enemies, and they saw that there was a lot of equipment and clothing and other valuable things; there was more than they could carry away. There were very many things, with the result that it took three days for them to collect it all.
তাই যিহোশাফট ও তাঁর লোকজন লুটসামগ্রী সংগ্রহ করার জন্য সেখানে গেলেন, সেগুলির মাঝখানে তারা প্রচুর সাজসরঞ্জাম ও পোশাক-পরিচ্ছদ এবং মূল্যবান জিনিসপত্রও খুঁজে পেয়েছিলেন—সেগুলির পরিমাণ এত বেশি ছিল যে তারা সেগুলি বয়ে আনতে পারেননি। সেখানে এত লুটসামগ্রী ছিল যে সেগুলি সংগ্রহ করতে তাদের তিন দিন লেগে গেল।
26 The following day they gathered in Beracah Valley and praised Yahweh there. That is why that valley is still called Beracah, [which means praise.]
চতুর্থ দিনে তারা সেই বরাখা উপত্যকায় একত্রিত হলেন, যেখানে তারা সদাপ্রভুর প্রশংসা করলেন। সেইজন্য আজও পর্যন্ত সেই স্থানটিকে বরাখা উপত্যকা বলে ডাকা হয়।
27 Then while Jehoshaphat led them, all the soldiers who were from Jerusalem and other places in Judah returned to Jerusalem. They were happy because Yahweh had enabled them to defeat their enemies.
পরে, যিহোশাফটের নেতৃত্বে, যিহূদা ও জেরুশালেমের সব লোকজন আনন্দ করতে করতে জেরুশালেমে ফিরে গেল, যেহেতু তাদের শত্রুদের বিষয়ে আনন্দিত হওয়ার সংগত কারণ সদাপ্রভু তাদের জোগালেন।
28 When they arrived at Jerusalem, they went to the temple, [playing] harps and lutes and trumpets.
তারা জেরুশালেমে প্রবেশ করলেন এবং বীণা, খঞ্জনি ও শিঙা নিয়ে সদাপ্রভুর মন্দিরে গেলেন।
29 People in the kingdoms of the nearby countries became very afraid when they heard how Yahweh had fought against the enemies of the Israelis.
সদাপ্রভু কীভাবে ইস্রায়েলের শত্রুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছেন, ইস্রায়েলের চারপাশে অবস্থিত অন্যান্য রাজ্যের সব লোকজন যখন তা শুনতে পেয়েছিল, তখন তাদের উপর ঈশ্বরভয় নেমে এসেছিল।
30 Then there was peace in the kingdom that was ruled by Jehoshaphat, because God had caused the surrounding nations not to attack it.
যিহোশাফটের রাজ্যে অবশ্য শান্তি বিরাজ করছিল, কারণ সবদিক থেকেই তাঁর ঈশ্বর তাঁকে বিশ্রাম দিলেন।
31 Jehoshaphat continued to rule Judah. He was 35 years old when he became king of Judah, and he ruled in Jerusalem for 25 years. His mother’s name was Azubah, the daughter of Shilhi.
এইভাবে যিহোশাফট যিহূদা দেশে রাজত্ব করে গেলেন। তিনি পঁয়ত্রিশ বছর বয়সে যিহূদার রাজা হলেন, এবং জেরুশালেমে তিনি পঁচিশ বছর রাজত্ব করলেন। তাঁর মায়ের নাম অসূবা, যিনি শিলহির মেয়ে ছিলেন।
32 He did things that were pleasing to Yahweh, like his father Asa had done, and he did not stop doing those things.
যিহোশাফট তাঁর বাবা আসার পথেই চলতেন এবং সেখান থেকে কখনও সরে যাননি; সদাপ্রভুর দৃষ্টিতে যা ন্যায্য, তিনি তাই করতেন।
33 But he did not get rid of the shrines on the hilltops, and many of the people still did not faithfully do what the God whom their ancestors belonged to wanted.
পূজার্চনার উঁচু স্থানগুলি অবশ্য দূর করা হয়নি, এবং প্রজারা তখনও তাদের অন্তর, তাদের পূর্বপুরুষদের ঈশ্বরে পুরোপুরি স্থির করেননি।
34 A record of the other things that Jehoshaphat did while he ruled, from when he began to rule until he died, is in the scrolls written by [the prophet] Jehu, the son of Hanani. They are also in the scroll called ‘The History of the Kings of Israel.
শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত, যিহোশাফটের রাজত্বকালের অন্যান্য সব ঘটনা ইস্রায়েলের রাজাদের গ্রন্থের অন্তর্গত হনানির ছেলে যেহূর ইতিহাস-গ্রন্থে লেখা আছে।
35 During his reign, Jehoshaphat made a treaty with Ahaziah, the king of Israel, who was a very wicked king.
পরে, যিহূদার রাজা যিহোশাফট ইস্রায়েলের রাজা সেই অহসিয়ের সাথে জোট গড়ে তুলেছিলেন, যিনি অন্যায় পথে চলতেন।
36 They agreed that their workers would build a fleet of ships to use to buy and sell [things with other countries]. After those ships were built at Ezion-Geber [on the Gulf of Aqaba],
তর্শীশে বাণিজ্যতরির নৌবহর গড়ে তোলার বিষয়ে যিহোশাফট তাঁর কথায় রাজি হলেন। ইৎসিয়োন-গেবরে সেগুলি তৈরির কাজ সম্পূর্ণ হয়ে যাওয়ার পর,
37 Eliezer the son of Dodavahu from Mareshah [city] warned Jehoshaphat. He said, “You have made an alliance with Ahaziah, [who is a wicked king]. Therefore, Yahweh will destroy the ships that your workers have made.” And the ships were wrecked, and were not able to sail to other countries.
মারেশার অধিবাসী দোদাবাহূর ছেলে ইলীয়েষর যিহোশাফটের বিরুদ্ধে ভাববাণী করলেন। তিনি বললেন, “যেহেতু আপনি অহসিয়ের সাথে জোট গড়ে তুলেছেন, তাই আপনি যা তৈরি করেছেন, সদাপ্রভু তা ধ্বংস করে দেবেন।” সামুদ্রিক ঝড়ে জাহাজগুলি ক্ষতিগ্রস্ত হল এবং ব্যবসাবাণিজ্য করার জন্য তর্শীশের উদ্দেশে রওনা হতেও পারেনি।

< 2 Chronicles 20 >