< Matthew 13 >

1 And in that day Jesus, having gone forth from the house, was sitting by the sea,
সেইদিনই যীশু বাড়ি থেকে বের হয়ে সাগরের তীরে গিয়ে বসলেন।
2 and gathered together to Him were many multitudes, so that He having gone into the boat sat down, and all the multitude on the beach stood,
তাঁর চারপাশে এত লোক সমবেত হল যে তিনি একটি নৌকায় উঠলেন ও তার উপরে বসলেন। সব লোক তীরে দাঁড়িয়ে রইল।
3 and He spoke to them many things in allegories, saying, “Behold, the sower went forth to sow,
তখন তিনি রূপকের মাধ্যমে তাদের অনেক কথা বলতে লাগলেন। তিনি বললেন, “একজন কৃষক তার বীজবপন করতে গেল।
4 and in his sowing, some indeed fell by the way, and the birds having come, devoured them,
সে যখন বীজ ছড়াচ্ছিল, কিছু বীজ পথের ধারে পড়ল, আর পাখিরা এসে তা খেয়ে ফেলল।
5 and others fell on the rocky places where they did not have much earth, and immediately they sprang forth, through having no depth of earth,
কিছু বীজ পাথুরে জমিতে পড়ল, যেখানে মাটি গভীর ছিল না। মাটি অগভীর থাকাতে সেগুলো দ্রুত অঙ্কুরিত হল,
6 and the sun having risen they were scorched, and through having no root, they withered,
কিন্তু যখন সূর্য উঠল চারাগুলি ঝলসে গেল এবং মূল না থাকাতে সেগুলি শুকিয়ে গেল।
7 and others fell on the thorns, and the thorns came up and choked them,
অন্য কিছু বীজ পড়ল কাঁটাঝোপের মধ্যে। সেগুলি বৃদ্ধি পেলে কাঁটাঝোপ তাদের চেপে রাখল।
8 and others fell on the good ground, and were giving fruit, some indeed a hundredfold, and some sixty, and some thirty.
তবুও কিছু বীজ উৎকৃষ্ট জমিতে পড়ল ও ফসল উৎপন্ন করল—যা বপন করা হয়েছিল তার শতগুণ, ষাটগুণ বা ত্রিশগুণ পর্যন্ত।
9 He who is having ears to hear—let him hear.”
যাদের কান আছে, তারা শুনুক।”
10 And the disciples having come near, said to Him, “Why do You speak to them in allegories?”
শিষ্যেরা তাঁর কাছে এসে জিজ্ঞাসা করলেন, “আপনি লোকদের কাছে রূপকের মাধ্যমে কথা বলছেন কেন?”
11 And He answering said to them that, “To you it has been given to know the secrets of the kingdom of the heavens, and to these it has not been given,
উত্তরে তিনি বললেন, “স্বর্গরাজ্যের গুপ্তরহস্য তোমাদের জানতে দেওয়া হয়েছে, তাদেরকে নয়।
12 for whoever has, it will be given to him, and he will have overabundance, and whoever has not, even that which he has will be taken from him.
যার কাছে আছে, তাকে আরও দেওয়া হবে ও তার অনেক হবে। যার কাছে নেই, তার কাছে যা আছে, তাও তার কাছ থেকে কেড়ে নেওয়া হবে।
13 Because of this, in allegories I speak to them, because seeing they do not see, and hearing they do not hear, nor understand,
এই কারণে আমি তাদের কাছে রূপকের মাধ্যমে কথা বলছি: “‘যেন দেখেও তারা দেখতে না পায়, শুনেও তারা শুনতে বা বুঝতে না পায়।’
14 and fulfilled on them is the prophecy of Isaiah that says, With hearing you will hear, and you will not understand, and seeing you will see, and you will not perceive,
তাদের মধ্যেই যিশাইয়ের এই ভবিষ্যদ্‌বাণী পূর্ণ হয়েছে: “‘তোমরা সবসময়ই শুনতে থাকবে, কিন্তু কখনও বুঝতে পারবে না; তোমরা সবসময়ই দেখতে থাকবে, কিন্তু কখনও উপলব্ধি করবে না।
15 for the heart of this people was made obtuse, and with the ears they barely heard, and they closed their eyes, lest they might see with the eyes, and might hear with the ears, and understand with the heart, and turn back, and I might heal them.
কারণ এই লোকেদের হৃদয় অনুভূতিহীন হয়েছে, তারা কদাচিৎ তাদের কান দিয়ে শোনে এবং তারা তাদের চোখ বন্ধ করেছে। অন্যথায়, তারা হয়তো তাদের চোখ দিয়ে দেখবে, তাদের কান দিয়ে শুনবে, তাদের মন দিয়ে বুঝবে ও ফিরে আসবে, যেন আমি তাদের আরোগ্য দান করি।’
16 And blessed are your eyes because they see, and your ears because they hear,
কিন্তু ধন্য তোমাদের চোখ কারণ সেগুলি দেখতে পায় ও তোমাদের কান কারণ সেগুলি শুনতে পায়।
17 for truly I say to you that many prophets and righteous men desired to see that which you look on, and they did not see, and to hear that which you hear, and they did not hear.
কারণ আমি তোমাদের সত্যি বলছি, তোমরা যা দেখছ, বহু ভাববাদী ও ধার্মিক ব্যক্তি, তা দেখতে চেয়েছিলেন, কিন্তু তাঁরা তা দেখতে পাননি এবং তোমরা যা শুনছ, তাঁরা তা শুনতে চেয়েছিলেন, কিন্তু শুনতে পাননি।
18 You, therefore, hear the allegory of the sower:
“তাহলে শোনো, বীজবপকের রূপকের তাৎপর্য কী:
19 Everyone hearing the word of the kingdom, and not understanding—the evil one comes, and snatches that which has been sown in his heart; this is that sown by the way.
যখন কেউ স্বর্গরাজ্যের বার্তা শোনে অথচ বোঝে না, তখন সেই পাপাত্মা এসে তার হৃদয়ে যা বপন করা হয়েছিল, তা হরণ করে নেয়। এ সেই বীজ, যা পথের ধারে বপন করা হয়েছিল।
20 And that sown on the rocky places, this is he who is hearing the word, and immediately with joy is receiving it,
আর পাথুরে জমিতে বপন করা বীজের সম্বন্ধে বলা হয়েছে, যে বাক্য শোনামাত্র তা সানন্দে গ্রহণ করে,
21 and he has no root in himself, but is temporary, and persecution or tribulation having happened because of the word, immediately he is stumbled.
কিন্তু যেহেতু তার অন্তরে মূল নেই, সে অল্পকালমাত্র স্থির থাকে। আর বাক্যের কারণে যখন কষ্ট বা অত্যাচার আসে, সে দ্রুত পিছিয়ে যায়।
22 And that sown toward the thorns, this is he who is hearing the word, and the anxiety of this age, and the deceitfulness of the riches, chokes the word, and it becomes unfruitful. (aiōn g165)
আর যে বীজ কাঁটাঝোপে বপন করা হয়েছিল, সে সেই মানুষ যে বাক্য শোনে কিন্তু এই জীবনের সব দুশ্চিন্তা ও ধনসম্পদের প্রতারণা তা চেপে রাখে, এতে তা ফলহীন হয়। (aiōn g165)
23 And that sown on the good ground: this is he who is hearing the word, and is understanding, who indeed bears fruit, and makes, some indeed a hundredfold, and some sixty, and some thirty.”
কিন্তু উৎকৃষ্ট জমিতে যে বীজবপন করা হয়েছিল, সে সেই ব্যক্তি যে বাক্য শোনে ও তা বোঝে। যা বপন করা হয়েছিল সে তার শতগুণ, ষাটগুণ বা ত্রিশগুণ ফসল উৎপন্ন করে।”
24 Another allegory He set before them, saying, “The kingdom of the heavens was likened to a man sowing good seed in his field,
যীশু তাদের আর একটি রূপকের কথা বললেন: “স্বর্গরাজ্য এমন একজন মানুষের মতো, যিনি তার মাঠে উৎকৃষ্ট বীজবপন করলেন।
25 and while men are sleeping, his enemy came and sowed darnel in the midst of the wheat, and went away,
কিন্তু সবাই যখন নিদ্রাচ্ছন্ন, তার শত্রুরা এসে গমের সঙ্গে শ্যামাঘাসেরও বীজবপন করে চলে গেল।
26 and when the herb sprang up, and yielded fruit, then appeared also the darnel.
পরে গম অঙ্কুরিত হয়ে যখন শিষ দেখা দিল, তখন শ্যামাঘাসও দেখা গেল।
27 And the servants of the householder, having come near, said to him, Lord, did you not sow good seed in your field? From where then does it have the darnel?
“এতে সেই মনিবের দাসেরা তার কাছে এসে বলল, ‘মহাশয়, আপনি কি আপনার ক্ষেত্রে উৎকৃষ্ট বীজবপন করেননি? তাহলে এই শ্যামাঘাসগুলি কোথা থেকে এল?’
28 And he says to them, A man, an enemy, did this; and the servants said to him, Will you, then, [that] having gone away we may gather it up?
“‘কোনো শত্রু এরকম করেছে,’ তিনি উত্তর দিলেন। “দাসেরা তাকে জিজ্ঞাসা করল, ‘আপনি কি চান, আমরা গিয়ে শ্যামাঘাসগুলি উপড়ে ফেলি?’
29 And he said, No, lest—gathering up the darnel—you root up with it the wheat;
“‘না,’ তিনি উত্তর দিলেন, ‘কারণ শ্যামাঘাস উপড়ানোর সময়, তোমরা হয়তো তার সঙ্গে গমও শিকড়শুদ্ধ তুলে ফেলবে।
30 permit both to grow together until the harvest, and in the time of the harvest I will say to the reapers, Gather up first the darnel, and bind it in bundles, to burn it, and the wheat gather up into my storehouse.”
শস্য কাটার দিন পর্যন্ত উভয়কে একসঙ্গে বাড়তে দাও। সেই সময়ে, আমি শস্যচয়নকারীদের বলে দেব: প্রথমে শ্যামাঘাস সংগ্রহ করে পোড়াবার জন্য আঁটি বাঁধো; তারপরে গম সংগ্রহ করে আমার গোলাঘরে এনে মজুত করো।’”
31 Another allegory He set before them, saying, “The kingdom of the heavens is like to a grain of mustard, which a man having taken, sowed in his field,
তিনি তাদের অন্য একটি রূপক বললেন: “স্বর্গরাজ্য এমন একটি সর্ষে বীজের মতো, যা একজন ব্যক্তি নিয়ে তার মাঠে রোপণ করল।
32 which less, indeed, is than all the seeds, but when it may be grown, is greatest of the herbs, and becomes a tree, so that the birds of the sky come and rest in its branches.”
যদিও সব বীজের মধ্যে ওই বীজ ক্ষুদ্রতম, তবুও তা যখন বৃদ্ধি পেল তা অন্য সব গাছপালাকে ছাড়িয়ে গেল ও একটি গাছে পরিণত হল। ফলে আকাশের পাখিরা এসে তার শাখাপ্রশাখায় বাসা বাঁধল।”
33 Another allegory He spoke to them: “The kingdom of the heavens is like to leaven, which a woman having taken, hid in three measures of meal, until the whole was leavened.”
তিনি তাদের আরও একটি রূপক বললেন: “স্বর্গরাজ্য এমন খামিরের মতো, যা একজন স্ত্রীলোক তিন পাল্লা ময়দার সঙ্গে মেশালো, ফলে সমস্ত তালটিই ফেঁপে উঠল।”
34 All these things Jesus spoke in allegories to the multitudes, and without an allegory He was not speaking to them,
লোকেদের কাছে যীশু এই সমস্ত বিষয় রূপকের মাধ্যমে বললেন; রূপক ব্যবহার না করে তিনি তাদের কাছে কোনো কথাই বললেন না।
35 that it might be fulfilled that was spoken through the prophet, saying, “I will open in allegories My mouth, I will utter things having been hidden from the foundation of the world.”
এভাবেই ভাববাদীর মাধ্যমে কথিত বচন পূর্ণ হল: “আমি রূপকের মাধ্যমে আমার মুখ খুলব, জগৎ সৃষ্টির লগ্ন থেকে গুপ্ত বিষয়গুলি আমি উচ্চারণ করব।”
36 Then having let away the multitudes, Jesus came into the house, and His disciples came near to Him, saying, “Explain to us the allegory of the darnel of the field.”
এরপর তিনি সকলকে বিদায় দিয়ে ঘরে ঢুকলেন। তাঁর শিষ্যেরা তাঁর কাছে এসে বললেন, “মাঠের শ্যামাঘাসের রূপকটি আমাদের কাছে ব্যাখ্যা করুন।”
37 And He answering said to them, “He who is sowing the good seed is the Son of Man,
তিনি উত্তর দিলেন, “যিনি উৎকৃষ্ট বীজবপন করেন তিনি মনুষ্যপুত্র।
38 and the field is the world, and the good seed, these are the sons of the kingdom, and the darnel are the sons of the evil one,
মাঠ হল জগৎ এবং উৎকৃষ্ট বীজ হল স্বর্গরাজ্যের সন্তানেরা। শ্যামাঘাস হল সেই পাপাত্মার সন্তানেরা।
39 and the enemy who sowed them is the Devil, and the harvest is [the] full end of the age, and the reapers are messengers. (aiōn g165)
আর যে শত্রু তাদের বপন করেছিল সে হল দিয়াবল। শস্য কাটার সময় হচ্ছে যুগের শেষ সময় এবং যাঁরা শস্য কাটবেন তাঁরা হলেন সব স্বর্গদূত। (aiōn g165)
40 As, then, the darnel is gathered up, and is burned with fire, so will it be in the full end of this age; (aiōn g165)
“যেমনভাবে শ্যামাঘাস উপড়ে ফেলে আগুনে পোড়ানো হয়েছিল যুগের শেষ সময়েও সেরকমই হবে। (aiōn g165)
41 the Son of Man will send forth His messengers, and they will gather up out of His kingdom all the stumbling-blocks, and those doing the lawlessness,
মনুষ্যপুত্র তাঁর দূতদের পাঠাবেন। তাঁরা তাঁর রাজত্ব থেকে যা কিছু পাপের কারণস্বরূপ ও যারা অন্যায় আচরণ করে তাদের উৎখাত করবেন।
42 and will cast them into the furnace of the fire; there will be the weeping and the gnashing of the teeth.
তাঁরা তাদের জ্বলন্ত অগ্নিকুণ্ডে নিক্ষেপ করবেন, যেখানে হবে কেবলই রোদন ও দন্তঘর্ষণ।
43 Then will the righteous shine forth as the sun in the kingdom of their Father. He who is having ears to hear—let him hear.
তখন ধার্মিকেরা তাদের পিতার রাজ্যে সূর্যের মতো দীপ্যমান হবে। যার কান আছে, সে শুনুক।
44 Again, the kingdom of the heavens is like to treasure hid in the field, which a man having found, hid, and from his joy goes, and all, as much as he has, he sells, and buys that field.
“স্বর্গরাজ্য হল মাঠে লুকোনো ধনসম্পদের মতো। যখন কোনো মানুষ তার সন্ধান পায় সে পুনরায় তা লুকিয়ে রাখে। পরে আনন্দে সে গিয়ে সর্বস্ব বিক্রি করে ও মাঠটি কিনে নিল।
45 Again, the kingdom of the heavens is like to a man, a merchant, seeking good pearls,
“আবার স্বর্গরাজ্য এমন এক বণিকের মতো, যে উৎকৃষ্ট সব মুক্তার অন্বেষণ করছিল।
46 who having found one pearl of great price, having gone away, has sold all, as much as he had, and bought it.
যখন সে অমূল্য এক মুক্তার সন্ধান পেল সে ফিরে গিয়ে সর্বস্ব বিক্রি করে তা কিনে নিল।
47 Again, the kingdom of the heavens is like to a net that was cast into the sea, and gathered together of every kind,
“আবার স্বর্গরাজ্য এমন এক টানা-জালের মতো যা সাগরে নিক্ষেপ করা হলে সব ধরনের মাছ ধরা পড়ল।
48 which, when it was filled, having drawn up again on the beach, and having sat down, they gathered the good into vessels, and the bad they cast out,
জালটি পূর্ণ হলে জেলেরা তা টেনে তীরে তুলল। তারপর তারা বসে ভালো মাছগুলি ঝুড়িতে সংগ্রহ করল, কিন্তু মন্দগুলিকে ফেলে দিল।
49 so will it be in the full end of the age, the messengers will come forth and separate the evil out of the midst of the righteous, (aiōn g165)
যুগের শেষ সময়ে এরকমই ঘটনা ঘটবে। স্বর্গদূতেরা এসে ধার্মিকদের মধ্যে থেকে দুষ্টদের পৃথক করবেন এবং (aiōn g165)
50 and will cast them into the furnace of the fire; there will be the weeping and the gnashing of the teeth.”
জ্বলন্ত অগ্নিকুণ্ডে তাদের নিক্ষেপ করবেন, যেখানে হবে কেবলই রোদন ও দন্তঘর্ষণ।”
51 Jesus says to them, “Did you understand all these?” They say to Him, “Yes, Lord.”
যীশু জিজ্ঞাসা করলেন, “তোমরা কি এসব বিষয় বুঝতে পেরেছ?” তারা উত্তর দিলেন, “হ্যাঁ।”
52 And He said to them, “Because of this, every scribe having been discipled in regard to the kingdom of the heavens is like to a man, a householder, who brings forth out of his treasure things new and old.”
তিনি তাদের বললেন, “এই কারণে স্বর্গরাজ্যের বিষয়ে শিক্ষাপ্রাপ্ত প্রত্যেক শাস্ত্রবিদ এমন এক গৃহস্থের মতো যিনি তার ভাণ্ডার থেকে নতুন ও পুরোনো, উভয় প্রকার সম্পদই বের করে থাকেন।”
53 And it came to pass, when Jesus finished these allegories, He removed from there,
যীশু যখন এসব রূপক বলা শেষ করলেন, তিনি সেখান থেকে অন্যত্র চলে গেলেন।
54 and having come to His own country, He was teaching them in their synagogue, so that they were astonished, and were saying, “From where to this One this wisdom and the mighty works?
নিজ নগরে ফিরে এসে তিনি সমাজভবনে লোকদের শিক্ষা দিতে লাগলেন। এতে তারা আশ্চর্য হয়ে গেল। তারা প্রশ্ন করল, “এই লোকটি কোথা থেকে এমন জ্ঞান ও এই অলৌকিক ক্ষমতা পেল?
55 Is this not the carpenter’s Son? Is His mother not called Mary, and His brothers James, and Joses, and Simon, and Judas?
এ কি সেই কাঠ মিস্ত্রির পুত্র নয়? এর মায়ের নাম কি মরিয়ম নয়? আর যাকোব, যোষেফ, শিমোন ও যিহূদা কি এর ভাই নয়?
56 And His sisters—are they not all with us? From where, then, to this One all these?”
এর বোনেরা কি আমাদের মধ্যে নেই? তাহলে ও কোথা থেকে এসব পেল?”
57 And they were stumbled at Him. And Jesus said to them, “A prophet is not without honor except in his own country, and in his own house”:
এভাবে তারা তাঁর প্রতি বিরূপ হয়ে উঠল। কিন্তু যীশু তাদের বললেন, “কেবলমাত্র নিজের দেশ ও নিজের পরিবারেই কোনো ভাববাদী সম্মান পান না।”
58 and He did not do many mighty works there, because of their unbelief.
তাদের বিশ্বাসের অভাবে তিনি সেখানে বিশেষ আর অলৌকিক কাজ করলেন না।

< Matthew 13 >