< Nehemiah 9 >

1 Now on the twenty-fourth day of this month the children of Israel assembled with fasting, and in sackcloths, and with ashes on their head.
সেই একই মাসের চব্বিশ দিনের দিন ইস্রায়েলীরা একত্র হয়ে উপবাস করল, চট পরল এবং মাথায় ধুলো দিল।
2 And the children of Israel separated themselves from every stranger, and stood and confessed their sins, and the iniquities of their fathers.
ইস্রায়েলী সন্তানেরা অন্যান্য জাতির সমস্ত লোকদের কাছ থেকে নিজেদের আলাদা করল। তারা দাঁড়িয়ে নিজেদের পাপ ও তাদের পূর্বপুরুষদের অন্যায় স্বীকার করল।
3 And they stood in their place, and read in the book of the law of the Lord their god: and they confessed [their sins] to the Lord, and worshipped the Lord their God.
তারা নিজ নিজ জায়গায় দাঁড়িয়ে তিন ঘণ্টা তাদের ঈশ্বর সদাপ্রভুর বিধানপুস্তক পড়ল, এবং আরও তিন ঘণ্টা নিজেদের পাপস্বীকার ও ঈশ্বর সদাপ্রভুর উপাসনা করল।
4 [And] there stood upon the stairs, of the Levites, Jesus, and the sons of Cadmiel, Sechenia the son of Sarabia, sons of Choneni; and they cried with a loud voice to the Lord their God.
যেশূয়, বানি, কদ্‌মীয়েল, শবনিয়, বুন্নি, শেরেবিয়, বানি ও কনানী লেবীয়দের মাচায় দাঁড়িয়েছিলেন, তারা উচ্চস্বরে তাদের ঈশ্বর সদাপ্রভুকে ডাকলেন।
5 And the Levites, Jesus and Cadmiel, said, Rise up, bless the Lord our God forever and ever: and let them bless thy glorious name, and exalt it with all blessing and praise.
আর লেবীয়দের মধ্যে যেশূয়, কদ্‌মীয়েল, বানি, হশ্‌বনিয়, শেরেবিয়, হোদিয়, শবনিয় ও পথাহিয় বললেন, “ওঠো, তোমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভুর প্রশংসা করো, যিনি অনাদিকাল থেকে অনন্তকাল পর্যন্ত আছেন।” “তোমার প্রতাপান্বিত নাম ধন্য হোক, আমাদের দেওয়া সমস্ত ধন্যবাদ ও প্রশংসার চেয়েও তুমি মহান হও।
6 And Esdras said, Thou art the only true Lord; thou madest the heaven, and the heaven of heavens, and all their array, the earth, and all things that are in it, the seas, and all things in them; and thou quickenest all things, and the hosts of heaven worship thee.
কেবল তুমিই সদাপ্রভু। তুমিই আকাশমণ্ডল, সর্বোচ্চ আকাশমণ্ডল, তার সমস্ত তারকারাশি, পৃথিবী ও তার উপরের সবকিছু, সমুদ্র ও তার মধ্যে স্থিত সমস্ত কিছু তৈরি করেছ। তুমিই সকলের প্রাণ দিয়েছ এবং স্বর্গের বাহিনী তোমার উপাসনা করে।
7 Thou art the Lord God, thou didst choose Abram, and broughtest him out of the land of the Chaldeans, and gavest him the name of Abraam:
“তুমিই সদাপ্রভু ঈশ্বর, তুমি অব্রামকে মনোনীত করে কলদীয় দেশের ঊর থেকে বের করে নিয়ে এসেছিলে আর তার নাম অব্রাহাম রেখেছিলে।
8 and thou foundest his heart faithful before thee, and didst make a covenant with him to give to him and to his seed the land of the Chananites, and the Chettites, and Amorites, and Pherezites, and Jebusites, and Gergesites; and thou hast confirmed thy words, for thou [art] righteous.
তুমি তার অন্তর বিশ্বস্ত দেখে কনানীয়, হিত্তীয়, ইমোরীয়, পরিষীয়, যিবূষীয় ও গির্গাশীয়ের দেশ তার বংশকে দেবার জন্য, তার সঙ্গে নিয়ম স্থাপন করেছিলে। তুমি ধর্মময় বলে তোমার প্রতিজ্ঞা তুমি রক্ষা করেছিলে।
9 And thou sawest the affliction of our fathers in Egypt, and thou heardest their cry at the Red Sea.
“মিশর দেশে আমাদের পূর্বপুরুষদের কষ্টভোগ তুমি দেখেছিলে; লোহিত সাগরের তীরে তাদের কান্না শুনেছিলে।
10 And thou shewedst signs and wonders in Egypt, on Pharao and all his servants, and on all the people of his land: for thou knowest that they behaved insolently against them: and thou madest thyself a name, as at this day.
ফরৌণ, তার সমস্ত কর্মচারী ও তার দেশের সমস্ত লোকদের বিরুদ্ধে তুমি বিভিন্ন চিহ্ন ও আশ্চর্য কাজ দেখিয়েছিলে, কেননা তুমি জানতে মিশরীয়েরা তাদের বিরুদ্ধে গর্ব করত। তুমি নিজের নাম প্রতিষ্ঠা করেছিলে, যা আজও আছে।
11 And thou didst cleave the sea before them, and they passed through the midst of the sea on dry land; and thou didst cast into the deep them that were about to pursue them, as a stone in the mighty water.
তুমি তাদের সামনে সাগরকে দু-ভাগ করেছিলে, যাতে তারা শুকনো জমির উপর দিয়ে পার হয়েছিল, কিন্তু প্রবল জলে যেমন পাথর ফেলা হয়, যারা তাদের তাড়া করে আসছিল তুমি তাদের তেমনি করে অগাধ জলে ফেলেছিলে।
12 And thou guidedst them by day by a pillar of cloud, and by night by a pillar of fire, to enlighten for them the way wherein they should walk.
তুমি দিনে মেঘস্তম্ভ ও রাত্রে অগ্নিস্তম্ভ দ্বারা তাদের গন্তব্য পথে আলো দিয়ে তাদের চালাতে।
13 Also thou camest down upon mount Sina, and thou spakest to them out of heaven, and gavest them right judgments, and laws of truth, ordinances, and good commandments.
“তুমি সীনয় পর্বতের উপর নেমে এসেছিলে; স্বর্গ থেকে তাদের সঙ্গে কথা বলেছিলে। তুমি তাদের ন্যায্য নির্দেশ, বিধি ও বিধান দিয়েছিলে।
14 And thou didst make known to them thy holy sabbath; thou didst enjoin upon them commandments, and ordinances, and a law, by the hand of thy servant Moses.
তোমার পবিত্র বিশ্রামবার সম্বন্ধে তুমি তাদের জানিয়েছিলে এবং তোমার দাস মোশির মাধ্যমে তাদের আজ্ঞা, বিধি ও বিধান দিয়েছিলে।
15 And thou gavest them bread from heaven for their food, and thou broughtest them forth water from a rock for their thirst; and thou badest them go in to inherit the land over which thou stretchedst out thy hand to give [it] them.
খিদে মিটাবার জন্য তুমি স্বর্গ থেকে তাদের খাবার আর পিপাসা মিটাবার জন্য পাথর থেকে জল বের করে দিয়েছিলে। যে দেশ তাদের দেবার জন্য তুমি উন্নমিত হাতে শপথ করেছিলে সেখানে গিয়ে তা অধিকার করার জন্য তুমি তাদের আদেশ দিয়েছিল।
16 But they and our fathers behaved proudly, and hardened their neck, and did not hearken to thy commandments,
“তবুও আমাদের পূর্বপুরুষদের ব্যবহার ছিল অহংকারপূর্ণ ও একগুঁয়ে, তারা তোমার আজ্ঞার বাধ্য হয়নি।
17 and refused to listen, and remembered not thy wonders which thou wroughtest with them; and they hardened their neck, and appointed a leader to return to their slavery in Egypt: but thou, O God, [art] merciful and compassionate, long-suffering, and abundant in mercy, and thou didst not forsake them.
তারা শুনতে অস্বীকার করেছিল, আর তুমি তাদের মধ্যে যেসব আশ্চর্য কাজ করেছিলে তাও তারা মনে রাখেনি। তারা একগুঁয়েমি করে আবার দাসত্বে ফিরে যাবার জন্য বিদ্রোহভাবে একজন নেতাকে নিযুক্ত করেছিল। কিন্তু তুমি ক্ষমাবান ঈশ্বর, কৃপাময় ও স্নেহশীল, ক্রোধে ধীর ও দয়াতে মহান, তাই তাদের তুমি ত্যাগ করোনি,
18 And still farther they even made to themselves a molten calf, and said, These [are] the gods that brought us up out of Egypt: and they wrought great provocations.
এমনকি, তারা নিজেদের জন্য ছাঁচে ফেলে একটি বাছুরের মূর্তি তৈরি করে বলেছিল, ‘এই তোমাদের ঈশ্বর, মিশর থেকে যিনি তোমাদের বের করে এনেছেন,’ অথবা তারা যখন তোমাকে ভীষণ অপমান করেছিল।
19 Yet thou in thy great compassions didst not forsake them in the wilderness: thou didst not turn away from them the pillar of the cloud by day, to guide them in the way, nor the pillar of fire by night, to enlighten for them the way wherein they should walk.
“তোমার প্রচুর করুণায় তুমি তাদের প্রান্তরে পরিত্যাগ করোনি। দিনে তাদের পথ দেখাবার জন্য মেঘস্তম্ভ, এবং রাত্রে তাদের চলার পথে আলো দেবার জন্য অগ্নিস্তম্ভ তাদের উপর থেকে সরিয়ে নাওনি।
20 And thou gavest thy good Spirit to instruct them, and thou didst not withhold thy manna from their mouth, and gavest them water in their thirst.
তুমি তাদের শিক্ষা দেবার জন্য তোমার মঙ্গলময় আত্মা দান করেছিলে। তাদের খাওয়ার জন্য যে মান্না দিয়েছিলে তা বন্ধ করোনি, আর তুমি তাদের পিপাসা মিটাবার জন্য জল দিয়েছিলে।
21 And thou didst sustain them forty years in the wilderness; thou didst not allow anything to fail them: their garments did not wax old, and their feet were not bruised.
চল্লিশ বছর পর্যন্ত প্রান্তরে তাদের প্রতিপালন করেছিলে, তাদের অভাব হয়নি, তাদের কাপড় পুরানো হয়নি এমনকি তাদের পা-ও ফোলেনি।
22 Moreover, thou gavest them kingdoms, and didst divide nations to them: and they inherited the land of Seon king of Esebon, and the land of Og king of Basan.
“পরে তুমি অনেক রাজ্য ও জাতি তাদের হাতে দিয়েছিলে, এমনকি, তাদের সমস্ত জায়গাও তাদের মধ্যে ভাগ করে দিয়েছিলে। তারা হিষ্‌বোনের রাজা সীহোনের দেশ ও বাশন-রাজ ওগের দেশ অধিকার করেছিল।
23 And thou didst multiply their children as the stars of heaven, and broughtest them into the land of which thou spokest to their fathers;
আকাশের তারার মতন তুমি তাদের অসংখ্য সন্তান দিয়েছিলে, এবং সেই দেশে তাদের নিয়ে এসেছিলে, যে দেশের বিষয় তুমি তাদের পিতৃপুরুষদের কাছে বলেছিলে, যে তাতে ঢুকে অধিকার করবে।
24 And they inherited it: and thou didst destroy from before them the dwellers in the land of the Chananites, and thou gavest into their hands them and their kings, and the nations of the land, to do unto them as it pleased them.
তাদের সন্তানেরা সেই দেশে গিয়ে তা অধিকার করে নিয়েছিল। সেই দেশে বসবাসকারী কনানীয়দের তুমি তাদের সামনে ছোটো করেছিলে, তুমি কানানীয়দের, তাদের রাজাদের ও দেশের অন্যান্য জাতিদের তাদের হাতে তুলে দিয়েছিলে যাতে তারা তাদের উপর যা খুশি তাই করতে পারে।
25 And they took lofty cities, and inherited houses full of all good things, wells dug, vineyards, and oliveyards, and every fruit tree in abundance: so they ate, and were filled, and grew fat, and rioted in thy great goodness.
তারা প্রাচীরে ঘেরা অনেক নগর ও উর্বর জমি অধিকার করেছিল, তারা সব রকম ভালো ভালো জিনিসে ভরা বাড়িঘর ও আগেই খোঁড়া হয়েছে এমন অনেক কুয়ো, দ্রাক্ষাক্ষেত্র, জলপাইয়ের বাগান এবং অনেক ফলের গাছ অধিকার করেছিল। তারা খেয়ে তৃপ্ত ও পুষ্ট হয়েছিল, এবং তোমার দেওয়া প্রচুর মঙ্গল ভোগ করেছিল।
26 But they turned, and revolted from thee, and cast thy law behind their backs; and they slew thy prophets, who testified against them to turn them back to thee, and they wrought great provocations.
“তবুও তারা অবাধ্য হয়ে তোমার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেছিল; তোমার বিধান তারা ত্যাগ করেছিল। তোমার যে ভাববাদীরা তোমার প্রতি তাদের ফিরাবার জন্য সাক্ষ্য দিতেন, তাদের হত্যা করেছিল, তারা ভয়ানক অসন্তোষের কাজ করেছিল।
27 Then thou gavest them into the hand of them that afflicted them, and they did afflict them: and they cried to thee in the time of their affliction, and thou didst hear them from thy heaven, and in thy great compassions gavest them deliverers, and didst save them from the hand of them that afflicted them.
সেইজন্য তুমি তাদের শত্রুদের হাতে তুলে দিয়েছিলে, যারা তাদের উপর অত্যাচার করেছিল। কিন্তু কষ্টের সময় তারা তোমার কাছে কাঁদত। তুমি স্বর্গ থেকে সেই কান্না শুনেছিলে এবং তোমার প্রচুর করুণায় তাদের উদ্ধারকারীদের পাঠিয়ে দিয়েছিলে, যারা শত্রুদের হাত থেকে তাদের উদ্ধার করেছিল।
28 But when they rested, they did evil again before thee: so thou leftest them in the hands of their enemies, and they ruled over them: and they cried again to thee, and thou heardest [them] from heaven, and didst deliver them in thy great compassions.
“কিন্তু যেই তারা বিশ্রাম পেত অমনি আবার তারা তোমার চোখে যা মন্দ তাই করত। এরপর তুমি শত্রুদের হাতে তাদের ছেড়ে দিয়েছিলে যাতে শত্রুরা তাদের উপর কর্তৃত্ব করে। কিন্তু আবার যখন তারা তোমার কাছে কাঁদত তখন স্বর্গ থেকে তা শুনে তোমার করুণায় তুমি বারে বারে তাদের উদ্ধার করতে।
29 And thou didst testify against them, to bring them back to thy law: but they hearkened not, but sinned against thy commandments and thy judgments, which if a man do, he shall live in them; and they turned their back, and hardened their neck, and heard not.
“তোমার বিধানের দিকে ফিরে আসবার জন্য তুমি তাদের সতর্ক করেছিলে, কিন্তু তারা অহংকারে পূর্ণ ছিল, ও তোমার আজ্ঞা অমান্য করেছিল। তোমার যেসব নির্দেশ পালন করলে মানুষ বাঁচে তার বিরুদ্ধে তারা পাপ করেছিল। তারা একগুঁয়ে হয়ে এবং ঘাড় শক্ত করে তোমার কথা শুনতে চায়নি।
30 Yet thou didst bear long with them many years, and didst testify to them by thy Spirit by the hand of thy prophets: but they hearkened not; so thou gavest them into the hand of the nations of the land.
কিন্তু তবুও অনেক বছর ধরে তুমি তাদের উপর ধৈর্য ধরেছিলে। তোমার ভাববাদীদের মাধ্যমে তোমার আত্মার দ্বারা তুমি তাদের সতর্ক করেছিলে। অথচ তাতে তারা কান দেয়নি, সেইজন্য প্রতিবেশী অন্য জাতির লোকদের হাতে তুমি তাদের তুলে দিয়েছিলে।
31 But thou in thy many mercies didst not appoint them to destruction, and didst not forsake them; for thou art strong, and merciful, and pitiful.
কিন্তু তোমার প্রচুর করুণার জন্য তুমি তাদের নিঃশেষ অথবা ত্যাগ করোনি, কারণ তুমি কৃপাময় ও স্নেহশীল ঈশ্বর।
32 And now, O our God, the powerful, the great, the mighty, and the terrible, keeping thy covenant and thy mercy, let not all the trouble seem little in thy sight which has come upon us, and our kings, and our princes, and our priests, and our prophets, and our fathers, and upon all thy people, from the days of the kings of Assur even to this day.
“অতএব, হে আমাদের ঈশ্বর, তুমি মহান, শক্তিশালী ও ভয়ংকর ঈশ্বর, তুমি তোমার ভালোবাসার বিধান রক্ষা করে থাকো। আসিরিয়ার রাজাদের সময় থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত এই যে সকল ক্লেশ আমাদের উপর এবং আমাদের রাজাদের, কর্মকর্তাদের, যাজকদের, ভাববাদীদের, পিতৃপুরুষদের ও তোমার সকল প্রজাদের উপর যে ক্লেশ ঘটেছে তা তোমার চোখে যেন সামান্য মনে না হয়।
33 But thou [art] righteous in all the things that come upon us; for thou hast wrought faithfully, but we have greatly sinned.
আমাদের প্রতি যা কিছু ঘটেছে, তুমি ন্যায়পরায়ণ থেকে বিশ্বস্তভাবে কাজ করেছ, কিন্তু আমরা অন্যায় করেছি।
34 And our kings, and our princes, and our priests, and our fathers, have not performed thy law, and have not given heed to thy commandments, and [have not kept] thy testimonies which thou didst testify to them.
আমাদের রাজারা, আমাদের কর্মকর্তারা, আমাদের যাজকেরা এবং আমাদের পিতৃপুরুষেরা তোমার বিধান পালন করেননি; তারা তোমার আজ্ঞায় অথবা সতর্কবাণীতে মনোযোগ দেয়নি।
35 And they did not serve thee in thy kingdom, and in thy great goodness which thou gavest to them, and in the large and fat land which thou didst furnish before them, and they turned not from their evil devices.
আর তাদের রাজত্বকালে তোমার দেওয়া বড়ো ও উর্বর দেশে প্রচুর মঙ্গল ভোগ করেছিল, তবুও তারা তোমার সেবা করেনি কিংবা তাদের মন্দ পথ থেকে ফেরেনি।
36 Behold, we are servants this day, and [as for] the land which thou gavest to our fathers to eat the fruit of it and the good things of it, behold, we are servants upon it:
“কিন্তু দেখো, আজ আমরা দাস, ফলে যে দেশ তুমি আমাদের পিতৃপুরুষদের দিয়েছিলে যেন তারা তার ফল ও ভালো জিনিস খেতে পারে, আমরা সেখানেই দাস হয়ে রয়েছি।
37 and its produce [is] abundant for the kings whom thou didst appoint over us because of our sins; and they have dominion over our bodies, and over our cattle, as it pleases them, and we are in great affliction.
আমাদের পাপের জন্য যে রাজাদের তুমি আমাদের উপর রাজত্ব করতে দিয়েছ দেশের প্রচুর ফসল তাদের কাছেই যায়। তারা তাদের খুশি মতোই আমাদের শরীরের উপরে ও আমাদের পশুপালের উপরে কর্তৃত্ব করেন। আমরা মহা সংকটের মধ্যে রয়েছি।
38 And in regard to all these circumstances we make a covenant, and write [it], and our princes, our Levites, [and] our priests, set their seal to [it].
“এসব কারণে আমরা এখন নিজেদের মধ্যে লিখিতভাবে চুক্তি করছি আর তার উপর আমাদের কর্মকর্তারা, আমাদের লেবীয়রা এবং আমাদের যাজকেরা তাদের সিলমোহর দিচ্ছেন।”

< Nehemiah 9 >