< Johannes 12 >

1 Zes dagen voor Pasen kwam Jesus te Betánië, waar Lázarus woonde, dien Jesus uit de doden had opgewekt.
নিস্তারপর্বের ছয় দিন আগে যীশু বেথানিতে উপস্থিত হলেন। যীশু যাকে মৃতলোক থেকে উত্থাপিত করেছিলেন, সেই লাসারের বাড়ি সেখানে ছিল।
2 Men richtte daar een maaltijd voor Hem aan; Marta bediende, en Lázarus was één van zijn disgenoten.
সেখানে যীশুর সম্মানে এক ভোজসভার আয়োজন করা হয়েছিল। মার্থা পরিবেশন করছিলেন, আর লাসার ভোজের আসনে হেলান দিয়ে অনেকের সঙ্গে যীশুর কাছে বসেছিলেন।
3 Toen nam Maria een pond onvervalste, kostbare nardusbalsem, zalfde de voeten van Jesus, en droogde ze met de haren af. En het huis was vol van de balsemgeur.
তখন মরিয়ম আধলিটার বিশুদ্ধ বহুমূল্য জটামাংসীর সুগন্ধি তেল নিয়ে যীশুর চরণে ঢেলে দিলেন এবং তাঁর চুল দিয়ে তাঁর পা-দুখানি মুছিয়ে দিলেন। তেলের সুগন্ধে সেই ঘর ভরে গেল।
4 Toen zei Judas Iskáriot, een van zijn leerlingen, die Hem verraden zou:
কিন্তু তাঁর এক শিষ্য যিহূদা ইষ্কারিয়োৎ, যে পরবর্তীকালে তাঁর সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছিল, আপত্তি করল,
5 Waarom die balsem niet voor driehonderd tienlingen verkocht, en ze aan de armen gegeven?
“এই সুগন্ধিদ্রব্য বিক্রি করে সেই অর্থ দরিদ্রদের দেওয়া হল না কেন? এর মূল্য তো এক বছরের বেতনের সমান!”
6 Dit zei hij niet, omdat hij bezorgd was voor de armen, maar omdat hij een dief was; daar hij de beurs droeg, stal hij weg, wat daarin kwam.
দরিদ্রদের জন্য চিন্তা ছিল বলে যে সে একথা বলেছিল, তা নয়; প্রকৃতপক্ষে সে ছিল চোর। টাকার থলি তার কাছে থাকায়, সেই অর্থ থেকে সে নিজের স্বার্থসিদ্ধি করত।
7 Maar Jesus sprak: Laat haar begaan; ze heeft hem moeten bewaren voor de dag mijner begrafenis.
যীশু উত্তর দিলেন, “ওকে ছেড়ে দাও। আমার সমাধি দিনের জন্য সে এই সুগন্ধিদ্রব্য বাঁচিয়ে রেখেছিল।
8 Want de armen behoudt gij altijd; Mij niet.
তোমরা তো তোমাদের মধ্যে দরিদ্রদের সবসময়ই পাবে, কিন্তু আমাকে তোমরা সবসময় পাবে না।”
9 Toen men vernam, dat Hij Zich dáár bevond, kwam een talrijke menigte Joden daarheen, niet enkel om Jesus, maar ook om Lázarus te zien, dien Hij uit de doden had opgewekt.
ইতিমধ্যে ইহুদি সমাজের অনেক লোক যীশু সেখানে আছেন জানতে পেরে, শুধু যীশুকে নয়, লাসারকেও দেখতে এল, যাঁকে যীশু মৃত্যু থেকে উত্থাপিত করেছিলেন।
10 Maar de opperpriesters besloten ook Lázarus te doden,
প্রধান যাজকেরা তখন লাসারকেও হত্যা করার পরিকল্পনা করল,
11 omdat veel Joden om hem afvielen en in Jesus geloofden.
কারণ তাঁর জন্য অনেক ইহুদি যীশুর কাছে যাচ্ছিল এবং তাঁকে বিশ্বাস করছিল।
12 Toen daags daarna de grote menigte, die naar het feest was gekomen, vernam, dat Jesus op weg naar Jerusalem was,
পর্বের জন্য যে বিস্তর লোকের সমাগম ঘটেছিল, পরদিন তারা শুনতে পেল যে, যীশু জেরুশালেমের পথে এগিয়ে চলেছেন।
13 namen ze palmtakken, trokken Hem tegemoet, en riepen: Hosanna, Gezegend, die komt in de naam des Heren, De Koning van Israël!
তারা খেজুর গাছের ডাল নিয়ে তাঁর সঙ্গে দেখা করতে গেল, আর উচ্চকণ্ঠে বলতে লাগল, “হোশান্না!” “প্রভুর নামে যিনি আসছেন, তিনি ধন্য!” “ধন্য ইস্রায়েলের সেই রাজাধিরাজ!”
14 Jesus, die een jongen ezel gevonden had, ging er op zitten, zoals er geschreven staat:
তখন একটি গর্দভশাবক দেখতে পেয়ে যীশু তার উপরে বসলেন, যেমন শাস্ত্রে লেখা আছে,
15 "Vrees niet, dochter van Sion; Zie, uw Koning komt, Gezeten op een ezelsveulen."
“হে সিয়োন-কন্যা, তুমি ভীত হোয়ো না, দেখো, তোমার রাজাধিরাজ আসছেন, গর্দভশাবকে চড়ে আসছেন।”
16 (Niet aanstonds begrepen zijn leerlingen dit; maar toen Jesus verheerlijkt was, herinnerden ze zich, dat dit van Hem geschreven stond, en dat men dit aan Hem had vervuld.)
তাঁর শিষ্যেরা প্রথমে এ সমস্ত বুঝতে পারেননি। যীশু মহিমান্বিত হওয়ার পর তাঁরা উপলব্ধি করেছিলেন যে, যীশুর সম্পর্কে শাস্ত্রে উল্লিখিত ঘটনা অনুসারেই তাঁরা তাঁর প্রতি এরূপ আচরণ করেছেন।
17 Want de schare, die bij Hem was, toen Hij Lázarus uit het graf had geroepen en uit de doden had opgewekt, was daarvan blijven getuigen.
যীশু লাসারকে সমাধি থেকে ডেকে মৃত্যু থেকে উত্থাপিত করার সময় যে সকল লোক তাঁর সঙ্গে ছিল, তারা এসব কথা প্রচার করে চলেছিল।
18 En daarom juist kwam de menigte Hem tegemoet, omdat ze hadden vernomen, dat Hij dit teken verricht had.
বহু মানুষ যীশুর করা এই চিহ্নকাজের কথা শুনে তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে গেল।
19 Maar de farizeën zeiden tot elkander: Gij ziet, dat gij niets verder komt. Zie, de hele wereld loopt achter Hem aan.
তাই ফরিশীরা পরস্পর বলাবলি করল, “দেখো, আমরা কিছুই করতে পারছি না। চেয়ে দেখো, সমস্ত জগৎ কেমন তাঁর পিছনে ছুটে চলেছে!”
20 Onder hen, die bij gelegenheid van dit feest ter aanbidding waren opgegaan, bevonden zich ook enige heidenen.
পর্বের সময় যারা উপাসনা করতে গিয়েছিল, তাদের মধ্যে কয়েকজন গ্রিক ছিল।
21 Ze kwamen bij Filippus, die uit Betsáida van Galilea was, en richtten tot hem het verzoek: Heer, we wensen Jesus te spreken.
তারা গালীলের বেথসৈদার অধিবাসী ফিলিপের কাছে এসে নিবেদন করল, “মহাশয়, আমরা যীশুকে দেখতে চাই!”
22 Filippus ging het aan Andreas zeggen; en Andreas en Filippus zeiden het Jesus.
ফিলিপ আন্দ্রিয়র কাছে বলতে গেলেন। আন্দ্রিয় ও ফিলিপ গিয়ে সেকথা যীশুকে জানালেন।
23 Jesus antwoordde hun, en sprak: Het uur is gekomen, dat de Mensenzoon verheerlijkt wordt.
কিন্তু যীশু তাদের বললেন, “মনুষ্যপুত্রের মহিমান্বিত হওয়ার মুহূর্ত এসে পড়েছে।
24 Voorwaar, voorwaar, Ik zeg u: Zo de graankorrel niet in de aarde valt en sterft, blijft ze alleen; maar zo ze sterft, brengt ze rijke vruchten voort.
আমি তোমাদের সত্যি বলছি, গমের দানা যদি মাটিতে পড়ে না মরে, তবে তা শুধু একটি বীজ হয়েই থাকে। কিন্তু যদি মরে, তাহলে বহু বীজের উৎপন্ন হয়।
25 Wie zijn leven liefheeft, zal het verliezen; maar wie in deze wereld zijn leven haat, zal het behouden ten eeuwigen leven. (aiōnios g166)
যে মানুষ নিজের প্রাণকে ভালোবাসে, সে তা হারাবে; কিন্তু এ জগতে যে নিজের প্রাণকে ঘৃণা করে, সে অনন্ত জীবনের জন্য তা রক্ষা করবে। (aiōnios g166)
26 Zo iemand mijn dienaar wil zijn, hij volge Mij na; en waar Ik ben, daar zal ook mijn dienaar zijn. Zo iemand Mij dient, dan zal de Vader hem eren.
যে আমার সেবা করতে চায়, তাকে অবশ্যই আমার অনুগামী হতে হবে, যেন আমি যেখানে থাকব, আমার সেবকও সেখানে থাকে। যে আমার সেবা করবে, আমার পিতা তাকে সমাদর করবেন।
27 Nu is mijn ziel ontsteld, en wat zal Ik zeggen? Vader, red Mij uit deze stonde? Neen, want daarom juist ben Ik tot deze stonde gekomen!
“আমার হৃদয় এখন উৎকণ্ঠায় ভরে উঠেছে? আমি কি বলব, ‘পিতা এই মুহূর্ত থেকে তুমি আমাকে রক্ষা করো?’ না! সেজন্যই তো আমি এই মুহূর্ত পর্যন্ত এসেছি।
28 Vader, verheerlijk uw Naam! Toen kwam er een stem uit de hemel: Ik heb hem verheerlijkt, en Ik zal hem opnieuw verheerlijken.
পিতা, তোমার নাম মহিমান্বিত করো।” তখন স্বর্গ থেকে এক বাণী উপস্থিত হল, “আমি তা মহিমান্বিত করেছি এবং আবার মহিমান্বিত করব।”
29 De menigte, die daar stond en het hoorde, meende, dat het gedonderd had. Maar anderen zeiden: Een engel heeft Hem toegesproken.
উপস্থিত সকলে সেই বাণী শুনে বলল, “এ বজ্রের ধ্বনি!” অন্যেরা বলল, “কোনো স্বর্গদূত এঁর সঙ্গে কথা বললেন।”
30 Jesus antwoordde: Niet om Mij heeft die stem geklonken, maar om u.
যীশু বললেন, “এই বাণী ছিল তোমাদের উপকারের জন্য, আমার জন্য নয়।
31 Nu wordt het oordeel over deze wereld voltrokken; nu zal de vorst dezer wereld worden buitengeworpen.
এখন এ জগতের বিচারের সময়। এ জগতের অধিপতিকে এখন তাড়িয়ে দেওয়া হবে।
32 En wanneer Ik van de aarde omhoog ben geheven, zal Ik allen tot Mij trekken.
কিন্তু, যখন আমি পৃথিবী থেকে আকাশে উত্তোলিত হব, তখন সব মানুষকে আমার দিকে আকর্ষণ করব।”
33 Dit zeide Hij, om te kennen te geven, wat voor dood Hij zou sterven.
তিনি কীভাবে মৃত্যুবরণ করবেন, তা বোঝাবার জন্য তিনি একথা বললেন।
34 De menigte antwoordde Hem: We hebben uit de Wet vernomen, dat de Christus in eeuwigheid blijft; en hoe zegt Gij dan, dat de Mensenzoon omhoog geheven moet worden? Wie is die Mensenzoon? (aiōn g165)
লোকেরা বলে উঠল, “আমরা বিধানশাস্ত্র থেকে শুনেছি যে, খ্রীষ্ট চিরকাল থাকবেন। তাহলে আপনি কী করে বলতে পারেন, ‘মনুষ্যপুত্রকে অবশ্যই উত্তোলিত হতে হবে?’ এই ‘মনুষ্যপুত্র’ কে?” (aiōn g165)
35 Jesus sprak tot hen: Nog een korte tijd is het licht in uw midden. Wandelt, zolang gij het licht hebt, opdat de duisternis u niet verrast; wie in de duisternis wandelt, weet niet, waar hij heengaat.
তখন যীশু তাদের বললেন, “আর অল্পকালমাত্র জ্যোতি তোমাদের মধ্যে আছেন। অন্ধকার তোমাদের গ্রাস করার আগেই জ্যোতির প্রভায় তোমরা পথ চলো। যে অন্ধকারে পথ চলে, সে জানে না, কোথায় চলেছে।
36 Zolang gij het licht hebt, gelooft in het licht, om kinderen des lichts te worden. Zo sprak Jesus; toen ging Hij heen, en verborg Zich voor hen.
তোমরা যতক্ষণ জ্যোতির সহচর্যে আছ, তোমরা সেই জ্যোতির উপরেই বিশ্বাস রেখো, যেন তোমরাও জ্যোতির সন্তান হতে পারো।” কথা বলা শেষ করে যীশু সেখান থেকে চলে গেলেন এবং তাদের কাছ থেকে লুকিয়ে রইলেন।
37 Ofschoon Hij nu voor hun ogen zoveel tekenen had gewrocht, geloofden ze toch niet in Hem;
যীশু ইহুদিদের সামনে এই সমস্ত চিহ্নকাজ সম্পাদন করলেন। তবুও তারা তাঁকে বিশ্বাস করল না।
38 opdat het woord in vervulling zou gaan, dat de profeet Isaias gezegd heeft: "Heer, wie heeft onze prediking geloofd, En wien is de arm des Heren geopenbaard?"
ভাববাদী যিশাইয়ের বাণী এভাবেই সম্পূর্ণ হল: “প্রভু, আমাদের দেওয়া সংবাদ কে বিশ্বাস করেছে? কার কাছেই বা প্রভুর পরাক্রম প্রকাশিত হয়েছে?”
39 Daarom konden ze zelfs niet geloven; want nog heeft Isaias gezegd:
এই কারণেই তারা বিশ্বাস করতে পারেনি, যেমন যিশাইয় অন্যত্র বলেছেন:
40 "Hij heeft hun ogen verblind, En hun harten versteend; Opdat ze niet zouden zien met hun ogen, En niet verstaan met hun hart; Opdat zij zich niet zouden bekeren, En Ik hen zou genezen."
“তিনি তাদের চক্ষু দৃষ্টিহীন করেছেন, তাদের হৃদয়কে কঠিন করেছেন। তাই তারা নয়নে দেখতে পায় না, হৃদয়ে উপলব্ধি করে না, অথবা ফিরে আসে না—যেন আমি তাদের সুস্থ করি।”
41 Dit zei Isaias, toen hij zijn heerlijkheid had aanschouwd, en over Hem had gesproken.
যিশাইয় একথা বলেছিলেন, কারণ তিনি যীশুর মহিমা দর্শন করেছিলেন ও তাঁরই কথা বলেছিলেন।
42 Toch geloofden zelfs velen van de oversten in Hem, maar uit vrees voor de farizeën kwamen ze er niet voor uit, om niet uit de synagoge te worden gebannen.
তবু, সেই একই সময়ে, নেতাদের মধ্যেও অনেকেই তাঁকে বিশ্বাস করেছিল। কিন্তু ফরিশীদের ভয়ে তারা তাদের বিশ্বাসের কথা স্বীকার করতে পারল না, কারণ আশঙ্কা ছিল যে সমাজভবন থেকে তাদের তাড়িয়ে দেওয়া হতে পারে;
43 Want ze waren meer gehecht aan de eer van de mensen, dan aan de eer, die van God komt.
কেননা ঈশ্বরের প্রশংসার চেয়ে তারা মানুষের কাছ থেকে প্রশংসা পেতে বেশি ভালোবাসতো।
44 Jesus nu heeft het luide verklaard: Wie in Mij gelooft, gelooft niet in Mij, maar in Hem, die Mij heeft gezonden.
যীশু তখন উচ্চকণ্ঠে বললেন, “কোনো মানুষ যখন আমাকে বিশ্বাস করে তখন সে শুধু আমাকেই নয়, যিনি আমাকে পাঠিয়েছেন তাঁকেও বিশ্বাস করে।
45 En wie Mij ziet, ziet Hem, die Mij heeft gezonden.
আমাকে দেখলে সে তাঁকেই দেখে, যিনি আমাকে পাঠিয়েছেন।
46 Ik ben als een licht in de wereld gekomen, opdat niemand, die in Mij gelooft, in duisternis blijft.
এ জগতে আমি জ্যোতিরূপে এসেছি, যেন আমাকে যে বিশ্বাস করে, সে আর অন্ধকারে না থাকে।
47 Zo iemand mijn woorden hoort, maar ze niet onderhoudt, dan ben Ik het niet, die hem oordeel; want Ik ben niet gekomen, om de wereld te oordelen, maar om de wereld te redden.
“যে আমার বাণী শুনেও তা পালন করে না, আমি তার বিচার করি না। কারণ আমি জগতের বিচার করতে আসিনি, আমি এসেছি জগৎকে উদ্ধার করতে।
48 Wie Mij verwerpt en mijn woorden niet aanneemt, heeft er een, die hem oordeelt; het woord, dat Ik sprak, dat zal hem oordelen op de jongste dag.
যে আমাকে প্রত্যাখ্যান করে এবং আমার বাক্য গ্রহণ করে না, তার জন্য এক বিচারক আছেন। আমার বলা বাক্যই শেষের দিনে তাকে দোষী সাব্যস্ত করবে।
49 Want niet uit Mijzelf heb Ik gesproken, maar de Vader, die Mij gezonden heeft, Hijzelf heeft Mij geboden, wat Ik moest zeggen en spreken.
কারণ আমি নিজের ইচ্ছানুসারে বাক্য প্রকাশ করিনি, কিন্তু যিনি আমাকে পাঠিয়েছেন, আমার সেই পিতাই, কী বলতে হবে বা কেমনভাবে বলতে হবে, আমাকে তার নির্দেশ দিয়েছেন।
50 En Ik weet, dat zijn gebod het eeuwige leven is. Wat Ik dus spreek, spreek Ik zó, als de Vader het Mij heeft gezegd. (aiōnios g166)
আমি জানি, তাঁর নির্দেশ অনন্ত জীবনের দিকে নিয়ে যায়। তাই আমার পিতা আমাকে যা বলতে বলেছেন, আমি শুধু সেকথাই বলি।” (aiōnios g166)

< Johannes 12 >