Žalmy 58
1 Přednímu z kantorů, jako: Nevyhlazuj, Davidův žalm zlatý. Právě-liž vy, ó shromáždění, spravedlnost vypovídáte? Upřímě-liž soudy činíte, vy synové lidští?
সংগীত পরিচালকের জন্য। দাউদের মিকতাম। সুর “ধ্বংস কোরো না।” শাসকেরা, তোমরা কি সত্যিই ন্যায্যভাবে কথা বলো? তোমরা কি সমতার সঙ্গে লোকেদের বিচার করো?
2 Anobrž raději nepravosti v srdci ukládáte, a násilí rukou svých v zemi této odvažujete.
না, তোমাদের হৃদয়ে তোমরা অন্যায় পরিকল্পনা করো, আর তোমাদের হাত দিয়ে তোমরা পৃথিবীতে হিংসা ছড়াও।
3 Uchýlili se bezbožníci hned od narození, pobloudili hned od života matky, mluvíce lež.
জন্ম থেকেই দুষ্টরা বিপথে যায়; মাতৃগর্ভ থেকেই তারা বিপথগামী ও মিথ্যাবাদী।
4 Jed v sobě mají jako jedovatý had, jako lítý had hluchý, kterýž zacpává ucho své,
সাপের বিষের মতোই তাদের বিষ, ওরা কালসাপের মতো, যা শুনতে চায় না,
5 Aby neslyšel hlasu zaklinačů, a čarodějníka v čářích vycvičeného.
এবং সাপুড়েদের সুর উপেক্ষা করে যতই তারা দক্ষতার সঙ্গে বাজাক না কেন।
6 Ó Bože, potři jim zuby v ústech jejich, střenovní zuby lvíčat těch polámej, Hospodine.
হে ঈশ্বর, তাদের মুখের দাঁতগুলি ভেঙে দাও; হে সদাপ্রভু, সেই সিংহদের বিষদাঁত উপড়ে ফেলো।
7 Nechť se rozplynou jako voda, a zmizejí; ať jsou jako ten, kterýž napíná luk, jehož však střely se lámí,
শুকনো জমিতে জলের মতো তারা যেন মিলিয়ে যায়; তাদের অস্ত্রশস্ত্র তাদের হাতেই ব্যর্থ করে তোলো।
8 Jako hlemejžď, kterýž tratí se a mizí, jako nedochůdče ženy, ješto nespatřilo slunce.
পথে চলার সময় তারা যেন শামুকের মতো গলে পাঁকে পরিণত হয়; মৃতাবস্থায় জাত শিশুর মতো হোক যে কখনও সূর্যের মুখ দেখেনি।
9 Prvé než lidé pocítí trní jejich a bodláku, hned za živa zapálením jako vichřicí zachváceni budou.
ঈশ্বর, তরুণ কি প্রবীণ, সবাইকে উড়িয়ে নিয়ে যাবেন কাঁটাগাছের আগুনের আঁচ তোমাদের পাত্রের গায়ে লাগার আগেই।
10 I bude se veseliti spravedlivý, když uzří pomstu, nohy své umyje ve krvi bezbožníka.
অন্যায়ের প্রতিকার দেখে ধার্মিকেরা উল্লসিত হবে। দুষ্টদের রক্তে তারা তাদের পা ধুয়ে নেবে।
11 Ano dí každý: V pravdě, žeť má užitek spravedlivý, jistě, žeť jest Bůh soudce na zemi.
তখন সবাই বলবে, “ধার্মিকেরা নিশ্চয় পুরস্কার পায়; নিশ্চয় ঈশ্বর আছেন, যিনি জগতের বিচার করেন।”
