< রোমীয় 13 >

1 প্রত্যেকেই ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত কর্তৃপক্ষের কাছে অবশ্যই বশ্যতাস্বীকার করুক, কারণ ঈশ্বর ব্যতিরেকে কোনও কর্তৃপক্ষের শাসন প্রতিষ্ঠিত হয় না। যে সমস্ত কর্তৃপক্ষের অস্তিত্ব আছে, সেগুলি ঈশ্বর প্রতিষ্ঠিত করেছেন।
Πᾶσα ψυχὴ ἐξουσίαις ὑπερεχούσαις ὑποτασσέσθω, οὐ γὰρ ἔστιν ἐξουσία εἰ μὴ ὑπὸ θεοῦ, αἱ δὲ ⸀οὖσαι⸀ὑπὸθεοῦ τεταγμέναι εἰσίν.
2 কাজেই, যে কর্তৃত্বের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে, সে ঈশ্বর যা স্থাপন করেছেন, তারই বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে, আর যারা তা করে, তারা নিজেদের উপরে শাস্তি নিয়ে আসে।
ὥστε ὁ ἀντιτασσόμενος τῇ ἐξουσίᾳ τῇ τοῦ θεοῦ διαταγῇ ἀνθέστηκεν, οἱ δὲ ἀνθεστηκότες ἑαυτοῖς κρίμα λήμψονται.
3 কারণ যারা ন্যায়সংগত কাজ করে, তাদের কাছে নয়, কিন্তু যারা অন্যায় করে, তাদের কাছে শাসকেরা ভীতির কারণস্বরূপ। কর্তৃত্বে যিনি আছেন, তাঁর কাছে তুমি কি নির্ভয় হতে চাও? তাহলে যা ন্যায়সংগত, তাই করো, তিনি তোমার প্রশংসা করবেন।
οἱ γὰρ ἄρχοντες οὐκ εἰσὶν φόβος ⸂τῷ ἀγαθῷ ἔργῳ ἀλλὰ ⸂τῷ κακῷ. θέλεις δὲ μὴ φοβεῖσθαι τὴν ἐξουσίαν; τὸ ἀγαθὸν ποίει, καὶ ἕξεις ἔπαινον ἐξ αὐτῆς·
4 কারণ তোমাদের মঙ্গল করার জন্যই তিনি ঈশ্বরের পরিচারক। কিন্তু তুমি যদি অন্যায় করো, তাহলে ভীত হও, কারণ তিনি বিনা কারণে তরোয়াল ধারণ করেন না। তিনি ঈশ্বরের পরিচারক, দুষ্কৃতীকে শাস্তিদানের জন্য তিনি ঈশ্বরের প্রতিনিধি।
θεοῦ γὰρ διάκονός ἐστιν σοὶ εἰς τὸ ἀγαθόν. ἐὰν δὲ τὸ κακὸν ποιῇς, φοβοῦ· οὐ γὰρ εἰκῇ τὴν μάχαιραν φορεῖ· θεοῦ γὰρ διάκονός ἐστιν, ἔκδικος εἰς ὀργὴν τῷ τὸ κακὸν πράσσοντι.
5 সেই কারণে, কর্তৃপক্ষের বশ্যতাধীন থাকা আবশ্যিক, কেবলমাত্র সম্ভাব্য শাস্তির জন্য নয়, কিন্তু বিবেকের কারণেও।
διὸ ἀνάγκη ὑποτάσσεσθαι, οὐ μόνον διὰ τὴν ὀργὴν ἀλλὰ καὶ διὰ τὴν συνείδησιν,
6 এজন্যই তোমরা কর দিয়ে থাকো, কারণ কর্তৃপক্ষেরা ঈশ্বরের পরিচারক, যারা তাদের পূর্ণ সময় শাসনকর্মে প্রদান করেন।
διὰ τοῦτο γὰρ καὶ φόρους τελεῖτε, λειτουργοὶ γὰρ θεοῦ εἰσιν εἰς αὐτὸ τοῦτο προσκαρτεροῦντες.
7 প্রত্যেকের যা প্রাপ্য, তা তাকে দাও: যাঁকে কর দেওয়ার থাকে, তাঁকে কর দাও; যদি শুল্ক হয়, তাহলে শুল্ক দাও; যদি শ্রদ্ধা হয়, শ্রদ্ধা প্রদর্শন করো; যদি সম্মান হয়, তাহলে সম্মান করো।
⸀ἀπόδοτεπᾶσι τὰς ὀφειλάς, τῷ τὸν φόρον τὸν φόρον, τῷ τὸ τέλος τὸ τέλος, τῷ τὸν φόβον τὸν φόβον, τῷ τὴν τιμὴν τὴν τιμήν.
8 তোমরা কারও কাছে কোনো ঋণ কোরো না, কেবলমাত্র পরস্পরের কাছে ভালোবাসার ঋণ কোরো; কারণ যে তার অপরকে ভালোবাসে, সে বিধান পূর্ণরূপে পালন করেছে।
Μηδενὶ μηδὲν ὀφείλετε, εἰ μὴ τὸ ⸂ἀλλήλους ἀγαπᾶν· ὁ γὰρ ἀγαπῶν τὸν ἕτερον νόμον πεπλήρωκεν.
9 “ব্যভিচার কোরো না,” “নরহত্যা কোরো না,” “চুরি কোরো না,” “লোভ কোরো না,” এই আজ্ঞাগুলি এবং আরও যে কোনো আজ্ঞা থাকুক না কেন, এই একটি আজ্ঞায় সেসবই সংকলিত হয়েছে, “তোমার প্রতিবেশীকে নিজের মতোই প্রেম করো।”
τὸ γάρ· Οὐ μοιχεύσεις, Οὐ φονεύσεις, Οὐ κλέψεις, Οὐκ ἐπιθυμήσεις, καὶ εἴ τις ἑτέρα ἐντολή, ἐν ⸂τῷ λόγῳ τούτῳ ἀνακεφαλαιοῦται, ⸂ἐν τῷ· Ἀγαπήσεις τὸν πλησίον σου ὡς σεαυτόν.
10 ভালোবাসা প্রতিবেশীর কোনও অনিষ্ট করে না। সেই কারণে, প্রেম করাই বিধানের পূর্ণতা।
ἡ ἀγάπη τῷ πλησίον κακὸν οὐκ ἐργάζεται· πλήρωμα οὖν νόμου ἡ ἀγάπη.
11 আর বর্তমানকাল সম্পর্কে সচেতন হয়ে তোমরা এরকম কোরো। তোমাদের তন্দ্রা থেকে জেগে ওঠার সময় উপস্থিত হয়েছে, কারণ যখন আমরা প্রথম বিশ্বাস করেছিলাম, তখন থেকে আমাদের পরিত্রাণ আরও এগিয়ে এসেছে।
Καὶ τοῦτο εἰδότες τὸν καιρόν, ὅτι ὥρα ⸂ἤδη ὑμᾶς ἐξ ὕπνου ἐγερθῆναι, νῦν γὰρ ἐγγύτερον ἡμῶν ἡ σωτηρία ἢ ὅτε ἐπιστεύσαμεν.
12 রাত্রি প্রায় অবসান হল, দিন এল বলে। তাই, এসো আমরা অন্ধকারের কাজকর্ম ত্যাগ করে আলোর রণসজ্জা পরিধান করি।
ἡ νὺξ προέκοψεν, ἡ δὲ ἡμέρα ἤγγικεν. ⸀ἀποβαλώμεθαοὖν τὰ ἔργα τοῦ σκότους, ⸂ἐνδυσώμεθα δὲ τὰ ὅπλα τοῦ φωτός.
13 এসো, আমরা দিনের আলোর উপযুক্ত শোভন আচরণ করি, রঙ্গরস ও মত্ততায় নয়, যৌনাচার ও লাম্পট্যে নয়, মতবিরোধ ও ঈর্ষায় নয়
ὡς ἐν ἡμέρᾳ εὐσχημόνως περιπατήσωμεν, μὴ κώμοις καὶ μέθαις, μὴ κοίταις καὶ ἀσελγείαις, μὴ ἔριδι καὶ ζήλῳ,
14 বরং, তোমরা প্রভু যীশু খ্রীষ্টকে পরিধান করো, রক্তমাংসের অভিলাষ কীভাবে পূর্ণ করবে, সে সম্পর্কে চিন্তা কোরো না।
ἀλλὰ ἐνδύσασθε τὸν κύριον Ἰησοῦν Χριστόν, καὶ τῆς σαρκὸς πρόνοιαν μὴ ποιεῖσθε εἰς ἐπιθυμίας.

< রোমীয় 13 >