< প্রকাশিত বাক্য 7 >

1 এরপরে আমি দেখলাম চারজন স্বর্গদূত, তাঁরা পৃথিবীর চার কোণে দাঁড়িয়ে আছেন এবং তাঁরা পৃথিবীর চার বায়ুকে পিছন দিকে টেনে ধরে রেখেছেন, যেন ভূমিতে বা সমুদ্রে বা কোনো গাছের উপরে বাতাস প্রবাহিত না হয়।
και μετα τουτο ειδον τεσσαρας αγγελους εστωτας επι τας τεσσαρας γωνιας της γης κρατουντας τους τεσσαρας ανεμους της γης ινα μη πνεη ανεμος επι της γης μητε επι της θαλασσης μητε επι παν δενδρον
2 তারপর আমি আর একজন স্বর্গদূতকে পূর্বদিক থেকে আসতে দেখলাম, তাঁর কাছে ছিল জীবন্ত ঈশ্বরের সিলমোহর। তিনি সেই চার স্বর্গদূত, যাঁদের ভূমি ও সমুদ্রের উপর অনিষ্ট করার ক্ষমতা দেওয়া হয়েছিল তাঁদের উদ্দেশে উচ্চস্বরে বললেন:
και ειδον αλλον αγγελον αναβαινοντα απο ανατολης ηλιου εχοντα σφραγιδα θεου ζωντος και εκραξεν φωνη μεγαλη τοις τεσσαρσιν αγγελοις οις εδοθη αυτοις αδικησαι την γην και την θαλασσαν
3 “আমরা যতক্ষণ না আমাদের ঈশ্বরের দাসগণের কপালে সিলমোহর দিয়ে ছাপ দিতে পারি, ততক্ষণ পর্যন্ত তোমরা ভূমি বা সমুদ্র বা গাছগুলির প্রতি কোনো অনিষ্ট কোরো না।”
λεγων μη αδικησητε την γην μητε την θαλασσαν μητε τα δενδρα αχρις ου σφραγισωμεν τους δουλους του θεου ημων επι των μετωπων αυτων
4 পরে আমি ওই সিলমোহরাঙ্কিত লোকদের সংখ্যার কথা শুনতে পেলাম। তারা ছিল ইস্রায়েলের সমস্ত গোষ্ঠীর 1,44,000 জন।
και ηκουσα τον αριθμον των εσφραγισμενων εκατον και τεσσαρακοντα τεσσαρες χιλιαδες εσφραγισμενοι εκ πασης φυλης υιων ισραηλ
5 যিহূদা গোষ্ঠী থেকে মোহরাঙ্কিত 12,000 জন, রূবেণ গোষ্ঠী থেকে 12,000 জন, গাদ গোষ্ঠী থেকে 12,000 জন,
εκ φυλης ιουδα δωδεκα χιλιαδες εσφραγισμενοι εκ φυλης ρουβιμ δωδεκα χιλιαδες εκ φυλης γαδ δωδεκα χιλιαδες
6 আশের গোষ্ঠী থেকে 12,000 জন, নপ্তালি গোষ্ঠী থেকে 12,000 জন, মনঃশি গোষ্ঠী থেকে 12,000 জন,
εκ φυλης ασηρ δωδεκα χιλιαδες εκ φυλης νεφθαλειμ δωδεκα χιλιαδες εκ φυλης μανασση δωδεκα χιλιαδες
7 শিমিয়োন গোষ্ঠী থেকে 12,000 জন, লেবি গোষ্ঠী থেকে 12,000 জন, ইষাখর গোষ্ঠী থেকে 12,000 জন,
εκ φυλης συμεων δωδεκα χιλιαδες εκ φυλης λευι δωδεκα χιλιαδες εκ φυλης ισαχαρ δωδεκα χιλιαδες
8 সবূলূন গোষ্ঠী থেকে 12,000 জন, যোষেফ গোষ্ঠী থেকে 12,000 জন, বিন্যামীন গোষ্ঠী থেকে 12,000 জন মোহরাঙ্কিত হল।
εκ φυλης ζαβουλων δωδεκα χιλιαδες εκ φυλης ιωσηφ δωδεκα χιλιαδες εκ φυλης βενιαμιν δωδεκα χιλιαδες εσφραγισμενοι
9 এরপর আমি তাকিয়ে দেখলাম, আর আমার সামনে প্রত্যেক দেশের, গোষ্ঠীর, জাতির ও ভাষাভাষী লোকের এক বিশাল জনারণ্য দেখতে পেলাম যাদের গণনা করার সামর্থ কারও নেই। তারা সেই সিংহাসন ও মেষশাবকের সামনে দাঁড়িয়েছিল। তারা ছিল সাদা পোশাক পরিহিত ও তাদের হাতে ছিল খেজুর পাতা।
μετα ταυτα ειδον και ιδου οχλος πολυς ον αριθμησαι ουδεις εδυνατο εκ παντος εθνους και φυλων και λαων και γλωσσων εστωτες ενωπιον του θρονου και ενωπιον του αρνιου περιβεβλημενοι στολας λευκας και φοινικας εν ταις χερσιν αυτων
10 তারা উচ্চকণ্ঠে চিৎকার করে বলল, “পরিত্রাণ দেওয়ার অধিকার সিংহাসনে উপবিষ্ট আমাদের ঈশ্বর ও মেষশাবকের অধিকারভুক্ত।”
και κραζουσιν φωνη μεγαλη λεγοντες η σωτηρια τω θεω ημων τω καθημενω επι τω θρονω και τω αρνιω
11 সব স্বর্গদূত সেই সিংহাসনের চারদিকে এবং সেই প্রাচীনবর্গের ও চারজন জীবন্ত প্রাণীর চারদিকে দাঁড়িয়েছিলেন। তাঁরা সেই সিংহাসনের সামনে নত হয়ে প্রণাম করলেন ও ঈশ্বরের উপাসনা করলেন,
και παντες οι αγγελοι ειστηκεισαν κυκλω του θρονου και των πρεσβυτερων και των τεσσαρων ζωων και επεσον ενωπιον του θρονου επι τα προσωπα αυτων και προσεκυνησαν τω θεω
12 বললেন: “আমেন! প্রশংসা ও মহিমা, প্রজ্ঞা ও ধন্যবাদ ও সম্মান, পরাক্রম ও শক্তি চিরকাল যুগে যুগে আমাদের ঈশ্বরেরই হোক। আমেন!” (aiōn g165)
λεγοντες αμην η ευλογια και η δοξα και η σοφια και η ευχαριστια και η τιμη και η δυναμις και η ισχυς τω θεω ημων εις τους αιωνας των αιωνων αμην (aiōn g165)
13 তখন প্রাচীনদের মধ্যে একজন আমাকে জিজ্ঞাসা করলেন, “সাদা পোশাক পরিহিত এই লোকেরা কারা এবং কোথা থেকে তারা এসেছেন?”
και απεκριθη εις εκ των πρεσβυτερων λεγων μοι ουτοι οι περιβεβλημενοι τας στολας τας λευκας τινες εισιν και ποθεν ηλθον
14 আমি উত্তর দিলাম, “মহামান্য, আপনিই তা জানেন।” তখন তিনি বললেন, “এরা সেই লোক, যারা মহাসংকটকাল থেকে উত্তীর্ণ হয়ে এসেছে; তারা মেষশাবকের রক্তে তাদের পোশাক পরিষ্কার করেছে ও তা সাদা করছে।
και ειπον αυτω κυριε μου συ οιδας και ειπεν μοι ουτοι εισιν οι ερχομενοι εκ της θλιψεως της μεγαλης και επλυναν τας στολας αυτων και ελευκαναν αυτας εν τω αιματι του αρνιου
15 এই কারণে, “তারা ঈশ্বরের সিংহাসনের সামনে রয়েছে, আর তারা দিনরাত তাঁর মন্দিরে তাঁর সেবা করে; আর যিনি সিংহাসনে উপবিষ্ট, তিনি তাদের আশ্রয় দেবেন।
δια τουτο εισιν ενωπιον του θρονου του θεου και λατρευουσιν αυτω ημερας και νυκτος εν τω ναω αυτου και ο καθημενος επι τω θρονω σκηνωσει επ αυτους
16 ‘আর তারা কখনও ক্ষুধার্ত হবে না, আর তারা কখনও তৃষ্ণার্ত হবে না। সূর্যের প্রচণ্ড তাপ বা প্রখর উত্তাপ,’ তাদের গায়ে লাগবে না।
ου πεινασουσιν ετι ουδε διψησουσιν ετι ουδ ου μη πεση επ αυτους ο ηλιος ουδε παν καυμα
17 কারণ সিংহাসনের কেন্দ্রে স্থিত মেষশাবক তাদের পালক হবেন; ‘তিনি তাদের জীবন্ত জলের উৎসের দিকে নিয়ে যাবেন।’ ‘আর ঈশ্বর তাদের চোখের জল মুছিয়ে দেবেন।’”
οτι το αρνιον το ανα μεσον του θρονου ποιμαινει αυτους και οδηγει αυτους επι ζωης πηγας υδατων και εξαλειψει ο θεος παν δακρυον εκ των οφθαλμων αυτων

< প্রকাশিত বাক্য 7 >