< প্রকাশিত বাক্য 11 >
1 আমাকে মাপকাঠির মতো একটি নলখাগড়া দেওয়া হল ও বলা হল, “তুমি যাও, গিয়ে ঈশ্বরের মন্দির ও তাঁর বেদি পরিমাপ করো ও সেখানকার উপাসকদের সংখ্যা গুনে নাও।
En mij werd een rietstok gegeven, een meetroede gelijk; en de engel stond en zeide: Sta op, en meet den tempel Gods en het altaar, en degenen, die daarin aanbidden.
2 কিন্তু বাইরের প্রাঙ্গণটি বাদ দেবে; সেটার পরিমাপ কোরো না, কারণ তা অইহুদিদের দেওয়া হয়েছে। তারা 42 মাস পর্যন্ত পবিত্র নগরকে পদদলিত করবে।
En laat het voorhof uit, dat van buiten den tempel is, en meet dat niet, want het is den heidenen gegeven; en zij zullen de heilige stad vertreden twee en veertig maanden.
3 আর আমি আমার দুই সাক্ষীকে ক্ষমতা দেব। তাঁরা চটের পোশাক পরে 1,260 দিন ভাববাণী বলবে।”
En Ik zal Mijn twee getuigen macht geven, en zij zullen profeteren duizend tweehonderd zestig dagen, met zakken bekleed.
4 তাঁরাই সেই দুই জলপাই গাছ ও দুই দীপাধার, যাঁরা পৃথিবীর প্রভুর সামনে দাঁড়িয়ে থাকে।
Dezen zijn de twee olijfbomen, en de twee kandelaren, die voor den God der aarde staan.
5 কেউ যদি তাঁদের কোনো ক্ষতি করতে চায়, তবে তাঁদের মুখ থেকে আগুন বেরিয়ে এসে তাঁদের শত্রুদের গ্রাস করে। এভাবে, যারা তাদের ক্ষতি করতে চায়, অবশ্যই তাদের মৃত্যু হবে।
En zo iemand die wil beschadigen, een vuur zal uit hun mond uitgaan, en zal hun vijanden verslinden; en zo iemand hen wil beschadigen, die moet alzo gedood worden.
6 আকাশ রুদ্ধ করার ক্ষমতা থাকবে তাঁদের, যেন যতদিন তাঁরা ভাববাণী বলেন, কোনও বৃষ্টি না হয়। জলকে রক্তে পরিণত করার এবং তাঁরা যতবার যখনই চায়, সব প্রকার মহামারিতে পৃথিবীকে আঘাত করার ক্ষমতা তাঁদের আছে।
Dezen hebben macht den hemel te sluiten, opdat geen regen regene in de dagen hunner profetering; en zij hebben macht over de wateren, om die in bloed te verkeren, en de aarde te slaan met allerlei plage, zo menigmaal als zij zullen willen.
7 তাঁরা নিজেদের সাক্ষ্য শেষ করলে পরে, যে পশু সেই অতল-গহ্বর থেকে উঠে আসবে, সে তাঁদের আক্রমণ করবে, বিজয়ী হবে ও তাঁদের হত্যা করবে। (Abyssos )
En als zij hun getuigenis zullen geeindigd hebben, zal het beest, dat uit den afgrond opkomt, hun krijg aandoen, en het zal hen overwinnen, en zal hen doden. (Abyssos )
8 তাঁদের মৃতদেহ মহানগরীর পথে পড়ে থাকবে। এই নগরীকেই আলংকারিকরূপে সদোম ও মিশর বলে, যেখানে তাঁদের প্রভুও ক্রুশার্পিত হয়েছিলেন।
En hun dode lichamen zullen liggen op de straat der grote stad, die geestelijk genoemd wordt Sodoma en Egypte, alwaar ook onze Heere gekruist is.
9 সাড়ে তিন দিন যাবৎ প্রত্যেক জাতি, গোষ্ঠী, ভাষাভাষী ও দেশের মানুষ তাঁদের মৃতদেহের দিকে চেয়ে থাকবে ও তাঁদের কবর দেওয়ার অনুমতি দেবে না।
En de mensen uit de volken, en geslachten, en talen, en natien, zullen hun dode lichamen zien drie dagen en een halven, en zullen niet toelaten, dat hun dode lichamen in graven gelegd worden.
10 পৃথিবীর অধিবাসীরা তাঁদের কারণে উল্লসিত হবে এবং পরস্পরকে উপহার পাঠিয়ে আনন্দ উদ্যাপন করবে, কারণ এই দুই ভাববাদী পৃথিবী নিবাসীদের যন্ত্রণা দিত।
En die op de aarde wonen, die zullen verblijd zijn over hen, en zullen vreugde bedrijven, en zullen elkander geschenken zenden; omdat deze twee profeten degenen, die op de aarde wonen, gepijnigd hadden.
11 কিন্তু সাড়ে তিন দিন পরে ঈশ্বরের কাছ থেকে আগত প্রাণবায়ু তাঁদের মধ্যে প্রবেশ করল। তাঁরা তাঁদের পায়ে ভর দিয়ে দাঁড়ালেন; যারা তাঁদের দেখল, তারা আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে পড়ল।
En na die drie dagen en een halven, is een geest des levens uit God in hen gegaan; en zij stonden op hun voeten; en er is grote vrees gevallen op degenen, die hen aanschouwden.
12 এরপর তাঁরা শুনলেন, স্বর্গ থেকে কেউ উচ্চকণ্ঠে তাঁদের বলছেন, “এখানে উঠে এসো।” আর তাঁদের শত্রুদের চোখের সামনেই এক মেঘযোগে স্বর্গে উঠে গেলেন।
En zij hoorden een grote stem uit den hemel, die tot hen zeide: Komt herwaarts op. En zij voeren op naar den hemel in de wolk; en hun vijanden aanschouwden hen.
13 আর সেই মুহূর্তে এক তীব্র ভূমিকম্প হল এবং সেই নগররীর এক-দশমাংশ ধসে পড়ল। সেই ভূমিকম্পে সাত হাজার মানুষ নিহত হল, আর যারা রক্ষা পেল, তারা আতঙ্কিত হয়ে স্বর্গের ঈশ্বরের গৌরব করল।
En in diezelfde ure geschiedde een grote aardbeving, en het tiende deel der stad is gevallen, en er zijn in de aardbeving gedood zeven duizend namen van mensen, en de overigen zijn zeer bevreesd geworden, en hebben den God des hemels heerlijkheid gegeven.
14 দ্বিতীয় দুর্দশার অবসান হল; শীঘ্রই তৃতীয় দুর্দশা এসে উপস্থিত হবে।
Het tweede wee is weggegaan; ziet, het derde wee komt haast.
15 সপ্তম স্বর্গদূত তাঁর তূরী বাজালেন, আর স্বর্গে উচ্চনাদে এই বাণী শোনা গেল: “জগতের রাজ্য পরিণত হল, আমাদের প্রভু ও তাঁর খ্রীষ্টের রাজ্যে, আর তিনি যুগে যুগে চিরকাল রাজত্ব করবেন।” (aiōn )
En de zevende engel heeft gebazuind, en er geschiedden grote stemmen in den hemel, zeggende: De koninkrijken der wereld zijn geworden onzes Heeren en van Zijn Christus, en Hij zal als Koning heersen in alle eeuwigheid. (aiōn )
16 আর যে চব্বিশজন প্রাচীন ঈশ্বরের সামনে নিজেদের সিংহাসনে উপবিষ্ট ছিলেন, তাঁরা অধোমুখে প্রণাম করে ঈশ্বরের উপাসনা করলেন:
En de vier en twintig ouderlingen, die voor God zitten op hun tronen, vielen neder op hun aangezichten, en aanbaden God,
17 তাঁরা বললেন, “হে সর্বশক্তিমান প্রভু ঈশ্বর, যিনি আছেন ও ছিলেন, আমরা তোমাকে ধন্যবাদ দিই, কারণ তুমি তোমার মহাপরাক্রম গ্রহণ করেছ ও রাজত্ব শুরু করেছ।
Zeggende: Wij danken U, Heere God almachtig, Die is, en Die was, en Die komen zal! dat Gij Uw grote kracht hebt aangenomen, en als Koning hebt geheerst;
18 সব জাতি ক্রুদ্ধ হয়েছিল; তাই তোমার রোষও উপস্থিত হয়েছে। মৃতদের বিচার করার সময় এবং তোমার দাস সেই ভাববাদীদের ও পবিত্রগণের, আর যতজন তোমার নামে সম্ভ্রম প্রকাশ করে, ক্ষুদ্র ও মহান নির্বিশেষে সবাইকে পুরস্কার দেওয়ার জন্য—এবং পৃথিবী-বিনাশকদের ধ্বংস করার সময় উপস্থিত হল।”
En de volken waren toornig geworden, en Uw toorn is gekomen, en de tijd der doden, om geoordeeld te worden, en om het loon te geven Uw dienstknechten, den profeten, en den heiligen, en dengenen, die Uw Naam vrezen, den kleinen en den groten; en om te verderven degenen, die de aarde verdierven.
19 তারপরে স্বর্গে ঈশ্বরের মন্দির খোলা হল এবং মন্দিরের ভিতরে তাঁর নিয়ম-সিন্দুকটি দেখা গেল। আর সেখানে বিদ্যুতের ঝলক, গুরুগম্ভীর ধ্বনি, বজ্রপাতের গর্জন, ভূমিকম্প ও বড়ো বড়ো শিলাবৃষ্টি হতে লাগল।
En de tempel Gods in de hemel is geopend geworden, en de ark Zijns verbonds is gezien in Zijn tempel; en er werden bliksemen, en stemmen, en donderslagen, en aardbeving, en grote hagel.