< গীতসংহিতা 74 >
1 আসফের মস্কীল। হে ঈশ্বর কেন তুমি আমাদের চিরকালের জন্য পরিত্যাগ করেছ? তোমার চারণভূমির মেষদের প্রতি কেন তোমার ক্রোধ জ্বলে ওঠে?
Asafa pamācība. Ak Dievs, kāpēc Tu mūs mūžīgi atstūmis, un Tava dusmība kūp pār Tavas ganības avīm?
2 তুমি সেই জাতিকে মনে রেখো, যাদের তুমি প্রাচীনকালে কিনেছ, তোমার অধিকারের লোকেদের, যাদের তুমি মুক্ত করেছ— সিয়োন পর্বত, যেখানে তুমি বসবাস করেছিলে।
Piemini Savu draudzi, ko Tu mantojis no veciem laikiem, un Sev par mantību atpestījis, Ciānas kalnu, uz kā Tu dzīvo.
3 চিরস্থায়ী এই ধ্বংসের দিকে তুমি এবার পা বাড়াও, দেখো, শত্রুরা পবিত্রস্থানে কেমন ধ্বংস নিয়ে এসেছে।
Cel Savas kājas uz to mūžīgo postījumu; ienaidnieks visu ir samaitājis svētā vietā.
4 তোমার বিপক্ষেরা সেই স্থানে গর্জন করল যেখানে তুমি আমাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলে; তারা তাদের যুদ্ধের মানদণ্ড নিদর্শনরূপে স্থাপন করল।
Tavi pretinieki rūc Tavā namā, savas zīmes tie likuši par zīmēm.
5 তারা এমন মানুষের মতো আচরণ করল যারা ঘন বনজঙ্গল কুড়ুল দিয়ে শাসন করে।
Tie izrādās, tā kā biezā mežā cirtēji cirvjus cilā.
6 কুড়ুল ও হাতুড়ি দিয়ে তারা সেইসব খাঁজকাটা কাজ ধ্বংস করল।
Un nu tie viņas izgreznojumu visnotaļ sadauza ar cirvjiem un veseriem.
7 তারা তোমার পবিত্রস্থান পুড়িয়ে ধুলোতে মিলিয়ে দিল; তোমার নামের আবাসস্থল অশুচি করল।
Tie Tavā svētā vietā met uguni, līdz zemei tie sagāna Tava vārda mājas vietu.
8 তারা নিজেদের হৃদয়ে বলল, “আমরা তাদের সম্পূর্ণরূপে চূর্ণ করব!” দেশের যে স্থানে ঈশ্বরের আরাধনা হত সেইসব স্থান তারা পুড়িয়ে দিল।
Tie saka savā sirdī: izpostīsim tos(namus) pavisam; visus Dieva lūgšanas namus tai zemē tie ir sadedzinājuši.
9 ঈশ্বরের কাছ থেকে আমাদের কোনো নিদর্শন দেওয়া হয়নি; কোনো ভাববাদী আর বেঁচে নেই, আর আমাদের কেউ জানে না এসব কতকালের জন্য।
Savas zīmes mēs neredzam: neviena pravieša vairs nav, nedz kāda cita pie mums, kas zinātu, cik ilgi tā būs.
10 হে ঈশ্বর, আর কত কাল শত্রুরা তোমাকে উপহাস করবে? তারা কি চিরকাল তোমার নামের অসম্মান করবে?
Cik ilgi, ak Dievs, pretinieks nievās, un ienaidnieks zaimos Tavu vārdu mūžam?
11 কেন তুমি তোমার শক্তিশালী ডান হাত আটকে রেখেছ? তা তোমার পোশাকের ভিতর থেকে বের করে শত্রুদের ধ্বংস করো!
Kāpēc Tu atrauj Savu roku, ak, Savu labo roku? Izvelc to no Savas azotes un dari galu.
12 কিন্তু ঈশ্বর বহুকাল থেকেই আমার রাজা তিনি জগতে পরিত্রাণ নিয়ে আসেন।
Taču Dievs ir mans ķēniņš no iesākuma, kas pasniedz visu palīgu zemes virsū.
13 তুমি তোমার শক্তি দিয়ে সমুদ্র দুভাগে ভাগ করেছ; আর সামুদ্রিক দৈত্যের মাথাগুলি পিষে দিয়েছ।
Tu caur Savu spēku jūru esi pāršķīris, Tu esi salauzījis pūķu galvas ūdenī.
14 তুমিই লিবিয়াথনের মাথাগুলি চূর্ণ করেছ আর মরুভূমির জন্তুদের তা খাবার জন্য দিয়েছ।
Tu esi satriecis levijatana galvas, Tu to esi devis par barību tai tautai tuksnesī.
15 তুমি ঝরনা আর জলপ্রবাহ খুলে দিয়েছ; চিরকাল বয়ে যাওয়া নদীকে তুমি শুকনো করেছ।
Tu esi izšķēlis avotus un upes, Tu esi izkaltējis varenas upes.
16 দিন তোমার এবং রাতও তোমার তুমি সূর্য আর চাঁদ সৃষ্টি করেছ।
Tiem pieder diena un nakts, Tu esi radījis gaismu un sauli.
17 তুমি জগতের সমস্ত প্রান্তসীমা নির্ণয় করেছ; তুমি গ্রীষ্মকাল আর শীতকাল উভয় তৈরি করেছ।
Tu zemei esi licis visas robežas, vasaru un ziemu Tu esi darījis.
18 হে সদাপ্রভু, মনে রেখো, শত্রুরা কেমন তোমাকে উপহাস করেছে, মূর্খ লোকেরা কীভাবে তোমার নামের অসম্মান করেছে।
Piemini to, ka ienaidnieks To Kungu nievā, un ģeķu ļaudis zaimo Tavu vārdu.
19 তোমার ঘুঘুর প্রাণ বন্যপশুর হাতে তুলে দিয়ো না; চিরকালের জন্য তোমার পীড়িত লোকেদের জীবন ভুলে যেয়ো না।
Nenodod zvēram Savas ūbeles dvēseli, Savu bēdīgo pulku neaizmirsti mūžam.
20 তোমার নিয়মের প্রতিশ্রুতি মনে রেখো, কেননা পৃথিবী অন্ধকার আর অত্যাচারে পরিপূর্ণ।
Piemini to derību, jo zemes alas ir palikušas par slepkavu bedrēm.
21 পীড়িত ব্যক্তি যেন লজ্জিত হয়ে ফিরে না যায়; দরিদ্র আর অভাবী তোমার নামের প্রশংসা করুক।
Lai nospiestais neaiziet ar kaunu, lai bēdīgie un nabagi slavē Tavu vārdu.
22 হে ঈশ্বর, ওঠো, তোমার উদ্দেশ্য রক্ষা করো; মনে রেখো, সারাদিন মূর্খরা কীভাবে তোমাকে উপহাস করে।
Celies, Dievs, iztiesā Savas tiesas, piemini tās nievāšanas, kas Tev notiek no tiem ģeķiem ik dienas.
23 তোমার প্রতিপক্ষদের চিৎকার উপেক্ষা কোরো না; তোমার শত্রুদের শোরগোল, যা প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি পায়।
Neaizmirsti Savu pretinieku kliegšanu; to troksni, kas vienmēr pret Tevi no Taviem ienaidniekiem.