< গীতসংহিতা 129 >

1 একটি আরোহণ সংগীত। “আমার যৌবনকাল থেকে তারা আমাকে অনেক নির্যাতন করেছে,” ইস্রায়েল বলুক;
ইস্ৰায়েলে কওঁক, “যৌৱন কালৰ পৰাই তেওঁলোকে মোক অনেক আক্রমণ কৰিলে।”
2 “আমার যৌবনকাল থেকে তারা আমাকে অনেক নির্যাতন করেছে, কিন্তু তারা আমার উপর জয়লাভ করতে পারেনি।
“যৌৱন কালৰে পৰা তেওঁলোকে মোক অনেক দুখ দিলে; তথাপি মোক জিনিব পৰা নাই।
3 চাষিরা আমার পিঠে লাঙল চালিয়েছে এবং তারা লম্বা লাঙলরেখা টেনেছে।
হালোৱাই মোৰ পিঠিত হাল বালে; তেওঁলোকে দীঘলকৈ সীৰলু কাটিলে।”
4 কিন্তু সদাপ্রভু ধর্মময়; তিনি দুষ্টদের দড়ি কেটে আমাকে মুক্ত করেছেন।”
যিহোৱা ধাৰ্মিক; তেওঁ মোক দুষ্টলোকৰ দাসত্বৰ পৰা মুক্ত কৰিলে।
5 যারা সিয়োনকে ঘৃণা করে তারা সবাই লজ্জিত হয়ে ফিরে যাক।
যিসকলে চিয়োনক ঘিণ কৰে, তেওঁলোক লজ্জিত হওঁক, বিমুখ হওঁক।
6 তারা ছাদের উপর জন্মানো ঘাসের মতো হোক যা বেড়ে ওঠার আগেই শুকিয়ে যায়;
তেওঁলোক ঘৰৰ চালৰ ওপৰত গজা ঘাঁহৰ দৰে হওঁক, যি নৌ বাঢ়োতেই শুকাই যায়;
7 শস্যচ্ছেদক এসব দিয়ে তার হাত ভর্তি করতে পারে না, যে আঁটি বাঁধে সেও এসব দিয়ে তার কোল ভরাতে পারে না।
যেয়ে তাক দাব বিচাৰে, তাৰে তেওঁৰ হাতৰ মুঠি পূৰ নহয়, যেয়ে তাক ডাঙৰি বান্ধিব বিচাৰে, তাৰে তেওঁৰ ভড়াল পূর্ণ নহয়।
8 পথিকেরা যেন তাদের একথা না বলে, “সদাপ্রভুর আশীর্বাদ তোমাদের উপর হোক; সদাপ্রভুর নামে আমরা তোমাদের আশীর্বাদ করি।”
বাটৰুৱাবোৰে সেই ফালেদি গ’লে তেওঁলোকক এনেদৰে নকয়, “তোমালোকৰ ওপৰত যিহোৱাৰ আশীৰ্ব্বাদ থাকক! যিহোৱাৰ নামেৰে আমি তোমালোকক আশীৰ্ব্বাদ দিছোঁ।”

< গীতসংহিতা 129 >