হিতোপদেশ 7
1 হে আমার বাছা, আমার কথাগুলি মেনে চলো ও তোমার অন্তরে আমার আদেশগুলি মজুত করে রাখো।
ହେ ମୋହର ପୁତ୍ର, ମୋହର କଥାସବୁ ପାଳନ କର ଓ ମୋହର ଆଜ୍ଞାସବୁ ଆପଣା ହୃଦୟରେ ସଞ୍ଚୟ କରି ରଖ।
2 আমার আদেশগুলি পালন করো ও তুমি বেঁচে থাকবে; চোখের মণির মতো করে আমার শিক্ষামালা রক্ষা করো।
ମୋହର ଆଜ୍ଞାସବୁ ପାଳନ କର, ତହିଁରେ ତୁମ୍ଭେ ବଞ୍ଚିବ ଓ ଆପଣା ଚକ୍ଷୁର ତାରା ପରି ମୋହର ବ୍ୟବସ୍ଥା ରକ୍ଷା କର।
3 তোমার আঙুলে সেগুলি বেঁধে রেখো; তোমার হৃদয়-ফলকে সেগুলি লিখে রেখো।
ତୁମ୍ଭର ସମସ୍ତ ଅଙ୍ଗୁଳିରେ ତାହା ବାନ୍ଧ; ତୁମ୍ଭର ହୃଦୟ-ପଟାରେ ତାହାସବୁ ଲେଖି ରଖ।
4 প্রজ্ঞাকে বলো, “তুমি আমার বোন,” ও দূরদর্শিতাকে বলো, “তুমি আমার আত্মীয়।”
ଜ୍ଞାନକୁ କୁହ, “ତୁମ୍ଭେ ମୋହର ଭଗିନୀ,” ଆଉ ସୁବିବେଚନାକୁ ତୁମ୍ଭର ଜ୍ଞାତି ବୋଲି କୁହ।
5 তারা তোমাকে ব্যভিচারিণীর কাছ থেকে, ও সম্মোহনী কথা বলা স্বৈরিণী নারীর কাছ থেকেও দূরে সরিয়ে রাখবে।
ତହିଁରେ ସେମାନେ ପରସ୍ତ୍ରୀଠାରୁ, ଅର୍ଥାତ୍, ଚାଟୁବାଦିନୀ ପରକୀୟାଠାରୁ ତୁମ୍ଭକୁ ରକ୍ଷା କରିବେ।
6 আমার বাড়ির জানালায় জাফরি দিয়ে আমি নিচের দিকে তাকালাম।
ମୁଁ ଆପଣା ଗୃହର ଝରକାର ଜାଲି ପରଦା ଦେଇ ନିରୀକ୍ଷଣ କରୁଥିଲି;
7 অনভিজ্ঞ লোকদের দিকে আমার নজর গেল, যুবকদের মধ্যে আমি লক্ষ্য করলাম, এমন একজন যুবককে, যার কোনও বোধবুদ্ধি নেই।
ତହିଁରେ ମୁଁ ଦେଖିଲି, ଅଜ୍ଞାନମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରେ ଓ ଚିହ୍ନିଲି ଯୁବାମାନଙ୍କ ମଧ୍ୟରେ ଜଣେ ବୁଦ୍ଧିହୀନ ଯୁବା ଲୋକ
8 সে ওই মহিলার বাড়ির পাশের গলি দিয়ে যাচ্ছিল, তার বাড়ির দিকেই হেঁটে যাচ্ছিল
ବ୍ୟଭିଚାରିଣୀର ଗୃହକୋଣ ନିକଟସ୍ଥ ଗଳି ଦେଇ ଯାଉ ଯାଉ ତାହାର ଗୃହକୁ ଯିବା ପଥରେ ଚାଲିଲା।
9 গোধূলিবেলায়, দিন যখন ঢলে পড়ছিল, ও রাতের অন্ধকারও নেমে আসছিল।
ସେତେବେଳେ ଗୋଧୂଳି ସମୟ, ଦିନାବସାନ ହେଉଥିଲା, ରାତ୍ରିର କାଳିମା ଓ ଅନ୍ଧକାର ସମୟ।
10 তখন একজন মহিলা তার সাথে দেখা করার জন্য বেরিয়ে এল, সে এক বেশ্যার মতো পোশাক পরেছিল ও তার উদ্দেশ্য ধূর্ত ছিল।
ତହିଁରେ ଦେଖ, ଜଣେ ସ୍ତ୍ରୀ ତାହା ସଙ୍ଗେ ଭେଟିଲା, ସେ ବେଶ୍ୟାବେଶଧାରିଣୀ ଓ ଅନ୍ତଃକରଣରେ ଚତୁରୀ।
11 (সে অদম্য ও বেপরোয়া, তার পা কখনও ঘরে থাকে না;
ସେ ବଡ଼ ତୁଣ୍ଡେଈ ଓ ଅବାଧ୍ୟା, ତାହାର ପାଦ ନିଜ ଗୃହରେ ରହେ ନାହିଁ।
12 সে কখনও রাস্তায় যায়, আবার কখনও চকে, কোনায় কোনায় সে ওৎ পেতে থাকে)
ସେ କେବେ କେବେ ସଡ଼କରେ, କେବେ କେବେ ଛକରେ ଥାଏ ଓ ପ୍ରତ୍ୟେକ କୋଣରେ ଅପେକ୍ଷାରେ ବସିଥାଏ।
13 সে সেই যুবককে জড়িয়ে ধরে চুমু দিল ও নির্লজ্জ মুখে বলল:
ସେହି ସ୍ତ୍ରୀ ତାହାକୁ ଧରି ଚୁମ୍ବନ କଲା, ଆଉ ନିର୍ଲଜ ମୁଖରେ ତାହାକୁ କହିଲା
14 “আজ আমি আমার ব্রত পূরণ করেছি, ও ঘরে আমার মঙ্গলার্থক বলি থেকে খাবার সরিয়ে রেখেছি।
“ମଙ୍ଗଳାର୍ଥକ ବଳି ମୋʼ ନିକଟରେ ଅଛି; ମୁଁ ଆଜି ଆପଣାର ମାନତ ପୂର୍ଣ୍ଣ କରିଅଛି।
15 তাই তোমার সাথে দেখা করার জন্য আমি বের হয়ে এসেছি; আমি তোমার খোঁজ করেছিলাম ও তোমাকে খুঁজে পেয়েছি!
ଏଣୁ ତୁମ୍ଭ ସଙ୍ଗେ ଦେଖା କରିବାକୁ ବାହାରକୁ ଆସିଲି ଓ ଯତ୍ନରେ ତୁମ୍ଭ ମୁଖ ଅନ୍ୱେଷଣ କରିବାକୁ ଆସିଅଛି, ଆଉ ତୁମ୍ଭକୁ ପାଇଲି।
16 আমার বিছানায় আমি মিশর থেকে আনা রঙিন মসিনার চাদর পেতেছি।
ମୁଁ ସୁଜନୀ ଓ ମିସରୀୟ ସୂକ୍ଷ୍ମ ସୂତ୍ରର ଡୋରିଆ ବସ୍ତ୍ର ଆପଣା ପଲଙ୍କରେ ବିଛାଇଅଛି।
17 আমার বিছানাটি আমি গন্ধরস, অগুরু ও দারুচিনি দিয়ে সুবাসিত করেছি।
ପୁଣି, ଗନ୍ଧରସ, ଅଗୁରୁ ଓ ଦାରୁଚିନିରେ ମୋହର ଶଯ୍ୟା ସୁବାସିତ କରିଅଛି।
18 এসো, সকাল পর্যন্ত আমরা ভালোবাসার গভীর রসে মত্ত হই; নিজেদের মধ্যে ভালোবাসা উপভোগ করি!
ଆସ, ଆମ୍ଭେମାନେ ପ୍ରଭାତ ଯାଏ କାମରସରେ ମତ୍ତ ଓ ପ୍ରେମରେ ଭୋଳ ହେଉ।
19 আমার স্বামী ঘরে নেই; সে দীর্ঘ যাত্রায় গিয়েছে।
ଯେହେତୁ କର୍ତ୍ତା ଘରେ ନାହାନ୍ତି, ସେ ଦୂରକୁ ଯାତ୍ରା କରିଅଛନ୍ତି।
20 সে অর্থে ভরা থলি নিয়ে গিয়েছে ও পূর্ণিমার আগে সে ঘরে ফিরছে না।”
ସେ ତୋଡ଼ାଏ ଟଙ୍କା ସଙ୍ଗରେ ନେଇ ଯାଇଅଛନ୍ତି, ସେ ପୂର୍ଣ୍ଣିମା ସମୟରେ ଫେରି ଆସିବେ।”
21 প্ররোচনামূলক কথা বলে সে যুবকটিকে বিপথে পরিচালিত করল; সে তার স্নিগ্ধ কথাবার্তা দিয়ে তাকে প্রলুব্ধ করল।
ଏହିରୂପେ ଅନେକ ମଧୁର ଭାଷା କହି ସେ ତାହାର ମନ ହରଣ କଲା, ଓଷ୍ଠାଧରର ଚାଟୁବାଦରେ ତାହାକୁ ଓଟାରି ନେଲା।
22 তখনই সে মহিলাটির অনুগামী হল যেভাবে বলদ জবাই হওয়ার জন্য এগিয়ে যায়, যেভাবে হরিণ ফাঁসে পা গলায়
ଯେପରି ଗୋରୁ ହତ ହେବାକୁ ଯାଏ ଓ ଯେପରି ବେଡ଼ି ପିନ୍ଧିବା ଲୋକ ନିର୍ବୋଧର ଦଣ୍ଡ ପାଇବାକୁ ଯାଏ, ସେହିପରି ସେ ସେହିକ୍ଷଣି ତାହାର ପଛେ ପଛେ ଗଲା।
23 যতক্ষণ না তির তার যকৃৎ বিদ্ধ করে, ঠিক যেভাবে পাখি উড়ে গিয়ে ফাঁদে পড়ে, আর জানতেও পারে না যে এতে তার প্রাণহানি হবে।
ଆଉ, ଯେପରି ପକ୍ଷୀ ଫାନ୍ଦକୁ ପ୍ରାଣନାଶକ ନ ଜାଣି ତହିଁରେ ପଡ଼ିବାକୁ ବେଗେ ଉଡ଼େ, ଶେଷରେ ତାହାର ଯକୃତ ସେହିପରି ତୀର ଦ୍ୱାରା ବିଦ୍ଧ ହେଲା।
24 তবে এখন, হে আমার বাছারা, আমার কথা শোনো; আমি যা বলি তাতে মনোযোগ দাও।
ଏଣୁ ହେ ମୋହର ପୁତ୍ରମାନେ, ମୋହର କଥା ଶୁଣ ଓ ମୋʼ ମୁଖର ବାକ୍ୟରେ ମନୋନିବେଶ କର।
25 তোমাদের হৃদয় যেন সেই মহিলার পথের দিকে না ফেরে বা পথভ্রষ্ট হয়ে তার পথে চলে না যায়।
ତୁମ୍ଭର ଚିତ୍ତ ତାହାର ମାର୍ଗରେ ନ ଯାଉ, ତୁମ୍ଭେ ତାହାର ପଥରେ ବିପଥଗାମୀ ହୁଅ ନାହିଁ।
26 অনেকেই তার আঘাতের শিকার হয়েছে; তার দ্বারা নিহত লোকের সংখ্যা প্রচুর।
ଯେହେତୁ ସେ ଅନେକଙ୍କୁ କ୍ଷତବିକ୍ଷତ କରି ପକାଇଅଛି, ହଁ, ତାହାର ହତ ଲୋକସକଳ ଅପାର।
