< হিতোপদেশ 5 >
1 হে আমার বাছা, আমার প্রজ্ঞায় মনোযোগ দাও, আমার দূরদর্শী কথাবার্তায় কর্ণপাত করো,
Υιέ μου, πρόσεχε εις την σοφίαν μου, κλίνον το ωτίον σου εις την σύνεσίν μου·
2 যেন তুমি বিচক্ষণতা বজায় রাখতে পারো ও তোমার ঠোঁট যেন জ্ঞান অক্ষুণ্ণ রাখে।
διά να τηρής φρόνησιν και τα χείλη σου να φυλάττωσι γνώσιν.
3 কারণ ব্যভিচারিণীর ঠোঁট থেকে মধু ঝরে, ও তার কথাবার্তা তেলের চেয়েও মসৃণ;
Διότι τα χείλη της αλλοτρίας γυναικός στάζουσιν ως κηρήθρα μέλιτος, και ο ουρανίσκος αυτής είναι μαλακώτερος ελαίου·
4 কিন্তু শেষে দেখা যায় সে পিত্তের মতো তেতো, দুদিকে ধারবিশিষ্ট তরোয়ালের মতো ধারালো।
το τέλος όμως αυτής είναι πικρόν ως αψίνθιον, οξύ ως μάχαιρα δίστομος.
5 তার পা মৃত্যুর দিকে নেমে যায়; তার পদক্ষেপ সোজা কবরে গিয়ে পৌঁছায়। (Sheol )
Οι πόδες αυτής καταβαίνουσιν εις θάνατον· τα βήματα αυτής καταντώσιν εις τον άδην. (Sheol )
6 সে জীবনের পথের বিষয়ে কিছুই ভাবে না; সে উদ্দেশ্যবিহীনভাবে রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে বেড়ায়, কিন্তু সে তা বুঝতেও পারে না।
διά να μη γνωρίσης την οδόν της ζωής, αι πορείαι αυτής είναι άστατοι και ουχί ευδιάγνωστοι.
7 এখন তবে, হে আমার বাছারা, আমার কথা শোনো; আমি যা বলছি তা থেকে মুখ ফিরিয়ো না।
Ακούσατέ μου λοιπόν τώρα, τέκνα, και μη αποστραφήτε τους λόγους του στόματός μου.
8 সেই মহিলা থেকে দূরত্ব বজায় রেখে চলো, তার বাড়ির দরজার কাছে যেয়ো না,
Απομάκρυνον την οδόν σου απ' αυτής, και μη πλησιάσης εις την θύραν του οίκου αυτής,
9 পাছে তুমি অন্যান্য লোকজনের কাছে তোমার সম্মান হারাও ও নিষ্ঠুর মানুষের কাছে তোমার মর্যাদা হারাও,
διά να μη δώσης την τιμήν σου εις άλλους και τα έτη σου εις τους ανελεήμονας·
10 পাছে অপরিচিত লোকেরা তোমার ধনসম্পদ ভোগ করে ও তোমার পরিশ্রম অন্যের বাড়িঘর সমৃদ্ধ করে।
διά να μη χορτασθώσι ξένοι από της περιουσίας σου και οι κόποι σου έλθωσιν εις οίκον αλλοτρίου,
11 জীবনের শেষকালে পৌঁছে তুমি গভীর আর্তনাদ করবে, যখন তোমার মাংস ও শরীর ক্ষয়ে যাবে।
και συ στενάζης εις τα έσχατά σου, όταν η σαρξ σου και το σώμα σου καταναλωθώσι,
12 তুমি বলবে, “আমি শৃঙ্খলাপরায়ণতাকে কতই না ঘৃণা করতাম! আমার হৃদয় সংশোধনকে কতই না পদদলিত করত!
και λέγης, Πως εμίσησα την παιδείαν, και η καρδία μου κατεφρόνησε τους ελέγχους,
13 আমি আমার শিক্ষকদের বাধ্য হইনি বা আমার উপদেশকদের কথায় কর্ণপাত করিনি।
και δεν υπήκουσα εις την φωνήν των διδασκόντων με, ουδέ έκλινα το ωτίον μου εις τους νουθετούντάς με.
14 আর আমি ঈশ্বরের লোকদের সমাজে অচিরেই চরম অসুবিধায় পড়েছিলাম।”
Παρ' ολίγον έπεσον εις παν κακόν, εν μέσω της συνάξεως και της συναγωγής.
15 নিজের জলাধার থেকেই তুমি জলপান করো, নিজের কুয়ো থেকেই প্রবাহমান জলপান করো।
Πίνε ύδατα εκ της δεξαμενής σου και πηγάζοντα εκ του φρέατός σου·
16 তোমার ঝরনা কি পথঘাট ভাসিয়ে দেবে, তোমার জলপ্রবাহ কি নগরের চকে বয়ে যাবে?
Ας εκχέωνται έξω αι πηγαί σου, και τα ρυάκια των υδάτων σου εις τας πλατείας·
17 তা শুধু তোমারই হোক, অপরিচিত লোকেরা যেন কখনও তাতে ভাগ না বসায়।
σου μόνου ας ήναι αυτά, και ουχί ξένων μετά σού·
18 তোমার ফোয়ারা আশীর্বাদধন্য হোক, ও তুমি তোমার যৌবনাবস্থার স্ত্রীতে আনন্দ উপভোগ করো।
η πηγή σου ας ήναι ευλογημένη· και ευφραίνου μετά της γυναικός της νεότητός σου.
19 সে এক প্রেমময় হরিণী, এক সুতনু মৃগ— তার স্তন দুটি সর্বদা তোমাকে তৃপ্তি দিক, তার প্রেমে তুমি সর্বক্ষণ মত্ত হয়ে থাকো।
Ας ήναι εις σε ως έλαφος ερασμία και δορκάς κεχαριτωμένη· ας σε ποτίζωσιν οι μαστοί αυτής εν παντί καιρώ· ευφραίνου πάντοτε εις την αγάπην αυτής.
20 কেন, হে আমার বাছা, অন্য একজনের স্ত্রীতে মত্ত হবে? কেন এক স্বৈরিণী নারীর বক্ষ আলিঙ্গন করবে?
Και διά τι, υιέ μου, θέλεις θέλγεσθαι υπό ξένης και θέλεις εναγκαλίζεσθαι κόλπον αλλοτρίας;
21 কারণ তোমার সব চালচলন সদাপ্রভু লক্ষ্য রাখেন, ও তিনি তোমার সব গতিবিধি পরীক্ষা করেন।
Διότι του ανθρώπου αι οδοί είναι ενώπιον των οφθαλμών του Κυρίου, και σταθμίζει πάσας τας πορείας αυτού.
22 দুষ্টদের দুষ্কর্মগুলি তাদের ফাঁদে ফেলে; তাদের পাপের দড়িগুলি তাদেরই শক্ত করে বেঁধে ফেলে।
Αι ίδιαι αυτού ανομίαι θέλουσι συλλάβει τον ασεβή, και με τα σχοινία της αμαρτίας αυτού θέλει σφίγγεσθαι.
23 শৃঙ্খলাপরায়ণতার অভাবে তারা মারা যায়, নিজেদের মহামূর্খতার দরুন তারা বিপথগামী হয়।
Ούτος θέλει αποθάνει απαίδευτος και εκ του πλήθους της αφροσύνης αυτού θέλει περιπλανάσθαι.