< হিতোপদেশ 29 >

1 বহুবার ভর্ৎসিত হওয়ার পরও যে ঘাড় শক্ত করে রাখে সে হঠাৎ করে বিনষ্ট হয়ে যাবে—এর কোনও প্রতিকার নেই।
Ein Mensch, der allen Warnungen gegenüber halsstarrig bleibt, wird plötzlich unheilbar zerschmettert werden. –
2 ধার্মিকেরা যখন সমৃদ্ধশালী হয়, জনগণ তখন আনন্দ করে; দুষ্টেরা যখন শাসন করে, জনগণ তখন গভীর আর্তনাদ করে।
Wenn die Gerechten die Oberhand haben, so freut sich das Volk; wenn aber ein Gottloser herrscht, so seufzt das Volk. –
3 যে মানুষ প্রজ্ঞাকে ভালোবাসে সে তার বাবাকে আনন্দিত করে, কিন্তু বেশ্যাদের দোসর তার ধনসম্পত্তি অপচয় করে ফেলে।
Wenn jemand die Weisheit liebt, macht er seinem Vater Freude; wer aber mit Dirnen umgeht, bringt sein Vermögen durch. –
4 ন্যায়বিচার দ্বারা রাজা দেশকে স্থিরতা দেন, কিন্তু যারা ঘুষের প্রতি প্রলুব্ধ তারা দেশ লণ্ডভণ্ড করে ফেলে।
Ein König verleiht durch Gerechtigkeit dem Lande Bestand; wer aber immer neue Abgaben erpreßt, richtet es zugrunde. –
5 যারা তাদের প্রতিবেশীদের স্তাবকতা করে তারা নিজেদের পায়ের জন্যই ফাঁদ পাতে।
Ein Mann, der seinem Nächsten schmeichelt, breitet ein Netz vor dessen Füßen aus. –
6 অনিষ্টকারীরা তাদের নিজেদের পাপ দ্বারাই ফাঁদে পড়ে, কিন্তু ধার্মিকেরা আনন্দে চিৎকার করে ও খুশি থাকে।
In der Übertretung eines bösen Menschen liegt ein Fallstrick für ihn; aber der Gerechte wird jubeln und fröhlich sein. –
7 ধার্মিকেরা দরিদ্রদের ন্যায়বিচার দেওয়ার কথা ভাবে, কিন্তু দুষ্টদের এই ধরনের কোনও উদ্বেগ নেই।
Der Gerechte nimmt Kenntnis von der Rechtssache der Geringen, der Gottlose aber versteht sich nicht zu (solcher) Kenntnisnahme. –
8 বিদ্রুপকারীরা নগরে উত্তেজনা ছড়ায়, কিন্তু জ্ঞানবানেরা ক্রোধ প্রশমিত করে।
Spötter versetzen die Stadt in Aufruhr, Weise aber beschwichtigen die Aufregung. –
9 জ্ঞানবান মানুষ যদি মূর্খকে দরবারে নিয়ে যায়, তবে মূর্খ তর্জনগর্জন ও উপহাস করে, ও সেখানে শান্তি বজায় থাকে না।
Wenn ein weiser Mann einem törichten Menschen Vorstellungen macht, so braust der auf und lacht, aber es tritt keine Ruhe ein. –
10 রক্তপিপাসু লোকেরা সৎলোককে ঘৃণা করে ও ন্যায়পরায়ণ মানুষদের হত্যা করতে চায়।
Blutgierige Menschen hassen den Unschuldigen, die Rechtschaffenen aber nehmen sich seiner an. –
11 মূর্খেরা তাদের সব ক্রোধ প্রকাশ করে ফেলে, কিন্তু জ্ঞানবানেরা শেষ পর্যন্ত তা প্রশমিত করে।
Der Tor macht seinem ganzen Unmut Luft, der Weise aber hält ihn beschwichtigend zurück. –
12 শাসক যদি মিথ্যা কথা শোনেন, তবে তাঁর কর্মকর্তারা দুষ্ট হয়ে পড়ে।
Wenn ein Herrscher auf Lügenworte horcht, so werden seine Diener alle gottlos. –
13 দরিদ্রদের ও অত্যাচারীদের মধ্যে এই সাদৃশ্য আছে: সদাপ্রভুই উভয়ের চোখে দৃষ্টিশক্তি দিয়েছেন।
Der Arme und der gewalttätige (Reiche) leben beisammen; der HERR ist’s, der ihnen beiden das Augenlicht gibt. –
14 রাজা যদি দরিদ্রদের প্রতি সুবিচার করেন, তবে তাঁর সিংহাসন চিরকালের জন্য স্থির থাকবে।
Ein König, der den Geringen gewissenhaft Recht schafft, dessen Thron wird immerdar feststehen. –
15 লাঠি ও তীব্র ভর্ৎসনা প্রজ্ঞা দান করে, কিন্তু সন্তানকে যদি শাসন না করে ছেড়ে দেওয়া হয় তবে সে তার মায়ের মর্যাদাহানি ঘটায়।
Rute und Zurechtweisung verleihen Weisheit; aber ein sich selbst überlassenes Kind bringt seiner Mutter Schande. –
16 দুষ্টেরা যখন সমৃদ্ধশালী হয়, তখন পাপও বৃদ্ধি পায়, কিন্তু ধার্মিকেরা তাদের সর্বনাশ দেখতে পাবে।
Wenn die Gottlosen mächtig werden, mehren sich auch die Übertretungen; aber die Gerechten werden ihren Sturz mit Freuden sehen. –
17 তোমার সন্তানদের শাসন করো, ও তারা তোমাকে শান্তি দেবে; তারা তোমার জীবনে প্রত্যাশিত আনন্দ নিয়ে আসবে।
Züchtige deinen Sohn, so wird er dir Behagen verschaffen und deinem Herzen Leckerbissen bereiten. –
18 যেখানে কোনও প্রত্যাদেশ নেই, সেখানে জনগণ নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে যায়; কিন্তু ধন্য তারাই যারা প্রজ্ঞার শিক্ষায় মনোযোগ দেয়।
Wenn keine prophetische Offenbarung da ist, wird das Volk zügellos; aber wohl ihm, wenn es das Gesetz (Gottes) beobachtet! –
19 শুধু কথা বলে দাসেদের সংশোধন করা যায় না; যদিও তারা বোঝে, তবুও তারা মনোযোগ দেয় না।
Mit bloßen Worten läßt sich ein Knecht nicht zurechtbringen; denn er versteht sie wohl, richtet sich aber nicht danach. –
20 এমন কাউকে কি দেখেছ যে তাড়াহুড়ো করে কথা বলে? তাদের চেয়ে বরং একজন মূর্খের বেশি আশা আছে।
Siehst du einen Mann, der mit Worten schnell fertig ist, so ist für einen Toren mehr Hoffnung vorhanden als für ihn. –
21 যে দাসকে ছেলেবেলা থেকে প্রশ্রয় দেওয়া হয়েছে সে শেষ সময় শোক নিয়ে আসবে।
Wenn einer seinen Knecht von Jugend auf verwöhnt, so will dieser schließlich Sohn im Hause sein. –
22 ক্রুদ্ধ লোক বিবাদ বাধায়, উগ্রস্বভাব বিশিষ্ট লোক প্রচুর পাপ করে বসে।
Ein zornmütiger Mensch ruft Streit hervor, und ein Hitzkopf richtet viel Unheil an. –
23 অহংকার একজন লোককে নিচে নামিয়ে আনে, কিন্তু নম্রাত্মা মানুষ সম্মান লাভ করে।
Hochmut wird einen Menschen erniedrigen; der Demütige dagegen wird Ehre erlangen. –
24 চোরেদের সহযোগীরা তাদের নিজেদেরই শত্রু; তাদের শপথ করতে বলা হয় ও তারা সত্যের পক্ষে সাক্ষ্য দেওয়ার সাহস পায় না।
Wer mit Dieben gemeinsame Sache macht, haßt sein eigenes Leben: er hört die Verfluchung (des Richters) und erstattet doch keine Anzeige. –
25 মানুষের ভয় ফাঁদ হয়ে দাঁড়ায়, কিন্তু যে সদাপ্রভুতে নির্ভর করে সে নিরাপদ থাকে।
Menschenfurcht legt Fallstricke; wer aber auf den HERRN vertraut, ist wohlgeborgen. –
26 অনেকেই শাসকের প্রিয়পাত্র হয়ে থাকতে চায়, কিন্তু সদাপ্রভুর কাছেই মানুষ ন্যায়বিচার পায়।
Viele suchen Hilfe beim Herrscher; aber vom HERRN wird jedem sein Recht zuteil. –
27 ধার্মিকেরা অসাধুদের ঘৃণা করে; দুষ্টেরা ন্যায়পরায়ণদের ঘৃণা করে।
Für die Gerechten ist ein Mensch, der unrecht tut, ein Greuel; und für den Gottlosen ist ein Greuel, wer rechtschaffen wandelt.

< হিতোপদেশ 29 >